আবিদা সুলতানা
গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, যা আনুষ্ঠানিকভাবে কোরিয়ার গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ নামে পরিচিত। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার ও কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বারা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ২০২৪ সালে বৃত্তি নিয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বৃত্তির পরিমাণ
এ প্রোগ্রামের আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মোট ২ হাজার ২০০টি বৃত্তি দেওয়া হবে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এ প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তি। এর আওতাধীন সুবিধাগুলো হচ্ছে সম্পূর্ণ টিউশন ফিসহ মাসিক ভাতা, পুনর্বাসন ভাতা, চিকিৎসা বিমা, গবেষণা ভাতা, রাউন্ড এয়ার ফেয়ার টিকিট, ভাষা প্রশিক্ষণ, কোরিয়ার ভাষার দক্ষতার জন্য চমৎকার পুরস্কার, প্রিন্টিং খরচ (ডিজার্টেশন) এবং শিক্ষা সমাপ্তির জন্য অনুদান।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
এই বৃত্তির আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ব্যবসা, কলাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আবেদনকারীদের অবশ্যই ‘বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য’ ফাইলে যে বিষয়গুলো তালিকাভুক্ত আছে, সেই তালিকা থেকে পড়াশোনার প্রধান ক্ষেত্র বেছে নিতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা
আবেদনকারীর একটি ন্যূনতম সিজিপিএ থাকতে হবে। যেমন ২.৬৪/৪.০, ২.৮০/৪.৩, ২.৯১/৪.৫ অথবা ৩.২৩/৫.০ স্কেলে। শতাংশ হিসেবে ১০০ পয়েন্ট স্কেলে ৮০ শতাংশ বা তার বেশি অথবা ক্লাসের শীর্ষ ২০ শতাংশের মধ্যে থাকতে হবে। আবেদনকারী ও তাঁর বাবা-মা কোরিয়ার নাগরিক হতে পারবেন না।
আবেদনের প্রক্রিয়া
আবেদনের সময়সীমা দেশ অনুসারে আলাদা। ফাইনাল ইয়ার ও ফলাফলের জন্য অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরাও এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আবেদন করার সময় শিক্ষার্থীকে অবশ্যই স্নাতকের প্রত্যাশিত একটি প্রশংসাপত্র জমা দিতে হবে। আবেদন ও বৃত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে।
সূত্র: কোরিয়া সরকার পরিচালিত স্টাডি ইন কোরিয়া ওয়েবসাইট
অনুবাদ: আবিদা সুলতানা
গ্লোবাল কোরিয়া স্কলারশিপ, যা আনুষ্ঠানিকভাবে কোরিয়ার গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ নামে পরিচিত। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার ও কোরিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দ্বারা সম্পূর্ণ অর্থায়িত স্কলারশিপ প্রোগ্রাম। এ প্রোগ্রামের আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ২০২৪ সালে বৃত্তি নিয়ে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি প্রোগ্রামে পড়াশোনার সুযোগ দেওয়া হবে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরাও এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বৃত্তির পরিমাণ
এ প্রোগ্রামের আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের মোট ২ হাজার ২০০টি বৃত্তি দেওয়া হবে।
সুযোগ-সুবিধা
বৃত্তিপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য এ প্রোগ্রামের আওতায় রয়েছে সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তি। এর আওতাধীন সুবিধাগুলো হচ্ছে সম্পূর্ণ টিউশন ফিসহ মাসিক ভাতা, পুনর্বাসন ভাতা, চিকিৎসা বিমা, গবেষণা ভাতা, রাউন্ড এয়ার ফেয়ার টিকিট, ভাষা প্রশিক্ষণ, কোরিয়ার ভাষার দক্ষতার জন্য চমৎকার পুরস্কার, প্রিন্টিং খরচ (ডিজার্টেশন) এবং শিক্ষা সমাপ্তির জন্য অনুদান।
অধ্যয়নের ক্ষেত্র
এই বৃত্তির আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ইঞ্জিনিয়ারিং, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, ব্যবসা, কলাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রোগ্রাম অফার করে থাকে। আবেদনকারীদের অবশ্যই ‘বিশ্ববিদ্যালয় তথ্য’ ফাইলে যে বিষয়গুলো তালিকাভুক্ত আছে, সেই তালিকা থেকে পড়াশোনার প্রধান ক্ষেত্র বেছে নিতে হবে।
বৃত্তির মেয়াদ
প্রয়োজনীয় যোগ্যতা
আবেদনকারীর একটি ন্যূনতম সিজিপিএ থাকতে হবে। যেমন ২.৬৪/৪.০, ২.৮০/৪.৩, ২.৯১/৪.৫ অথবা ৩.২৩/৫.০ স্কেলে। শতাংশ হিসেবে ১০০ পয়েন্ট স্কেলে ৮০ শতাংশ বা তার বেশি অথবা ক্লাসের শীর্ষ ২০ শতাংশের মধ্যে থাকতে হবে। আবেদনকারী ও তাঁর বাবা-মা কোরিয়ার নাগরিক হতে পারবেন না।
আবেদনের প্রক্রিয়া
আবেদনের সময়সীমা দেশ অনুসারে আলাদা। ফাইনাল ইয়ার ও ফলাফলের জন্য অপেক্ষায় থাকা শিক্ষার্থীরাও এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আবেদন করার সময় শিক্ষার্থীকে অবশ্যই স্নাতকের প্রত্যাশিত একটি প্রশংসাপত্র জমা দিতে হবে। আবেদন ও বৃত্তি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে এই ওয়েবসাইটে।
সূত্র: কোরিয়া সরকার পরিচালিত স্টাডি ইন কোরিয়া ওয়েবসাইট
অনুবাদ: আবিদা সুলতানা
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২০ ঘণ্টা আগে