বিনোদন প্রতিবেদক
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ আজ মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ফুটেজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের পাশাপাশি বাংলাদেশ চলচ্চিত্রকে শক্তিশালী করতে নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক সংস্থা রেড অরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে হেগে বাংলাদেশ হাইকমিশনে।
সমঝোতা স্মারক অনুসারে, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে ‘দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে উচ্চমানের ফুটেজ সংগ্রহ করবে। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ফুটেজ এবং বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতিকে নিয়মতান্ত্রিক নিপীড়ন থেকে মুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবনকালের সংগ্রামের এসব ফুটেজ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ডকুমেন্টারি এবং অডিও-ভিজ্যুয়াল সামগ্রীর অবাণিজ্যিক নির্মাণের জন্য ব্যবহার হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোফাকখারুল ইকবাল এবং কৌশলগত যোগাযোগ উপদেষ্টা, রেড অরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনসের রুটগার জন শোয়েন তাদের পক্ষে নথিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সারা বিশ্ব থেকে মহামূল্যবান ফুটেজ সংগ্রহ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করবে। ১৯৭৫ সালের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। কিন্তু তারা জানত না যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিশ্বের বিভিন্ন আর্কাইভে সংরক্ষিত আছে, রেড অরেঞ্জ তার মধ্যে অন্যতম। তাই এই সহযোগিতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের ইতিহাস রক্ষা করতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে, রেড অরেঞ্জের রটজার জন শোয়েন জানান, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে সহায়তা প্রদান করা তার প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্মানের। এই সমঝোতার মাধ্যমে রেড অরেঞ্জ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত আর্কাইভ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজ সংগ্রহে সহায়তা করবে। রটজার বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রতি কৃতজ্ঞ। এই উদ্যোগের অংশ হয়ে আমরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের জনগণকে সম্মান জানানোর গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় অবদান রাখব।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ আজ মুক্তিযুদ্ধ ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ফুটেজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের পাশাপাশি বাংলাদেশ চলচ্চিত্রকে শক্তিশালী করতে নেদারল্যান্ডস ভিত্তিক সংস্থা রেড অরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে হেগে বাংলাদেশ হাইকমিশনে।
সমঝোতা স্মারক অনুসারে, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে ‘দেশি ও বিদেশি উৎস থেকে মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজ সংগ্রহ ও সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ শক্তিশালীকরণ’ শীর্ষক একটি বিশেষ প্রকল্পের অধীনে উচ্চমানের ফুটেজ সংগ্রহ করবে। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের ফুটেজ এবং বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতিকে নিয়মতান্ত্রিক নিপীড়ন থেকে মুক্ত করার জন্য বঙ্গবন্ধুর জীবনকালের সংগ্রামের এসব ফুটেজ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভ ডকুমেন্টারি এবং অডিও-ভিজ্যুয়াল সামগ্রীর অবাণিজ্যিক নির্মাণের জন্য ব্যবহার হবে।
তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের অধীন বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রকল্প পরিচালক ড. মো. মোফাকখারুল ইকবাল এবং কৌশলগত যোগাযোগ উপদেষ্টা, রেড অরেঞ্জ মিডিয়া অ্যান্ড কমিউনিকেশনসের রুটগার জন শোয়েন তাদের পক্ষে নথিতে স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘সারা বিশ্ব থেকে মহামূল্যবান ফুটেজ সংগ্রহ আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করবে। ১৯৭৫ সালের পর আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃত করা হয়েছে। কিন্তু তারা জানত না যে, বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস বিশ্বের বিভিন্ন আর্কাইভে সংরক্ষিত আছে, রেড অরেঞ্জ তার মধ্যে অন্যতম। তাই এই সহযোগিতা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস এবং বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের ইতিহাস রক্ষা করতে সক্ষম হবে।’
অনুষ্ঠানে, রেড অরেঞ্জের রটজার জন শোয়েন জানান, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে সহায়তা প্রদান করা তার প্রতিষ্ঠানের জন্য সম্মানের। এই সমঝোতার মাধ্যমে রেড অরেঞ্জ বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভকে বিভিন্ন প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিগত আর্কাইভ থেকে মুক্তিযুদ্ধের ফুটেজ সংগ্রহে সহায়তা করবে। রটজার বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের প্রতি কৃতজ্ঞ। এই উদ্যোগের অংশ হয়ে আমরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণ এবং বাংলাদেশের জনগণকে সম্মান জানানোর গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টায় অবদান রাখব।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন নেদারল্যান্ডসে বাংলাদেশ দূতাবাসের রাষ্ট্রদূত এম রিয়াজ হামিদুল্লাহ।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৩৯ মিনিট আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৪০ মিনিট আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
২ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৪ ঘণ্টা আগে