আবিদা সুলতানা শামীমা
মস্তিষ্ককে বহুমুখী ক্রিয়াশীল করার একটি উপায় হলো অলিম্পিয়াড। শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে অলিম্পিয়াড খুবই ফলপ্রসূ একটি উপায়। এ কারণে দেশ-বিদেশে এখন বিভিন্ন অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়। তবে এর জন্য চাই প্রস্তুতি। তাই এবার জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের প্রস্তুতির পরামর্শ নিয়ে থাকছে দুই পর্বের আয়োজন। আজকে থাকছে প্রথম পর্ব।
জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান রাফি। ২০২২ ও ২০২৩ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে যথাক্রমে ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তরের রিজিওনাল চ্যাম্পিয়ন হন রাফি। তিনি বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের একজন জাতীয় প্রতিযোগী। এর আগে রাফি বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড ২০২০ আসরের আঞ্চলিক বিজয়ী এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৯ আসরে জেলা পর্যায়ে প্রথম হন।
অলিম্পিয়াড কী
অলিম্পিয়াড কথাটির উৎপত্তি মূলত প্রাচীন গ্রিস থেকে। গ্রিসের নগর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রাখার একটি উপায় হিসেবে খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে (আনুমানিক) অলিম্পিয়া শহরে যে প্রতিযোগিতামূলক খেলার শুরু হয়, সেটাই মূলত অলিম্পিয়াড বা অলিম্পিক বলে পরিচিত। প্রাচীন আমলের সেই বিখ্যাত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যুগের পরিক্রমায় ছড়িয়ে গেছে আমাদের জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও। এর সবচেয়ে মানানসই উদাহরণ হলো আজকের দিনের বহুল প্রচলিত গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রোগ্রামিং, জ্যোতির্বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান ইত্যাদি অলিম্পিয়াড। সংক্ষেপে বলতে গেলে, অলিম্পিয়াড হচ্ছে মূলত জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার ওপর আয়োজিত তুমুল প্রতিযোগিতার আসর।
জীববিজ্ঞান নিয়ে কিছু কথা
যদি বাংলাদেশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞেস করা হয় বিজ্ঞানের কোন সাবজেক্ট সবচেয়ে কঠিন, তবে অধিকাংশের উত্তর হবে জীববিজ্ঞান। কিন্তু সত্যি বলতে বায়োলজি-ও বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার মতো বুঝে পড়ার বিষয়। আসলে আমাদের বায়োলজি পড়ার সিস্টেমটাই দাঁড় করিয়েছে বায়োলজি মানেই মুখস্থ। আর এই ভুল ভাঙাতে আবির্ভাব ঘটে বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াড (বিডিবিও) নামক একটা অরাজনৈতিক অলাভজনক সামাজিক-সাংস্কৃতিক-শিক্ষামূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
একটা টপিক যতক্ষণ না প্রায়োগিক অর্থে ব্যবহার করা হবে বা অ্যানালাইসিস করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত টপিকটা মুখস্থ ছাড়া কিছু থাকবে না। আর এই না বুঝে মুখস্থনির্ভর পড়াশোনার সংস্কৃতি দূরীকরণের লক্ষ্যে ২০১২ সালে ফরিদপুর আঞ্চলিক অলিম্পিয়াড ও ২০১৫ সালে জাতীয় জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে বিডিবিও আত্মপ্রকাশ করে। এখন পর্যন্ত নিয়মিত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের (আইবিএ) জন্য দেশসেরা দক্ষ ও যোগ্য স্টুডেন্টদের বাছাই করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
টিম গঠনের প্রক্রিয়া
মূলত আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের জন্য বিডিবিও কমিটি কয়েকটা ধাপে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে। প্রথমত, পুরো বাংলাদেশকে ১০ টির অধিক রিজিওন বা অঞ্চলে ভাগ করে পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেখান থেকে ১০ অঞ্চলের ১০ জন চ্যাম্পিয়ন, ফার্স্ট রানার্সআপ ২০ বা তার অধিক এবং সেকেন্ড রানার্সআপ ৩০ বা তার অধিক নির্বাচিত করা হয়। তাঁদের নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে অলিম্পিয়া অনুষ্ঠিত হয়। তবে বিজয়ীদের সংখ্যা ক্যাটাগরি ও অঞ্চলের ওপর নির্ভর করে। এই আঞ্চলিক বিজয়ীদের নিয়ে জাতীয় পর্যায় অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানেও চ্যাম্পিয়ন, ফার্স্ট রানার্সআপ, সেকেন্ড রানার্সআপ বাছাই করা হয়। তাদের মধ্যে বাছাইকৃত প্রার্থীরা সুযোগ পায় জাতীয় বায়োক্যাম্পে। শেষে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন পরীক্ষার মাধ্যমে সেরা চারজনকে নিয়ে গঠিত হয় আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের টিম।
ক্যাটাগরি
বাংলাদেশে জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো–
১. জুনিয়র ক্যাটাগরি (ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত)
২. সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি (নবম-দশম শ্রেণি)
৩. হায়ার-সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি)
অলিম্পিয়াডের পাঠ্যক্রম
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের পাঠ্যক্রম-
১. প্রাণী অঙ্গসংস্থান ও শারীরতত্ত্ব; মেরুদণ্ডী প্রাণী, বিশেষত মানুষকে গুরুত্ব দিয়ে (২৫ শতাংশ প্রশ্ন)
২. কোষতত্ত্ব ও প্রাণরসায়ন; অণুজীব বিজ্ঞান ও জীবপ্রযুক্তি (২০ শতাংশ প্রশ্ন)
৩. জিনতত্ত্ব ও বিবর্তন (২০ শতাংশ প্রশ্ন)
৪. উদ্ভিদ অঙ্গসংস্থান ও শরীরতত্ত্ব; বীজ উৎপাদক উদ্ভিদকে গুরুত্ব দিয়ে (১৫ শতাংশ প্রশ্ন)
৫. বাস্তুবিদ্যা (১০ শতাংশ প্রশ্ন)
৬. প্রাণী আচরণবিদ্যা (৫ শতাংশ প্রশ্ন)
৭. বায়োসিস্টেমেটিক্স (৫ শতাংশ প্রশ্ন)
বি. দ্র. আঞ্চলিক পর্যায়ের জন্য নিজের শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের আলোকেই প্রশ্ন করা হয়, যদিও কোনো জ্ঞানমূলক প্রশ্ন না করে অ্যানালাইসিস ধরনের প্রশ্ন করা হয়।
অনুলিখন: আবিদা সুলতানা শামীমা
মস্তিষ্ককে বহুমুখী ক্রিয়াশীল করার একটি উপায় হলো অলিম্পিয়াড। শিক্ষার্থীদের সহশিক্ষা কার্যক্রমের মধ্যে অলিম্পিয়াড খুবই ফলপ্রসূ একটি উপায়। এ কারণে দেশ-বিদেশে এখন বিভিন্ন অলিম্পিয়াডের আয়োজন করা হয়। তবে এর জন্য চাই প্রস্তুতি। তাই এবার জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের প্রস্তুতির পরামর্শ নিয়ে থাকছে দুই পর্বের আয়োজন। আজকে থাকছে প্রথম পর্ব।
জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড সম্পর্কে বিস্তারিত জানাচ্ছেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী নাজমুল হাসান রাফি। ২০২২ ও ২০২৩ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডে যথাক্রমে ঢাকা দক্ষিণ ও ঢাকা উত্তরের রিজিওনাল চ্যাম্পিয়ন হন রাফি। তিনি বাংলাদেশ জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের একজন জাতীয় প্রতিযোগী। এর আগে রাফি বাংলাদেশ জুনিয়র সায়েন্স অলিম্পিয়াড ২০২০ আসরের আঞ্চলিক বিজয়ী এবং বাংলাদেশ বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ২০১৯ আসরে জেলা পর্যায়ে প্রথম হন।
অলিম্পিয়াড কী
অলিম্পিয়াড কথাটির উৎপত্তি মূলত প্রাচীন গ্রিস থেকে। গ্রিসের নগর রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে সম্প্রীতি বজায় রাখার একটি উপায় হিসেবে খ্রিস্টপূর্ব ৭৭৬ সালে (আনুমানিক) অলিম্পিয়া শহরে যে প্রতিযোগিতামূলক খেলার শুরু হয়, সেটাই মূলত অলিম্পিয়াড বা অলিম্পিক বলে পরিচিত। প্রাচীন আমলের সেই বিখ্যাত ক্রীড়া প্রতিযোগিতা যুগের পরিক্রমায় ছড়িয়ে গেছে আমাদের জ্ঞান বিজ্ঞানের বিভিন্ন ক্ষেত্রেও। এর সবচেয়ে মানানসই উদাহরণ হলো আজকের দিনের বহুল প্রচলিত গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রোগ্রামিং, জ্যোতির্বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান ইত্যাদি অলিম্পিয়াড। সংক্ষেপে বলতে গেলে, অলিম্পিয়াড হচ্ছে মূলত জ্ঞান-বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখার ওপর আয়োজিত তুমুল প্রতিযোগিতার আসর।
