বিনোদন ডেস্ক
অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা সিডনি পটিয়ার মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। তিনি বহুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন বলে জানা গেছে। সিডনি পটিয়ার জীবনের শেষ সময়টা কাটান বাহামায়। আর সেখানেই তিনি মারা যান বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রেড মিচেলের কার্যালয়।
১৯৫৫ সালে ‘ব্যাকবোর্ড জঙ্গল’ সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পান। ‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ১৯৬৩ সালে অস্কারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেছিলেন পটিয়ার। এর পাঁচ বছর আগে 'দ্য ডিফিয়েন্ট ওয়ানস' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি। ওই বছর বাফটা পান তিনি। সে সময় চলচ্চিত্রে কৃষ্ণাঙ্গদের ভালো কাজের সুযোগ কম থাকলেও অভিনয়ের গুণে পটিয়ার হয়ে উঠেছিলেন তাঁর সময়ের শীর্ষ অভিনেতাদের একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামিতে ১৯২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জন্ম নেন সিডনি পটিয়ার। বেড়ে ওঠেন বাহামা দ্বীপপুঞ্জে। তাঁর বাবা-মা ছিলেন সাধারণ কৃষক। অল্প বয়সে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে পটিয়ার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। সেনাবাহিনীর চাকরি ছাড়ার পর তিনি কিছুদিন বাসন পরিষ্কারের কাজ করেন। এর পরই গুণী এই অভিনেতা আমেরিকার থিয়েটার স্কুল অব ড্রামায় ভর্তির সুযোগ পেয়ে যান।
তাঁর অভিনীত অনেক চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য ছিল মার্কিন নাগরিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক পরিবর্তন। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য ‘নো ওয়ে আউট’ (১৯৫০), ‘দ্য ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল’ (১৯৫৫), ‘অ্যা রেইজিন ইন দ্য সান’ (১৯৬১), ‘অ্যা প্যাচ অব ব্লু’ (১৯৬৫), ‘হিট অব দ্য নাইট’ (১৯৬৬), ‘টু স্যার, উইথ লাভ’ (১৯৬৭), “গেস হু’স ইজ কামিং টু ডিনার” (১৯৬৭)।
সিডনি পটিয়ারের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিনোদনসহ বিভিন্ন অঙ্গনের ব্যক্তিরা। ২০০৯ সালে সিডনি পটিয়ারকে আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘মেডেল অব ফ্রিডম’ দেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এক শোকবার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ‘সিডনি পটিয়ার তার অভিনয় দিয়ে আমাদের একত্রিত করেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অভিনয়ের দরজা খুলে দিয়েছিলেন।’
মার্কিন সম্প্রচারক ও সাংবাদিক অপরাহ উইনফ্রেও শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার মাথার ওপর থাকা সবচেয়ে বড় ছায়াটি আজ সরে গেল। তিনি ছিলেন বড় মনের মানুষ। আমার হৃদয়ে তাঁর জায়গা থাকবে চিরকাল।’
অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা সিডনি পটিয়ার মারা গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। তিনি বহুদিন ধরে বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় ভুগছিলেন বলে জানা গেছে। সিডনি পটিয়ার জীবনের শেষ সময়টা কাটান বাহামায়। আর সেখানেই তিনি মারা যান বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রেড মিচেলের কার্যালয়।
১৯৫৫ সালে ‘ব্যাকবোর্ড জঙ্গল’ সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পান। ‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য ১৯৬৩ সালে অস্কারে সেরা অভিনেতার পুরস্কার জিতেছিলেন পটিয়ার। এর পাঁচ বছর আগে 'দ্য ডিফিয়েন্ট ওয়ানস' চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ হিসেবে অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি। ওই বছর বাফটা পান তিনি। সে সময় চলচ্চিত্রে কৃষ্ণাঙ্গদের ভালো কাজের সুযোগ কম থাকলেও অভিনয়ের গুণে পটিয়ার হয়ে উঠেছিলেন তাঁর সময়ের শীর্ষ অভিনেতাদের একজন।
যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামিতে ১৯২৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জন্ম নেন সিডনি পটিয়ার। বেড়ে ওঠেন বাহামা দ্বীপপুঞ্জে। তাঁর বাবা-মা ছিলেন সাধারণ কৃষক। অল্প বয়সে সেনাবাহিনীতে যোগ দিয়ে পটিয়ার দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। সেনাবাহিনীর চাকরি ছাড়ার পর তিনি কিছুদিন বাসন পরিষ্কারের কাজ করেন। এর পরই গুণী এই অভিনেতা আমেরিকার থিয়েটার স্কুল অব ড্রামায় ভর্তির সুযোগ পেয়ে যান।
তাঁর অভিনীত অনেক চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য ছিল মার্কিন নাগরিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সামাজিক পরিবর্তন। এই তালিকায় উল্লেখযোগ্য ‘নো ওয়ে আউট’ (১৯৫০), ‘দ্য ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল’ (১৯৫৫), ‘অ্যা রেইজিন ইন দ্য সান’ (১৯৬১), ‘অ্যা প্যাচ অব ব্লু’ (১৯৬৫), ‘হিট অব দ্য নাইট’ (১৯৬৬), ‘টু স্যার, উইথ লাভ’ (১৯৬৭), “গেস হু’স ইজ কামিং টু ডিনার” (১৯৬৭)।
সিডনি পটিয়ারের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিনোদনসহ বিভিন্ন অঙ্গনের ব্যক্তিরা। ২০০৯ সালে সিডনি পটিয়ারকে আমেরিকার সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান ‘মেডেল অব ফ্রিডম’ দেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এক শোকবার্তায় যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ‘সিডনি পটিয়ার তার অভিনয় দিয়ে আমাদের একত্রিত করেছিলেন। একই সঙ্গে তিনি পরবর্তী প্রজন্মের জন্য অভিনয়ের দরজা খুলে দিয়েছিলেন।’
মার্কিন সম্প্রচারক ও সাংবাদিক অপরাহ উইনফ্রেও শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি বলেন, ‘আমার মাথার ওপর থাকা সবচেয়ে বড় ছায়াটি আজ সরে গেল। তিনি ছিলেন বড় মনের মানুষ। আমার হৃদয়ে তাঁর জায়গা থাকবে চিরকাল।’
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৮ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
১০ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
১১ ঘণ্টা আগে