রেজুয়ান তুষার
ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি দেশ রোমানিয়া। বর্তমানে রোমানিয়ার অর্থনীতি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন। রোমানিয়ায় পড়াশোনার খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুখারেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের শিক্ষার্থী রেজুয়ান তুষার।
রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে। শিক্ষকরা খুবই দক্ষ, ধৈর্যশীল এবং ছাত্রদের প্রতি খুবই যত্নবান। ক্লাসে উপস্থিতি অনেকটাই বাধ্যতামূলক। যেহেতু উপস্থিতি এবং ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপরে একটা নির্দিষ্ট মার্কস রয়েছে। একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে রোমানিয়ায় পড়াশোনা করতে আসার কারণ হতে পারে একটা ইউরোপিয়ান ওয়ার্ড ক্লাস ডিগ্রি অর্জন, নতুন ভাষা শেখা, আন্তসাংস্কৃতিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, যা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং ক্রমবর্ধমান আধুনিক বিশ্বে একটি অপরিহার্য সুবিধা, সারা জীবনের জন্য কিছু বন্ধু, ভ্রমণ এবং অন্যান্য দেশে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করার সুযোগ।
পড়াশোনা ও থাকার খরচ
রোমানিয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ হওয়ায় এখানে পড়াশোনা এবং বসবাসের খরচ ইউরোপের অন্য দেশগুলোর থেকে তুলনামূলক কম। ভালো ইউনিভার্সিটিগুলোর টিউশন ফি বছরে সাধারণত ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ ইউরোর মধ্যে হয়ে থাকে, যা টাকায় দুই লাখ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো। আর থাকার জন্য দুটি অপশন রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরি এবং অন্যটি অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া করে থাকা। ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরিগুলোতে সাধারণত প্রতি মাসে ৬০-১০০ ইউরোর মতো পরিশোধ করতে হয়, যা বাংলা টাকায় ৬ হাজার থেকে ১০ টাকার মতো। আর দুই বা তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্টগুলোর ভাড়া প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার হয়ে থাকে। আমার মতে, কয়েকজন বন্ধু একসঙ্গে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট সবচেয়ে বেস্ট অপশন।
পড়াশোনা শেষ হওয়া মাত্রই নিজ দেশে ফেরার বাধ্যবাধকতা নেই। পড়াশোনা শেষে রোমানিয়া সরকার পরবর্তী নয় মাসের মতো সময় দেয় জব প্লেসমেন্টের জন্য। আপনি যদি এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো ফুলটাইম জবে ঢুকতে পারেন, তবেই স্টুডেন্ট ভিসাকে জব ভিসায় পরিবর্তন করতে পারবেন।
কর্মসংস্থানের সুযোগ
রোমানিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারেন। এটা হতে পারে অন ক্যাম্পাস বা অফ ক্যাম্পাস। অন ক্যাম্পাসে কাজের সুযোগ-সুবিধা খুব বেশি নেই, তবে একটু ভালো করে খোঁজ নিলে এবং চেষ্টা করলে সহজেই পার্টটাইম জব ম্যানেজ করা সম্ভব। অন্যান্য শহরের তুলনায় রাজধানীতে কাজের সুযোগ বেশি হয়ে থাকে। পার্টটাইম, মানে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা (৮০ ঘণ্টা/মাস) কাজ করে নিজের থাকা এবং খাওয়ার খরচ খুব সহজেই বহন করা যায়।
ভাষা দক্ষতা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রোমানিয়া, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় স্টাডি প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আপনি পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো ভাষাতেই পড়াশোনা করতে পারবেন। ইংরেজিতে পড়তে হলে আইইএলটিএস দিয়ে ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমওআই বা ইপিসি সার্টিফিকেট দিয়েও অ্যাপ্লাই করা যায়।
বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রোমানিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ছাড়া তেমন কোনো স্কলারশিপের ব্যবস্থা নেই। রোমানিয়ান সরকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই বৃত্তির মাধ্যমে টিউশন ফি, থাকার খরচ, স্বাস্থ্যভাতা এবং মাসিক বৃত্তিসহ বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের আওতায় আপনি স্নাতক, স্নাতকোত্তর বিভিন্ন প্রোগ্রামে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিবছর ডিসেম্বরে থেকে মার্চ পর্যন্ত এ প্রোগ্রামের আবেদন নিয়ে থাকে।
তবে ব্যক্তিগত খরচে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী চাইলে রোমানিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতক, মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণা করতে পারেন। ভিসা প্রসেসিং
বাংলাদেশে যেহেতু রোমানিয়ান অ্যাম্বাসি নেই, তাই ইন্ডিয়ায় অবস্থিত দূতাবাসে ভিসার অ্যাপ্লিকেশন দিতে হবে। সশরীরে গিয়ে কিংবা অথরাইজড এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। সব ডকুমেন্টস সঠিক সময়ে জমা করা জরুরি না হলে ভিসা বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচারের সঙ্গে এর কোনো অংশেই মিল নেই, তাই প্রথমে একটু অবাক হতেই পারেন, তবে আশপাশের মনোরম পরিবেশ ও মানুষগুলোর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে সহজেই মানিয়ে নেওয়া সম্ভব। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের দক্ষতা এবং ছাত্রদের প্রতি যত্নশীলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রসেস কিছুটা সময়সাপেক্ষ হওয়ায়, ধৈর্যহারা না হয়ে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসটি পূর্ণ করতে হবে।
ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি দেশ রোমানিয়া। বর্তমানে রোমানিয়ার অর্থনীতি খুব দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। আন্তর্জাতিক মানের পড়াশোনার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা রোমানিয়ায় পাড়ি জমাচ্ছেন। রোমানিয়ায় পড়াশোনার খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানিয়েছেন বুখারেস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসনের শিক্ষার্থী রেজুয়ান তুষার।
রোমানিয়ার শিক্ষাব্যবস্থা দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের মধ্যে রয়েছে। বুখারেস্ট ইউনিভার্সিটি, পলিটেকনিক ইউনিভার্সিটি অব বুখারেস্ট, বেবেস বয়াল ইউনিভার্সিটি ছাড়া আরও বেশ কিছু ভালো ইউনিভার্সিটি রয়েছে। শিক্ষকরা খুবই দক্ষ, ধৈর্যশীল এবং ছাত্রদের প্রতি খুবই যত্নবান। ক্লাসে উপস্থিতি অনেকটাই বাধ্যতামূলক। যেহেতু উপস্থিতি এবং ক্লাস পারফরম্যান্সের ওপরে একটা নির্দিষ্ট মার্কস রয়েছে। একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী হিসেবে রোমানিয়ায় পড়াশোনা করতে আসার কারণ হতে পারে একটা ইউরোপিয়ান ওয়ার্ড ক্লাস ডিগ্রি অর্জন, নতুন ভাষা শেখা, আন্তসাংস্কৃতিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ, যা ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান এবং ক্রমবর্ধমান আধুনিক বিশ্বে একটি অপরিহার্য সুবিধা, সারা জীবনের জন্য কিছু বন্ধু, ভ্রমণ এবং অন্যান্য দেশে এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামে অধ্যয়ন করার সুযোগ।
পড়াশোনা ও থাকার খরচ
রোমানিয়া পূর্ব ইউরোপের দেশ হওয়ায় এখানে পড়াশোনা এবং বসবাসের খরচ ইউরোপের অন্য দেশগুলোর থেকে তুলনামূলক কম। ভালো ইউনিভার্সিটিগুলোর টিউশন ফি বছরে সাধারণত ২ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ ইউরোর মধ্যে হয়ে থাকে, যা টাকায় দুই লাখ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো। আর থাকার জন্য দুটি অপশন রয়েছে। যার মধ্যে একটি হচ্ছে ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরি এবং অন্যটি অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া করে থাকা। ইউনিভার্সিটি অথবা প্রাইভেট ডর্মিটরিগুলোতে সাধারণত প্রতি মাসে ৬০-১০০ ইউরোর মতো পরিশোধ করতে হয়, যা বাংলা টাকায় ৬ হাজার থেকে ১০ টাকার মতো। আর দুই বা তিন বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্টগুলোর ভাড়া প্রতি মাসে ৩০ হাজার থেকে ৫০ হাজার হয়ে থাকে। আমার মতে, কয়েকজন বন্ধু একসঙ্গে থাকার জন্য অ্যাপার্টমেন্ট সবচেয়ে বেস্ট অপশন।
পড়াশোনা শেষ হওয়া মাত্রই নিজ দেশে ফেরার বাধ্যবাধকতা নেই। পড়াশোনা শেষে রোমানিয়া সরকার পরবর্তী নয় মাসের মতো সময় দেয় জব প্লেসমেন্টের জন্য। আপনি যদি এই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো ফুলটাইম জবে ঢুকতে পারেন, তবেই স্টুডেন্ট ভিসাকে জব ভিসায় পরিবর্তন করতে পারবেন।
কর্মসংস্থানের সুযোগ
রোমানিয়ায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারেন। এটা হতে পারে অন ক্যাম্পাস বা অফ ক্যাম্পাস। অন ক্যাম্পাসে কাজের সুযোগ-সুবিধা খুব বেশি নেই, তবে একটু ভালো করে খোঁজ নিলে এবং চেষ্টা করলে সহজেই পার্টটাইম জব ম্যানেজ করা সম্ভব। অন্যান্য শহরের তুলনায় রাজধানীতে কাজের সুযোগ বেশি হয়ে থাকে। পার্টটাইম, মানে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা (৮০ ঘণ্টা/মাস) কাজ করে নিজের থাকা এবং খাওয়ার খরচ খুব সহজেই বহন করা যায়।
ভাষা দক্ষতা
বিশ্ববিদ্যালয়গুলো রোমানিয়া, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষায় স্টাডি প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আপনি পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো ভাষাতেই পড়াশোনা করতে পারবেন। ইংরেজিতে পড়তে হলে আইইএলটিএস দিয়ে ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট দেখাতে হবে। এ ছাড়া অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে এমওআই বা ইপিসি সার্টিফিকেট দিয়েও অ্যাপ্লাই করা যায়।
বিনা খরচে পড়াশোনা করার সুযোগ
বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের জন্য রোমানিয়ান গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ ছাড়া তেমন কোনো স্কলারশিপের ব্যবস্থা নেই। রোমানিয়ান সরকার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই বৃত্তির মাধ্যমে টিউশন ফি, থাকার খরচ, স্বাস্থ্যভাতা এবং মাসিক বৃত্তিসহ বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। এই প্রোগ্রামের আওতায় আপনি স্নাতক, স্নাতকোত্তর বিভিন্ন প্রোগ্রামে পড়াশোনা করতে পারবেন। প্রতিবছর ডিসেম্বরে থেকে মার্চ পর্যন্ত এ প্রোগ্রামের আবেদন নিয়ে থাকে।
তবে ব্যক্তিগত খরচে একজন আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী চাইলে রোমানিয়ার প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্নাতক, মাস্টার্স ও পিএইচডি গবেষণা করতে পারেন। ভিসা প্রসেসিং
বাংলাদেশে যেহেতু রোমানিয়ান অ্যাম্বাসি নেই, তাই ইন্ডিয়ায় অবস্থিত দূতাবাসে ভিসার অ্যাপ্লিকেশন দিতে হবে। সশরীরে গিয়ে কিংবা অথরাইজড এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। সব ডকুমেন্টস সঠিক সময়ে জমা করা জরুরি না হলে ভিসা বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে।
বাংলাদেশের কৃষ্টি-কালচারের সঙ্গে এর কোনো অংশেই মিল নেই, তাই প্রথমে একটু অবাক হতেই পারেন, তবে আশপাশের মনোরম পরিবেশ ও মানুষগুলোর বন্ধুত্বপূর্ণ আচরণে সহজেই মানিয়ে নেওয়া সম্ভব। এখানকার বিশ্ববিদ্যালয়, শিক্ষাব্যবস্থা, পড়াশোনার মান, শিক্ষকদের দক্ষতা এবং ছাত্রদের প্রতি যত্নশীলতা আপনাকে মুগ্ধ করবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তি প্রসেস কিছুটা সময়সাপেক্ষ হওয়ায়, ধৈর্যহারা না হয়ে অ্যাপ্লিকেশন প্রসেসটি পূর্ণ করতে হবে।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২০ ঘণ্টা আগে