আতিয়াব জোবায়ের
আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
আতিয়াব জোবায়ের বর্তমানে ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, তিরুচিরাপল্লিতে কম্পিউটারবিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয়ে স্নাতক পর্যায়ে অধ্যয়নরত। তিনি ২০২০ সালে আইসিসিআর স্কলারশিপ নিয়ে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা শুরু করেন।
বৃত্তির পরিচিতি
Indian Council For Cultural Relations (ICCR) একটি সংগঠন, যা বিশ্বব্যাপী ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকে ২০০ জন শিক্ষার্থীর এই স্কলারশিপ পাওয়ার সৌভাগ্য হয়, যদিও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে ২০২২ সালে এই সংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে স্নাতক পর্যায়ে ১৪০টি, স্নাতকোত্তর পর্যায়ে ৪০টি ও এমফিল/পিএইচডি পর্যায়ে ২০টি। ভারত সরকার প্রদত্ত এই স্কলারশিপ পাওয়া গেলে ভারতের নামকরা যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্পূর্ণ বিনা ব্যয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।
পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন
পাসপোর্ট ছাড়া আবেদনের পোর্টালে অ্যাকাউন্টই খোলা যাবে না, তাই আবেদনকারী শিক্ষার্থীর অবশ্যই পাসপোর্ট থাকতে হবে। বিই/বিটেক (স্নাতক) আবেদনকারী প্রার্থীদের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির পাঠ্যক্রমে পদার্থবিজ্ঞান, গণিত ও রসায়ন থাকতে হবে। ভর্তির পর শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের হোস্টেলে থাকতে হবে। আবেদনকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থী পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় বা ইনস্টিটিউটে আবেদন করতে পারবেন।
যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে
ইংরেজির দক্ষতা যাচাইয়ে ৫০০ শব্দে ইংরেজিতে প্রবন্ধ লিখতে হবে শিক্ষার্থীদের। বিজ্ঞান ছাড়া অন্য বিষয়ে আবেদন করতে চাইলে পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের চাহিদা অনুযায়ী বিষয়গুলো মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিকে থাকতে হবে। উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দের সময় যেকোনো একধরনের বিষয়ের জন্যই আবেদন করা যাবে। যেমন কেউ প্রকৌশল পড়তে চাইলে তাঁকে শুধু প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি অথবা ব্যবসায় পড়তে চাইলে সে ধরনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্য থেকেই যেকোনো পাঁচটি—এভাবে পছন্দক্রম দিতে হবে। একই সঙ্গে প্রকৌশল ও ব্যবসায়সংক্রান্ত বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দক্রমে দেওয়া যাবে না।
টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়
শিক্ষার্থীরা তাঁদের টোফেল-আইইএলটিএস স্কোরও ইংরেজির দক্ষতা নির্ধারণে জমা দিতে পারবেন। যদিও এসব কোর্সের জন্য টোফেল-আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নম্বরপত্র আপলোড করতে হবে।
আবেদনের জন্য যা করতে হবে
পাশাপাশি রেজিস্টার্ড ডাক্তারের স্বাক্ষর করা একটি ফিজিক্যাল ফিটনেস সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যগত তথ্য নিয়ে। আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইংরেজিতে না থাকলে তা ইংরেজিতে অনুবাদ করে তবেই সাবমিট করতে হবে। অনুবাদ করা কাগজপত্র ছাড়া আবেদন গ্রহণ করা হবে না। যদি সহশিক্ষা কার্যক্রমে কোনো ধরনের অর্জন থাকে অথবা কলেজের শিক্ষকের রেকমেন্ডেশন লেটার থাকে, তা-ও যুক্ত করে দেওয়া যাবে, যদিও এ দুটির কোনোটিই আবশ্যক নয়। স্নাতোকোত্তর পর্যায়ে আবেদনের জন্য স্নাতকের মার্কশিট আপলোড করতে হবে। M. Phil/Doctoral/Post-Doctoral প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে সিনোপসিস জমা দিতে হবে আবেদনের সঙ্গে। আইসিসিআর বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য বার্ষিক ন্যূনতম ৫ লাখ ভারতীয় রুপির বা ৬ হাজার ৮০০ মার্কিন ডলারের মেডিকেল বিমা করা বাধ্যতামূলক। এটি শুধু বৃত্তি নিশ্চিত হলেই করতে হবে, তাই আবেদনের সময় এটি নিয়ে ভাবার প্রয়োজন নেই। আবেদন গৃহীত হলে আপনাকে যথাক্রমে লিখিত পরীক্ষা English Proficiency Test (EPT) ও মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। আইসিসিআর বৃত্তির আবেদন করতে আগ্রহী প্রার্থীদের লিংকে গিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
আবেদনের সময়
সাধারণত নভেম্বর-ডিসেম্বরে এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয় বাংলাদেশের ভারতীয় হাইকমিশনের ওয়েবসাইটে ও প্রথম সারির পত্রিকাগুলোতে। কিন্তু করোনার প্রকোপে ২০২১-২২ এবং ২০২২-২৩ সেশনে ডেডলাইন ৩০ মে ধার্য করা হয়েছিল। সাধারণ সময়ে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা ফল সেশনে (জুলাই/আগস্ট) ক্লাস শুরু করেন।
সুযোগ-সুবিধা
প্রতি মাসে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ১৮ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ২০ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ২২ হাজার রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ২৫ হাজার রুপি করে হাতখরচ পাবেন। ৫৫০০-৬৫০০ রুপি পর্যন্ত হাউস রেন্ট অ্যালাউন্স। উল্লেখ্য, কোনোমতেই স্কলারশিপপ্রাপ্তদের তাঁদের জন্য বরাদ্দকৃত আবাসন (বিশ্ববিদ্যালয় প্রদত্ত) বাদ দিয়ে বাইরে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকা যাবে না। বছরে স্নাতক শিক্ষার্থীরা ৫ হাজার রুপি, স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীরা ৭ হাজার রুপি, এমফিল/পিএইচডি শিক্ষার্থীরা ১২ হাজার ৫০০ রুপি এবং পোস্ট-ডক্টরাল শিক্ষার্থীরা ১৫ হাজার ৫০০ রুপি করে কন্টিনজেন্ট গ্র্যান্ট পাবেন। থিসিসসংক্রান্ত ব্যয়ের জন্য ৭-১০ হাজার রুপি দেওয়া হবে।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১২ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১৪ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে