নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দুর্গাপুর, ভারতের একটি প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৭ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা বিশ্ববিদ্যালয়টি পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে অবস্থিত। জাতীয় শিক্ষা ও র্যাংকিংয়ে এনআইটির অবস্থান ষষ্ঠ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে এর অবস্থান ২৯তম। এই পাবলিক টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে ২১৭ জন ফ্যাকাল্টি মেম্বার নিয়ে। গবেষণার দিক থেকেও বেশি এগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এদের প্রকাশনা পেপারস রয়েছে প্রায় ৬ হাজার।
চারটি অনুষদ
বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে চারটি অনুষদের অধীনে, যেমন: ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ ও হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্স। চারটি অনুষদের অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হচ্ছে বেশ কিছুসংখ্যক বিষয়।
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের মধ্যে পড়ানো হচ্ছে–
সায়েন্স অনুষদের অধীনে পড়ানো হচ্ছে–
স্কলারশিপ
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা। পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করার সময় শিক্ষার্থীরা পিএমআরএফ স্কিমের অধীনে পাবেন বিশেষ সুবিধা। এ ছাড়া ইন্টার্নশিপের সময় সিইআরএন, এমআইটি, এনইউএসের মতো বিশেষ প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পাবেন। তাদের রিসার্চ পেপার প্রকাশ করার জন্য থাকে বিশেষ ব্যবস্থা।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা এবং মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের জন্য বিশেষ সুযোগ-সুবিধা রাখছে এনআইটি। সেই জায়গা থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য টেকনিক্যাল ক্লাব হিসেবে রয়েছে সেন্টার ফর ক্রিটিভ অ্যাকটিভিটিস। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য রয়েছে দর্পণ নামক সংগঠন। এ ছাড়া রয়েছে ডিবেটিং সোসাইটি, ড্রামাটিক ক্লাব, উদ্যোক্তা ক্লাব ও অন্যান্য।
প্রফেসর সদানন্দ সাদাসিভ গুখলে, চেয়ারম্যান, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দুর্গাপুর, ভারত।
তরুণরাই সমাজ এবং জাতির মেরুদণ্ড। এনআইটি শিক্ষার্থীদের জন্য এমন সব সুযোগ-সুবিধা প্রস্তুত করছে, যা দেশের উন্নয়নের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত এবং আমরা বিশ্বাস করি আমাদের একাডেমিক কারিকুলাম একজন শিক্ষার্থীকে লিডারশিপের দিকে ধাবিত করবে, যেখানে একজন শিক্ষার্থী শুধু সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং পুরো পৃথিবীটাকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্যতা অর্জন করবে।
ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দুর্গাপুর, ভারতের একটি প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়। ১৮৭ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা বিশ্ববিদ্যালয়টি পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে অবস্থিত। জাতীয় শিক্ষা ও র্যাংকিংয়ে এনআইটির অবস্থান ষষ্ঠ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হিসেবে এর অবস্থান ২৯তম। এই পাবলিক টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়টি পরিচালিত হচ্ছে ২১৭ জন ফ্যাকাল্টি মেম্বার নিয়ে। গবেষণার দিক থেকেও বেশি এগিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়টি। এদের প্রকাশনা পেপারস রয়েছে প্রায় ৬ হাজার।
চারটি অনুষদ
বিশ্ববিদ্যালয়টি তাদের একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে চারটি অনুষদের অধীনে, যেমন: ইঞ্জিনিয়ারিং, সায়েন্স, ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ ও হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্স। চারটি অনুষদের অধীনে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ানো হচ্ছে বেশ কিছুসংখ্যক বিষয়।
ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের মধ্যে পড়ানো হচ্ছে–
সায়েন্স অনুষদের অধীনে পড়ানো হচ্ছে–
স্কলারশিপ
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে বিশেষ স্কলারশিপের ব্যবস্থা। পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করার সময় শিক্ষার্থীরা পিএমআরএফ স্কিমের অধীনে পাবেন বিশেষ সুবিধা। এ ছাড়া ইন্টার্নশিপের সময় সিইআরএন, এমআইটি, এনইউএসের মতো বিশেষ প্রতিষ্ঠানে কাজ করার সুযোগ পাবেন। তাদের রিসার্চ পেপার প্রকাশ করার জন্য থাকে বিশেষ ব্যবস্থা।
সহশিক্ষা কার্যক্রম
পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলা এবং মনস্তাত্ত্বিক বিকাশের জন্য বিশেষ সুযোগ-সুবিধা রাখছে এনআইটি। সেই জায়গা থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য টেকনিক্যাল ক্লাব হিসেবে রয়েছে সেন্টার ফর ক্রিটিভ অ্যাকটিভিটিস। সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য রয়েছে দর্পণ নামক সংগঠন। এ ছাড়া রয়েছে ডিবেটিং সোসাইটি, ড্রামাটিক ক্লাব, উদ্যোক্তা ক্লাব ও অন্যান্য।
প্রফেসর সদানন্দ সাদাসিভ গুখলে, চেয়ারম্যান, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এনআইটি), দুর্গাপুর, ভারত।
তরুণরাই সমাজ এবং জাতির মেরুদণ্ড। এনআইটি শিক্ষার্থীদের জন্য এমন সব সুযোগ-সুবিধা প্রস্তুত করছে, যা দেশের উন্নয়নের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে সম্পৃক্ত এবং আমরা বিশ্বাস করি আমাদের একাডেমিক কারিকুলাম একজন শিক্ষার্থীকে লিডারশিপের দিকে ধাবিত করবে, যেখানে একজন শিক্ষার্থী শুধু সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং পুরো পৃথিবীটাকে নেতৃত্ব দেওয়ার মতো যোগ্যতা অর্জন করবে।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৪ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৪ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগে