আমার শৈশব ও বেড়ে ওঠা লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার অন্তর্গত চর ঠিকা গ্রামে। ছোটবেলায় বাবা মারা যাওয়ায় পরিবারকে আর্থিকভাবে অনেক দুর্ভোগে পড়তে হয়। তবে কোনো সমস্যাই আমার পড়াশোনা আটকাতে পারেনি। এসব সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের কারণে।
যেভাবে প্রস্তুতি শুরু
একাদশে পড়া অবস্থায় ক্লাসের পড়ার পাশাপাশি স্বল্প পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। কাজটি মূলত আমাকে অনেকের চেয়ে এগিয়ে রেখেছে। তাই ভর্তি পরীক্ষার আগে কোচিং করার সময় অতটা চাপ নিতে হয়নি। উল্টো কোচিংয়ে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো ফোকাস করেছি এবং সেই মতো প্রস্তুতি নিয়েছি।
অনুপ্রেরণা
এলাকার কয়েকজন বড় ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতেন। তাঁদের দেখে অনুপ্রেরণা পেতাম এবং নিজেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু কখনো কল্পনা করিনি যে রাজশাহী ও চট্টগ্রামের মতো দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম স্থান অর্জন করব।
কোথায় পড়ব
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে পড়াশোনা করব। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার স্বপ্ন। এতে করে সাধ্য অনুযায়ী সবার জন্য সুবিচার নিশ্চিত করতে পারব।
বিষয় নাকি বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়—দুটিই টার্গেট ছিল। ইচ্ছা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করব। অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটে ২১তম স্থান অর্জন করেছি। এর মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়—দুটি ইচ্ছাই পূরণ হয়েছে। আমার মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে পছন্দের বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক বছর পড়াশোনা করা হবে, আর নিজ বিষয়ের প্রভাব থাকবে আজীবন।
নতুনদের প্রস্তুতি
নিজের শেখার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে একটি দীর্ঘকালীন পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে গেলে ভালো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য কেবল চার মাস প্রস্তুতি নিলেই হয় না। পূর্ণ প্রস্তুতির জন্য আগে থেকে পড়াশোনা শুরু করা ভালো। পাশাপাশি নিয়মিত ভোকাবুলারি পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া নিজের জানা ও শেখার পরিধি বাড়াতে হবে।
পড়ার রুটিন
পড়ার রুটিন শিক্ষার্থীর সময় ও সাধ্য অনুযায়ী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে অন্যের রুটিন অনুসরণ করা বোকামি। নিয়মিত পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। তবে যেভাবেই রুটিন হোক না কেন, নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতে হবে।
নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। নিজের কাছে যে বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় এবং দুর্বলতা আছে যে বিষয়ে, সেই বিষয় বারবার অনুশীলন করতে হবে। দীর্ঘকালীন পরিকল্পনা নিয়ে অনুশীলন করে গেলে ভর্তি পরীক্ষায় সফলতা আসবে।
আমার শৈশব ও বেড়ে ওঠা লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার অন্তর্গত চর ঠিকা গ্রামে। ছোটবেলায় বাবা মারা যাওয়ায় পরিবারকে আর্থিকভাবে অনেক দুর্ভোগে পড়তে হয়। তবে কোনো সমস্যাই আমার পড়াশোনা আটকাতে পারেনি। এসব সম্ভব হয়েছে আমার মায়ের কারণে।
যেভাবে প্রস্তুতি শুরু
একাদশে পড়া অবস্থায় ক্লাসের পড়ার পাশাপাশি স্বল্প পরিসরে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি শুরু করেছিলাম। কাজটি মূলত আমাকে অনেকের চেয়ে এগিয়ে রেখেছে। তাই ভর্তি পরীক্ষার আগে কোচিং করার সময় অতটা চাপ নিতে হয়নি। উল্টো কোচিংয়ে নিজের দুর্বল জায়গাগুলো ফোকাস করেছি এবং সেই মতো প্রস্তুতি নিয়েছি।
অনুপ্রেরণা
এলাকার কয়েকজন বড় ভাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতেন। তাঁদের দেখে অনুপ্রেরণা পেতাম এবং নিজেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখতাম। কিন্তু কখনো কল্পনা করিনি যে রাজশাহী ও চট্টগ্রামের মতো দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম স্থান অর্জন করব।
কোথায় পড়ব
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন বিভাগে পড়াশোনা করব। জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার স্বপ্ন। এতে করে সাধ্য অনুযায়ী সবার জন্য সুবিচার নিশ্চিত করতে পারব।
বিষয় নাকি বিশ্ববিদ্যালয়
বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়—দুটিই টার্গেট ছিল। ইচ্ছা ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে পড়াশোনা করব। অবশেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে খ ইউনিটে ২১তম স্থান অর্জন করেছি। এর মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ও বিষয়—দুটি ইচ্ছাই পূরণ হয়েছে। আমার মতে, বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে পছন্দের বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, নির্দিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে কয়েক বছর পড়াশোনা করা হবে, আর নিজ বিষয়ের প্রভাব থাকবে আজীবন।
নতুনদের প্রস্তুতি
নিজের শেখার ইচ্ছাকে প্রাধান্য দিয়ে একটি দীর্ঘকালীন পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে গেলে ভালো হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার জন্য কেবল চার মাস প্রস্তুতি নিলেই হয় না। পূর্ণ প্রস্তুতির জন্য আগে থেকে পড়াশোনা শুরু করা ভালো। পাশাপাশি নিয়মিত ভোকাবুলারি পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া নিজের জানা ও শেখার পরিধি বাড়াতে হবে।
পড়ার রুটিন
পড়ার রুটিন শিক্ষার্থীর সময় ও সাধ্য অনুযায়ী হতে হবে। এ ক্ষেত্রে অন্যের রুটিন অনুসরণ করা বোকামি। নিয়মিত পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। তবে যেভাবেই রুটিন হোক না কেন, নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতে হবে।
নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে। নিজের কাছে যে বিষয় বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে হয় এবং দুর্বলতা আছে যে বিষয়ে, সেই বিষয় বারবার অনুশীলন করতে হবে। দীর্ঘকালীন পরিকল্পনা নিয়ে অনুশীলন করে গেলে ভর্তি পরীক্ষায় সফলতা আসবে।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১০ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১১ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১২ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে