দ্য লিটল প্রিন্সের জনক ফরাসি ঔপন্যাসিক আতোঁয়ান দ্যু সান্ত একজুপেরির একটা চমৎকার কথা আছে। তা হলো চোখ দিয়ে যা দেখা যায় না, সঠিকভাবে দেখার ক্ষেত্রে হৃদয় সে কাজটা করে। ভালো গবেষক হওয়া বা ভালো গবেষণার জন্য কী লাগে? সাধারণ উত্তরে বলাই যায় যে গবেষণার জন্য লাগে পর্যাপ্ত তথ্য, উপযুক্ত সাহিত্যরাজি, সন্তোষজনক কৌশল, কার্যকরী পদ্ধতি ব্যবহারের দক্ষতা এবং আরও অনেক কিছু। কিন্তু সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন সেটা হলো একটা ‘তৈরি মানবিক মন’! গবেষণায় সব মিলিয়ে তার রূপটা কেমন হতে পারে সেটা একটু দেখা যাক।
গোটা পৃথিবীটাই এখন একটা তাড়ার ভেতরে আছে। সেখানে কোনো কাজ প্রস্তুতি ছাড়া করার যেন আর সুযোগই নেই। তাই গবেষণা শুরুর প্রস্তুতিতে, তা হোক খুব ছোট বা অনেক বড়-চাই মনোযোগ, চাই পরিকল্পনা। সে ক্ষেত্রে কয়েকটা জরুরি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে-
১. মানসিক প্রস্তুতি-গবেষণা শুরুর আগে মানসিকভাবে নিজেকে কিছুটা তৈরি করা দরকার, বিশেষ করে চিন্তার শাসনের ক্ষেত্রে। কারণ গবেষণা হলো কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয়কে কেন্দ্র করে এলোমেলো তথ্য, অবিন্যস্ত চিন্তাগুলোকে বিশ্লেষণ করে ধাপে ধাপে সাজিয়ে ফলাফলের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া যে বিষয়ে কাজ করা হবে সেটা নিয়ে পূর্বের ও সাম্প্রতিক তথ্যের ব্যাপারে খোঁজ-খবর রাখলে সুবিধা হয়।
২. কৌশল ও পদ্ধতি পরিচিতি-একটা গবেষণা তো নানাভাবেই করা যায়। কিন্তু কী ধরনের কৌশল, পদ্ধতি, ও তত্ত্বের প্রয়োগে কাজটার মান বাড়বে, সহজে আয়ত্তে আসবে সেটা বারবার ভাবতে হবে।
৩. মনের জানালা খোলা-যে কোনো গবেষণা শুরুর আগে আমাদের পূর্বাশ্রয়ী কিছু ধারণা থাকে। আমাদের ব্যক্তিগত সংস্কৃতিই আমাদের শাসন করলেও অচেনা বিজ্ঞানভিত্তিক সত্য, বা নতুন কোনো সংস্কৃতির চমকে দেওয়া বাস্তবতা ব্যক্তি নিরপেক্ষভাবে গ্রহণ করা শিখতে হবে। মন আর চিন্তার জানালা খোলার জন্য নিজের সঙ্গেই এটা একটা প্রাথমিক লড়াই।
৪. প্রবেশযোগ্যতা নিশ্চিত করা-গবেষণার বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াকে স্বাগত; কিন্তু তার সঙ্গে সময়, অর্থ, নিরাপত্তা, গবেষণার জায়গায় প্রত্যাশিত সহযোগীতাপ্রাপ্তির বিষয়গুলোও বিবেচনা করতে হবে।
৫. নতুন কিছু বলা-শেষ পর্যন্ত ভালো একটি গবেষণার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু নতুন জ্ঞানের সংযোজন। তাই বিষয় সাধারণ হলেও নতুন কিছু যোগ করতে পারলে কাজ অনন্যতা পাবে।
প্রস্তুতিপর্ব আলোচনার পর এবার আসি গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধি পর্বে। একজন নবীন গবেষকের জন্য বেশ কার্যকরী চেষ্টাগুলো হতে পারে—
১. বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়টাতেই পছন্দের গবেষণাভিত্তিক বা পদ্ধতিভিত্তিক ছোট ছোট মাঠকর্ম, ট্রেইনিং, ওয়ার্কশপগুলোতে অংশ নিতে থাকা, কথা বলা। এতে করে গবেষণার সঙ্গে ক্রমাগত পরিচিতি, আগ্রহ, ও চর্চা সবই বাড়ে। এভাবে নিয়মিতভাবে যুক্ত থাকাই পরবর্তীতে বড় গবেষণার জন্য ধৈর্য, সহিষ্ণুতা, লেখার ক্ষমতা তৈরিতে সাহায্য করে।
২. বিষয়ভিত্তিক বই, প্রবন্ধ, প্রামাণ্যচিত্র, চলচ্চিত্র, বা অন্যান্য তথ্য সংকলনগুলো জোগাড় করে দেখা, পড়তে থাকা। বিশেষ করে সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের দেশ বিদেশের পরিশ্রমী গবেষকদের এথনোগ্রাফিগুলোও পড়া জরুরি। এ দেশের শিক্ষার মাধ্যম মূলত দ্বিভাষিক হওয়াতে, এবং বিশ্বজুড়ে ইংরেজি ভাষার আধিপত্য আর যথাযথ বাংলা অনুবাদ অপ্রতুল হওয়ার কারণে বাংলা ও ইংরেজি দুটোতেই সমান দক্ষতা বাড়ানো দরকার।
৩. গবেষণার বিষয় নিয়ে চিন্তা, অনুভূতি, পর্যবেক্ষণ, স্মৃতি যেকোনো কিছুই সময় পেলে নোট করে বা টুকে রাখা। কারণ স্মৃতি আমাদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই প্রতারণা করে। সেটা ঠেকাতে এসব বিচ্ছিন্ন 'জটিং' বা 'স্ক্র্যাচ নোটস' খুব কাজে আসে, বিশেষ করে তথ্য ঠিকঠাকভাবে ক্রিটিক্যালি বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে।
৪. গবেষণার মাঠে মানুষের সঙ্গে সহজাতভাবে মন থেকে বন্ধুত্ব করা। এ জগতে বন্ধুত্ব তৈরির তো কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই, তাই সহজ হন। তাদের সমস্যা নিজের করে ভাবলে উপলব্ধিতে অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন। একইভাবে গবেষণার নৈতিকতার প্রশ্ন মাথায় রাখতে গিয়ে এলাকা, মানুষ, প্রাণী ও তাদের সংবেদনশীলতার বিষয়গুলোও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে।
৫. কাজের ক্ষেত্রে সামগ্রিক অন্তর্দৃষ্টি বাড়ানো, যাতে ঠিক দুটো লাইনের ভেতরে না বলা কথাটা বুঝে নেওয়া যায়। তাই বলব, যে গল্পটা এখনো বলা হয়নি সেটা বরং আপনিই বলুন। এভাবেই চিন্তার নতুন দিগন্ত প্রসারিত হয়।
শেষে বলা যায় যে গবেষণা তখনই প্রাণ পায় যখন সে কাজের সঙ্গে থাকে গবেষকের সচেতন অঙ্গীকার, মানবিক মনের ছাপ এবং নতুন কিছু খোঁজার আনন্দ। আর তাতেই পাওয়া সম্ভব নতুন প্রশ্নের নতুন উত্তর বা হয়তো পুরোনো প্রশ্নেরই নতুন উত্তর। শিক্ষার্থী ও নবীন গবেষকদের জন্য রইল শুভকামনা।
