মো. সৈয়দুর রহমান
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রতি শেষ হয়েছে বিষয়ের পছন্দক্রম নির্ধারণের সুযোগও। অল্পদিনের মধ্যে শিক্ষার্থীদের বিষয় মনোনয়নের ফল প্রকাশিত হবে। এরপরই শুরু হবে ভর্তি কার্যক্রম। তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি হওয়ার আগে বেশ কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে। এতে ভর্তি প্রক্রিয়ায় ভোগান্তি যেমন কমবে, তেমনি কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছানো সহজ হবে।
মেধাক্রম অনুযায়ী একজন শিক্ষার্থী তাঁর পূরণ করা পছন্দক্রমের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একটি বিষয়ের জন্য মনোনীত হবেন। এটি যদি তাঁর পছন্দক্রমের প্রথম বিষয় হয়, তবে আর কোনো মাইগ্রেশন বা বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। এ ক্ষেত্রে তাঁকে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।
পছন্দের বিষয় না পেলে
যেসব শিক্ষার্থী পছন্দমতো বিষয় পাবেন না, তাঁদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাধারণত কয়েকটি ধাপে বিষয় মনোনয়নের কাজটি সম্পন্ন করে থাকে। প্রতিটি ধাপেই শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে। তবে প্রথমবার শিক্ষার্থী যে বিষয়েই মনোনীত হবেন, তাঁকে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে মাইগ্রেশন চালু করতে হবে এবং এই ফি প্রদানের রসিদ সংরক্ষণ করতে হবে।
পরে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে। তখন এই আগাম পরিশোধের রসিদ ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান এবং মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার মূল ট্রান্সক্রিপ্ট বা মার্কশিট, ছবি, উচ্চমাধ্যমিকে অধ্যয়নরত প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্রসহ সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করে সেগুলো জমা দিতে হবে। ফি প্রদান এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ—এই দুটি কাজের যেকোনোটি সম্পন্ন না করা হলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে আগ্রহী নয় বলে গণ্য হবেন। তখন তাঁর মনোনীত বিষয় প্রত্যাহার করে এ বিষয়ের আসনটি অন্য শিক্ষার্থীকে পরবর্তী মনোনয়নে বরাদ্দ করা হবে। পরবর্তী কোনো ধাপের বিষয় মনোনয়নে উক্ত শিক্ষার্থী আর বিবেচিত হবেন না। তাই এ ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
হাতে যখন অনেক অপশন
অনেক শিক্ষার্থী একই সঙ্গে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পান। তখন বেশির ভাগ শিক্ষার্থী দ্বিধায় ভোগেন যে তাঁরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজ পছন্দকে গুরুত্ব দিতে হবে। স্নাতক পাস করার পর কী করতে চান, তাঁর স্বপ্ন কী, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। তাই পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট শিক্ষার্থীকে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান আসবে, সেখানেই পড়া উচিত। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় নয়, তাঁর জ্ঞানের গভীরতা দিয়েই পরবর্তী সময়ে বিচার করা হবে সবক্ষেত্রে। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয় আসতে পারে, তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে না দেখে বরং ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো সিনিয়র ব্যাচের শিক্ষার্থীর কাছ থেকে জানা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
পড়াশোনার খরচ যেমন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় বিভাগভেদে ৮ হাজার থেকে ২২ হাজার টাকা খরচ হয়। এরপর বছরে আরও ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ হয়। তা ছাড়া হলগুলোতে আলাদা কিছু খরচ আছে, যদিও তা সামান্য। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, ভর্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন হবে হল থেকে। এ জন্য আগে থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মূল মার্কশিট, অ্যাডমিট ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ১০-১৫টি সেট ফটোকপি রাখতে হবে। এ ছাড়া অভিভাবকের আয়ের সনদ (সত্যায়িতসহ), প্রত্যয়নপত্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মূল প্রবেশপত্র ফটোকপিসহ সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ঢাকার বাইরে থেকে আসে। তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করতে হয়। সাধারণত হলগুলোতে সিট বরাদ্দের আবেদনের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় ভর্তির ৩ থেকে ৪ মাস পর। এর আগপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের গণরুম বা নিজ উদ্যোগে থাকার ব্যবস্থা করতে হয়। অনেকে এগুলোর সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন না। তাই এসব বিষয় আগে থেকেই জেনে নিতে হবে এবং এর জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস চলে বিভাগভেদে সপ্তাহে ৩-৫ দিন। ক্লাসে দলীয় কাজ, প্রেজেন্টেশন ও অ্যাসাইনমেন্ট করতে হয়। এগুলো সামলানোর জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো এখনই পাওয়ার পয়েন্টের কাজ শিখে ফেলা এবং যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বর এবং সুদীর্ঘ ইতিহাসের অংশ হওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছেই একটি স্বপ্ন। সে স্বপ্নকে বাস্তবের সীমানায় এনে সবার আরও এগিয়ে যেতে হবে। তারাই সফল, যারা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি মুহূর্তে নিজেকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। পড়ালেখার পাশাপাশি নিয়মিত সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশ নিতে হবে। মনোযোগ দিতে হবে গবেষণামূলক কাজে। সর্বোপরি নিজেকে একজন দক্ষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারলেই পূর্ণতা পাবে বিশ্ববিদ্যালয়জীবন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রতি শেষ হয়েছে বিষয়ের পছন্দক্রম নির্ধারণের সুযোগও। অল্পদিনের মধ্যে শিক্ষার্থীদের বিষয় মনোনয়নের ফল প্রকাশিত হবে। এরপরই শুরু হবে ভর্তি কার্যক্রম। তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি হওয়ার আগে বেশ কিছু বিষয় লক্ষ রাখতে হবে। এতে ভর্তি প্রক্রিয়ায় ভোগান্তি যেমন কমবে, তেমনি কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছানো সহজ হবে।
