অনলাইন ডেস্ক
জাদুকর পিসি সরকার এবার জাদু নয়, দেখালেন চমক। হ্যাঁ, রীতিমতো চমকে উঠেছে তাঁর ভক্ত ও অনুরাগীরা। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিলেন ‘পাত্র চাই’। সে বিজ্ঞাপন আর কারও জন্য নয়, তাঁরই তিন মেয়ের জন্য। প্রথমে এর সত্যতা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা শুরু হলেও, বিষয়টি সত্যতা ও বিস্তরে খোলাসা করলেন তাঁর মেয়ে অভিনেত্রী মুমতাজ।
গতকাল রোববার সকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় একটি পাত্র চাই বিজ্ঞাপনের পেপার কাটিং। কেন ভাইরাল? কারণ, বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন জাদুকর পি সি সরকার ও তাঁর স্ত্রী। তিন মেয়ের জন্য সুদর্শন, দীর্ঘাঙ্গী পাত্র চেয়েছেন তাঁরা।
ওই বিজ্ঞাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করে পিসি সরকারের মেয়ে মুমতাজ জানিয়েছেন, প্রেম–বিচ্ছেদে বিশ্বাসী নন তাঁরা। বাবা-মায়ের পছন্দের ছেলের গলাতেই তিন বোন মালা পরাতে চান। আর সে কারণে এই বিজ্ঞাপন।
ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে মুমতাজ বলেন, ‘বিজ্ঞাপন ভাইরাল হওয়ার পর থেকে এত ফোন পাচ্ছি, কী বলব! আমরা তিন বোন আসলে একটা চ্যালেঞ্জ নিলাম। ওই প্রেম করব কয়েক মাসের জন্য, তারপর সেটা আর এগোবে না— আমরা সেভাবে ভাবতে পারি না। আর বিজ্ঞাপনটা মা-বাবা আমাদের না জানিয়েই দিয়েছেন। তবে ওদের সিদ্ধান্তে আমাদের তিন বোনেরই পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
বর্তমান সময়ে সেলিব্রিটি পরিবার বিজ্ঞাপন দিয়ে পাত্র খোঁজায় অনেকেই চমকে গেছেন, এ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করতেই মুমতাজ বললেন, ‘আমাদের পরিবারে অনেকেরই এভাবে বিয়ে হয়েছে। পিসিদেরও বিজ্ঞাপন দিয়েই বিয়ে হয়েছে। তাই আমার আলাদা করে কিছু মনে হচ্ছে না। অনেকেই স্টার ট্যাগ রয়েছে বলে পিছিয়ে যান। কিন্তু আমরাও তো রক্ত-মাংসের মানুষ। বিয়ে সংসার করার ইচ্ছে তো রয়েছেই। আর বিয়েটা আমরা কেউ লুকিয়ে করায় বিশ্বাসী নই।’
যদি বিজ্ঞাপন দেখে হাজির হন সুপাত্রেরা, তাহলে কী হবে, এর জবাবে হাসিমুখে মুমতাজ বলেন, ‘তাহলে স্বয়ংবর সভা বসবে!’
এ অভিনেত্রী জানান, তাঁদের বাবা-মা দারুণ আশাবাদী। তাঁরা জানেন বাবা-মায়ের মতো কেউ তাঁদের চেনেন না। ফলত তাঁরা যা সিদ্ধান্ত নেবেন বা যাকে জামাই হিসেবে বেছে নেবেন, তাঁরা ভালোই হবেন।
জাদুকর পিসি সরকার এবার জাদু নয়, দেখালেন চমক। হ্যাঁ, রীতিমতো চমকে উঠেছে তাঁর ভক্ত ও অনুরাগীরা। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিলেন ‘পাত্র চাই’। সে বিজ্ঞাপন আর কারও জন্য নয়, তাঁরই তিন মেয়ের জন্য। প্রথমে এর সত্যতা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা শুরু হলেও, বিষয়টি সত্যতা ও বিস্তরে খোলাসা করলেন তাঁর মেয়ে অভিনেত্রী মুমতাজ।
গতকাল রোববার সকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় একটি পাত্র চাই বিজ্ঞাপনের পেপার কাটিং। কেন ভাইরাল? কারণ, বিজ্ঞাপনটি দিয়েছেন জাদুকর পি সি সরকার ও তাঁর স্ত্রী। তিন মেয়ের জন্য সুদর্শন, দীর্ঘাঙ্গী পাত্র চেয়েছেন তাঁরা।
ওই বিজ্ঞাপনের বিষয়টি নিশ্চিত করে পিসি সরকারের মেয়ে মুমতাজ জানিয়েছেন, প্রেম–বিচ্ছেদে বিশ্বাসী নন তাঁরা। বাবা-মায়ের পছন্দের ছেলের গলাতেই তিন বোন মালা পরাতে চান। আর সে কারণে এই বিজ্ঞাপন।
ভারতীয় এক গণমাধ্যমকে মুমতাজ বলেন, ‘বিজ্ঞাপন ভাইরাল হওয়ার পর থেকে এত ফোন পাচ্ছি, কী বলব! আমরা তিন বোন আসলে একটা চ্যালেঞ্জ নিলাম। ওই প্রেম করব কয়েক মাসের জন্য, তারপর সেটা আর এগোবে না— আমরা সেভাবে ভাবতে পারি না। আর বিজ্ঞাপনটা মা-বাবা আমাদের না জানিয়েই দিয়েছেন। তবে ওদের সিদ্ধান্তে আমাদের তিন বোনেরই পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
বর্তমান সময়ে সেলিব্রিটি পরিবার বিজ্ঞাপন দিয়ে পাত্র খোঁজায় অনেকেই চমকে গেছেন, এ প্রসঙ্গে প্রশ্ন করতেই মুমতাজ বললেন, ‘আমাদের পরিবারে অনেকেরই এভাবে বিয়ে হয়েছে। পিসিদেরও বিজ্ঞাপন দিয়েই বিয়ে হয়েছে। তাই আমার আলাদা করে কিছু মনে হচ্ছে না। অনেকেই স্টার ট্যাগ রয়েছে বলে পিছিয়ে যান। কিন্তু আমরাও তো রক্ত-মাংসের মানুষ। বিয়ে সংসার করার ইচ্ছে তো রয়েছেই। আর বিয়েটা আমরা কেউ লুকিয়ে করায় বিশ্বাসী নই।’
যদি বিজ্ঞাপন দেখে হাজির হন সুপাত্রেরা, তাহলে কী হবে, এর জবাবে হাসিমুখে মুমতাজ বলেন, ‘তাহলে স্বয়ংবর সভা বসবে!’
এ অভিনেত্রী জানান, তাঁদের বাবা-মা দারুণ আশাবাদী। তাঁরা জানেন বাবা-মায়ের মতো কেউ তাঁদের চেনেন না। ফলত তাঁরা যা সিদ্ধান্ত নেবেন বা যাকে জামাই হিসেবে বেছে নেবেন, তাঁরা ভালোই হবেন।
তরুণ রক মিউজিশিয়ানদের খোঁজে শুরু হচ্ছে ট্যালেন্ট হান্ট রিয়েলিটি শো ‘দ্য কেইজ’। অনলাইন অডিশনের মাধ্যমে ‘দ্য কেইজ’-এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। শীর্ষ ১০০ প্রার্থী সরাসরি অডিশনের জন্য নির্বাচিত হবেন।
২ মিনিট আগেপ্রায় আট বছর পর ‘লাল গোলাপ’ অনুষ্ঠান নিয়ে ফিরছেন সাংবাদিক ও উপস্থাপক শফিক রেহমান। এরই মধ্যে দুই পর্বের শুটিংও শেষ করেছেন, যা সম্প্রচার হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে।
৭ মিনিট আগেপ্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
১০ মিনিট আগেকয়েক বছর ধরে দুই ঈদে বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে সিনেমা মুক্তির হিড়িক দেখা গেলেও বছরের বাকি সময়ে সেই রেশ থাকে না। নির্মাতা ও প্রযোজকদের দাবি, অন্য সময়ে ছবি মুক্তি দিলে ব্যবসা দূরের কথা, হলের খরচ তুলতে নাকানি-চুবানি খেতে হয়।
১৫ মিনিট আগে