উচ্চশিক্ষার স্তর
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি—এই তিন স্তরে আবেদন করা যায়। তবে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে সম্পূর্ণ অর্থায়িত বা স্বল্প খরচে পড়তে যাওয়ার সুযোগ তুলনামূলক বেশি। এ ক্ষেত্রে যেকোনো বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এর জন্য নির্ধারিত কিছু মানদণ্ড রয়েছে, যা আবেদনের সময় যথাযথভাবে জানা এবং সেই অনুযায়ী পূরণ করা জরুরি।
আবেদনের প্রাক্-প্রস্তুতি সময়কাল
স্বপ্ন যদি হয় যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা অর্জনের, তবে স্নাতক পর্যায়ের চতুর্থ বর্ষ থেকে নিজের সব প্রয়োজনীয় নথিগুলো প্রস্তুত রাখা ভালো। আমাদের দেশে প্রায়ই বিভিন্ন অফিশিয়াল নথিতে নাম, মা-বাবার নাম, জন্মতারিখসহ বিভিন্ন তথ্য ভুল আসে। এ ক্ষেত্রে কোনো ভুল থাকলে আগেই সংশোধন করে রাখুন, যেন পরে সময় অপচয় করতে, বা আবেদনের সময় অহেতুক ভোগান্তি না হয়। মোদ্দাকথা, নিজের জন্মনিবন্ধন, ভোটার আইডি কার্ড, পাসপোর্টসহ সব ধরনের নথি ও সনদগুলো গুছিয়ে রাখুন।
আবেদনের প্রক্রিয়া
আবেদনের আগে স্নাতকের একাডেমিক অনুলিপি, সনদসহ সব প্রয়োজনীয় নথিগুলো স্ক্যান করে রাখুন। স্নাতক পর্যায়ের চতুর্থ বর্ষে পড়ার সময় কোনো গবেষণাকাজ বা থিসিস যদি থাকে, তাহলে সেটিও স্ক্যান করে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়ে আইইএলটিএস, টোয়েফল, ডুয়োলিঙ্গো, আইটেপ নামের ইংরেজি ভাষাগত দক্ষতার পরীক্ষায় অংশ নিন। যুক্তরাষ্ট্রের পড়াশোনা ইংরেজি মাধ্যমে পরিচালিত হয়। তাই বৃত্তির তহবিল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার জন্য ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ দেওয়া খুব জরুরি। স্বাভাবিকভাবে ইংরেজি দক্ষতার পরীক্ষায়ও ভালো ফল অর্জন করা জরুরি। তবে আইইএলটিএসে ৬.৫ এবং ডুয়োলিঙ্গোতে ১০৫ স্কোর নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করা যায়।
আবেদনের সময়
যুক্তরাষ্ট্রের বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় দুটি শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিয়ে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে ফল সেশন। এই শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য প্রতিবছরের সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করা যায়। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে স্প্রিং সেশন। এই শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদনের সময়সীমা মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত। সচরাচর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্ধারিত ফিসহ আবেদন করার এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই অফার লেটার পাওয়া যায়।
বৃত্তির তহবিল
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে সাধারণত স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে বেশি তহবিল পাওয়া যায়। পিএইচডির তুলনায় আবার স্নাতকোত্তরের তহবিল তুলনামূলক কম। যাহোক, শিক্ষার্থীরা মূলত তিন ধরনের তহবিল পেতে পারেন এবং এই তহবিলগুলোর যেকোনো একটি দিয়েই পড়াশোনা শেষ করা সম্ভব। তহবিলের ধরনগুলো হচ্ছে:
কাজের ব্যবস্থা
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী বা স্টুডেন্ট ভিসায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কর্মস্থল ক্যাম্পাসের ভেতরেই নির্ধারিত থাকে। সেই কাজের বিনিময়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে বাসাভাড়াসহ ব্যক্তিগত কিছু খরচ চালানো সম্ভব। তবে গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে তিন মাস পূর্ণকালীন কাজ করার অনুমতি দেয় বিশ্ববিদ্যালয়, যার মাধ্যমে বাদবাকি খরচের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করা সম্ভব।
উচ্চশিক্ষার স্তর
যুক্তরাষ্ট্রে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি—এই তিন স্তরে আবেদন করা যায়। তবে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে সম্পূর্ণ অর্থায়িত বা স্বল্প খরচে পড়তে যাওয়ার সুযোগ তুলনামূলক বেশি। এ ক্ষেত্রে যেকোনো বিষয়ে পড়ার সুযোগ রয়েছে। তবে এর জন্য নির্ধারিত কিছু মানদণ্ড রয়েছে, যা আবেদনের সময় যথাযথভাবে জানা এবং সেই অনুযায়ী পূরণ করা জরুরি।
আবেদনের প্রাক্-প্রস্তুতি সময়কাল
স্বপ্ন যদি হয় যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা অর্জনের, তবে স্নাতক পর্যায়ের চতুর্থ বর্ষ থেকে নিজের সব প্রয়োজনীয় নথিগুলো প্রস্তুত রাখা ভালো। আমাদের দেশে প্রায়ই বিভিন্ন অফিশিয়াল নথিতে নাম, মা-বাবার নাম, জন্মতারিখসহ বিভিন্ন তথ্য ভুল আসে। এ ক্ষেত্রে কোনো ভুল থাকলে আগেই সংশোধন করে রাখুন, যেন পরে সময় অপচয় করতে, বা আবেদনের সময় অহেতুক ভোগান্তি না হয়। মোদ্দাকথা, নিজের জন্মনিবন্ধন, ভোটার আইডি কার্ড, পাসপোর্টসহ সব ধরনের নথি ও সনদগুলো গুছিয়ে রাখুন।
আবেদনের প্রক্রিয়া
আবেদনের আগে স্নাতকের একাডেমিক অনুলিপি, সনদসহ সব প্রয়োজনীয় নথিগুলো স্ক্যান করে রাখুন। স্নাতক পর্যায়ের চতুর্থ বর্ষে পড়ার সময় কোনো গবেষণাকাজ বা থিসিস যদি থাকে, তাহলে সেটিও স্ক্যান করে রাখতে হবে। পাশাপাশি প্রস্তুতি নিয়ে আইইএলটিএস, টোয়েফল, ডুয়োলিঙ্গো, আইটেপ নামের ইংরেজি ভাষাগত দক্ষতার পরীক্ষায় অংশ নিন। যুক্তরাষ্ট্রের পড়াশোনা ইংরেজি মাধ্যমে পরিচালিত হয়। তাই বৃত্তির তহবিল ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পাওয়ার জন্য ইংরেজি দক্ষতার প্রমাণ দেওয়া খুব জরুরি। স্বাভাবিকভাবে ইংরেজি দক্ষতার পরীক্ষায়ও ভালো ফল অর্জন করা জরুরি। তবে আইইএলটিএসে ৬.৫ এবং ডুয়োলিঙ্গোতে ১০৫ স্কোর নিয়েও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য আবেদন করা যায়।
আবেদনের সময়
যুক্তরাষ্ট্রের বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় দুটি শিক্ষাবর্ষে শিক্ষার্থীদের ভর্তি নিয়ে থাকে। প্রথমটি হচ্ছে ফল সেশন। এই শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য প্রতিবছরের সেপ্টেম্বর থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আবেদন করা যায়। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে স্প্রিং সেশন। এই শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য আবেদনের সময়সীমা মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত। সচরাচর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে গিয়ে নির্ধারিত ফিসহ আবেদন করার এক থেকে দুই মাসের মধ্যেই অফার লেটার পাওয়া যায়।
বৃত্তির তহবিল
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে সাধারণত স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি পর্যায়ে বেশি তহবিল পাওয়া যায়। পিএইচডির তুলনায় আবার স্নাতকোত্তরের তহবিল তুলনামূলক কম। যাহোক, শিক্ষার্থীরা মূলত তিন ধরনের তহবিল পেতে পারেন এবং এই তহবিলগুলোর যেকোনো একটি দিয়েই পড়াশোনা শেষ করা সম্ভব। তহবিলের ধরনগুলো হচ্ছে:
কাজের ব্যবস্থা
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী বা স্টুডেন্ট ভিসায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি সাপেক্ষে সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ক্ষেত্রে কর্মস্থল ক্যাম্পাসের ভেতরেই নির্ধারিত থাকে। সেই কাজের বিনিময়ে অর্জিত অর্থ দিয়ে বাসাভাড়াসহ ব্যক্তিগত কিছু খরচ চালানো সম্ভব। তবে গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে তিন মাস পূর্ণকালীন কাজ করার অনুমতি দেয় বিশ্ববিদ্যালয়, যার মাধ্যমে বাদবাকি খরচের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থ জোগাড় করা সম্ভব।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৩৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৮ ঘণ্টা আগে