একটি গোছানো হ্যান্ডনোট আপনার যেকোনো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। ভালো প্রস্তুতি এবং কাঙ্ক্ষিত ফল অর্জনে নিজের করা হ্যান্ডনোটের কোনো বিকল্প নেই। গুছানো হ্যান্ডনোট তৈরির ৫ উপায় নিয়ে লিখেছেন নূরে আলম সিদ্দিকী শান্ত।
পড়ুন একাধিক বই
যে বিষয়টি নোট করবেন, সেই বিষয়ে পড়ুন একাধিক বই। একাধিক বই পড়ার ফলে আপনার জ্ঞান এবং তথ্য সমৃদ্ধ হবে। বিভিন্ন বইয়ের সংযোজনে সাজিয়ে-গুছিয়ে লিখতে পারবেন। একটি বইয়ে হয়তো প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেওয়া নেই বা এমন অনেক তথ্য দেওয়া রয়েছে, যার সব প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিয়ে নোট তৈরি করলে পরীক্ষার আগে পড়ার অথৈ সাগরে ডুবে যেতে হবে না। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সম্মিলনে বিষয়ভিত্তিক নোট আপনার প্রস্তুতি শাণিত করবে। যে বিষয়ে নোট করবেন, সেই বিষয়ে প্রথমে বিভিন্ন বই থেকে জ্ঞান সংগ্রহ করুন।
মন দিন শিক্ষকের লেকচারে
ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার মন দিয়ে শুনবেন। স্যার কী বলছেন, পড়াচ্ছেন, ছোট করে টুকে নেবেন। ক্লাসে টুকে নেওয়া চম্বুকীয় লাইনগুলো বাসায় এসে গুছিয়ে লিখে ফেলবেন। শিক্ষকের কথা শোনা এবং লেখার মাধ্যমে আপনার স্মৃতিতে বিষয় সম্পর্কে ধারণা মজবুত হবে। সেই সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক আলাদা নোট খাতা বানাবেন। এক খাতায় সব লিখবেন না। আলাদা করে এ-ফোর কাগজে শিট আকারে নোট বানালে তা সহজেই খুঁজে পাবেন।
কাজে লাগান মোবাইল ফোন
তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে পুরো দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়। এমন কোনো তথ্য নেই, যা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় না। কোনো বিষয়ে নোট করার প্রয়োজন হয়েছে, আর সেই বিষয়ে হয়তো আপনার কাছে কোনো বই নেই! চিন্তা নেই, ইন্টারনেটে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। গুগলে সার্চ করুন। বিভিন্ন আর্টিকেল পাবেন, পড়ুন। স্কুল, কলেজ, ভর্তি পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কিংবা চাকরির প্রস্তুতি আপনি যে শিক্ষার্থীই হোন না কেন, ফেসবুকে রয়েছে শিক্ষামূলক নানা গ্রুপ। এসব গ্রুপে যুক্ত থাকতে পারেন। যেখানে পাবেন পিডিএফ, নোট বা বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির তথ্য। এ ছাড়া টপিকের নাম লিখে সার্চ করলে ইউটিউবে অসংখ্য শিক্ষামূলক ভিডিও পাবেন, পাবেন টিউটোরিয়াল ক্লাস; অর্থাৎ মোবাইল ফোনের সহযোগিতা নিলে আপনার নোট তৈরির পথ অর্ধেক সহজ হয়ে যাবে।
নিজের মতো করে ভাবুন
যে বিষয়ে লিখছেন, সেই বিষয়ে নিজের মতো করে ভাবুন। দুর্বোধ্য লাগলে তা বারবার আয়ত্ত করুন। নিজস্ব চিন্তাশীলতা ও সৃজনশীল জ্ঞান দ্বারা লেখাটিকে সমৃদ্ধ রূপ দেওয়ার চেষ্টা করুন। কঠিন ভাষার কোনো সংজ্ঞা, ব্যাখ্যা বুঝতে না পারলে সহজ করে লিখুন। নিজের ভাবনার জগৎকে কাজে লাগালে সুন্দর নোট তৈরির পাশাপাশি বিষয়টিও আপনার মগজে গেঁথে থাকবে।
একঝলকে পুরো বিষয়
হ্যান্ডনোটের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, একঝলকেই পুরো বিষয় সহজে বুঝতে পারা যায়। অনেক সময় এমন হয়, একটি বিষয় পড়তে গিয়ে কয়েকটি বইয়ের খোঁজ করতে হচ্ছে। এতে পড়ার সময় এবং আগ্রহ দুটোই বিপন্ন হয়। সাজিয়ে-গুছিয়ে নোট তৈরি করলে এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয় না। আপনার পরীক্ষা চলে এসেছে। হাতে বেশি সময় নেই, এমন সময় হাতের কাছে নোট তৈরি থাকলে সুন্দরভাবে রিভিশন দিতে পারবেন। নোট করার সময় সুন্দর করে প্রথমেই একটি শিরোনাম দিন। প্যারা বা পয়েন্ট করে লিখুন। পয়েন্ট করার জন্য বুলেট, ফ্রেম বিভিন্ন সাইন ব্যবহার করুন। হাতের লেখা স্পষ্ট করে লিখুন। যেন আপনি একঝলকেই পুরো বিষয় বুঝতে পারেন।
মনে রাখবেন, ভালো রিভিশন পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। নিজের তৈরি নোট পড়লে পরীক্ষার আগে আপনার স্মৃতি নতুনরূপে শাণিত হবে।
একটি গোছানো হ্যান্ডনোট আপনার যেকোনো পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে। ভালো প্রস্তুতি এবং কাঙ্ক্ষিত ফল অর্জনে নিজের করা হ্যান্ডনোটের কোনো বিকল্প নেই। গুছানো হ্যান্ডনোট তৈরির ৫ উপায় নিয়ে লিখেছেন নূরে আলম সিদ্দিকী শান্ত।
পড়ুন একাধিক বই
যে বিষয়টি নোট করবেন, সেই বিষয়ে পড়ুন একাধিক বই। একাধিক বই পড়ার ফলে আপনার জ্ঞান এবং তথ্য সমৃদ্ধ হবে। বিভিন্ন বইয়ের সংযোজনে সাজিয়ে-গুছিয়ে লিখতে পারবেন। একটি বইয়ে হয়তো প্রয়োজনীয় সব তথ্য দেওয়া নেই বা এমন অনেক তথ্য দেওয়া রয়েছে, যার সব প্রয়োজন নেই। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিয়ে নোট তৈরি করলে পরীক্ষার আগে পড়ার অথৈ সাগরে ডুবে যেতে হবে না। গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সম্মিলনে বিষয়ভিত্তিক নোট আপনার প্রস্তুতি শাণিত করবে। যে বিষয়ে নোট করবেন, সেই বিষয়ে প্রথমে বিভিন্ন বই থেকে জ্ঞান সংগ্রহ করুন।
মন দিন শিক্ষকের লেকচারে
ক্লাসে শিক্ষকের লেকচার মন দিয়ে শুনবেন। স্যার কী বলছেন, পড়াচ্ছেন, ছোট করে টুকে নেবেন। ক্লাসে টুকে নেওয়া চম্বুকীয় লাইনগুলো বাসায় এসে গুছিয়ে লিখে ফেলবেন। শিক্ষকের কথা শোনা এবং লেখার মাধ্যমে আপনার স্মৃতিতে বিষয় সম্পর্কে ধারণা মজবুত হবে। সেই সঙ্গে বিষয়ভিত্তিক আলাদা নোট খাতা বানাবেন। এক খাতায় সব লিখবেন না। আলাদা করে এ-ফোর কাগজে শিট আকারে নোট বানালে তা সহজেই খুঁজে পাবেন।
কাজে লাগান মোবাইল ফোন
তথ্যপ্রযুক্তির কল্যাণে পুরো দুনিয়া এখন হাতের মুঠোয়। এমন কোনো তথ্য নেই, যা ইন্টারনেটে পাওয়া যায় না। কোনো বিষয়ে নোট করার প্রয়োজন হয়েছে, আর সেই বিষয়ে হয়তো আপনার কাছে কোনো বই নেই! চিন্তা নেই, ইন্টারনেটে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। গুগলে সার্চ করুন। বিভিন্ন আর্টিকেল পাবেন, পড়ুন। স্কুল, কলেজ, ভর্তি পরীক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কিংবা চাকরির প্রস্তুতি আপনি যে শিক্ষার্থীই হোন না কেন, ফেসবুকে রয়েছে শিক্ষামূলক নানা গ্রুপ। এসব গ্রুপে যুক্ত থাকতে পারেন। যেখানে পাবেন পিডিএফ, নোট বা বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতির তথ্য। এ ছাড়া টপিকের নাম লিখে সার্চ করলে ইউটিউবে অসংখ্য শিক্ষামূলক ভিডিও পাবেন, পাবেন টিউটোরিয়াল ক্লাস; অর্থাৎ মোবাইল ফোনের সহযোগিতা নিলে আপনার নোট তৈরির পথ অর্ধেক সহজ হয়ে যাবে।
নিজের মতো করে ভাবুন
যে বিষয়ে লিখছেন, সেই বিষয়ে নিজের মতো করে ভাবুন। দুর্বোধ্য লাগলে তা বারবার আয়ত্ত করুন। নিজস্ব চিন্তাশীলতা ও সৃজনশীল জ্ঞান দ্বারা লেখাটিকে সমৃদ্ধ রূপ দেওয়ার চেষ্টা করুন। কঠিন ভাষার কোনো সংজ্ঞা, ব্যাখ্যা বুঝতে না পারলে সহজ করে লিখুন। নিজের ভাবনার জগৎকে কাজে লাগালে সুন্দর নোট তৈরির পাশাপাশি বিষয়টিও আপনার মগজে গেঁথে থাকবে।
একঝলকে পুরো বিষয়
হ্যান্ডনোটের একটি বিশেষ সুবিধা হলো, একঝলকেই পুরো বিষয় সহজে বুঝতে পারা যায়। অনেক সময় এমন হয়, একটি বিষয় পড়তে গিয়ে কয়েকটি বইয়ের খোঁজ করতে হচ্ছে। এতে পড়ার সময় এবং আগ্রহ দুটোই বিপন্ন হয়। সাজিয়ে-গুছিয়ে নোট তৈরি করলে এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয় না। আপনার পরীক্ষা চলে এসেছে। হাতে বেশি সময় নেই, এমন সময় হাতের কাছে নোট তৈরি থাকলে সুন্দরভাবে রিভিশন দিতে পারবেন। নোট করার সময় সুন্দর করে প্রথমেই একটি শিরোনাম দিন। প্যারা বা পয়েন্ট করে লিখুন। পয়েন্ট করার জন্য বুলেট, ফ্রেম বিভিন্ন সাইন ব্যবহার করুন। হাতের লেখা স্পষ্ট করে লিখুন। যেন আপনি একঝলকেই পুরো বিষয় বুঝতে পারেন।
মনে রাখবেন, ভালো রিভিশন পরীক্ষায় ভালো ফল অর্জনের পূর্বশর্ত। নিজের তৈরি নোট পড়লে পরীক্ষার আগে আপনার স্মৃতি নতুনরূপে শাণিত হবে।
বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল-কলেজ) শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা ইলেকট্রিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ফলে নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষক-কর্মচারীরা স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে বেতন-ভাতা ব্যাংক হিসাব থেকে উত্তোলন করতে পারবেন
১ ঘণ্টা আগে২০২৬ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষার সিলেবাস নিয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্তে হয়নি বলে জানিয়েছে আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। আজ শুক্রবার আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার এ তথ্য জানান
৩ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর। বিলম্ব ফি ছাড়া ফরম পূরণ করা যাবে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর ফি পরিশোধ করা যাবে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। আর বিলম্ব ফিসহ ফি জমা দেওয়া যাবে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত
৩ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৮ ঘণ্টা আগে