নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা দেশের প্রায় আড়াই হাজার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির নীতিমালা অনুযায়ী সব শর্ত পূরণ করেছে। ঈদের আগে এমপিওভুক্তির এই তালিকা চূড়ান্ত করতে আগ্রহী শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে ঈদুল ফিতরের পর মে মাসের মধ্যে এমপিওভুক্তির তালিকা প্রকাশ করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি সংক্রান্ত এক সভায় এ সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সভা সূত্রে জানা যায়, এমপিওভুক্তির জন্য সারা দেশ থেকে প্রায় সাড়ে সাত হাজার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবেদন করে। এর মধ্যে প্রায় আড়াই হাজার প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির নীতিমালা অনুযায়ী সব শর্ত পূরণ করেছে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির যাচাই-বাছাই কমিটির কাছে খসড়া তালিকার বিষয়ে জানতে চান এবং তালিকায় যুক্ত হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে খোঁজখবর নেন।
এরপর শিক্ষামন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কমিটিকে নীতিমালা অনুযায়ী যারা শর্ত পূরণ করবে তাদের নাম তালিকায় যুক্ত করার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষ করে খসড়া তালিকা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপনের জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়।
সভায় উপস্থিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমপিওভুক্তির জন্য সাধারণ স্কুল-কলেজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আর কারিগরি ও মাদ্রাসা থেকে প্রায় তিন হাজার আবেদন আসে। সেখান থেকে এমপিওভুক্তির শর্ত যেসব প্রতিষ্ঠান পূরণ করেছে তাদের তালিকা করা হয়েছে। তালিকায় প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঈদের আগে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে তালিকা উপস্থাপনের পর তিনি তা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠাবেন। এরপর ঈদের পর মে মাসে তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এদিকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিও যাচাই-বাছাই কমিটির আহ্বায়ক এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) ফৌজিয়া জাফরীন জানান, যেসব প্রতিষ্ঠান শর্তপূরণ করেছে ও যাচাই-বাছাইয়ে যাদের সঠিক পাওয়া গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানকে খসড়া তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। এটি শিক্ষামন্ত্রীর কাছে তুলে দেওয়া হবে। বরাদ্দ অর্থ অনুযায়ী তিনি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা নির্ধারণ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবেন।
সারা দেশের প্রায় আড়াই হাজার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির নীতিমালা অনুযায়ী সব শর্ত পূরণ করেছে। ঈদের আগে এমপিওভুক্তির এই তালিকা চূড়ান্ত করতে আগ্রহী শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এরপর প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে ঈদুল ফিতরের পর মে মাসের মধ্যে এমপিওভুক্তির তালিকা প্রকাশ করা হবে।
শিক্ষামন্ত্রীর উপস্থিতিতে আজ সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি সংক্রান্ত এক সভায় এ সব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সভা সূত্রে জানা যায়, এমপিওভুক্তির জন্য সারা দেশ থেকে প্রায় সাড়ে সাত হাজার স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আবেদন করে। এর মধ্যে প্রায় আড়াই হাজার প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির নীতিমালা অনুযায়ী সব শর্ত পূরণ করেছে। বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির যাচাই-বাছাই কমিটির কাছে খসড়া তালিকার বিষয়ে জানতে চান এবং তালিকায় যুক্ত হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে খোঁজখবর নেন।
এরপর শিক্ষামন্ত্রী সংশ্লিষ্ট কমিটিকে নীতিমালা অনুযায়ী যারা শর্ত পূরণ করবে তাদের নাম তালিকায় যুক্ত করার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে যাচাই-বাছাই শেষ করে খসড়া তালিকা মন্ত্রীর কাছে উপস্থাপনের জন্যও নির্দেশ দেওয়া হয়।
সভায় উপস্থিত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এমপিওভুক্তির জন্য সাধারণ স্কুল-কলেজ থেকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আর কারিগরি ও মাদ্রাসা থেকে প্রায় তিন হাজার আবেদন আসে। সেখান থেকে এমপিওভুক্তির শর্ত যেসব প্রতিষ্ঠান পূরণ করেছে তাদের তালিকা করা হয়েছে। তালিকায় প্রায় আড়াই হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। ঈদের আগে শিক্ষামন্ত্রীর কাছে তালিকা উপস্থাপনের পর তিনি তা প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের জন্য পাঠাবেন। এরপর ঈদের পর মে মাসে তালিকা প্রকাশ করা হবে।
এদিকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিও যাচাই-বাছাই কমিটির আহ্বায়ক এবং শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) ফৌজিয়া জাফরীন জানান, যেসব প্রতিষ্ঠান শর্তপূরণ করেছে ও যাচাই-বাছাইয়ে যাদের সঠিক পাওয়া গেছে সেসব প্রতিষ্ঠানকে খসড়া তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে। এটি শিক্ষামন্ত্রীর কাছে তুলে দেওয়া হবে। বরাদ্দ অর্থ অনুযায়ী তিনি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা নির্ধারণ করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠাবেন।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে