বিনোদন ডেস্ক
বছর ঘুরে আবার এল অস্কারের আমেজ। সম্প্রতি ঘোষণা করা হয়েছে মনোনয়নপ্রাপ্ত ছবির তালিকা। এবারের ৯৩তম আসরের দিনক্ষণও ঠিক হয়ে গেছে। সিনেমাপ্রেমীরা মিলিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের দেখা না দেখার হিসাব-নিকাশ। কে পাবে, কে পাবে না—তা নিয়ে যখন তুমুল আলোচনা চলমান, তখন এক ফাঁকে দেখে আসা যাক অস্কার বা অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের কিছু মজার তথ্য।
অস্কার বা অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তনের ধারণা আসে লুই বি মেয়ারের মাথায়। হলিউডের নামী প্রযোজনা সংস্থা মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ার–এর তখনকার কর্ণধার ছিলেন তিনি। ১৯২৯ সালে বিখ্যাত অভিনেতা ডগলাস ফেয়ারব্যাংকস প্রথম আসরটি সঞ্চালনা করেন। আজকের মতো তেমন কোনো ডামাডোল ছিল না সেবার। এমনকি কোথাও সম্প্রচারও হয়নি সে অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ধাতব জিনিসপত্রের ঘাটতি দেখা দিলে অস্কারের ২৪ ক্যারেট সোনায় মোড়ানো প্রতিকৃতিতে পরিবর্তন আসে। ১৯৪৩ সালে আসরের ১৫তম সংস্করণে পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্লাস্টারে মোড়ানো অস্কার প্রদান করা হয়।
খ্যাতনামা পরিচালক আলফ্রেড হিচকক তাঁর পরিচালনার জন্য কখনো অস্কার পাননি। অনেকে এটিকে তাঁর প্রতি অবিচার হিসেবে দেখেন। যদিও তিনি অ্যাকাডেমি থেকে সম্মাননাস্বরূপ একটি স্মারক পুরস্কার পেয়েছিলেন। সেই অস্কার হাতে নিয়ে তিনি অনুষ্ঠানের ইতিহাসে সবচেয়ে ছোট বক্তব্যটি দিলেন—‘ধন্যবাদ।' কে জানে এভাবেই তিনি প্রতিশোধ নিতে চাইলেন কিনা!
অস্কারের ইতিহাসে ওয়াল্ট ডিজনিকে কেউ টপকাতে পারবে বলে মনে হয় না। সবচেয়ে বেশি নমিনেশন নিয়ে তিনি সবচেয়ে বেশি অস্কারবিজেতা। ৬৪টি নমিনেশন নিয়ে ২৬টি অস্কার জিতে নেন তিনি।
এদিকে যেমন আছে সফলতার গল্প তেমনি পাওয়া যায় বিফলতার গল্পও। সাউন্ড মিক্সার কেভিন ও’কনেল অস্কারের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্ভাগাদের একজন। ৩৪ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি ২০টি অস্কার মনোনয়ন পান। কিন্তু একটিতেও মেলেনি কাঙ্ক্ষিত পুরস্কার। তবে তাঁর দুর্ভাগ্যের অবসান ঘটে ২০১৬ সালে এসে। হ্যাকশ রিজ (২০১৬) ছবির সাউন্ড মিক্সিংয়ের জন্য অবশেষে তিনি বহুল প্রতীক্ষিত পুরস্কারটি পান।
হলিউডে প্রচুর ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক সিনেমার খোঁজ পাওয়া গেলেও কোনো সিনেমা এবং তার সিক্যুয়েল সেরা ছবির পুরস্কার জিতে নিয়েছে—এমন রেকর্ড দুর্লভ। তবে সেই দুঃসাধ্য সাধন করেছেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। তাঁর বিখ্যাত গডফাদার ট্রিলজির প্রথম দুটি ছবি ১৯৭৩ ও ১৯৭৫ সালে ‘সেরা ছবি’ বিভাগে জিতে নেয় অস্কার পুরস্কার।
তবে অস্কারের হাজারো রেকর্ডের ভিড়ে গতবারের অস্কার আলাদা স্থানের দাবি রাখে। বং জু হো’র প্যারাসাইট প্রথম ইংরেজি ভাষার বাইরের কোনো ছবি হিসেবে ‘সেরা ছবি’ বিভাগে অস্কার জিতে নেয় গেলবার। ছবিটি একই সঙ্গে সেরা বিদেশি ছবির পুরস্কারও হস্তগত করে।
বছর ঘুরে আবার এল অস্কারের আমেজ। সম্প্রতি ঘোষণা করা হয়েছে মনোনয়নপ্রাপ্ত ছবির তালিকা। এবারের ৯৩তম আসরের দিনক্ষণও ঠিক হয়ে গেছে। সিনেমাপ্রেমীরা মিলিয়ে নিচ্ছেন তাঁদের দেখা না দেখার হিসাব-নিকাশ। কে পাবে, কে পাবে না—তা নিয়ে যখন তুমুল আলোচনা চলমান, তখন এক ফাঁকে দেখে আসা যাক অস্কার বা অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডের কিছু মজার তথ্য।
অস্কার বা অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড প্রবর্তনের ধারণা আসে লুই বি মেয়ারের মাথায়। হলিউডের নামী প্রযোজনা সংস্থা মেট্রো-গোল্ডউইন-মেয়ার–এর তখনকার কর্ণধার ছিলেন তিনি। ১৯২৯ সালে বিখ্যাত অভিনেতা ডগলাস ফেয়ারব্যাংকস প্রথম আসরটি সঞ্চালনা করেন। আজকের মতো তেমন কোনো ডামাডোল ছিল না সেবার। এমনকি কোথাও সম্প্রচারও হয়নি সে অনুষ্ঠান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ধাতব জিনিসপত্রের ঘাটতি দেখা দিলে অস্কারের ২৪ ক্যারেট সোনায় মোড়ানো প্রতিকৃতিতে পরিবর্তন আসে। ১৯৪৩ সালে আসরের ১৫তম সংস্করণে পুরস্কারপ্রাপ্তদের প্লাস্টারে মোড়ানো অস্কার প্রদান করা হয়।
খ্যাতনামা পরিচালক আলফ্রেড হিচকক তাঁর পরিচালনার জন্য কখনো অস্কার পাননি। অনেকে এটিকে তাঁর প্রতি অবিচার হিসেবে দেখেন। যদিও তিনি অ্যাকাডেমি থেকে সম্মাননাস্বরূপ একটি স্মারক পুরস্কার পেয়েছিলেন। সেই অস্কার হাতে নিয়ে তিনি অনুষ্ঠানের ইতিহাসে সবচেয়ে ছোট বক্তব্যটি দিলেন—‘ধন্যবাদ।' কে জানে এভাবেই তিনি প্রতিশোধ নিতে চাইলেন কিনা!
অস্কারের ইতিহাসে ওয়াল্ট ডিজনিকে কেউ টপকাতে পারবে বলে মনে হয় না। সবচেয়ে বেশি নমিনেশন নিয়ে তিনি সবচেয়ে বেশি অস্কারবিজেতা। ৬৪টি নমিনেশন নিয়ে ২৬টি অস্কার জিতে নেন তিনি।
এদিকে যেমন আছে সফলতার গল্প তেমনি পাওয়া যায় বিফলতার গল্পও। সাউন্ড মিক্সার কেভিন ও’কনেল অস্কারের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্ভাগাদের একজন। ৩৪ বছরের ক্যারিয়ারে তিনি ২০টি অস্কার মনোনয়ন পান। কিন্তু একটিতেও মেলেনি কাঙ্ক্ষিত পুরস্কার। তবে তাঁর দুর্ভাগ্যের অবসান ঘটে ২০১৬ সালে এসে। হ্যাকশ রিজ (২০১৬) ছবির সাউন্ড মিক্সিংয়ের জন্য অবশেষে তিনি বহুল প্রতীক্ষিত পুরস্কারটি পান।
হলিউডে প্রচুর ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক সিনেমার খোঁজ পাওয়া গেলেও কোনো সিনেমা এবং তার সিক্যুয়েল সেরা ছবির পুরস্কার জিতে নিয়েছে—এমন রেকর্ড দুর্লভ। তবে সেই দুঃসাধ্য সাধন করেছেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা। তাঁর বিখ্যাত গডফাদার ট্রিলজির প্রথম দুটি ছবি ১৯৭৩ ও ১৯৭৫ সালে ‘সেরা ছবি’ বিভাগে জিতে নেয় অস্কার পুরস্কার।
তবে অস্কারের হাজারো রেকর্ডের ভিড়ে গতবারের অস্কার আলাদা স্থানের দাবি রাখে। বং জু হো’র প্যারাসাইট প্রথম ইংরেজি ভাষার বাইরের কোনো ছবি হিসেবে ‘সেরা ছবি’ বিভাগে অস্কার জিতে নেয় গেলবার। ছবিটি একই সঙ্গে সেরা বিদেশি ছবির পুরস্কারও হস্তগত করে।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
১০ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
১০ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
১১ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
১৩ ঘণ্টা আগে