খুবি প্রতিনিধি
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) প্রকাশ করেছে। ইউজিসির মূল্যায়নে দেশের ৪৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) অবস্থান ৩৪তম।
সোমবার ইউজিসি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সরকারি দপ্তর-সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এই বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) প্রবর্তন করা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রাপ্ত নম্বরের ক্রমানুসারে খুবির অবস্থান ৩৪তম এবং প্রাপ্ত নম্বর ৩-এর কম।
এ বিষয়ে ইউজিসির সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান বলেন, ‘বিগত এক বছরের কাজের ভিত্তিতে এই সূচক প্রকাশ করা হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এই এক বছরে তাদের নিয়মিত সেমিনার, সিম্পোজিয়াম কিংবা ওয়ার্কশপের আয়োজন করেনি। প্রতি মাসে এসব কাজের প্রতিবেদন পেশ করতে হয়; তারা তা-ও করেনি। সূচকে এসবেরই প্রতিফলন ঘটেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘কাজ হয়নি বিষয়টা এমন নয়, এখানে একটা মিস কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। কাজের অগ্রগতিগুলোর প্রামাণিক তথ্য চূড়ান্তভাবে আপলোড করা হয়নি বিধায় এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে, যার ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান এত নিচে নেমে এসেছে।
উল্লেখ্য, ইউজিসির এই মূল্যায়নে প্রথম স্থানে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, নম্বর পেয়েছে ৯৮ দশমিক ৩৮। ৯৩ দশমিক ৮ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। তৃতীয় স্থানে রয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নম্বর পেয়েছে ৯২ দশমিক ১৫। এ ছাড়া যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ২০২০-২১ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) প্রকাশ করেছে। ইউজিসির মূল্যায়নে দেশের ৪৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) অবস্থান ৩৪তম।
সোমবার ইউজিসি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। সরকারি দপ্তর-সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের দক্ষতা ও দায়বদ্ধতা বাড়ানোর লক্ষ্যে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এই বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) প্রবর্তন করা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের আওতাধীন বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের প্রাপ্ত নম্বরের ক্রমানুসারে খুবির অবস্থান ৩৪তম এবং প্রাপ্ত নম্বর ৩-এর কম।
এ বিষয়ে ইউজিসির সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান বলেন, ‘বিগত এক বছরের কাজের ভিত্তিতে এই সূচক প্রকাশ করা হয়েছে। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় এই এক বছরে তাদের নিয়মিত সেমিনার, সিম্পোজিয়াম কিংবা ওয়ার্কশপের আয়োজন করেনি। প্রতি মাসে এসব কাজের প্রতিবেদন পেশ করতে হয়; তারা তা-ও করেনি। সূচকে এসবেরই প্রতিফলন ঘটেছে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস বলেন, ‘কাজ হয়নি বিষয়টা এমন নয়, এখানে একটা মিস কমিউনিকেশন হয়ে গেছে। কাজের অগ্রগতিগুলোর প্রামাণিক তথ্য চূড়ান্তভাবে আপলোড করা হয়নি বিধায় এমন পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে, যার ফলে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান এত নিচে নেমে এসেছে।
উল্লেখ্য, ইউজিসির এই মূল্যায়নে প্রথম স্থানে রয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, নম্বর পেয়েছে ৯৮ দশমিক ৩৮। ৯৩ দশমিক ৮ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। তৃতীয় স্থানে রয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নম্বর পেয়েছে ৯২ দশমিক ১৫। এ ছাড়া যথাক্রমে চতুর্থ ও পঞ্চম স্থানে রয়েছে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
বিগত কয়েক বছর ধরে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য অফুরন্ত সম্ভাবনার কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে হাঙ্গেরি। দেশটিতে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা আধুনিক শিক্ষা গ্রহণের পাশাপাশি ক্যারিয়ার গঠনেরও সুযোগ পাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ আয়োজন হলো বিতর্ক। ক্রমেই এটি জনপ্রিয় হচ্ছে। সব প্রতিযোগিতায় জয়-পরাজয় রয়েছে। বিতর্কও এর ব্যতিক্রম নয়। একজন উঁচুমানের বিতার্কিকও পরাজয়ের সম্মুখীন হতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ব্যবসায়ী এবং লেখক রবার্ট তোরু কিয়োসাকির লেখা ‘রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড’ বইটি ১৯৯৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। বইটি প্রকাশ হওয়ার পর থেকে ব্যক্তিগত আর্থিক উন্নতির বইয়ের ক্যাটাগরিতে বিশ্বের সর্বাধিক বিক্রীত হিসেবে স্বীকৃত।
২ ঘণ্টা আগেরাশেদ হোসেন রনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করেছেন। ক্রিকেটার হওয়ার স্বপ্ন বদলে একসময় বিদেশে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন বোনা শুরু করেন তিনি। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে রনি সফলও হয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে