বর্তমানে রিলস, শর্টস ও টিকটকের কয়েক সেকেন্ডের ভিডিওর যুগে আমরা বাস করছি। প্রতিনিয়ত এ রকম ছোট ছোট ভিডিও দেখতে দেখতে আমাদের মনোযোগ কমে গেছে। কিন্তু বই পড়তে হবে দীর্ঘ সময় মনোযোগের সঙ্গে। পড়ায় মনোযোগ বাড়ানোর উপায় বাতলে দিয়েছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
পরিবেশটা পড়াশোনার হোক
পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর জন্য পড়ার অনুকূল পরিবেশ খুব গুরুত্বপূর্ণ। পড়ার জন্য নিরিবিলি অনুকূল পরিবেশ বেছে নিতে পারলে ভালো। আপনি কোথায় বসে বই পড়ায় মনোনিবেশ করতে পারেন, তা জানাটা গুরুত্বপূর্ণ। যদি নিজেকে শান্ত ঘরে একটি ডেস্কে আটকে রাখার প্রয়োজন হয়, তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনার পড়ার জন্য একটি নিরিবিলি স্থান রয়েছে এবং আপনার পরিবার বা রুমমেটদের জানান, আপনাকে যাতে বিরক্ত না করা হয়। অন্যদের জন্য একটি কফি হাউস বা লাইব্রেরি পছন্দসই হতে পারে। তবে মনে রাখবেন, জনসাধারণের জায়গাগুলো দ্রুত ভিড় এবং কোলাহলপূর্ণ হতে পারে। তাই এমন কোনো পরিবেশ বেছে নিন, যেখানে আপনি পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
বিভ্রান্তি কমিয়ে আনুন
পড়তে বসলে পড়ায় মনোযোগ বিনষ্ট করে, এমন কিছু দূরে সরিয়ে রাখুন। পড়ার সময় মোবাইল ফোন হাতের কাছে না রাখা ভালো। মোবাইলের ইন্টারনেট বন্ধ করে পড়তে বসলে পড়ায় বিঘ্ন ঘটবে না। কিন্তু যদি পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক চালান, তাহলে পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখা কষ্টকর হবে। তা ছাড়া টেলিভিশন চালিয়েও পড়তে বসা উচিত নয়। এ ছাড়া পড়ার জন্য প্রয়োজন ছাড়া ল্যাপটপ বা কম্পিউটার খুলে পড়তে না বসাই ভালো।
পড়ার তালিকা আগেই তৈরি করুন
আপনি কোন বিষয়ে পড়বেন, কী টপিকস পড়বেন, তা যদি আগে থেকে ঠিক করা থাকে, কালক্ষেপণ হয় না। আগে থেকেই মানসিক প্রস্তুতি থাকে। এতে পড়ায় মনোযোগও ভালো থাকে। পড়াকে ছোট ছোট ভাগ করে নিলে সহজ ও আনন্দদায়ক লাগবে। ফলে পড়াশোনায় আপনার মনোযোগ থাকবে। কিন্তু যখন পড়াকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা না হয়, তখন অনেক পড়া মনে হয়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে।
পড়ার সময় নির্ধারণ
পড়ার জন্য আগে থেকেই সময়সূচি নির্ধারণ করা থাকলে ভালো হয়। নির্দিষ্ট সময়েই পড়তে বসা যায়। এতে ব্রেন একটা কমান্ড দেয় যে এখন পড়ার সময়। ফলে ওই নির্দিষ্ট সময়ে অন্য কোনো কাজ সাধারণত থাকে না। কিন্তু পড়ার জন্য নির্ধারিত সময় না থাকলে যখন পড়তে বসছেন, তখন মনে পড়ল, অমুক কাজটা তো করা হয়নি; তখন বইয়ে মনোযোগ না থেকে তা অন্যদিকে বিক্ষিপ্ত হবে। তাই পড়ার জন্য প্রতিদিন নির্ধারিত সময় রাখুন।
স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন
পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম। এমন খাবার বেছে নিন, যেটা আপনাকে অলস করে দেওয়ার পরিবর্তে শক্তি জোগাবে। অন্যদিকে পেটে ক্ষুধা থাকলে পড়াশোনায় কিন্তু মনোযোগ থাকে না। স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পড়াশোনার জন্যও। কেননা, শরীর ভালো না থাকলে পড়াশোনায় কখনোই মনোযোগ আনতে পারবেন না। তাই স্বাস্থ্যকর খাবার ও শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরটা ভালো রাখুন।
পড়ার মাঝে বিরতি নিন
দীর্ঘ সময় একাধারে পড়লে ব্রেন ধীরগতিতে কাজ করতে পারে। কোনো বিরতি ছাড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা না পড়ে ৩০-৪৫ মিনিট পড়ার পর ২-৫ মিনিট বিরতি নিন। সেই সময়টা মোবাইল ফোন না টিপে বরং রুমের বাইরে গিয়ে একটু মুক্ত বাতাস খেয়ে আসুন। এতে দেখবেন, অনেক সময় ধরে পড়াশোনা করতে পারছেন আর ব্রেনও খুব ভালো কাজ করছে।
বর্তমানে রিলস, শর্টস ও টিকটকের কয়েক সেকেন্ডের ভিডিওর যুগে আমরা বাস করছি। প্রতিনিয়ত এ রকম ছোট ছোট ভিডিও দেখতে দেখতে আমাদের মনোযোগ কমে গেছে। কিন্তু বই পড়তে হবে দীর্ঘ সময় মনোযোগের সঙ্গে। পড়ায় মনোযোগ বাড়ানোর উপায় বাতলে দিয়েছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
পরিবেশটা পড়াশোনার হোক
পড়াশোনায় মনোযোগ বাড়ানোর জন্য পড়ার অনুকূল পরিবেশ খুব গুরুত্বপূর্ণ। পড়ার জন্য নিরিবিলি অনুকূল পরিবেশ বেছে নিতে পারলে ভালো। আপনি কোথায় বসে বই পড়ায় মনোনিবেশ করতে পারেন, তা জানাটা গুরুত্বপূর্ণ। যদি নিজেকে শান্ত ঘরে একটি ডেস্কে আটকে রাখার প্রয়োজন হয়, তাহলে নিশ্চিত করুন যে আপনার পড়ার জন্য একটি নিরিবিলি স্থান রয়েছে এবং আপনার পরিবার বা রুমমেটদের জানান, আপনাকে যাতে বিরক্ত না করা হয়। অন্যদের জন্য একটি কফি হাউস বা লাইব্রেরি পছন্দসই হতে পারে। তবে মনে রাখবেন, জনসাধারণের জায়গাগুলো দ্রুত ভিড় এবং কোলাহলপূর্ণ হতে পারে। তাই এমন কোনো পরিবেশ বেছে নিন, যেখানে আপনি পড়তে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।
বিভ্রান্তি কমিয়ে আনুন
পড়তে বসলে পড়ায় মনোযোগ বিনষ্ট করে, এমন কিছু দূরে সরিয়ে রাখুন। পড়ার সময় মোবাইল ফোন হাতের কাছে না রাখা ভালো। মোবাইলের ইন্টারনেট বন্ধ করে পড়তে বসলে পড়ায় বিঘ্ন ঘটবে না। কিন্তু যদি পড়ার ফাঁকে ফাঁকে ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটক চালান, তাহলে পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখা কষ্টকর হবে। তা ছাড়া টেলিভিশন চালিয়েও পড়তে বসা উচিত নয়। এ ছাড়া পড়ার জন্য প্রয়োজন ছাড়া ল্যাপটপ বা কম্পিউটার খুলে পড়তে না বসাই ভালো।
পড়ার তালিকা আগেই তৈরি করুন
আপনি কোন বিষয়ে পড়বেন, কী টপিকস পড়বেন, তা যদি আগে থেকে ঠিক করা থাকে, কালক্ষেপণ হয় না। আগে থেকেই মানসিক প্রস্তুতি থাকে। এতে পড়ায় মনোযোগও ভালো থাকে। পড়াকে ছোট ছোট ভাগ করে নিলে সহজ ও আনন্দদায়ক লাগবে। ফলে পড়াশোনায় আপনার মনোযোগ থাকবে। কিন্তু যখন পড়াকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা না হয়, তখন অনেক পড়া মনে হয়। এতে মানসিক চাপ বাড়ে।
পড়ার সময় নির্ধারণ
পড়ার জন্য আগে থেকেই সময়সূচি নির্ধারণ করা থাকলে ভালো হয়। নির্দিষ্ট সময়েই পড়তে বসা যায়। এতে ব্রেন একটা কমান্ড দেয় যে এখন পড়ার সময়। ফলে ওই নির্দিষ্ট সময়ে অন্য কোনো কাজ সাধারণত থাকে না। কিন্তু পড়ার জন্য নির্ধারিত সময় না থাকলে যখন পড়তে বসছেন, তখন মনে পড়ল, অমুক কাজটা তো করা হয়নি; তখন বইয়ে মনোযোগ না থেকে তা অন্যদিকে বিক্ষিপ্ত হবে। তাই পড়ার জন্য প্রতিদিন নির্ধারিত সময় রাখুন।
স্বাস্থ্যকর খাবার বেছে নিন
পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখার জন্য খাবারের গুরুত্ব অপরিসীম। এমন খাবার বেছে নিন, যেটা আপনাকে অলস করে দেওয়ার পরিবর্তে শক্তি জোগাবে। অন্যদিকে পেটে ক্ষুধা থাকলে পড়াশোনায় কিন্তু মনোযোগ থাকে না। স্বাস্থ্যকর খাবার যেমন শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি পড়াশোনার জন্যও। কেননা, শরীর ভালো না থাকলে পড়াশোনায় কখনোই মনোযোগ আনতে পারবেন না। তাই স্বাস্থ্যকর খাবার ও শারীরিক ব্যায়ামের মাধ্যমে শরীরটা ভালো রাখুন।
পড়ার মাঝে বিরতি নিন
দীর্ঘ সময় একাধারে পড়লে ব্রেন ধীরগতিতে কাজ করতে পারে। কোনো বিরতি ছাড়া ঘণ্টার পর ঘণ্টা না পড়ে ৩০-৪৫ মিনিট পড়ার পর ২-৫ মিনিট বিরতি নিন। সেই সময়টা মোবাইল ফোন না টিপে বরং রুমের বাইরে গিয়ে একটু মুক্ত বাতাস খেয়ে আসুন। এতে দেখবেন, অনেক সময় ধরে পড়াশোনা করতে পারছেন আর ব্রেনও খুব ভালো কাজ করছে।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১২ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে