বিনোদন প্রতিবেদক
চলচ্চিত্রের শুটিং থেকে ঢাকায় ফেরার পথে ইউনিটের সবাইকে ফেলে পালিয়েছেন পরিচালক। চলচ্চিত্র পরিচালক নাসিম সাহনিকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। গত ২২ ডিসেম্বর পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমার শুটিং থেকে ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ছবিটির নায়িকা শিরিন শিলাসহ একাধিক শিল্পী।
সিনেমা ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ নিয়ে কয়েক দিন আগে থেকেই বিতর্ক শুরু হয়েছিল। সাইনিং মানি না পাওয়া ছাড়াও অন্যান্য অব্যবস্থাপনার বিষয়ে অভিযোগ এনে চুক্তি থেকে সরে আসেন চিত্রনায়িকা রাজ রিপা। এবার এই সিনেমার শুটিংয়ে ইউনিটকে রেখে পালানোর অভিযোগ উঠল পরিচালক নাসিম সাহনিকের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, গত ১৯ ডিসেম্বর শুটিংয়ের জন্য কুয়াকাটায় পৌঁছায় পুরো ইউনিট। এরপর থেকেই শুরু হয় অব্যবস্থাপনা। থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অগোছালো অবস্থা নজরে আসে শিল্পীদের। পানি ও বিদ্যুৎবিহীন আবাসিক হোটেলে থাকতে দেওয়া হয় অভিনয় শিল্পীদের।
ঘটনার সত্যতা জানতে আজকের পত্রিকা থেকে যোগাযোগ করা হয় সিনেমাটির নায়িকা শিরিন শিলার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এমন বাজে অভিজ্ঞতা আমার এই ক্যারিয়ারে হয়নি। কুয়াকাটা পৌঁছানোর প্রথম দিন থেকেই শুরু হয় অব্যবস্থাপনা। যে হোটেলে আমাদের রাখা হয়েছিল, সেখানের রুমের অবস্থা ছিল খুব খারাপ। সেখানে ঠিকমতো পানি ছিল না। সেখানে অনেক বাজে খাবার আমাদের খাওয়ানো হয়েছে।’
নায়িকা আরও বলেন, ‘আমাদের পাঁচ দিনের শিডিউলের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু কোনোমতে দুই দিন শুটিং করেই ঢাকায় ফিরে আসি আমরা। পাঁচ দিনের শুটিং প্ল্যান করে যদি দুই দিনেই এই অবস্থা হয়, তাহলে এখানে স্পষ্ট বোঝা যায় তাঁরা কোনো পরিকল্পনা না করেই শুটিং করতে গিয়েছিলেন।’
পথে পরিচালকের পালিয়ে যাওয়া বিষয়ে নায়িকা বলেন, ‘ফেরার পথে দুপুরে রওনা দিয়ে আমাদের বহনকারী মাইক্রোবাস বরিশাল এসে পৌঁছায় রাত ৮টায়। তখন আমাদের সঙ্গে পরিচালক নাসিমও ছিলেন। যাত্রা পথে গাড়ির তেল কেনা ও ব্রিজের টোল পরিশোধ নিয়ে মাইক্রোর ড্রাইভারের সঙ্গে পরিচালকের বাগ্বিতণ্ডা হয়। তখন রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে দেন ড্রাইভার। এমন সময় পরিচালক আমাদের প্রস্রাব করতে যাওয়ার কথা বলে পালিয়ে যান। এই পরিস্থিতিতে আমরা নিজেরা টাকা ম্যানেজ করে ঢাকায় ফিরি।’
এর আগে শুটিং লোকেশন থেকে নিজ খরচে ঢাকায় ফেরেন জ্যেষ্ঠ অভিনেতা কচি খন্দকার ও অভিনেতা মুকিত জাকারিয়াসহ আরও কয়েকজন অভিনয় শিল্পী। বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে অভিনেতা মুকিত জাকারিয়া বলেন, ‘এমন অব্যবস্থাপনা আমার শিল্পী জীবনে হয়নি। ইউনিট বারবার প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। আমাদের যে হোটেলে রাখা হয় তাতে ছিল না পানি এবং ইলেকট্রিক লাইট। পুরো ভুতুড়ে অবস্থা! পরে আমি কচি ভাই, মুসাফির বাচ্চুসহ নিজ খরচে পর্যটন হোটেলে গিয়ে উঠি। আমার সম্মানীর যে টাকা কুয়াকাটায় পৌঁছে পাওয়ার কথা তা এখনো পাইনি।’
মন্তব্যের জন্য পরিচালক নাসিম সাহনিকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
চলচ্চিত্রের শুটিং থেকে ঢাকায় ফেরার পথে ইউনিটের সবাইকে ফেলে পালিয়েছেন পরিচালক। চলচ্চিত্র পরিচালক নাসিম সাহনিকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ উঠেছে। গত ২২ ডিসেম্বর পটুয়াখালীর কুয়াকাটায় ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমার শুটিং থেকে ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ছবিটির নায়িকা শিরিন শিলাসহ একাধিক শিল্পী।
সিনেমা ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ নিয়ে কয়েক দিন আগে থেকেই বিতর্ক শুরু হয়েছিল। সাইনিং মানি না পাওয়া ছাড়াও অন্যান্য অব্যবস্থাপনার বিষয়ে অভিযোগ এনে চুক্তি থেকে সরে আসেন চিত্রনায়িকা রাজ রিপা। এবার এই সিনেমার শুটিংয়ে ইউনিটকে রেখে পালানোর অভিযোগ উঠল পরিচালক নাসিম সাহনিকের বিরুদ্ধে।
জানা যায়, গত ১৯ ডিসেম্বর শুটিংয়ের জন্য কুয়াকাটায় পৌঁছায় পুরো ইউনিট। এরপর থেকেই শুরু হয় অব্যবস্থাপনা। থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অগোছালো অবস্থা নজরে আসে শিল্পীদের। পানি ও বিদ্যুৎবিহীন আবাসিক হোটেলে থাকতে দেওয়া হয় অভিনয় শিল্পীদের।
ঘটনার সত্যতা জানতে আজকের পত্রিকা থেকে যোগাযোগ করা হয় সিনেমাটির নায়িকা শিরিন শিলার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘এমন বাজে অভিজ্ঞতা আমার এই ক্যারিয়ারে হয়নি। কুয়াকাটা পৌঁছানোর প্রথম দিন থেকেই শুরু হয় অব্যবস্থাপনা। যে হোটেলে আমাদের রাখা হয়েছিল, সেখানের রুমের অবস্থা ছিল খুব খারাপ। সেখানে ঠিকমতো পানি ছিল না। সেখানে অনেক বাজে খাবার আমাদের খাওয়ানো হয়েছে।’
নায়িকা আরও বলেন, ‘আমাদের পাঁচ দিনের শিডিউলের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু কোনোমতে দুই দিন শুটিং করেই ঢাকায় ফিরে আসি আমরা। পাঁচ দিনের শুটিং প্ল্যান করে যদি দুই দিনেই এই অবস্থা হয়, তাহলে এখানে স্পষ্ট বোঝা যায় তাঁরা কোনো পরিকল্পনা না করেই শুটিং করতে গিয়েছিলেন।’
পথে পরিচালকের পালিয়ে যাওয়া বিষয়ে নায়িকা বলেন, ‘ফেরার পথে দুপুরে রওনা দিয়ে আমাদের বহনকারী মাইক্রোবাস বরিশাল এসে পৌঁছায় রাত ৮টায়। তখন আমাদের সঙ্গে পরিচালক নাসিমও ছিলেন। যাত্রা পথে গাড়ির তেল কেনা ও ব্রিজের টোল পরিশোধ নিয়ে মাইক্রোর ড্রাইভারের সঙ্গে পরিচালকের বাগ্বিতণ্ডা হয়। তখন রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে দেন ড্রাইভার। এমন সময় পরিচালক আমাদের প্রস্রাব করতে যাওয়ার কথা বলে পালিয়ে যান। এই পরিস্থিতিতে আমরা নিজেরা টাকা ম্যানেজ করে ঢাকায় ফিরি।’
এর আগে শুটিং লোকেশন থেকে নিজ খরচে ঢাকায় ফেরেন জ্যেষ্ঠ অভিনেতা কচি খন্দকার ও অভিনেতা মুকিত জাকারিয়াসহ আরও কয়েকজন অভিনয় শিল্পী। বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকাকে অভিনেতা মুকিত জাকারিয়া বলেন, ‘এমন অব্যবস্থাপনা আমার শিল্পী জীবনে হয়নি। ইউনিট বারবার প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছেন। আমাদের যে হোটেলে রাখা হয় তাতে ছিল না পানি এবং ইলেকট্রিক লাইট। পুরো ভুতুড়ে অবস্থা! পরে আমি কচি ভাই, মুসাফির বাচ্চুসহ নিজ খরচে পর্যটন হোটেলে গিয়ে উঠি। আমার সম্মানীর যে টাকা কুয়াকাটায় পৌঁছে পাওয়ার কথা তা এখনো পাইনি।’
মন্তব্যের জন্য পরিচালক নাসিম সাহনিকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর ব্যবহৃত ফোন নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
সিনেমার গল্প চুড়ান্ত হওয়ার পর প্রথমে মান্নাকেই ভেবেছিলেন কাজী হায়াৎ। তবে প্রযোজক ডিপজলের সঙ্গে সে সময় মান্নার দূরত্ব চলছিল। তাই মান্নাকে নিতে রাজি ছিলেন না ডিপজল। ভাবা হচ্ছিল, রুবেল কিংবা হুমায়ূন ফরীদির কথা।
৩ ঘণ্টা আগেপুরোনো ভিডিও এডিট করে মিথ্যা ক্যাপশন জুড়ে দেওয়ায় বিব্রত অভিনেত্রী। মিম বলেন, ‘জুয়েলারি শোরুমের ভিডিওটি জোড়াতালি দিয়ে অনেকেই লিখছেন, আমি মবের শিকার হয়েছি। আমাকে উদ্বোধনে বাধা দেওয়া হয়েছে। আসলে তেমন কোনো কিছু আমার সঙ্গে ঘটেনি।’
৩ ঘণ্টা আগেবিদেশে তুমুল অভ্যর্থনা পেলেও নিজের দেশ ভারতেই কনসার্ট করতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন দিলজিৎ। তেলেঙ্গানা সরকার নোটিশ পাঠিয়ে তাঁকে সতর্ক করেছে, মাদকদ্রব্যের প্রচার করা হয়, এমন কোনো গান তিনি যেন কনসার্টে না করেন।
৫ ঘণ্টা আগেচার দশকের ক্যারিয়ার আমির খানের। বলিউডের মাসালা সিনেমার ভিড়ে খানিকটা অন্য ধরনের কাজের কথা উঠলেই আসে তাঁর নাম। নিজের কাজ নিয়ে এতটাই খুঁতখুঁতে থাকেন যে আমিরের আরেক নাম হয়ে গেছে মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তবে তাঁর এই সাফল্যের পালে বেশ বড়সড় ধাক্কা লাগে ‘লাল সিং চাড্ডা’র সময়।
৬ ঘণ্টা আগে