মো. আশিকুর রহমান
বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।
ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান
বিদেশে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন অনেক শিক্ষার্থীরই থাকে। তবে এই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দিতে হলে কিছু ধাপ পার হতে হয়। একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো সেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসরের সঙ্গে যোগাযোগ করা; যিনি আপনার গবেষণার ক্ষেত্র বা আগ্রহের বিষয়ে আপনাকে গাইড করতে পারবেন।
প্রফেসরকে মেইল করা বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়; কারণ, তাঁদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করার ওপর নির্ভর করে আপনার গবেষণার সুযোগ এবং বৃত্তি পাওয়ার সম্ভাবনা। সঠিক পদ্ধতিতে মেইল করা হলে প্রফেসরের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়।
যেভাবে মেইল করবেন
বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে চাইলে কীভাবে প্রফেসরকে মেইল করবেন? এ জন্য পরামর্শ হলো সম্প্রতি নোবেল প্রাইজ কমিটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শত বছর পুরোনো একটি চিঠি প্রকাশ করেছে। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ হতে পারে। বার্ট্রান্ড রাসেলকে লেখা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সেই চিঠিতে কীভাবে একজন অপরিচিত মানুষকে কিংবা একজন প্রফেসরকে মেইল করতে হয়, তার সুন্দর উদাহরণ খুঁজে পাওয়া যায়। চিঠিটি একবার পড়ে দেখতে পারেন।
কী বলে সম্বোধন করবেন
অনেকে দ্বিধায় থাকেন—প্রফেসরকে কী বলে সম্বোধন করবেন। উক্ত চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ শুরুতেই লিখছেন ডিয়ার বার্ট্রান্ড রাসেল। অর্থাৎ ই-মেইলটিতে আপনি কোন প্রফেসরকে পাঠাচ্ছেন, তাঁর নাম উল্লেখ করলে সেই ব্যক্তি নিজে সম্মানিত বোধ করেন এবং তাঁকেই উদ্দেশ্য করে লেখা হয়েছে, সেটি বোঝা যায়। সে ক্ষেত্রে আপনি প্রফেসর শব্দটি যুক্ত করতে পারেন অর্থাৎ ডিয়ার প্রফেসর ‘এক্স’। রবীন্দ্রনাথ ১০০ বছর আগেও স্যার-ম্যাডাম এসব উল্লেখ করেননি। আপনিও পরিহার করুন।
ই-মেইল শুরু করব কীভাবে
এ ক্ষেত্রে চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, রবীন্দ্রনাথ গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করেছেন এবং একই সঙ্গে রাসেলের জন্য একটি ইতিবাচক বিষয় তুলে ধরেছেন। আপনিও প্রফেসরকে গ্রিটিংস দিয়ে শুরু করতে পারেন এবং প্রফেসর মেইলটি পড়লে কিংবা আপনার সঙ্গে কথোপকথন বা যোগাযোগ করলে প্রফেসরের কী লাভ হবে, এমন একটি ইতিবাচক বিষয় দিয়ে শুরু করতে পারেন। চিঠিটি লক্ষ করলে দেখা যাবে, ভূমিকা অনেক বেশি বড় নয়। সুতরাং, শুরুর প্যারাগ্রাফ কখনোই দুই-তিন লাইনের বেশি হবে না। তারপরেই রবীন্দ্রনাথ শুরু করেছেন রাসেলের একটি লেখা তিনি একটি জার্নালে পড়েছেন আগ্রহসহকারে। অর্থাৎ আপনি যখন আপনার প্রফেসরকে ই-মেইল করবেন, আপনি প্রফেসরের একটি ভালো লেখা বাছাই করে সেই লেখা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে তারপর তাঁকে মেইল করবেন। লেখাটির সূত্র ও উৎস কোথায় পেয়েছেন, এগুলো উল্লেখ করবেন। তারপর রবীন্দ্রনাথ নিজস্ব পড়াশোনার জায়গা থেকে অন্য একটি লেখার যেমন উপনিষদের উদাহরণ দিয়েছেন। আপনিও এমন অন্য একটি লেখার উদাহরণ দিন; যেন প্রফেসর বুঝতে পারেন, আপনি এ বিষয়ে পড়াশোনা করেছেন বা করেন। দরকার হলে রবীন্দ্রনাথের মতো উপনিষদের বাক্যটি হুবহু তুলে ধরুন। এতে আপনার জানার গভীরতা স্পষ্ট হবে।
অপরিচিত শব্দ ব্যবহার করা যাবে না
আপনার গবেষণার বা আপনার বক্তব্য তুলে ধরার আগে এমন কোনো শব্দ ব্যবহার করা যাবে না, যা এক্রোনিম কিংবা একান্তই অপরিচিত। যদি উল্লেখ করতেই হয়, তবে রবীন্দ্রনাথের মতো তা ট্রান্সলেট করে বুঝিয়ে দিন। রবীন্দ্রনাথ এখানেই ক্ষান্ত হননি। এবার তিনি তাঁর বক্তব্য ব্যাখ্যা করা শুরু করেছেন। আপনিও আপনার অবস্থান তুলে ধরুন। আপনার প্রফেসরকে বোঝান আপনার গবেষণার মূল আলোচ্য বিষয় কোনটি। অর্থাৎ আপনি কী চিন্তা করেন। আপনার ভাবনার পরিধি স্পষ্ট করুন। আপনার যুক্তি, বিতর্কগুলো উপস্থাপন করুন। নিজস্ব অভিজ্ঞতা থাকলে সেই অভিজ্ঞতার আলোকে বলার চেষ্টা করুন। মনে রাখবেন, এখানেও রবীন্দ্রনাথ দীর্ঘ কোনো ব্যাখ্যা দেননি। আপনিও এমন কোনো বক্তব্য দেবেন না, যাতে প্রফেসর দীর্ঘ বক্তব্য পড়তে গিয়ে বিরক্ত হয়ে যান। মূল কথা সংক্ষেপে শেষ করুন।
নিজস্বতা বজায় রাখুন
রবীন্দ্রনাথ তাঁর চিঠিটি একটি নিজস্ব স্টেটমেন্ট দিয়ে শেষ করেছেন; যা পড়লে পরবর্তী সময়ে কথা বলার আগ্রহ তৈরি হয়। আপনিও ঠিক এমনভাবে শেষ করুন, যেন প্রফেসর আপনার প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন।
শেষে রবীন্দ্রনাথ শুধু নিজের নাম লিখলেই পারতেন। চিঠিটি ১৯১২ সালে লেখা। তত দিনে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বময় পরিচিত। কারণ, তার এক বছর পরেই তিনি নোবেল পেয়েছিলেন। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ লিখছেন ইয়োরস সিনসিয়ারলি। আপনিও ইয়োরস সিনসিয়ারলি লিখে নিজের পুরো নাম লিখুন। আপনার পরিচয় তুলে ধরুন। Sincerely Yours অথবা Yours Sincerely—এ বিষয়ে ব্রিটিশ ও আমেরিকান নিয়মের বিষয়টি মনে রাখুন। ওপরের নির্দেশনাগুলো মেনে প্রফেসরকে মেইল করলে আপনার মেইলটি প্রফেসরের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে এবং আপনার উচ্চশিক্ষার যাত্রা অনেক সহজ হয়ে উঠতে পারে।
গ্রন্থনা: মো. আশিকুর রহমান
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৪ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
১৮ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে