বিনোদন ডেস্ক
রাজনীতির মঞ্চে শিল্পীদের যোগ দেওয়া নতুন কিছু নয়। এই তালিকায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন তিনি। রাজনৈতিক ভাবনা নিয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে একজন নারী, আর সব সময় নারী নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। প্রত্যাশা করছি, প্রধানমন্ত্রী আমাকে নমিনেশন দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ দেবেন।
এলাকায় জনসংযোগ শুরু করেছেন?
অনেক দিন ধরেই স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলছি। তাদের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এ ছাড়া স্থানীয় নেতারা আমাকে অনেক সাপোর্ট করছেন। যখন জনসংযোগে বের হচ্ছি, তখন সবাই পাশে থাকছেন। সবকিছু মিলিয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, নমিনেশন পেলে নৌকা প্রতীকের জয় আনতে পারব।
যদি মনোনয়ন না পান, সে ক্ষেত্রে কী করবেন?
জনগণের কল্যাণে দল যদি অন্য কাউকে মনোনয়ন দেয়, তা মেনে নেব। আমার দলের যিনি মনোনয়ন পাবেন, আমি তাঁর হয়ে মাঠে কাজ করব।
আপনি সিনেমার মানুষ। রাজনীতির সঙ্গে জড়ানোর উদ্দেশ্য কী?
ছোট পরিসরে এলাকায় যেসব জনকল্যাণমূলক কাজ করার চেষ্টা করে আসছি দীর্ঘদিন ধরে, সেগুলো বড় পরিসরে করার জন্যই রাজনীতিতে আসা।
রাজনীতি কতটা চ্যালেঞ্জিং মনে হচ্ছে?
সব জায়গায় ভালো কাজ করতে গেলে বাধা আসবেই। যখন চলচ্চিত্রে নতুন এসেছিলাম, সেই জার্নিটাও সহজ ছিল না। অনেক কষ্ট করেই নিজের অবস্থান তৈরি করতে হয়েছে। আমার এলাকায় যারা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা সবাই খুব আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেন। তাঁদের সহযোগিতায় এই জায়গাটা আমার জন্য অতটা কঠিন হবে না বলে আমার বিশ্বাস।
রাজনীতিতে আপনার আদর্শ কে?
অবশ্যই বঙ্গবন্ধু। সব সময় তাঁর আদর্শ ভেতরে লালন করে আসছি। এ ছাড়া আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করি। তিনি যে পরিমাণ সাহসী, তার ছিটেফোঁটা যদি আমার ভেতরে লালন করি, তাহলে যত কঠিন অবস্থার সম্মুখীন হই না কেন, সেখানে ওভারকাম করতে পারব। আমি গর্বিত যে আওয়ামী লীগের মতো দলের মনোনয়ন কিনতে পেরেছি।
রাজনীতির মঞ্চে আসার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন কার কাছ থেকে?
মূলত স্বামীর (রকিব সরকার) মাধ্যমে রাজনীতির ময়দানে পা রাখা। ওর অবদান বলে শেষ করতে পারব না। নমিনেশন কেনা পর্যন্ত আজকে আমি যে অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি, এটার পুরো অবদান তাঁর।
সামনের বছরই জাতীয় নির্বাচন। যদি নমিনেশন পেয়ে নির্বাচিতও হন, এই অল্প সময়ে কী কী করার পরিকল্পনা আপনার?
আমার প্রধান দুটি লক্ষ্য আছে। প্রথম হচ্ছে, আমার এলাকার মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় হচ্ছে, দেশজুড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে এত উন্নয়ন করেছেন, সে সম্পর্কে আমার এলাকার মানুষকে অবহিত করা। কারণ আমি বিশ্বাস করি প্রচারে প্রসার।
আপনি সন্তানসম্ভবা। এমন সময়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন, কীভাবে সামলাচ্ছেন?
দুটোই অনেক খুশির খবর। আমার বেবি আমার জন্য লাকি। সে আসবে এমন সময়ে আওয়ামী লীগের নমিনেশন ফরম কিনলাম। আমার মনে হয় দুটি বিষয় খুব সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে পারব।
তাহলে অভিনয় কি ছেড়ে দিচ্ছেন
চলচ্চিত্র আমাকে মাহিয়া মাহি বানিয়েছে। অভিনয়টা আমার ভিত। ওটা ছাড়ব না। রাজনীতির মাধ্যমে মানুষের সেবাও করব, অভিনয়টাও চালিয়ে যাব।
অভিনয়ে ফিরছেন কবে?
সবাই জানেন, আমি একটা বিরতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি নতুন বছরের শেষ দিকে অভিনয়ে ফিরব।
রাজনীতির মঞ্চে শিল্পীদের যোগ দেওয়া নতুন কিছু নয়। এই তালিকায় সম্প্রতি যুক্ত হয়েছেন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী মাহিয়া মাহি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন তিনি। রাজনৈতিক ভাবনা নিয়ে অভিনেত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন শিহাব আহমেদ।
উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে কতটুকু আশাবাদী?
আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজে একজন নারী, আর সব সময় নারী নেতৃত্বকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন। প্রত্যাশা করছি, প্রধানমন্ত্রী আমাকে নমিনেশন দিয়ে মানুষের জন্য কাজ করার সুযোগ দেবেন।
এলাকায় জনসংযোগ শুরু করেছেন?
অনেক দিন ধরেই স্থানীয় মানুষের সঙ্গে কথা বলছি। তাদের কাছ থেকে অনেক ভালোবাসা পেয়েছি। এ ছাড়া স্থানীয় নেতারা আমাকে অনেক সাপোর্ট করছেন। যখন জনসংযোগে বের হচ্ছি, তখন সবাই পাশে থাকছেন। সবকিছু মিলিয়ে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, নমিনেশন পেলে নৌকা প্রতীকের জয় আনতে পারব।
যদি মনোনয়ন না পান, সে ক্ষেত্রে কী করবেন?
জনগণের কল্যাণে দল যদি অন্য কাউকে মনোনয়ন দেয়, তা মেনে নেব। আমার দলের যিনি মনোনয়ন পাবেন, আমি তাঁর হয়ে মাঠে কাজ করব।
আপনি সিনেমার মানুষ। রাজনীতির সঙ্গে জড়ানোর উদ্দেশ্য কী?
ছোট পরিসরে এলাকায় যেসব জনকল্যাণমূলক কাজ করার চেষ্টা করে আসছি দীর্ঘদিন ধরে, সেগুলো বড় পরিসরে করার জন্যই রাজনীতিতে আসা।
রাজনীতি কতটা চ্যালেঞ্জিং মনে হচ্ছে?
সব জায়গায় ভালো কাজ করতে গেলে বাধা আসবেই। যখন চলচ্চিত্রে নতুন এসেছিলাম, সেই জার্নিটাও সহজ ছিল না। অনেক কষ্ট করেই নিজের অবস্থান তৈরি করতে হয়েছে। আমার এলাকায় যারা আওয়ামী লীগ করেন, তাঁরা সবাই খুব আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করেন। তাঁদের সহযোগিতায় এই জায়গাটা আমার জন্য অতটা কঠিন হবে না বলে আমার বিশ্বাস।
রাজনীতিতে আপনার আদর্শ কে?
অবশ্যই বঙ্গবন্ধু। সব সময় তাঁর আদর্শ ভেতরে লালন করে আসছি। এ ছাড়া আমি প্রধানমন্ত্রীকে অনুসরণ করি। তিনি যে পরিমাণ সাহসী, তার ছিটেফোঁটা যদি আমার ভেতরে লালন করি, তাহলে যত কঠিন অবস্থার সম্মুখীন হই না কেন, সেখানে ওভারকাম করতে পারব। আমি গর্বিত যে আওয়ামী লীগের মতো দলের মনোনয়ন কিনতে পেরেছি।
রাজনীতির মঞ্চে আসার অনুপ্রেরণা পেয়েছেন কার কাছ থেকে?
মূলত স্বামীর (রকিব সরকার) মাধ্যমে রাজনীতির ময়দানে পা রাখা। ওর অবদান বলে শেষ করতে পারব না। নমিনেশন কেনা পর্যন্ত আজকে আমি যে অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছি, এটার পুরো অবদান তাঁর।
সামনের বছরই জাতীয় নির্বাচন। যদি নমিনেশন পেয়ে নির্বাচিতও হন, এই অল্প সময়ে কী কী করার পরিকল্পনা আপনার?
আমার প্রধান দুটি লক্ষ্য আছে। প্রথম হচ্ছে, আমার এলাকার মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা। দ্বিতীয় হচ্ছে, দেশজুড়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যে এত উন্নয়ন করেছেন, সে সম্পর্কে আমার এলাকার মানুষকে অবহিত করা। কারণ আমি বিশ্বাস করি প্রচারে প্রসার।
আপনি সন্তানসম্ভবা। এমন সময়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন, কীভাবে সামলাচ্ছেন?
দুটোই অনেক খুশির খবর। আমার বেবি আমার জন্য লাকি। সে আসবে এমন সময়ে আওয়ামী লীগের নমিনেশন ফরম কিনলাম। আমার মনে হয় দুটি বিষয় খুব সুন্দরভাবে ম্যানেজ করতে পারব।
তাহলে অভিনয় কি ছেড়ে দিচ্ছেন
চলচ্চিত্র আমাকে মাহিয়া মাহি বানিয়েছে। অভিনয়টা আমার ভিত। ওটা ছাড়ব না। রাজনীতির মাধ্যমে মানুষের সেবাও করব, অভিনয়টাও চালিয়ে যাব।
অভিনয়ে ফিরছেন কবে?
সবাই জানেন, আমি একটা বিরতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি নতুন বছরের শেষ দিকে অভিনয়ে ফিরব।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৭ মিনিট আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৮ মিনিট আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
২ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৩ ঘণ্টা আগে