স্নাতক পর্যায়ের ফলাফল একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে। তাই স্নাতক পর্যায়ে ভালো ফলাফল নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা। সঠিক পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ভালো ফলাফল অর্জনের নানা কৌশল নিয়ে লিখেছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফজলে এলাহী ফুয়াদ।
লক্ষ্য নির্ধারণ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটা আনন্দ কাজ করে। সেই আনন্দে বুঁদ হয়ে পড়াশোনা করতেই ভুলে যান অনেকে। এদিকে দেখা যায় প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষা চলে এসেছে। অপ্রস্তুত হয়ে পরীক্ষায় বসা ছাড়া তখন আর কোনো উপায় থাকে না। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। শুরুর ছয় মাস চোখের পলকেই কেটে যায়। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে প্রথম থেকে নিজেকে পড়াশোনার মধ্যে রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রথম সেমিস্টার। কেননা প্রথম সেমিস্টার যে ভালো ফলাফল করে, পরবর্তী সেমিস্টারে তার সেই ফলাফলের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে সহজ হয়।
ইতিবাচক মনোভাব রাখা
শুরুতেই শিক্ষার্থীদের ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে হবে। সব কাজেই যে সফল হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এর বদলে ব্যর্থতাগুলো মেনে নিয়ে নিজের প্রাপ্তির দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। নিজের শক্তিগুলো জানতে হবে এবং সেই শক্তি কাজে লাগাতে হবে পড়াশোনায়। নিজের দুর্বলতাগুলো নিয়ে হতাশ হওয়ার বদলে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার দিকে মনোযোগী হতে হবে।
সর্বোচ্চ উপস্থিতি নিশ্চিত করা
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার একটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। আর এই ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার চক্করে শেষ হয়ে যায় ভালো ফলাফল করার স্বপ্ন। কেননা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসে উপস্থিতির ওপর পাঁচ নম্বর বরাদ্দ থাকে। এ ছাড়া নির্ধারিত উপস্থিতির হার না থাকলে পরীক্ষায় বসার সুযোগও দেওয়া হয় না অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাই ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিত থাকা জরুরি।
ক্লাসে মনোযোগী হওয়া
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখা যায়, শিক্ষকের লেকচার শোনার বদলে ক্লাসের পেছনে বসে অনেক শিক্ষার্থী মোবাইল ব্যবহার করছেন। ফলে ক্লাসে থেকেও গুরুত্বপূর্ণ পড়া বোঝা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। তাই ক্লাসে শিক্ষকের পাঠদানের মধ্যে মোবাইল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
ক্লাসেই নোট করুন
অনেকেই ক্লাসে নোট করতে চান না। আবার করলেও শিক্ষক যা লেকচার দেন সবই লিখে বসে থাকেন। সব কথা নোট না করে আপনার কাছে যা কঠিন মনে হবে এবং শিক্ষকের গুরুত্বপূর্ণ কথাই কেবল নোট করুন। পরে বাসায় পড়তে বসার সময় দেখা যায়, নোটটি সামনে রেখে পড়লে বিষয়টি আয়ত্ত করতে সহজ হবে।
পড়া বোঝার চেষ্টা করুন
যেকোনো কোর্সের পড়া বুঝতে অসুবিধা হলে সংশ্লিষ্ট কোর্স শিক্ষকের কাছে প্রশ্ন করে পড়া বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে, অন্যথায় বিষয়টি অজানাই রয়ে যাবে।
ইনকোর্স বা সিটি বা মিডটার্ম পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষার নম্বর বণ্টনের আরও একটি ধাপ হলো ইনকোর্স অথবা সিটি পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় ২৫ থেকে ৩০ নম্বর বরাদ্দ থাকে, যা শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি বোঝার জন্য সেমিস্টার চলাকালে কোর্স শিক্ষক নিয়ে থাকেন। তাই শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এ পরীক্ষাগুলোতে গুরুত্বের সঙ্গে অংশ নিতে হবে। অন্যথায় ভালো ফলাফল করার স্বপ্ন পূরণ করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।
অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রেজেন্টেশনে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিন
অনেক সময় সিটি বা ইনকোর্স বা মিডটার্মের বিকল্প হিসেবে অ্যাসাইনমেন্ট অথবা প্রেজেন্টেশন নেওয়া হয়। তাই সুন্দর প্রেজেন্টেশনের জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখা জরুরি। প্রয়োজনে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রেজেন্টেশন কয়েকবার উপস্থাপন করে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে পারেন। মনে রাখতে হবে, অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রেজেন্টেশন জমা দেওয়ার আগে সমস্যার সঠিক উপস্থাপন হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক।
চূড়ান্ত পরীক্ষায় বসার আগে নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন
সেমিস্টার ফাইনালের ৭০ নম্বরের পরীক্ষায় অবহেলার সুযোগ নেই। ভাবতে অবাক লাগলেও সত্যি, মাঝেমধ্যে পরীক্ষার হলে ঢোকার সময় বা আগেই অনেক পড়া ভুলে যেতে পারি। এ সমস্যা সমাধানের জন্য নিজেদের মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে। আর এ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য মডেল টেস্ট ও বিভিন্ন কুইজ দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। অর্থাৎ পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জন করতে হলে আমাদের নিজেদেরই পরীক্ষা করতে হবে আগে।
পরিপাটি লেখা ও গোছানো উপস্থাপন জরুরি
পরীক্ষার খাতায় সুন্দর হাতের লেখা ও গোছানো উপস্থাপন শিক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তথা বেশি নম্বর পেতে সহায়ক। পরীক্ষার খাতায় কাটাছেঁড়া করা থেকেও বিরত থাকা ভালো। পাশাপাশি লেখাগুলো উপস্থাপন করতে হবে ধারাবাহিকভাবে।
স্নাতক পর্যায়ের ফলাফল একজন শিক্ষার্থীর জীবনে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে। তাই স্নাতক পর্যায়ে ভালো ফলাফল নিশ্চিত করা খুবই জরুরি। ভালো ফলাফল অর্জনের জন্য প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা। সঠিক পরিকল্পনার মধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে ভালো ফলাফল অর্জনের নানা কৌশল নিয়ে লিখেছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফজলে এলাহী ফুয়াদ।
লক্ষ্য নির্ধারণ
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটা আনন্দ কাজ করে। সেই আনন্দে বুঁদ হয়ে পড়াশোনা করতেই ভুলে যান অনেকে। এদিকে দেখা যায় প্রথম সেমিস্টারের পরীক্ষা চলে এসেছে। অপ্রস্তুত হয়ে পরীক্ষায় বসা ছাড়া তখন আর কোনো উপায় থাকে না। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর সময় নষ্ট করার সুযোগ নেই। শুরুর ছয় মাস চোখের পলকেই কেটে যায়। তাই পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করতে হলে প্রথম থেকে নিজেকে পড়াশোনার মধ্যে রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো প্রথম সেমিস্টার। কেননা প্রথম সেমিস্টার যে ভালো ফলাফল করে, পরবর্তী সেমিস্টারে তার সেই ফলাফলের ধারাবাহিকতা রক্ষা করতে সহজ হয়।
ইতিবাচক মনোভাব রাখা
শুরুতেই শিক্ষার্থীদের ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করতে হবে। সব কাজেই যে সফল হতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। এর বদলে ব্যর্থতাগুলো মেনে নিয়ে নিজের প্রাপ্তির দিকে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। নিজের শক্তিগুলো জানতে হবে এবং সেই শক্তি কাজে লাগাতে হবে পড়াশোনায়। নিজের দুর্বলতাগুলো নিয়ে হতাশ হওয়ার বদলে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার দিকে মনোযোগী হতে হবে।
সর্বোচ্চ উপস্থিতি নিশ্চিত করা
বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার একটি প্রবণতা লক্ষ করা যায়। আর এই ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার চক্করে শেষ হয়ে যায় ভালো ফলাফল করার স্বপ্ন। কেননা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাসে উপস্থিতির ওপর পাঁচ নম্বর বরাদ্দ থাকে। এ ছাড়া নির্ধারিত উপস্থিতির হার না থাকলে পরীক্ষায় বসার সুযোগও দেওয়া হয় না অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাই ক্লাসে নিয়মিত উপস্থিত থাকা জরুরি।
ক্লাসে মনোযোগী হওয়া
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে দেখা যায়, শিক্ষকের লেকচার শোনার বদলে ক্লাসের পেছনে বসে অনেক শিক্ষার্থী মোবাইল ব্যবহার করছেন। ফলে ক্লাসে থেকেও গুরুত্বপূর্ণ পড়া বোঝা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন তারা। তাই ক্লাসে শিক্ষকের পাঠদানের মধ্যে মোবাইল ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে।
ক্লাসেই নোট করুন
অনেকেই ক্লাসে নোট করতে চান না। আবার করলেও শিক্ষক যা লেকচার দেন সবই লিখে বসে থাকেন। সব কথা নোট না করে আপনার কাছে যা কঠিন মনে হবে এবং শিক্ষকের গুরুত্বপূর্ণ কথাই কেবল নোট করুন। পরে বাসায় পড়তে বসার সময় দেখা যায়, নোটটি সামনে রেখে পড়লে বিষয়টি আয়ত্ত করতে সহজ হবে।
পড়া বোঝার চেষ্টা করুন
যেকোনো কোর্সের পড়া বুঝতে অসুবিধা হলে সংশ্লিষ্ট কোর্স শিক্ষকের কাছে প্রশ্ন করে পড়া বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে, অন্যথায় বিষয়টি অজানাই রয়ে যাবে।
ইনকোর্স বা সিটি বা মিডটার্ম পরীক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পরীক্ষার নম্বর বণ্টনের আরও একটি ধাপ হলো ইনকোর্স অথবা সিটি পরীক্ষা। এ পরীক্ষায় ২৫ থেকে ৩০ নম্বর বরাদ্দ থাকে, যা শিক্ষার্থীদের অগ্রগতি বোঝার জন্য সেমিস্টার চলাকালে কোর্স শিক্ষক নিয়ে থাকেন। তাই শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এ পরীক্ষাগুলোতে গুরুত্বের সঙ্গে অংশ নিতে হবে। অন্যথায় ভালো ফলাফল করার স্বপ্ন পূরণ করা অসম্ভব হয়ে পড়বে।
অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রেজেন্টেশনে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিন
অনেক সময় সিটি বা ইনকোর্স বা মিডটার্মের বিকল্প হিসেবে অ্যাসাইনমেন্ট অথবা প্রেজেন্টেশন নেওয়া হয়। তাই সুন্দর প্রেজেন্টেশনের জন্য নিজেকে প্রস্তুত রাখা জরুরি। প্রয়োজনে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের প্রেজেন্টেশন কয়েকবার উপস্থাপন করে দুর্বলতা কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করতে পারেন। মনে রাখতে হবে, অ্যাসাইনমেন্ট বা প্রেজেন্টেশন জমা দেওয়ার আগে সমস্যার সঠিক উপস্থাপন হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া আবশ্যক।
চূড়ান্ত পরীক্ষায় বসার আগে নিজেই নিজের পরীক্ষা নিন
সেমিস্টার ফাইনালের ৭০ নম্বরের পরীক্ষায় অবহেলার সুযোগ নেই। ভাবতে অবাক লাগলেও সত্যি, মাঝেমধ্যে পরীক্ষার হলে ঢোকার সময় বা আগেই অনেক পড়া ভুলে যেতে পারি। এ সমস্যা সমাধানের জন্য নিজেদের মানসিকভাবে প্রস্তুত করতে হবে। আর এ প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য মডেল টেস্ট ও বিভিন্ন কুইজ দেওয়ার কোনো বিকল্প নেই। অর্থাৎ পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জন করতে হলে আমাদের নিজেদেরই পরীক্ষা করতে হবে আগে।
পরিপাটি লেখা ও গোছানো উপস্থাপন জরুরি
পরীক্ষার খাতায় সুন্দর হাতের লেখা ও গোছানো উপস্থাপন শিক্ষকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে তথা বেশি নম্বর পেতে সহায়ক। পরীক্ষার খাতায় কাটাছেঁড়া করা থেকেও বিরত থাকা ভালো। পাশাপাশি লেখাগুলো উপস্থাপন করতে হবে ধারাবাহিকভাবে।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৫ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
২০ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে