চলছে ভর্তি পরীক্ষার মৌসুম। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। আবার অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা বাকি। এসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আসন নিশ্চিত করার জন্য গোছালো প্রস্তুতি দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ‘ঘ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী
ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান আল হাসান।
চান্স পেতে যা করতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। এ জন্য প্রশ্ন প্যাটার্ন ও মানবণ্টন সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা রাখতে হবে। প্রশ্ন প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার জন্য যেকোনো প্রকাশনীর একটি প্রশ্নব্যাংক কিনে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধানকরা জরুরি।
বাংলা বিষয়ের প্রস্তুতি
বাংলা বিষয়টি সাধারণত বাংলা প্রথম (গদ্য+পদ্য+সহপাঠ), ব্যাকরণ ও বিরচন–এ তিনটি ভাগ পাওয়া যায়। বাংলা বিষয়ের প্রথমপত্র অংশে ভালো নম্বর পেতে এইচএসসির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত গদ্যগুলো নখদর্পণে রাখতে হবে। পদ্যগুলো প্রায় মুখস্থের মতো করতে পারলে ভালো, আর পাঠ পরিচিতি অংশটি পুরোপুরি মুখস্থ রাখতে হবে। পাঠ পরিচিতি অংশে প্রয়োগ করা বাক্যগুলো লিখিত পরীক্ষার জন্যও বেশ সহায়ক। তাই এসব বাক্য নিজের খাতায় লেখার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে নম্বর দ্বিগুণ বেড়ে যাবে। পাশাপাশি ব্যাকরণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বইয়ের সব বিষয় ও উদাহরণ আত্মস্থ করা জরুরি। এই বইকে ব্যাকরণের বাইবেল বলা হয়ে থাকে। পাশাপাশি পুরোপুরি ধারণা পাওয়ার জন্য বিষয়গুলো অন্য কোনো সহায়ক বই বা কোচিংয়ের শিট থেকে রিলেট করে পড়া আরও ভালো। বাংলা বিরচন অংশের জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই থেকে এক কথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমার্থক ও বিপরীত শব্দসহ সবকিছু মুখস্থ করে ফেলতে হবে। বাংলার জন্য এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বই, মুনীর চৌধুরীর নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই, বাংলা বিচিত্রা ও ATM ইত্যাদি বইগুলো পড়া যেতে পারে। এ বিষয়ের প্রস্তুতিতে সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত সব বিষয়ই পড়তে হবে, অন্তত বেসিক জানতে হবে। তবে বাংলা বানানের নিয়ম, বাংলা উচ্চারণের নিয়ম, শব্দের শ্রেণিবিভাগ, পদ প্রকরণ, উপসর্গ, সমাস, প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ, ধ্বনি ও বর্ণ প্রকরণ, সন্ধি, ধ্বনির পরিবর্তন, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, কারক ও বিভক্তি, প্রত্যয় ও বাক্য প্রকরণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ইংরেজি বিষয়ের প্রস্তুতি
অনেক শিক্ষার্থীই ইংরেজিতে পাস নম্বর তুলতে পারেন না। তাই এ বিষয়ে বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে কয়েকটি সেগমেন্ট আছে। সেগমেন্টগুলো হলো টেক্সট বুকভিত্তিক, গ্রামারভিত্তিক ও মেমোরাইজিং। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য পাঠ্যবই ভালো করে পড়তে হবে। বিশেষ করে সব Poem & Prose আত্মস্থ করতে হবে। এ ছাড়া Text Panacea ও lecture কোম্পানির গাইডের মান ভালো। ইংরেজি গ্রামারে ভালো করার জন্য প্রয়োজন বেসিক ক্লিয়ার করার পাশাপাশি প্রচুর অনুশীলন। বেসিক ক্লিয়ারের জন্য যেকোনো গ্রামার পড়া যেতে পারে। বিরচন অংশ চাইলে অন্য বই থেকেও পড়া যায়। আর অনুশীলনের জন্য বাজার থেকে যেকোনো একটি বই কিনে নিয়মিত পড়তে হবে। ইংরেজির জন্য A passage to the english language, P.C DAS, Practical English usage by Michael swan, Compact, Advanced by Chowdhury and Hussain, Cliff’s Toefl বইগুলো