বিনোদন ডেস্ক
গতকাল বৃহস্পতিবার পুরো দিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সংবাদমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল ‘লিল টে’ নামে পরিচিত জনপ্রিয় কানাডীয় র্যাপার ক্লেয়ার হোপের রহস্যজনক মৃত্যুর খবর। সে সংবাদে খ্যাতি পাওয়া এই শিল্পী একা নন, খবর রটে একই ঘটনায় মৃত্যু হয় তাঁর ভাইয়েরও। কিন্তু শেষমেশ ভক্তদের মনের সব আশঙ্কা দূর করে লিল টে জানালেন, তিনি বেঁচে আছেন এবং নিরাপদ আছেন।
জনপ্রিয় এই কিশোরী র্যাপার যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম টিএমজেডকে জানান, তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করা হয় এবং সেখান থেকে তাঁর এবং তাঁর ভাইয়ের মৃত্যু সম্পর্কে ‘ভুল তথ্য’ ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
সংবাদমাধ্যমটিকে র্যাপার লিল টে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করতে চাই যে আমার ভাই এবং আমি নিরাপদ আছি এবং বেঁচে আছি। কিন্তু আমি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছি। ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না নিজের মনের ভাব সঠিক ভাবে বলার জন্য। গত ২৪ ঘণ্টা খুবই যন্ত্রণাদায়ক ছিল আমাদের জন্য। সারা দিন, আমার প্রিয়জনদের কাছ থেকে অবিরাম হৃদয়বিদারক, অশ্রুসিক্ত ফোন কলে বোমাবর্ষণ চলেছে। আর আমরা এই জগাখিচুড়ি সমাধানের চেষ্টা করে চলেছিলাম।’
এর আগে গত বুধবার রাতে হঠাৎ লিল টের ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত বিবৃতিতে লেখা হয়, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আমাদের প্রিয় ক্লেয়ার (লিল টে) আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। তার মৃত্যু আমাদের জন্য মর্মান্তিক এবং এটা আমাদের প্রত্যাশারও বাইরে। আমরা শোকার্ত। তার ভাইয়ের মৃত্যু আমাদের এই শোককে আরও গভীরতর করেছে।’
তবে লিল টে ও তাঁর ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর তাঁদের বাবা ক্রিস্টোফার হোপের কাছে বিষয়টির সত্যতা নিয়ে জানতে চাওয়া হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। যার ফলেই এই ভুয়া মৃত্যুর খবরটিকে ঘিরে আরও ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়।
লিল টে মূলত কানাডার বাসিন্দা। কিন্তু সেখান থেকে চলে আসেন লস অ্যাঞ্জেলেসে। তিনি টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবের মাধ্যমে ২০১৮ সালে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৩ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি অনুসারী রয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার পুরো দিন ধরেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে সংবাদমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল ‘লিল টে’ নামে পরিচিত জনপ্রিয় কানাডীয় র্যাপার ক্লেয়ার হোপের রহস্যজনক মৃত্যুর খবর। সে সংবাদে খ্যাতি পাওয়া এই শিল্পী একা নন, খবর রটে একই ঘটনায় মৃত্যু হয় তাঁর ভাইয়েরও। কিন্তু শেষমেশ ভক্তদের মনের সব আশঙ্কা দূর করে লিল টে জানালেন, তিনি বেঁচে আছেন এবং নিরাপদ আছেন।
জনপ্রিয় এই কিশোরী র্যাপার যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম টিএমজেডকে জানান, তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করা হয় এবং সেখান থেকে তাঁর এবং তাঁর ভাইয়ের মৃত্যু সম্পর্কে ‘ভুল তথ্য’ ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
সংবাদমাধ্যমটিকে র্যাপার লিল টে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করতে চাই যে আমার ভাই এবং আমি নিরাপদ আছি এবং বেঁচে আছি। কিন্তু আমি সম্পূর্ণভাবে ভেঙে পড়েছি। ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না নিজের মনের ভাব সঠিক ভাবে বলার জন্য। গত ২৪ ঘণ্টা খুবই যন্ত্রণাদায়ক ছিল আমাদের জন্য। সারা দিন, আমার প্রিয়জনদের কাছ থেকে অবিরাম হৃদয়বিদারক, অশ্রুসিক্ত ফোন কলে বোমাবর্ষণ চলেছে। আর আমরা এই জগাখিচুড়ি সমাধানের চেষ্টা করে চলেছিলাম।’
এর আগে গত বুধবার রাতে হঠাৎ লিল টের ইনস্টাগ্রামে প্রকাশিত বিবৃতিতে লেখা হয়, ‘অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি যে আমাদের প্রিয় ক্লেয়ার (লিল টে) আমাদের ছেড়ে চলে গেছে। তার মৃত্যু আমাদের জন্য মর্মান্তিক এবং এটা আমাদের প্রত্যাশারও বাইরে। আমরা শোকার্ত। তার ভাইয়ের মৃত্যু আমাদের এই শোককে আরও গভীরতর করেছে।’
তবে লিল টে ও তাঁর ভাইয়ের মৃত্যুর সংবাদ প্রকাশিত হওয়ার পর তাঁদের বাবা ক্রিস্টোফার হোপের কাছে বিষয়টির সত্যতা নিয়ে জানতে চাওয়া হলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। যার ফলেই এই ভুয়া মৃত্যুর খবরটিকে ঘিরে আরও ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়।
লিল টে মূলত কানাডার বাসিন্দা। কিন্তু সেখান থেকে চলে আসেন লস অ্যাঞ্জেলেসে। তিনি টুইটার, ইনস্টাগ্রাম এবং ইউটিউবের মাধ্যমে ২০১৮ সালে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৩ দশমিক ৫ মিলিয়নেরও বেশি অনুসারী রয়েছে।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৩ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৪ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৬ ঘণ্টা আগে