বিনোদন ডেস্ক
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা রাজ কাপুরের জন্ম পাকিস্তানে। তিনি সেখানে যে বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন তা ভেঙে শপিং মল বানানোর আবেদন করেছিলেন বাড়িটির বর্তমান মালিক। কিন্তু তাঁর এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। আদালত জানিয়েছে, ‘এই হাভেলি এখন বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানে জায়গা নিয়েছে, তাই তা কোনোভাবেই ভাঙা যাবে না। বরং বাড়িটির রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।’ সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমস এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছেন। এর আগে অভিনেতা দিলীপ কুমারের বাড়িও এভাবে রক্ষা করেছিল আদালত।
খাইবার পাখতুন প্রদেশের অতিরিক্ত অ্যাডভোকেট জেনারেল আদালতকে বলেছিলেন যে প্রাদেশিক প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ২০১৬ সালে একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কাপুর হাভেলিকে জাতীয় ঐতিহ্য হিসাবে ঘোষণা করে। এই বিষয়ে, বিচারপতি শাকুর প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে তাদের কাছে এমন কোনও নথি বা প্রমাণ আছে যা নির্দেশ করে যে রাজ কাপুর পরিবার কখনো হাভেলিতে বাস করেছিলেন।
তবে আবেদনকারীর আইনজীবী সাঈদ মুহম্মদ সাবাহউদ্দিন খট্টক আদালতকে বলেন, তার আবেদনকারীর বাবা প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রে ১৯৬৯ সালে একটি নিলামের প্রাসাদটি কিনেছিলেন ও এর মূল্য পরিশোধ করেছিলেন এবং অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু না হওয়া পর্যন্ত তিনি এর নিরঙ্কুশ মালিক ছিলেন।
তিনি আরও দাবি করেন যে প্রয়াত রাজ কাপুর এবং তাঁর পরিবার এই সম্পত্তির মালিক ছিলেন বা থাকতেন তা প্রমাণ করার জন্য প্রাদেশিক সরকারের কোনও বিভাগের কাছে কোনও নথি নেই।
এর আগে কাপুর হাভেলির বর্তমান মালিক আলি কাদারের বিরুদ্ধে বাড়ি বিক্রির চেষ্টা করার অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগ অস্বীকার করে কাদার জানিয়েছিলেন, তিনিই বরং প্রশাসনের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে এই বাড়ির দায়িত্ব সরকারকে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন।
কিংবদন্তি বলিউড অভিনেতা রাজ কাপুরের জন্ম পাকিস্তানে। তিনি সেখানে যে বাড়িতে জন্ম নিয়েছিলেন তা ভেঙে শপিং মল বানানোর আবেদন করেছিলেন বাড়িটির বর্তমান মালিক। কিন্তু তাঁর এই আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। আদালত জানিয়েছে, ‘এই হাভেলি এখন বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানে জায়গা নিয়েছে, তাই তা কোনোভাবেই ভাঙা যাবে না। বরং বাড়িটির রক্ষণাবেক্ষণ করতে হবে।’ সম্প্রতি ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্থান টাইমস এক প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছেন। এর আগে অভিনেতা দিলীপ কুমারের বাড়িও এভাবে রক্ষা করেছিল আদালত।
খাইবার পাখতুন প্রদেশের অতিরিক্ত অ্যাডভোকেট জেনারেল আদালতকে বলেছিলেন যে প্রাদেশিক প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ২০১৬ সালে একটি বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কাপুর হাভেলিকে জাতীয় ঐতিহ্য হিসাবে ঘোষণা করে। এই বিষয়ে, বিচারপতি শাকুর প্রত্নতত্ত্ব বিভাগকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে তাদের কাছে এমন কোনও নথি বা প্রমাণ আছে যা নির্দেশ করে যে রাজ কাপুর পরিবার কখনো হাভেলিতে বাস করেছিলেন।
তবে আবেদনকারীর আইনজীবী সাঈদ মুহম্মদ সাবাহউদ্দিন খট্টক আদালতকে বলেন, তার আবেদনকারীর বাবা প্রতিযোগিতামূলক দরপত্রে ১৯৬৯ সালে একটি নিলামের প্রাসাদটি কিনেছিলেন ও এর মূল্য পরিশোধ করেছিলেন এবং অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরু না হওয়া পর্যন্ত তিনি এর নিরঙ্কুশ মালিক ছিলেন।
তিনি আরও দাবি করেন যে প্রয়াত রাজ কাপুর এবং তাঁর পরিবার এই সম্পত্তির মালিক ছিলেন বা থাকতেন তা প্রমাণ করার জন্য প্রাদেশিক সরকারের কোনও বিভাগের কাছে কোনও নথি নেই।
এর আগে কাপুর হাভেলির বর্তমান মালিক আলি কাদারের বিরুদ্ধে বাড়ি বিক্রির চেষ্টা করার অভিযোগ উঠেছিল। সেই অভিযোগ অস্বীকার করে কাদার জানিয়েছিলেন, তিনিই বরং প্রশাসনের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে এই বাড়ির দায়িত্ব সরকারকে নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছিলেন।
গত বছর এপ্রিলে ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অব ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়ার উদ্যোগে আয়োজিত ‘ইকো ফিল্ম ল্যাব: ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম রেসিডেন্সি’র অংশ হিসেবে সুব্রত সরকার ও অভিনেতা মনোজ প্রামাণিক নির্মাণ করেছেন স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ‘হইতে সুরমা’।
৬ ঘণ্টা আগেচলতি মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত সিডনি, মেলবোর্ন ও অ্যাডিলেডে কয়েকটি কনসার্ট করেছেন। ফিরেই ব্যস্ত হয়েছেন দেশের মঞ্চে। ১৫ নভেম্বর সেনা প্রাঙ্গণে গেয়েছেন ‘ঢাকা রেট্রো’ কনসার্টে। এবার জেমস জানালেন নতুন খবর।
১৮ ঘণ্টা আগেচার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমার সঙ্গে জড়িয়ে আছেন আমির খান। মনপ্রাণ দিয়ে এত দিন শুধু কাজই করে গেছেন মিস্টার পারফেকশনিস্ট। কাজের ব্যস্ততায় পরিবারের দিকে খেয়াল রাখার তেমন সুযোগ পাননি। ফলে সন্তানদের সঙ্গে তাঁর এক ধরনের দূরত্ব রয়ে গেছে। এই দূরত্ব দূর করতে উদ্যোগী হয়েছেন আমিরকন্যা ইরা খান। বাবাকে নিয়ে মানস
১৮ ঘণ্টা আগেসত্যজিৎ রায়, ‘পথের পাঁচালী’, অপু ও দুর্গা—যেন ইতিহাসের একই সুতোয় বাঁধা। সত্যজিৎ রায় যেমন মনে গেঁথে আছে সিনেমাপ্রেমী মানুষের মনে, তেমনি আছে কিশোরী দুর্গা। সেই কিশোরী চরিত্রটিতে যিনি অভিনয় করেছিলেন তিনি উমা। পুরো নাম উমা দাশগুপ্ত। ওই একটি মাত্র সিনেমাতেই অভিনয় করেছিলেন তিনি, আর তাতেই পেয়েছেন জগৎজোড়া..
১ দিন আগে