অনলাইন ডেস্ক
প্রায় ৫০ বছর পর নেটিভ আমেরিকান ও হলিউড অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে অস্কার কর্তৃপক্ষ। গত জুনে অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট ডেভিড রুবিনের পাঠানো একটি চিঠির মাধ্যমে এই ক্ষমা চাওয়া হয়। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯৭২ সালে ‘দ্য গডফাদার’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার অস্কার জিতেছিলেন মারলন ব্র্যান্ডো। ১৯৭৩ সালের ৪৫ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে লিভ উলমান ও রজার ম্যুর অভিনেতা ব্র্যান্ডের নাম ঘোষণা করলে তাঁর পরিবর্তে মঞ্চে ওঠেন অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদার।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আমেরিকার ইন্ডিয়ানদের নেতিবাচক উপস্থাপনের কারণে মারলন ব্র্যান্ডো সেরা অভিনেতার অস্কার পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদারকে পাঠান। অস্কারের মঞ্চে মারলন ব্র্যান্ডোর পক্ষে ১ মিনিট কয়েক সেকেন্ডের বক্তব্য দেওয়ার পর সমালোচনার মুখে পড়েন লিটলফেদার।
ওই অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের মধ্যে অনেকে তাঁকে তিরস্কার করেন। এ সময় মঞ্চের পেছনে ছিলেন ওয়েস্টার্ন তারকা জন ওয়েন। তিনি ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন এবং তাঁর ছয়জন নিরাপত্তারক্ষী দিয়ে লিটলফেদারের পথরোধ করেন।
ওই বছর লিটলফেদার বলেন, অ্যাকাডেমিতে তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার জন্য তাঁকে উপহাস করা হয়েছে। তাঁর প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে এবং ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রায় ৫০ বছর পর সাচিন লিটলফেদারের কাছে ক্ষমা চাইল অস্কার। জুন মাসে অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট ডেভিড রুবিনের পাঠানো একটি চিঠি পাঠানো হয়। এতে রুবিন বলেন, ‘লিটলফেদারের বক্তৃতা একটি শক্তিশালী বিবৃতি, যা আমাদের সম্মানের প্রয়োজনীয়তা এবং মানব মর্যাদার গুরুত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।’
চিঠিতে রুবিন উল্লেখ করেন, ‘লিটলফেদারের বক্তৃতার জন্য তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। যা ছিল অযৌক্তিক এবং অন্যায়। কিন্তু তিনি তা সহ্য করেছেন। এই অবস্থায় ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন এবং নিজের ক্যারিয়ারের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তাঁর। এরপরও অনেক দিন এই ক্যারিয়ার ধরে রেখে যে সাহস দেখিয়েছেন তা প্রশংসনীয়। এই জন্য আমরা গভীরভাবে ক্ষমা এবং আন্তরিক শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।’
এ নিয়ে লিটলফেদার বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি, বেঁচে থাকতে এমনটা শুনে যেতে পারব।’
লিটলফেদার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘৫০ বছর আগের পুরস্কার গ্রহণ না করার পর থেকে একাডেমির কতটা পরিবর্তন হয়েছে তা দেখে গভীরভাবে আনন্দিত।’
অ্যাকাডেমির ক্ষমা চাওয়ার নিয়ে লিটলফেদার বলেন, ‘আমরা ইন্ডিয়ানরা খুবই ধৈর্যশীল। মাত্র তো ৫০ বছর হয়েছে!’
প্রায় ৫০ বছর পর নেটিভ আমেরিকান ও হলিউড অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে অস্কার কর্তৃপক্ষ। গত জুনে অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট ডেভিড রুবিনের পাঠানো একটি চিঠির মাধ্যমে এই ক্ষমা চাওয়া হয়। বিবিসির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
১৯৭২ সালে ‘দ্য গডফাদার’ সিনেমায় অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতার অস্কার জিতেছিলেন মারলন ব্র্যান্ডো। ১৯৭৩ সালের ৪৫ তম অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে লিভ উলমান ও রজার ম্যুর অভিনেতা ব্র্যান্ডের নাম ঘোষণা করলে তাঁর পরিবর্তে মঞ্চে ওঠেন অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদার।
ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আমেরিকার ইন্ডিয়ানদের নেতিবাচক উপস্থাপনের কারণে মারলন ব্র্যান্ডো সেরা অভিনেতার অস্কার পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন এবং তাঁর পক্ষ থেকে অভিনেত্রী সাচিন লিটলফেদারকে পাঠান। অস্কারের মঞ্চে মারলন ব্র্যান্ডোর পক্ষে ১ মিনিট কয়েক সেকেন্ডের বক্তব্য দেওয়ার পর সমালোচনার মুখে পড়েন লিটলফেদার।
ওই অনুষ্ঠানে শ্রোতাদের মধ্যে অনেকে তাঁকে তিরস্কার করেন। এ সময় মঞ্চের পেছনে ছিলেন ওয়েস্টার্ন তারকা জন ওয়েন। তিনি ক্ষিপ্ত হয়েছিলেন এবং তাঁর ছয়জন নিরাপত্তারক্ষী দিয়ে লিটলফেদারের পথরোধ করেন।
ওই বছর লিটলফেদার বলেন, অ্যাকাডেমিতে তাঁর সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার জন্য তাঁকে উপহাস করা হয়েছে। তাঁর প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে এবং ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করা হয়েছে।
এ ঘটনার প্রায় ৫০ বছর পর সাচিন লিটলফেদারের কাছে ক্ষমা চাইল অস্কার। জুন মাসে অ্যাকাডেমির প্রেসিডেন্ট ডেভিড রুবিনের পাঠানো একটি চিঠি পাঠানো হয়। এতে রুবিন বলেন, ‘লিটলফেদারের বক্তৃতা একটি শক্তিশালী বিবৃতি, যা আমাদের সম্মানের প্রয়োজনীয়তা এবং মানব মর্যাদার গুরুত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়।’
চিঠিতে রুবিন উল্লেখ করেন, ‘লিটলফেদারের বক্তৃতার জন্য তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। যা ছিল অযৌক্তিক এবং অন্যায়। কিন্তু তিনি তা সহ্য করেছেন। এই অবস্থায় ইন্ডাস্ট্রিতে তিনি মানসিক চাপের মধ্যে ছিলেন এবং নিজের ক্যারিয়ারের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে তাঁর। এরপরও অনেক দিন এই ক্যারিয়ার ধরে রেখে যে সাহস দেখিয়েছেন তা প্রশংসনীয়। এই জন্য আমরা গভীরভাবে ক্ষমা এবং আন্তরিক শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।’
এ নিয়ে লিটলফেদার বলেন, ‘আমি কখনো ভাবিনি, বেঁচে থাকতে এমনটা শুনে যেতে পারব।’
লিটলফেদার এক বিবৃতিতে বলেন, ‘৫০ বছর আগের পুরস্কার গ্রহণ না করার পর থেকে একাডেমির কতটা পরিবর্তন হয়েছে তা দেখে গভীরভাবে আনন্দিত।’
অ্যাকাডেমির ক্ষমা চাওয়ার নিয়ে লিটলফেদার বলেন, ‘আমরা ইন্ডিয়ানরা খুবই ধৈর্যশীল। মাত্র তো ৫০ বছর হয়েছে!’
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৪ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৪ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৬ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৭ ঘণ্টা আগে