এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হওয়ার। সেভাবেই প্রস্তুতি নেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের প্রস্তুতি আরও এগিয়ে রাখতে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিয়েছেন ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকারী
শাহাদাত ইসলাম তুনাজ।
বাংলা
বাংলাকে দুটি অংশে ভাগ করা যায়—সাহিত্য ও ব্যাকরণ। সাহিত্য অংশটি হলো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সাহিত্যপাঠ ও সহপাঠ বই। ব্যাকরণ অংশ হলো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এইচএসসি পরীক্ষার জন্য এ দুই বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়ে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। সাহিত্য অংশ থেকে প্রতিবছরই নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত প্রশ্ন থাকে। বিশেষ করে নাটক ও উপন্যাস থেকে। তাই পাঠ্যবইগুলো আয়ত্তে রাখার বিকল্প নেই। বাংলা ব্যাকরণ অংশে কোনো নির্দিষ্ট পাঠক্রম থাকে না। তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত বাংলা ব্যাকরণের পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি দেখার পরামর্শ থাকবে। কারণ, নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ থেকেও সচরাচর প্রশ্ন থাকে। এ ছাড়া বাজারের যেকোনো প্রচলিত বই পড়া যেতে পারে।
ইংরেজি
ইংরেজি অংশে দুটি ভাগে বিভক্ত থাকে। ইংলিশ ফর টুডে ও ইংরেজি গ্রামার। ভর্তি পরীক্ষায় নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত মিলিয়ে বড় একটি অংশ থাকে পাঠ্যবই থেকে। তাই একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইংলিশ ফর টুডের অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি প্যাসেজ ও কবিতা অর্থসহ বুঝে পড়তে হবে। ইংরেজি ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে। Verb, Sentense, Parts of Speech—এই তিনটি বিষয়ই গ্রামার অংশের সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত। তাই এই বিষয়গুলোর খুঁটিনাটি জানা জরুরি। এ ছাড়া Vocabulary, Appropriate Preposition, Group verb ইত্যাদি নিয়মিত পড়তে হবে।
সাধারণ জ্ঞান
সাধারণ জ্ঞানের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সিলেবাস নেই। বাজারের কোনো একটি ভালো মানের বই পড়া যেতে পারে। সাম্প্রতিক বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখতে নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া কারেন্ট অ্য়াফেয়ার্স পড়াও একটি উত্তম চর্চা।
পরীক্ষার প্রস্তুতি
অবশ্যই মডেল টেস্টে অংশ নিতে হবে। বারবার পরীক্ষা দিয়ে নিজের শক্তিমত্তা ও দুর্বলতার জায়গা যাচাই করতে হবে। পরে সেই ভুলগুলো শুধরে নিয়ে প্রস্তুতি আরও জোরদার করতে হবে।
আরও যত পরামর্শ
প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মনে হতাশা, সন্দেহ আসা স্বাভাবিক। কিন্তু মনে রাখতে হবে, আপনি যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, আপনার অন্য সব প্রতিযোগীও ঠিক একই অবস্থার সম্মুখীন। তাই সব সময় নিজের মনোবল শক্ত রাখতে হবে। পরীক্ষার আগে শৃঙ্খলিত জীবন যাপন করতে হবে।
পরীক্ষার দিন
পরীক্ষার হলে সুস্থ ও চিন্তামুক্ত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিলেও পরীক্ষার হলে ঘাবড়ে যাওয়ার কারণে পূর্ণ উত্তর করে আসতে পারেন না। যার জন্য কাঙ্ক্ষিত ফল অর্জনেও ব্যর্থ হয়। তাই পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রেখে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
শাহাদাত ইসলাম তুনাজ, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ‘বি’ ইউনিট, ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম দ্বিতীয়
এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়ার পর অনেক শিক্ষার্থী স্বপ্ন দেখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হওয়ার। সেভাবেই প্রস্তুতি নেন শিক্ষার্থীরা। তাঁদের প্রস্তুতি আরও এগিয়ে রাখতে বিষয়ভিত্তিক পরামর্শ দিয়েছেন ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অধিকারী
শাহাদাত ইসলাম তুনাজ।
বাংলা
বাংলাকে দুটি অংশে ভাগ করা যায়—সাহিত্য ও ব্যাকরণ। সাহিত্য অংশটি হলো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সাহিত্যপাঠ ও সহপাঠ বই। ব্যাকরণ অংশ হলো একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত বাংলা ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এইচএসসি পরীক্ষার জন্য এ দুই বিষয়ে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিয়ে থাকলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি অনেকটাই এগিয়ে থাকবে। সাহিত্য অংশ থেকে প্রতিবছরই নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত প্রশ্ন থাকে। বিশেষ করে নাটক ও উপন্যাস থেকে। তাই পাঠ্যবইগুলো আয়ত্তে রাখার বিকল্প নেই। বাংলা ব্যাকরণ অংশে কোনো নির্দিষ্ট পাঠক্রম থাকে না। তবে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত বাংলা ব্যাকরণের পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইটি দেখার পরামর্শ থাকবে। কারণ, নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ থেকেও সচরাচর প্রশ্ন থাকে। এ ছাড়া বাজারের যেকোনো প্রচলিত বই পড়া যেতে পারে।
ইংরেজি
ইংরেজি অংশে দুটি ভাগে বিভক্ত থাকে। ইংলিশ ফর টুডে ও ইংরেজি গ্রামার। ভর্তি পরীক্ষায় নৈর্ব্যক্তিক ও লিখিত মিলিয়ে বড় একটি অংশ থাকে পাঠ্যবই থেকে। তাই একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইংলিশ ফর টুডের অন্তর্ভুক্ত প্রতিটি প্যাসেজ ও কবিতা অর্থসহ বুঝে পড়তে হবে। ইংরেজি ব্যাকরণের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় থেকে প্রশ্ন আসে। Verb, Sentense, Parts of Speech—এই তিনটি বিষয়ই গ্রামার অংশের সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত। তাই এই বিষয়গুলোর খুঁটিনাটি জানা জরুরি। এ ছাড়া Vocabulary, Appropriate Preposition, Group verb ইত্যাদি নিয়মিত পড়তে হবে।
সাধারণ জ্ঞান
সাধারণ জ্ঞানের জন্য নির্দিষ্ট কোনো সিলেবাস নেই। বাজারের কোনো একটি ভালো মানের বই পড়া যেতে পারে। সাম্প্রতিক বিষয় সম্পর্কে ধারণা রাখতে নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করতে হবে। এ ছাড়া কারেন্ট অ্য়াফেয়ার্স পড়াও একটি উত্তম চর্চা।
পরীক্ষার প্রস্তুতি
অবশ্যই মডেল টেস্টে অংশ নিতে হবে। বারবার পরীক্ষা দিয়ে নিজের শক্তিমত্তা ও দুর্বলতার জায়গা যাচাই করতে হবে। পরে সেই ভুলগুলো শুধরে নিয়ে প্রস্তুতি আরও জোরদার করতে হবে।
আরও যত পরামর্শ
প্রস্তুতি নেওয়ার সময় মনে হতাশা, সন্দেহ আসা স্বাভাবিক। কিন্তু মনে রাখতে হবে, আপনি যে পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, আপনার অন্য সব প্রতিযোগীও ঠিক একই অবস্থার সম্মুখীন। তাই সব সময় নিজের মনোবল শক্ত রাখতে হবে। পরীক্ষার আগে শৃঙ্খলিত জীবন যাপন করতে হবে।
পরীক্ষার দিন
পরীক্ষার হলে সুস্থ ও চিন্তামুক্ত থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় দেখা যায়, শিক্ষার্থীরা ভালো প্রস্তুতি নিলেও পরীক্ষার হলে ঘাবড়ে যাওয়ার কারণে পূর্ণ উত্তর করে আসতে পারেন না। যার জন্য কাঙ্ক্ষিত ফল অর্জনেও ব্যর্থ হয়। তাই পরীক্ষার হলে মাথা ঠান্ডা রেখে প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।
শাহাদাত ইসলাম তুনাজ, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ‘বি’ ইউনিট, ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম দ্বিতীয়
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। গত ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৩৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৩৬ মিনিট আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৫ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৮ ঘণ্টা আগে