ড. মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
দ্য লিটল প্রিন্সের জনক ফরাসি ঔপন্যাসিক আতোঁয়ান দ্যু সান্ত একজুপেরির একটা চমৎকার কথা আছে। তা হলো চোখ দিয়ে যা দেখা যায় না, সঠিকভাবে দেখার ক্ষেত্রে হৃদয় সে কাজটা করে। ভালো গবেষক হওয়া বা ভালো গবেষণার জন্য কী লাগে? সাধারণ উত্তরে বলাই যায় যে গবেষণার জন্য লাগে পর্যাপ্ত তথ্য, উপযুক্ত সাহিত্যরাজি, সন্তোষজনক কৌশল, কার্যকরী পদ্ধতি ব্যবহারের দক্ষতা এবং আরও অনেক কিছু। কিন্তু সবচেয়ে বেশি যেটা প্রয়োজন সেটা হলো একটা ‘তৈরি মানবিক মন’! গবেষণায় সব মিলিয়ে তার রূপটা কেমন হতে পারে সেটা একটু দেখা যাক।
গোটা পৃথিবীটাই এখন একটা তাড়ার ভেতরে আছে। সেখানে কোনো কাজ প্রস্তুতি ছাড়া করার যেন আর সুযোগই নেই। তাই গবেষণা শুরুর প্রস্তুতিতে, তা হোক খুব ছোট বা অনেক বড়-চাই মনোযোগ, চাই পরিকল্পনা। সে ক্ষেত্রে কয়েকটা জরুরি বিষয়ের দিকে নজর দিতে হবে-
১. মানসিক প্রস্তুতি-গবেষণা শুরুর আগে মানসিকভাবে নিজেকে কিছুটা তৈরি করা দরকার, বিশেষ করে চিন্তার শাসনের ক্ষেত্রে। কারণ গবেষণা হলো কোনো একটা নির্দিষ্ট বিষয়কে কেন্দ্র করে এলোমেলো তথ্য, অবিন্যস্ত চিন্তাগুলোকে বিশ্লেষণ করে ধাপে ধাপে সাজিয়ে ফলাফলের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। এ ছাড়া যে বিষয়ে কাজ করা হবে সেটা নিয়ে পূর্বের ও সাম্প্রতিক তথ্যের ব্যাপারে খোঁজ-খবর রাখলে সুবিধা হয়।
২. কৌশল ও পদ্ধতি পরিচিতি-একটা গবেষণা তো নানাভাবেই করা যায়। কিন্তু কী ধরনের কৌশল, পদ্ধতি, ও তত্ত্বের প্রয়োগে কাজটার মান বাড়বে, সহজে আয়ত্তে আসবে সেটা বারবার ভাবতে হবে।
৩. মনের জানালা খোলা-যে কোনো গবেষণা শুরুর আগে আমাদের পূর্বাশ্রয়ী কিছু ধারণা থাকে। আমাদের ব্যক্তিগত সংস্কৃতিই আমাদের শাসন করলেও অচেনা বিজ্ঞানভিত্তিক সত্য, বা নতুন কোনো সংস্কৃতির চমকে দেওয়া বাস্তবতা ব্যক্তি নিরপেক্ষভাবে গ্রহণ করা শিখতে হবে। মন আর চিন্তার জানালা খোলার জন্য নিজের সঙ্গেই এটা একটা প্রাথমিক লড়াই।
৪. প্রবেশযোগ্যতা নিশ্চিত করা-গবেষণার বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে উচ্চাকাঙ্ক্ষী হওয়াকে স্বাগত; কিন্তু তার সঙ্গে সময়, অর্থ, নিরাপত্তা, গবেষণার জায়গায় প্রত্যাশিত সহযোগীতাপ্রাপ্তির বিষয়গুলোও বিবেচনা করতে হবে।
৫. নতুন কিছু বলা-শেষ পর্যন্ত ভালো একটি গবেষণার মূল উদ্দেশ্য কিন্তু নতুন জ্ঞানের সংযোজন। তাই বিষয় সাধারণ হলেও নতুন কিছু যোগ করতে পারলে কাজ অনন্যতা পাবে।
প্রস্তুতিপর্ব আলোচনার পর এবার আসি গবেষণায় দক্ষতা বৃদ্ধি পর্বে। একজন নবীন গবেষকের জন্য বেশ কার্যকরী চেষ্টাগুলো হতে পারে—
১. বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়টাতেই পছন্দের গবেষণাভিত্তিক বা পদ্ধতিভিত্তিক ছোট ছোট মাঠকর্ম, ট্রেইনিং, ওয়ার্কশপগুলোতে অংশ নিতে থাকা, কথা বলা। এতে করে গবেষণার সঙ্গে ক্রমাগত পরিচিতি, আগ্রহ, ও চর্চা সবই বাড়ে। এভাবে নিয়মিতভাবে যুক্ত থাকাই পরবর্তীতে বড় গবেষণার জন্য ধৈর্য, সহিষ্ণুতা, লেখার ক্ষমতা তৈরিতে সাহায্য করে।
২. বিষয়ভিত্তিক বই, প্রবন্ধ, প্রামাণ্যচিত্র, চলচ্চিত্র, বা অন্যান্য তথ্য সংকলনগুলো জোগাড় করে দেখা, পড়তে থাকা। বিশেষ করে সমাজবিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের দেশ বিদেশের পরিশ্রমী গবেষকদের এথনোগ্রাফিগুলোও পড়া জরুরি। এ দেশের শিক্ষার মাধ্যম মূলত দ্বিভাষিক হওয়াতে, এবং বিশ্বজুড়ে ইংরেজি ভাষার আধিপত্য আর যথাযথ বাংলা অনুবাদ অপ্রতুল হওয়ার কারণে বাংলা ও ইংরেজি দুটোতেই সমান দক্ষতা বাড়ানো দরকার।
৩. গবেষণার বিষয় নিয়ে চিন্তা, অনুভূতি, পর্যবেক্ষণ, স্মৃতি যেকোনো কিছুই সময় পেলে নোট করে বা টুকে রাখা। কারণ স্মৃতি আমাদের সঙ্গে সুযোগ পেলেই প্রতারণা করে। সেটা ঠেকাতে এসব বিচ্ছিন্ন 'জটিং' বা 'স্ক্র্যাচ নোটস' খুব কাজে আসে, বিশেষ করে তথ্য ঠিকঠাকভাবে ক্রিটিক্যালি বিশ্লেষণ করার ক্ষেত্রে।
৪. গবেষণার মাঠে মানুষের সঙ্গে সহজাতভাবে মন থেকে বন্ধুত্ব করা। এ জগতে বন্ধুত্ব তৈরির তো কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই, তাই সহজ হন। তাদের সমস্যা নিজের করে ভাবলে উপলব্ধিতে অনেকটাই এগিয়ে থাকবেন। একইভাবে গবেষণার নৈতিকতার প্রশ্ন মাথায় রাখতে গিয়ে এলাকা, মানুষ, প্রাণী ও তাদের সংবেদনশীলতার বিষয়গুলোও গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে।
৫. কাজের ক্ষেত্রে সামগ্রিক অন্তর্দৃষ্টি বাড়ানো, যাতে ঠিক দুটো লাইনের ভেতরে না বলা কথাটা বুঝে নেওয়া যায়। তাই বলব, যে গল্পটা এখনো বলা হয়নি সেটা বরং আপনিই বলুন। এভাবেই চিন্তার নতুন দিগন্ত প্রসারিত হয়।
শেষে বলা যায় যে গবেষণা তখনই প্রাণ পায় যখন সে কাজের সঙ্গে থাকে গবেষকের সচেতন অঙ্গীকার, মানবিক মনের ছাপ এবং নতুন কিছু খোঁজার আনন্দ। আর তাতেই পাওয়া সম্ভব নতুন প্রশ্নের নতুন উত্তর বা হয়তো পুরোনো প্রশ্নেরই নতুন উত্তর। শিক্ষার্থী ও নবীন গবেষকদের জন্য রইল শুভকামনা।
ড. মোশরেকা অদিতি হক, সহযোগী অধ্যাপক, নৃবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২১ ঘণ্টা আগে