বিনোদন ডেস্ক
ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে অভিনেত্রী নার্গিস দত্ত এবং ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নামে দুটি পুরস্কার দেওয়া হতো। সেরা নবাগত চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ‘ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার’, আর অন্যদিকে জাতীয় সংহতি বিষয়ক শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্রের জন্য নার্গিস দত্ত পুরস্কার দেওয়া হত। সেই দুটি পুরস্কার থেকে নার্গিস দত্ত ও ইন্দিরা গান্ধীর নাম সরিয়ে দেওয়া হলো। আগামী তথা ৭০তম ভারতীয় জাতীয় পুরস্কারের বিধিসংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এবার থেকে সেরা নবাগত চলচ্চিত্র পরিচালকের পুরস্কারের নাম হবে ‘বেস্ট ডেবু ফিল্ম অব আ ডিরেক্টর’ অন্যদিকে, জাতীয় সংহতি বিষয়ক শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্রের জন্য দেওয়া পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘বেস্ট ফিচার ফিল্ম প্রোমোটিং ন্যাশনাল, সোশ্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ভ্যালুজ।’
ভারতের জাতীয় পুরস্কারের নানা বিষয় ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছিল। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নীরজা শেখরের নেতৃত্বে সেই কমিটিতে পরিচালক প্রিয়দর্শন, বিপুল শাহ, সেন্সর বোর্ডের প্রধান প্রসূন জোশী প্রমুখ ছিলেন। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে দাদাসাহেব ফালকে, স্বর্ণকমল, রজতকমলের মতো পুরস্কারের অর্থমূল্য যেমন বাড়ানো হয়েছে, তেমনই বেশ কিছু পুরস্কারের নামও পাল্টেছে। অনেক ক্ষেত্রে একাধিক পুরস্কারকে একসঙ্গে যুক্তও করে দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে উঠে এসেছে নার্গিস ও ইন্দিরার নাম বাদ পড়ার বিষয়টি। নরেন্দ্র মোদী সরকারের আমলে এর আগে খেলরত্ন পুরস্কার থেকে রাজীব গান্ধীর নাম সরানো হয়। এবার জাতীয় পুরস্কার থেকে ইন্দিরা এবং কংগ্রেসের প্রয়াত অভিনেতা-সাংসদ সুনীল দত্তের স্ত্রী নার্গিসের নাম বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিছক রাজনৈতিক কি না, চলছে সেই জল্পনাও।
উল্লেখ্য, ১৯৬৫ সাল থেকে ‘জাতীয় সংহতি বিষয়ক সেরা চলচ্চিত্রর নার্গিস দত্ত পুরস্কার’ দেওয়া হচ্ছিল। এবার তা বদলে হয়েছে, ‘জাতীয়, সামাজিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ তুলে ধরা শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র’। ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের বছর ১৯৮৪ থেকে চালু হয়েছিল ‘অভিষেককারী শ্রেষ্ঠ পরিচালকের ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার’। সেটি থেকে শুধু ইন্দিরার নামটিই তুলে নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এই পুরস্কারের অর্থমূল্য আগে সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্রের প্রযোজক এবং পরিচালকের মধ্যে ভাগ হত। এ বার তা পাবেন শুধু পরিচালকই।
ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে অভিনেত্রী নার্গিস দত্ত এবং ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর নামে দুটি পুরস্কার দেওয়া হতো। সেরা নবাগত চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য ‘ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার’, আর অন্যদিকে জাতীয় সংহতি বিষয়ক শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্রের জন্য নার্গিস দত্ত পুরস্কার দেওয়া হত। সেই দুটি পুরস্কার থেকে নার্গিস দত্ত ও ইন্দিরা গান্ধীর নাম সরিয়ে দেওয়া হলো। আগামী তথা ৭০তম ভারতীয় জাতীয় পুরস্কারের বিধিসংক্রান্ত এক বিজ্ঞপ্তিতে তা জানানো হয়েছে বলে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এবার থেকে সেরা নবাগত চলচ্চিত্র পরিচালকের পুরস্কারের নাম হবে ‘বেস্ট ডেবু ফিল্ম অব আ ডিরেক্টর’ অন্যদিকে, জাতীয় সংহতি বিষয়ক শ্রেষ্ঠ কাহিনিচিত্রের জন্য দেওয়া পুরস্কারের নাম দেওয়া হয়েছে ‘বেস্ট ফিচার ফিল্ম প্রোমোটিং ন্যাশনাল, সোশ্যাল অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ভ্যালুজ।’
ভারতের জাতীয় পুরস্কারের নানা বিষয় ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় একটি কমিটি গঠন করেছিল। মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব নীরজা শেখরের নেতৃত্বে সেই কমিটিতে পরিচালক প্রিয়দর্শন, বিপুল শাহ, সেন্সর বোর্ডের প্রধান প্রসূন জোশী প্রমুখ ছিলেন। কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে দাদাসাহেব ফালকে, স্বর্ণকমল, রজতকমলের মতো পুরস্কারের অর্থমূল্য যেমন বাড়ানো হয়েছে, তেমনই বেশ কিছু পুরস্কারের নামও পাল্টেছে। অনেক ক্ষেত্রে একাধিক পুরস্কারকে একসঙ্গে যুক্তও করে দেওয়া হয়েছে।
তবে অনেক ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের শিরোনামে উঠে এসেছে নার্গিস ও ইন্দিরার নাম বাদ পড়ার বিষয়টি। নরেন্দ্র মোদী সরকারের আমলে এর আগে খেলরত্ন পুরস্কার থেকে রাজীব গান্ধীর নাম সরানো হয়। এবার জাতীয় পুরস্কার থেকে ইন্দিরা এবং কংগ্রেসের প্রয়াত অভিনেতা-সাংসদ সুনীল দত্তের স্ত্রী নার্গিসের নাম বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিছক রাজনৈতিক কি না, চলছে সেই জল্পনাও।
উল্লেখ্য, ১৯৬৫ সাল থেকে ‘জাতীয় সংহতি বিষয়ক সেরা চলচ্চিত্রর নার্গিস দত্ত পুরস্কার’ দেওয়া হচ্ছিল। এবার তা বদলে হয়েছে, ‘জাতীয়, সামাজিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ তুলে ধরা শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র’। ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের বছর ১৯৮৪ থেকে চালু হয়েছিল ‘অভিষেককারী শ্রেষ্ঠ পরিচালকের ইন্দিরা গান্ধী পুরস্কার’। সেটি থেকে শুধু ইন্দিরার নামটিই তুলে নেওয়া হয়েছে। উল্লেখ্য, এই পুরস্কারের অর্থমূল্য আগে সংশ্লিষ্ট চলচ্চিত্রের প্রযোজক এবং পরিচালকের মধ্যে ভাগ হত। এ বার তা পাবেন শুধু পরিচালকই।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৩ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৪ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৬ ঘণ্টা আগে