মেধাক্রম অনুযায়ী একজন শিক্ষার্থী তাঁর পূরণ করা পছন্দক্রমের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক একটি বিষয়ের জন্য মনোনীত হবেন। এটি যদি তাঁর পছন্দক্রমের প্রথম বিষয় হয়, তবে আর কোনো মাইগ্রেশন বা বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ থাকবে না। এ ক্ষেত্রে তাঁকে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।
পছন্দের বিষয় না পেলে
যেসব শিক্ষার্থী পছন্দমতো বিষয় পাবেন না, তাঁদের হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সাধারণত কয়েকটি ধাপে বিষয় মনোনয়নের কাজটি সম্পন্ন করে থাকে। প্রতিটি ধাপেই শিক্ষার্থীদের বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ রয়েছে। তবে প্রথমবার শিক্ষার্থী যে বিষয়েই মনোনীত হবেন, তাঁকে নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি দিয়ে মাইগ্রেশন চালু করতে হবে এবং এই ফি প্রদানের রসিদ সংরক্ষণ করতে হবে।
পরে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষার্থীকে সাক্ষাৎকারের জন্য ডাকা হবে। তখন এই আগাম পরিশোধের রসিদ ও উচ্চমাধ্যমিক/সমমান এবং মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার মূল ট্রান্সক্রিপ্ট বা মার্কশিট, ছবি, উচ্চমাধ্যমিকে অধ্যয়নরত প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্রসহ সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ করে সেগুলো জমা দিতে হবে। ফি প্রদান এবং সাক্ষাৎকারে অংশগ্রহণ—এই দুটি কাজের যেকোনোটি সম্পন্ন না করা হলে শিক্ষার্থী ভর্তিতে আগ্রহী নয় বলে গণ্য হবেন। তখন তাঁর মনোনীত বিষয় প্রত্যাহার করে এ বিষয়ের আসনটি অন্য শিক্ষার্থীকে পরবর্তী মনোনয়নে বরাদ্দ করা হবে। পরবর্তী কোনো ধাপের বিষয় মনোনয়নে উক্ত শিক্ষার্থী আর বিবেচিত হবেন না। তাই এ ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
হাতে যখন অনেক অপশন
অনেক শিক্ষার্থী একই সঙ্গে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পান। তখন বেশির ভাগ শিক্ষার্থী দ্বিধায় ভোগেন যে তাঁরা কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হবেন। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নিজ পছন্দকে গুরুত্ব দিতে হবে। স্নাতক পাস করার পর কী করতে চান, তাঁর স্বপ্ন কী, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। তাই পদার্থবিজ্ঞানের প্রতি আকৃষ্ট শিক্ষার্থীকে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান আসবে, সেখানেই পড়া উচিত। কারণ, বিশ্ববিদ্যালয় নয়, তাঁর জ্ঞানের গভীরতা দিয়েই পরবর্তী সময়ে বিচার করা হবে সবক্ষেত্রে। কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন বিষয় আসতে পারে, তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে না দেখে বরং ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো সিনিয়র ব্যাচের শিক্ষার্থীর কাছ থেকে জানা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
পড়াশোনার খরচ যেমন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় বিভাগভেদে ৮ হাজার থেকে ২২ হাজার টাকা খরচ হয়। এরপর বছরে আরও ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ হয়। তা ছাড়া হলগুলোতে আলাদা কিছু খরচ আছে, যদিও তা সামান্য। আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, ভর্তি থেকে শুরু করে বিভিন্ন কার্যক্রম সম্পন্ন হবে হল থেকে। এ জন্য আগে থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার মূল মার্কশিট, অ্যাডমিট ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড ১০-১৫টি সেট ফটোকপি রাখতে হবে। এ ছাড়া অভিভাবকের আয়ের সনদ (সত্যায়িতসহ), প্রত্যয়নপত্র, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার মূল প্রবেশপত্র ফটোকপিসহ সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ পাওয়া শিক্ষার্থীদের একটি বড় অংশ ঢাকার বাইরে থেকে আসে। তাঁদের থাকার ব্যবস্থা করতে হয়। সাধারণত হলগুলোতে সিট বরাদ্দের আবেদনের বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় ভর্তির ৩ থেকে ৪ মাস পর। এর আগপর্যন্ত শিক্ষার্থীদের গণরুম বা নিজ উদ্যোগে থাকার ব্যবস্থা করতে হয়। অনেকে এগুলোর সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারেন না। তাই এসব বিষয় আগে থেকেই জেনে নিতে হবে এবং এর জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস চলে বিভাগভেদে সপ্তাহে ৩-৫ দিন। ক্লাসে দলীয় কাজ, প্রেজেন্টেশন ও অ্যাসাইনমেন্ট করতে হয়। এগুলো সামলানোর জন্য সবচেয়ে ভালো উপায় হলো এখনই পাওয়ার পয়েন্টের কাজ শিখে ফেলা এবং যোগাযোগ দক্ষতা বাড়ানো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সবুজ চত্বর এবং সুদীর্ঘ ইতিহাসের অংশ হওয়া প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছেই একটি স্বপ্ন। সে স্বপ্নকে বাস্তবের সীমানায় এনে সবার আরও এগিয়ে যেতে হবে। তারাই সফল, যারা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিটি মুহূর্তে নিজেকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। পড়ালেখার পাশাপাশি নিয়মিত সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশ নিতে হবে। মনোযোগ দিতে হবে গবেষণামূলক কাজে। সর্বোপরি নিজেকে একজন দক্ষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারলেই পূর্ণতা পাবে বিশ্ববিদ্যালয়জীবন।
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৯ ঘণ্টা আগে