নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবারের পাসের হার কমেছে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
আজ শুক্রবার সকালে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে ফল দেখতে পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ফল পাওয়া যাচ্ছে।
বেলা ১১টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, আন্তবোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকারসহ সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৮০ দশমিক ৯৪, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
গত ৩০ এপ্রিল সারা দেশে একযোগে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। শেষ হয় ২৮ মে। দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এবার ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।
ফল জানবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবে। এই ওয়েবসাইটে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে ফল জানা যাবে।
এ ছাড়া মুঠোফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: SSC Dha 123456 2023 Send to 16222। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্য DAKHIL লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে আবার স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সাল লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: DAKHIL MAD 123456 2023 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।
চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এ বছর পাসের হার ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এবারের পাসের হার কমেছে ৭ দশমিক ০৫ শতাংশ। গত বছর পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
আজ শুক্রবার সকালে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে ফল দেখতে পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও ফল পাওয়া যাচ্ছে।
বেলা ১১টায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে সংবাদ সম্মেলনে প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, মাদ্রাসা ও কারিগরি বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. কামাল হোসেন, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান, আন্তবোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা বোর্ডের চেয়ারম্যান তপন কুমার সরকারসহ সংশ্লিষ্ট শীর্ষ কর্মকর্তারা।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৮০ দশমিক ৯৪, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের হার ৮৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ।
গত ৩০ এপ্রিল সারা দেশে একযোগে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হয়। শেষ হয় ২৮ মে। দেশের ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এবার ২০ লাখ ৭২ হাজার ১৬৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়।
ফল জানবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা শিক্ষা বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবে। এই ওয়েবসাইটে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, পরীক্ষার নাম, বছর ও শিক্ষা বোর্ড সিলেক্ট করে সাবমিট বাটনে ক্লিক করে ফল জানা যাবে।
এ ছাড়া মুঠোফোনে খুদে বার্তার মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। মুঠোফোনের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে আবার স্পেস দিয়ে পাসের বছর লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: SSC Dha 123456 2023 Send to 16222। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের জন্য DAKHIL লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে আবার স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে পাসের সাল লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। উদাহরণ: DAKHIL MAD 123456 2023 লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে জানা যাবে ফল।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
৩ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
৩ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
৩ ঘণ্টা আগে