জীববিজ্ঞান নিয়ে কিছু কথা
যদি বাংলাদেশের স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞেস করা হয় বিজ্ঞানের কোন সাবজেক্ট সবচেয়ে কঠিন, তবে অধিকাংশের উত্তর হবে জীববিজ্ঞান। কিন্তু সত্যি বলতে বায়োলজি-ও বিজ্ঞানের অন্যান্য শাখার মতো বুঝে পড়ার বিষয়। আসলে আমাদের বায়োলজি পড়ার সিস্টেমটাই দাঁড় করিয়েছে বায়োলজি মানেই মুখস্থ। আর এই ভুল ভাঙাতে আবির্ভাব ঘটে বাংলাদেশ বায়োলজি অলিম্পিয়াড (বিডিবিও) নামক একটা অরাজনৈতিক অলাভজনক সামাজিক-সাংস্কৃতিক-শিক্ষামূলক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন।
একটা টপিক যতক্ষণ না প্রায়োগিক অর্থে ব্যবহার করা হবে বা অ্যানালাইসিস করা হবে, ততক্ষণ পর্যন্ত টপিকটা মুখস্থ ছাড়া কিছু থাকবে না। আর এই না বুঝে মুখস্থনির্ভর পড়াশোনার সংস্কৃতি দূরীকরণের লক্ষ্যে ২০১২ সালে ফরিদপুর আঞ্চলিক অলিম্পিয়াড ও ২০১৫ সালে জাতীয় জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে বিডিবিও আত্মপ্রকাশ করে। এখন পর্যন্ত নিয়মিত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে সংস্থাটি। সেই সঙ্গে আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের (আইবিএ) জন্য দেশসেরা দক্ষ ও যোগ্য স্টুডেন্টদের বাছাই করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।
টিম গঠনের প্রক্রিয়া
মূলত আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের জন্য বিডিবিও কমিটি কয়েকটা ধাপে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী বাছাই করে। প্রথমত, পুরো বাংলাদেশকে ১০ টির অধিক রিজিওন বা অঞ্চলে ভাগ করে পরীক্ষা নেওয়া হয়। সেখান থেকে ১০ অঞ্চলের ১০ জন চ্যাম্পিয়ন, ফার্স্ট রানার্সআপ ২০ বা তার অধিক এবং সেকেন্ড রানার্সআপ ৩০ বা তার অধিক নির্বাচিত করা হয়। তাঁদের নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে অলিম্পিয়া অনুষ্ঠিত হয়। তবে বিজয়ীদের সংখ্যা ক্যাটাগরি ও অঞ্চলের ওপর নির্ভর করে। এই আঞ্চলিক বিজয়ীদের নিয়ে জাতীয় পর্যায় অনুষ্ঠিত হয় এবং সেখানেও চ্যাম্পিয়ন, ফার্স্ট রানার্সআপ, সেকেন্ড রানার্সআপ বাছাই করা হয়। তাদের মধ্যে বাছাইকৃত প্রার্থীরা সুযোগ পায় জাতীয় বায়োক্যাম্পে। শেষে ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ ও মূল্যায়ন পরীক্ষার মাধ্যমে সেরা চারজনকে নিয়ে গঠিত হয় আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের টিম।
ক্যাটাগরি
বাংলাদেশে জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াড তিনটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়। এগুলো হলো–
১. জুনিয়র ক্যাটাগরি (ষষ্ঠ-অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত)
২. সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি (নবম-দশম শ্রেণি)
৩. হায়ার-সেকেন্ডারি ক্যাটাগরি (একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণি)
অলিম্পিয়াডের পাঠ্যক্রম
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক জীববিজ্ঞান অলিম্পিয়াডের পাঠ্যক্রম-
১. প্রাণী অঙ্গসংস্থান ও শারীরতত্ত্ব; মেরুদণ্ডী প্রাণী, বিশেষত মানুষকে গুরুত্ব দিয়ে (২৫ শতাংশ প্রশ্ন)
২. কোষতত্ত্ব ও প্রাণরসায়ন; অণুজীব বিজ্ঞান ও জীবপ্রযুক্তি (২০ শতাংশ প্রশ্ন)
৩. জিনতত্ত্ব ও বিবর্তন (২০ শতাংশ প্রশ্ন)
৪. উদ্ভিদ অঙ্গসংস্থান ও শরীরতত্ত্ব; বীজ উৎপাদক উদ্ভিদকে গুরুত্ব দিয়ে (১৫ শতাংশ প্রশ্ন)
৫. বাস্তুবিদ্যা (১০ শতাংশ প্রশ্ন)
৬. প্রাণী আচরণবিদ্যা (৫ শতাংশ প্রশ্ন)
৭. বায়োসিস্টেমেটিক্স (৫ শতাংশ প্রশ্ন)
বি. দ্র. আঞ্চলিক পর্যায়ের জন্য নিজের শ্রেণির পাঠ্যবইয়ের আলোকেই প্রশ্ন করা হয়, যদিও কোনো জ্ঞানমূলক প্রশ্ন না করে অ্যানালাইসিস ধরনের প্রশ্ন করা হয়।
অনুলিখন: আবিদা সুলতানা শামীমা
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
১২ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
১৩ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে