তামান্না-ই-জাহান
কাহিনি ভালো, চিত্রনাট্য চমৎকার, দর্শকের মুখে মুখে প্রশংসা। এমনকি সমালোচকেরাও বলেছেন এ ছবি সাড়া ফেলবেই। কিন্তু শেষতক আর শিকে ছেঁড়ে না। হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কিছু দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কারের সোনালি ট্রফি তো দূরের কথা, মনোনয়ন অবধি পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
১. ‘আ ম্যান এসকেপড’ (১৯৫৬)
ফরাসি নির্মাতা রবার্ট ব্রেসন ‘আ ম্যান এসকেপড’ নির্মাণ করেছিলেন আন্দ্রে ডেভিনির স্মৃতিকথা ‘মেময়ারস’ অবলম্বনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের হাতে বন্দী এক ফরাসি প্রতিরোধ যোদ্ধার কারাগার থেকে পালানোর স্মৃতিচারণাকে আরও রোমাঞ্চকর রূপে ফুটিয়ে তুলেছিলেন রবার্ট ব্রেসন। কানে প্রশংসিত হলেও একাডেমির দৃষ্টি কাড়তে পারেনি এই চলচ্চিত্র।
২. ‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ (১৯৬৬)
‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ফিল্ম। ইতালিতে নির্মিত স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ছবিগুলো সব সময়ই মারদাঙ্গা ছবি হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু এ ছবির শৈল্পিক মুনশিয়ানা কমবেশি সবাইকেই মুগ্ধ করে। পুরো স্প্যাগেটি ঘরানা সম্পর্কেই উচ্চ ধারণা সৃষ্টি করে এ ছবি। আজকের দিনে এটি ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। সেরা চলচ্চিত্রসম্পর্কিত বিভিন্ন জরিপেও শুরুর দিকেই থাকে ছবিটি।
৩. ‘দ্য শাইনিং’ (১৯৮০)
‘দ্য শাইনিং’ স্ট্যানলি কুবরিকের অনবদ্য একটি সাইকোলজিক্যাল হরর সিনেমা, যা একাডেমি আমলেই নেয়নি। খ্যাতিমান লেখক স্টিফেন কিংয়ের গল্প অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেন কুবরিক। বর্তমানে এটি সর্বকালের জনপ্রিয় ভৌতিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং পরিচালকের সেরা কাজগুলোর মধ্যে একটি। তবে অস্কারে পাত্তাই পায়নি ‘দ্য শাইনিং’।
৪. ‘হিট’ (১৯৯৫)
মাইকেল মানের অপরাধবিষয়ক চলচ্চিত্র ‘হিট’। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটি ১৯৬০-এর দশকের একটি সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত। চাক অ্যাডামসন নামের শিকাগোর এক পুলিশ কর্মকর্তা পেশাদার ডাকাত ম্যাককলিকে ধরতে গিয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এই ছবির কাহিনিও তাই। আল পাচিনো ও রবার্ট ডি নিরোর মতো অভিনেতা জুটি চলচ্চিত্রটিকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
৫. ‘বিফোর সানরাইজ’ (১৯৯৫)
দেখা হলো ট্রেনে। এক বেলাতেই প্রেম…যাঁরা রোম্যান্টিক ছবি ভালোবাসেন, তাঁদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকবে রিচার্ড লিংকলেটারের ‘বিফোর সানরাইজ’। পরবর্তী সময়ে এই চলচ্চিত্রের সিক্যুয়াল নির্মিত হয় ‘বিফোর সানসেট’ ও ‘বিফোর মিডনাইট’। বিফোর ট্রিলজির ছবিগুলো প্রশংসা কুড়িয়েছে সমালোচকদেরও। যদিও একাডেমি কর্তৃপক্ষের মন তাতে গলেনি।
৬. ‘আমেরিকান সাইকো’ (২০০০)
অস্কার বিজয়ী ক্রিশ্চিয়ান বেল অভিনীত, ম্যারি হ্যারন পরিচালিত ছবি ‘আমেরিকান সাইকো’। গতিশীল কাহিনি, আলো-আঁধারির শৈল্পিক ব্যবহার ও সুরের অসাধারণ কাজ চলচ্চিত্রটিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। প্যাট্রিক বেটম্যান নামের এক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকারের জীবন নিয়ে এগোয় ছবিটির কাহিনি। ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে প্যাট্রিকের চরিত্রের নানা অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক। ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার এই ছবি সমালোচকদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পেয়েছিল।
৭. ‘ইনসমনিয়া’ (২০০২)
ক্রিস্টোফার নোলানের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে ‘ইনসমনিয়া’ সুপরিচিত। আল পাচিনো, রবিন উইলিয়ামস, হিলারি সোয়াঙ্কের শক্তিশালী অভিনয় অস্কার মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল ৷ কিন্তু বিধিবাম, ছবিটি এড়িয়ে যায় একাডেমির জুরিদের সুনজর।
৮. ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ (২০০৩)
সাম্প্রতিক সময়ের চলচ্চিত্রে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরীয় নির্মাতা বং জুন-হো। ‘প্যারাসাইট’ দিয়ে ২০২০ সালের সেরা ছবির অস্কার জয় করা এই পরিচালক এর আগে অত্যন্ত প্রভাবশালী ক্রাইম থ্রিলার ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ নির্মাণ করেছিলেন। ছবির গল্প থেকে শুরু করে, অভিনয়, সিনেমাটোগ্রাফি—সব মিলিয়ে চলচ্চিত্রটিকে অসাধারণ বললেও কম হয়। ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ এমন একটি চলচ্চিত্র, যা যবনিকাতেও আপনাকে কাহিনির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখবে।
৯. ‘জোডিয়াক’ (২০০৭)
ডেভিড ফিঞ্চারের রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র ‘জোডিয়াক’ একটি অস্কার মনোনয়ন পেতেও ব্যর্থ হয়েছিল। বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়লেও একে ডেভিড ফিঞ্চারের অনবদ্য কাজ হিসেবে মানেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। বিশেষ করে মার্ক রাফেলো ও রবার্ট ডাউনি জুনিয়র একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়েছিলেন অভিনয়ে। কিন্তু তাতেও সোনালি ট্রফি ঘরে নেওয়ার সুযোগ পায়নি ‘জোডিয়াক’।
১০. ‘প্যাটারসন’ (২০১৬)
সমালোচকেরা ধরেই নিয়েছিলেন যে জিম জারমাশের ‘প্যাটারসন’ পুরস্কারের স্বীকৃতির জন্য আলোচিত হবে। বিশেষ করে অ্যাডাম ড্রাইভারের চমৎকার অভিনয়ের জন্য অন্তত সেরা অভিনেতা বিভাগে নাম থাকবে বলেই ধারণা করেছিলেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। কিন্তু না, অস্কার অধরাই থেকে যায় প্যাটারসনের!
তথ্যসূত্র: দ্য ইনডিপেনডেন্ট, আইএমডিবি, রটেন টম্যাটোস, ইয়াহু নিউজ ও ইন্ডিওয়্যার
কাহিনি ভালো, চিত্রনাট্য চমৎকার, দর্শকের মুখে মুখে প্রশংসা। এমনকি সমালোচকেরাও বলেছেন এ ছবি সাড়া ফেলবেই। কিন্তু শেষতক আর শিকে ছেঁড়ে না। হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কিছু দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কারের সোনালি ট্রফি তো দূরের কথা, মনোনয়ন অবধি পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
১. ‘আ ম্যান এসকেপড’ (১৯৫৬)
ফরাসি নির্মাতা রবার্ট ব্রেসন ‘আ ম্যান এসকেপড’ নির্মাণ করেছিলেন আন্দ্রে ডেভিনির স্মৃতিকথা ‘মেময়ারস’ অবলম্বনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের হাতে বন্দী এক ফরাসি প্রতিরোধ যোদ্ধার কারাগার থেকে পালানোর স্মৃতিচারণাকে আরও রোমাঞ্চকর রূপে ফুটিয়ে তুলেছিলেন রবার্ট ব্রেসন। কানে প্রশংসিত হলেও একাডেমির দৃষ্টি কাড়তে পারেনি এই চলচ্চিত্র।
২. ‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ (১৯৬৬)
‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ফিল্ম। ইতালিতে নির্মিত স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ছবিগুলো সব সময়ই মারদাঙ্গা ছবি হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু এ ছবির শৈল্পিক মুনশিয়ানা কমবেশি সবাইকেই মুগ্ধ করে। পুরো স্প্যাগেটি ঘরানা সম্পর্কেই উচ্চ ধারণা সৃষ্টি করে এ ছবি। আজকের দিনে এটি ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। সেরা চলচ্চিত্রসম্পর্কিত বিভিন্ন জরিপেও শুরুর দিকেই থাকে ছবিটি।
৩. ‘দ্য শাইনিং’ (১৯৮০)
‘দ্য শাইনিং’ স্ট্যানলি কুবরিকের অনবদ্য একটি সাইকোলজিক্যাল হরর সিনেমা, যা একাডেমি আমলেই নেয়নি। খ্যাতিমান লেখক স্টিফেন কিংয়ের গল্প অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেন কুবরিক। বর্তমানে এটি সর্বকালের জনপ্রিয় ভৌতিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং পরিচালকের সেরা কাজগুলোর মধ্যে একটি। তবে অস্কারে পাত্তাই পায়নি ‘দ্য শাইনিং’।
৪. ‘হিট’ (১৯৯৫)
মাইকেল মানের অপরাধবিষয়ক চলচ্চিত্র ‘হিট’। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটি ১৯৬০-এর দশকের একটি সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত। চাক অ্যাডামসন নামের শিকাগোর এক পুলিশ কর্মকর্তা পেশাদার ডাকাত ম্যাককলিকে ধরতে গিয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এই ছবির কাহিনিও তাই। আল পাচিনো ও রবার্ট ডি নিরোর মতো অভিনেতা জুটি চলচ্চিত্রটিকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
৫. ‘বিফোর সানরাইজ’ (১৯৯৫)
দেখা হলো ট্রেনে। এক বেলাতেই প্রেম…যাঁরা রোম্যান্টিক ছবি ভালোবাসেন, তাঁদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকবে রিচার্ড লিংকলেটারের ‘বিফোর সানরাইজ’। পরবর্তী সময়ে এই চলচ্চিত্রের সিক্যুয়াল নির্মিত হয় ‘বিফোর সানসেট’ ও ‘বিফোর মিডনাইট’। বিফোর ট্রিলজির ছবিগুলো প্রশংসা কুড়িয়েছে সমালোচকদেরও। যদিও একাডেমি কর্তৃপক্ষের মন তাতে গলেনি।
৬. ‘আমেরিকান সাইকো’ (২০০০)
অস্কার বিজয়ী ক্রিশ্চিয়ান বেল অভিনীত, ম্যারি হ্যারন পরিচালিত ছবি ‘আমেরিকান সাইকো’। গতিশীল কাহিনি, আলো-আঁধারির শৈল্পিক ব্যবহার ও সুরের অসাধারণ কাজ চলচ্চিত্রটিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। প্যাট্রিক বেটম্যান নামের এক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকারের জীবন নিয়ে এগোয় ছবিটির কাহিনি। ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে প্যাট্রিকের চরিত্রের নানা অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক। ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার এই ছবি সমালোচকদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পেয়েছিল।
৭. ‘ইনসমনিয়া’ (২০০২)
ক্রিস্টোফার নোলানের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে ‘ইনসমনিয়া’ সুপরিচিত। আল পাচিনো, রবিন উইলিয়ামস, হিলারি সোয়াঙ্কের শক্তিশালী অভিনয় অস্কার মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল ৷ কিন্তু বিধিবাম, ছবিটি এড়িয়ে যায় একাডেমির জুরিদের সুনজর।
৮. ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ (২০০৩)
সাম্প্রতিক সময়ের চলচ্চিত্রে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরীয় নির্মাতা বং জুন-হো। ‘প্যারাসাইট’ দিয়ে ২০২০ সালের সেরা ছবির অস্কার জয় করা এই পরিচালক এর আগে অত্যন্ত প্রভাবশালী ক্রাইম থ্রিলার ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ নির্মাণ করেছিলেন। ছবির গল্প থেকে শুরু করে, অভিনয়, সিনেমাটোগ্রাফি—সব মিলিয়ে চলচ্চিত্রটিকে অসাধারণ বললেও কম হয়। ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ এমন একটি চলচ্চিত্র, যা যবনিকাতেও আপনাকে কাহিনির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখবে।
৯. ‘জোডিয়াক’ (২০০৭)
ডেভিড ফিঞ্চারের রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র ‘জোডিয়াক’ একটি অস্কার মনোনয়ন পেতেও ব্যর্থ হয়েছিল। বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়লেও একে ডেভিড ফিঞ্চারের অনবদ্য কাজ হিসেবে মানেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। বিশেষ করে মার্ক রাফেলো ও রবার্ট ডাউনি জুনিয়র একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়েছিলেন অভিনয়ে। কিন্তু তাতেও সোনালি ট্রফি ঘরে নেওয়ার সুযোগ পায়নি ‘জোডিয়াক’।
১০. ‘প্যাটারসন’ (২০১৬)
সমালোচকেরা ধরেই নিয়েছিলেন যে জিম জারমাশের ‘প্যাটারসন’ পুরস্কারের স্বীকৃতির জন্য আলোচিত হবে। বিশেষ করে অ্যাডাম ড্রাইভারের চমৎকার অভিনয়ের জন্য অন্তত সেরা অভিনেতা বিভাগে নাম থাকবে বলেই ধারণা করেছিলেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। কিন্তু না, অস্কার অধরাই থেকে যায় প্যাটারসনের!
তথ্যসূত্র: দ্য ইনডিপেনডেন্ট, আইএমডিবি, রটেন টম্যাটোস, ইয়াহু নিউজ ও ইন্ডিওয়্যার
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৮ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
১০ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
১১ ঘণ্টা আগে