বাংলাদেশ ফিজিকস অলিম্পিয়াড (বিডিপিএইচও)
ক্যাটাগরি: মোট ক্যাটাগরি চারটি। পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির জন্য এ সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির জন্য বি নবম ও দশম শ্রেণির জন্য সি একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য ডি বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে।
পর্ব: পুরো অলিম্পিয়াড মোট ৩টি পর্বে
অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম পর্ব: আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা
দ্বিতীয় পর্ব: জাতীয় প্রতিযোগিতা
তৃতীয় পর্ব: ওয়ার্কশপ ও ট্রেনিং
আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশের সব জেলার সেরা প্রতিযোগীদের খুঁজে বের করা হয়। বিজয়ী প্রতিযোগীরা জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেয়। সেখান থেকে যারা বিজয়ী হয়, তাদের ফিজিকস অলিম্পিয়াড ক্যাম্পে রেখে কয়েক মাস বিভিন্ন ওয়ার্কশপ ও ট্রেনিং দেওয়া হয়। এ ক্যাম্পে যারা ভালো করে, তাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক ফিজিকস অলিম্পিয়াডের মূল দল গঠন করা হয়।
সিলেবাস: ক্যাটাগরি অনুযায়ী সিলেবাস ভিন্ন হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞানের ওপর ভালো দখল থাকার পাশাপাশি বীজগণিত, গ্রাফ, জ্যামিতি—এসব বিষয়েও পড়াশোনা করতে হবে। বাংলাদেশ ফিজিকস অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সিলেবাস বা বিগত বছরগুলোর প্রশ্নের ধরন বিষয়ে ধারণা পাওয়া যায়।
প্রস্তুতি: ফিজিকস অলিম্পিয়াডে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য মূল পদার্থবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন সমাধান করে যেতে হবে। এ ছাড়া যারা এর আগে আন্তর্জাতিক ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশ নিয়েছে, তারা বিভিন্ন ওয়ার্কশপ নিয়ে থাকে। কখনো কখনো এ বিষয়ে ইউটিউবে টিউটরিয়াল ভিডিও পাওয়া যায়। সেগুলো দেখেও প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
ওয়েবসাইট
বাংলাদেশ ম্যাথমেটিক্যাল অলিম্পিয়াড (বিডিএমও)
ক্যাটাগরি: মোট ক্যাটাগরি চারটি। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি প্রাইমারি ক্যাটাগরি ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি জুনিয়র ক্যাটাগরি
নবম, দশম শ্রেণি ও এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি
পর্ব: এ বছর থেকে গণিত অলিম্পিয়াড ৪টি পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। আগে এর পর্ব ছিল ৩টি। যুক্ত হওয়া নতুন পর্ব অনলাইন বাছাই অলিম্পিয়াড।
অনলাইনে নিবন্ধনকৃত সব শিক্ষার্থীকে অনলাইনে অনুষ্ঠেয় বাছাই অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে হবে। সেখান থেকে বিজয়ী শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত আঞ্চলিক ভেন্যুতে পরীক্ষায় অংশ নেবে। এ পর্বের বিজয়ীদের নিয়ে জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজন করা হবে। সেখানে বিজয়ীদের ক্যাম্পে রেখে ট্রেনিং দেওয়া হয়। ক্যাম্পে যারা ভালো করে, তাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের মূল দল গঠন
করা হয়।
সিলেবাস: গণিত অলিম্পিয়াডের নির্দিষ্ট সিলেবাস নেই। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণকারীরা যে ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবে, সেভাবে প্রশ্ন করা হয়। জ্যামিতি, বীজগণিত, সংখ্যাতত্ত্ব, গণনাতত্ত্ব ইত্যাদি থেকে কয়েক রকমের সমস্যার সমাধান করতে বলা হয়। বিগত বছরের প্রশ্ন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের ওয়াবসাইটে
দেওয়া আছে।
প্রস্তুতি: নিজ নিজ শ্রেণির গণিত বইয়ের ওপর ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলোর সঙ্গে পরিচিত হওয়া জরুরি। এ ছাড়া বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের ওয়েবসাইটে অনুশীলন করার জন্য বইয়ের তালিকা দেওয়া আছে।ওয়েবসাইট
বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াড (বিডিবিও)
ক্যাটাগরি: ক্যাটাগরি চারটি।
পর্ব: আঞ্চলিক, জাতীয় ও ক্যাম্প—এই তিন পর্বে বাছাই করে বায়োলজি অলিম্পিয়াডের জন্য দল গঠন করা হয়।
সিলেবাস: বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সিলেবাস ও প্রশ্নের ধরন দেওয়া আছে। সাধারণত অণুপ্রাণবিজ্ঞান ও জীবপ্রযুক্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর অঙ্গসংস্থানবিদ্যা এবং শারীরতত্ত্ব, প্রাণী-আচরণবিদ্যা, বংশগতিবিদ্যা এবং জৈব অভিব্যক্তি থেকে প্রশ্ন করা হয়।
প্রস্তুতি: প্রথমত নিজ নিজ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইটি ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া বায়োলজি অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এর জন্য নির্ধারিত বইয়ের তালিকা পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইট
আরও কিছু অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয় আমাদের দেশে। সেগুলোর ক্যাটাগরি ও পর্ব অনেকটা উল্লিখিত অলিম্পিয়াডগুলোর মতোই। সিলেবাস ও প্রস্তুতি বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে সেসব অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে।
অন্যান্য অলিম্পিয়াড
বাংলাদেশ ফিজিকস অলিম্পিয়াড (বিডিপিএইচও)
ক্যাটাগরি: মোট ক্যাটাগরি চারটি। পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির জন্য এ সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণির জন্য বি নবম ও দশম শ্রেণির জন্য সি একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির জন্য ডি বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমের শিক্ষার্থীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে।
পর্ব: পুরো অলিম্পিয়াড মোট ৩টি পর্বে
অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম পর্ব: আঞ্চলিক প্রতিযোগিতা
দ্বিতীয় পর্ব: জাতীয় প্রতিযোগিতা
তৃতীয় পর্ব: ওয়ার্কশপ ও ট্রেনিং
আঞ্চলিক প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দেশের সব জেলার সেরা প্রতিযোগীদের খুঁজে বের করা হয়। বিজয়ী প্রতিযোগীরা জাতীয় পর্যায়ে অংশ নেয়। সেখান থেকে যারা বিজয়ী হয়, তাদের ফিজিকস অলিম্পিয়াড ক্যাম্পে রেখে কয়েক মাস বিভিন্ন ওয়ার্কশপ ও ট্রেনিং দেওয়া হয়। এ ক্যাম্পে যারা ভালো করে, তাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক ফিজিকস অলিম্পিয়াডের মূল দল গঠন করা হয়।
সিলেবাস: ক্যাটাগরি অনুযায়ী সিলেবাস ভিন্ন হয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের পদার্থবিজ্ঞানের ওপর ভালো দখল থাকার পাশাপাশি বীজগণিত, গ্রাফ, জ্যামিতি—এসব বিষয়েও পড়াশোনা করতে হবে। বাংলাদেশ ফিজিকস অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সিলেবাস বা বিগত বছরগুলোর প্রশ্নের ধরন বিষয়ে ধারণা পাওয়া যায়।
প্রস্তুতি: ফিজিকস অলিম্পিয়াডে প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য মূল পদার্থবিজ্ঞান বা বিজ্ঞান বইয়ের পাশাপাশি বিগত বছরগুলোর প্রশ্ন সমাধান করে যেতে হবে। এ ছাড়া যারা এর আগে আন্তর্জাতিক ফিজিকস অলিম্পিয়াডে অংশ নিয়েছে, তারা বিভিন্ন ওয়ার্কশপ নিয়ে থাকে। কখনো কখনো এ বিষয়ে ইউটিউবে টিউটরিয়াল ভিডিও পাওয়া যায়। সেগুলো দেখেও প্রস্তুতি নেওয়া যায়।
ওয়েবসাইট
বাংলাদেশ ম্যাথমেটিক্যাল অলিম্পিয়াড (বিডিএমও)
ক্যাটাগরি: মোট ক্যাটাগরি চারটি। তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণি প্রাইমারি ক্যাটাগরি ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণি জুনিয়র ক্যাটাগরি
নবম, দশম শ্রেণি ও এসএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি একাদশ, দ্বাদশ শ্রেণি ও এইচএসসি পরীক্ষার্থী বা সমমান হায়ার সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি
পর্ব: এ বছর থেকে গণিত অলিম্পিয়াড ৪টি পর্বে অনুষ্ঠিত হবে। আগে এর পর্ব ছিল ৩টি। যুক্ত হওয়া নতুন পর্ব অনলাইন বাছাই অলিম্পিয়াড।
অনলাইনে নিবন্ধনকৃত সব শিক্ষার্থীকে অনলাইনে অনুষ্ঠেয় বাছাই অলিম্পিয়াডে অংশ নিতে হবে। সেখান থেকে বিজয়ী শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত আঞ্চলিক ভেন্যুতে পরীক্ষায় অংশ নেবে। এ পর্বের বিজয়ীদের নিয়ে জাতীয় গণিত অলিম্পিয়াড আয়োজন করা হবে। সেখানে বিজয়ীদের ক্যাম্পে রেখে ট্রেনিং দেওয়া হয়। ক্যাম্পে যারা ভালো করে, তাদের নিয়ে আন্তর্জাতিক গণিত অলিম্পিয়াডের মূল দল গঠন
করা হয়।
সিলেবাস: গণিত অলিম্পিয়াডের নির্দিষ্ট সিলেবাস নেই। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণকারীরা যে ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারবে, সেভাবে প্রশ্ন করা হয়। জ্যামিতি, বীজগণিত, সংখ্যাতত্ত্ব, গণনাতত্ত্ব ইত্যাদি থেকে কয়েক রকমের সমস্যার সমাধান করতে বলা হয়। বিগত বছরের প্রশ্ন বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের ওয়াবসাইটে
দেওয়া আছে।
প্রস্তুতি: নিজ নিজ শ্রেণির গণিত বইয়ের ওপর ভালো দখল থাকতে হবে। পাশাপাশি বিগত বছরের প্রশ্নগুলোর সঙ্গে পরিচিত হওয়া জরুরি। এ ছাড়া বাংলাদেশ গণিত অলিম্পিয়াডের ওয়েবসাইটে অনুশীলন করার জন্য বইয়ের তালিকা দেওয়া আছে।ওয়েবসাইট
বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াড (বিডিবিও)
ক্যাটাগরি: ক্যাটাগরি চারটি।
পর্ব: আঞ্চলিক, জাতীয় ও ক্যাম্প—এই তিন পর্বে বাছাই করে বায়োলজি অলিম্পিয়াডের জন্য দল গঠন করা হয়।
সিলেবাস: বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে সিলেবাস ও প্রশ্নের ধরন দেওয়া আছে। সাধারণত অণুপ্রাণবিজ্ঞান ও জীবপ্রযুক্তি, উদ্ভিদ ও প্রাণীর অঙ্গসংস্থানবিদ্যা এবং শারীরতত্ত্ব, প্রাণী-আচরণবিদ্যা, বংশগতিবিদ্যা এবং জৈব অভিব্যক্তি থেকে প্রশ্ন করা হয়।
প্রস্তুতি: প্রথমত নিজ নিজ শ্রেণির জীববিজ্ঞান বইটি ভালোভাবে পড়তে হবে। এ ছাড়া বায়োলজি অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে এর জন্য নির্ধারিত বইয়ের তালিকা পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইট
আরও কিছু অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয় আমাদের দেশে। সেগুলোর ক্যাটাগরি ও পর্ব অনেকটা উল্লিখিত অলিম্পিয়াডগুলোর মতোই। সিলেবাস ও প্রস্তুতি বিষয়ে ধারণা পাওয়া যাবে সেসব অলিম্পিয়াডের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে।
অন্যান্য অলিম্পিয়াড
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
১২ মিনিট আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
১৩ মিনিট আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
১৩ মিনিট আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
১৬ মিনিট আগে