সহায়ক হয়ে থাকে। আর মেমোরাইজিংয়ের জন্য পাঠ্যবইয়ের সব Vocabulary, Phrase & Idiom এবং অনুশীলনের জন্য যেকোনো গ্রামার বইয়ের মুখস্থ অংশটা শেষ করতে হবে। ইংরেজি অংশে প্রতিবছর পরীক্ষায় আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Noun & Determiner, Pronoun, Adjective & Adverb ( Adverbial), Identify of Parts of Speech, Right Form of Verb, Subject Verb Agreement,Tense & Sequence of Tense, Clause & Phrase, Preposition (Appropriate Preposition), Narration, Punctuation, Conditional Sentence, Sentence Structure ও Verbs & Non-Finite Verb।
সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের প্রস্তুতি
সাধারণ জ্ঞানের নির্দিষ্ট কোনো সিলেবাস নেই। তাই এর পরিধি বেশ বড়। তবে একটু কৌশল খাঁটিয়ে পড়লে এ বিষয়েও ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য প্রশ্নব্যাংক থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে প্রাচীন বাংলার ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, সভ্যতা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তাই বাজারে প্রচলিত একটি মানসম্পন্ন সাধারণ জ্ঞানের বই কিনে নিয়মিত পড়তে হবে। পাশাপাশি যেকোনো কোচিং সেন্টারের শিটগুলো পড়লেই যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞানের জন্য MP3 জর্জ, জুবায়ের’স জিকে, Last view বইগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষার জন্য ফ্রিহ্যান্ড রাইটিংয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। নিয়মিত বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীলভাবে লেখার অনুশীলন থাকলে লিখিত পরীক্ষা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। আর লিখিত পরীক্ষার জন্য আলাদা কোনো বই অনুসরণ করার দরকার নেই।নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক লেখার চেষ্টা করতে হবে। ধীরে ধীরে অ্যাডভান্স শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করাও জরুরি। এ জন্য অনলাইন নিউজ পেপারে প্রতিদিন যে শব্দগুলো শেখা হয়, সেই শব্দগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা সহায়ক হতে পারে। মূলত মুখস্থ না করে সাবলীলভাবে লেখার জন্য কিছু সুন্দর স্ট্রাকচার আয়ত্ত করে নেবেন। এরপর বই বা ইন্টারনেট থেকে পড়ে নিজের মতো করে সামারি আকারে সেই বিষয়ে এক পৃষ্ঠার ভেতরে লেখার চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত লেখা অনুশীলনের মধ্য দিয়ে অল্প দিনের মধ্যেই ফ্রিহ্যান্ড রাইটিংয়ের অভ্যাস গড়ে উঠবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
চলছে ভর্তি পরীক্ষার মৌসুম। কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। আবার অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষা বাকি। এসব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আসন নিশ্চিত করার জন্য গোছালো প্রস্তুতি দরকার। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের অভিজ্ঞতার আলোকে পরামর্শ দিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ‘ঘ’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় দ্বিতীয় স্থান অর্জনকারী
ও আইন বিভাগের শিক্ষার্থী হাবিবুর রহমান আল হাসান।
চান্স পেতে যা করতে হবে
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য নিয়মিত পড়াশোনা করতে হবে। এ জন্য প্রশ্ন প্যাটার্ন ও মানবণ্টন সম্পর্কে পুরোপুরি ধারণা রাখতে হবে। প্রশ্ন প্যাটার্ন সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার জন্য যেকোনো প্রকাশনীর একটি প্রশ্নব্যাংক কিনে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধানকরা জরুরি।
বাংলা বিষয়ের প্রস্তুতি
বাংলা বিষয়টি সাধারণত বাংলা প্রথম (গদ্য+পদ্য+সহপাঠ), ব্যাকরণ ও বিরচন–এ তিনটি ভাগ পাওয়া যায়। বাংলা বিষয়ের প্রথমপত্র অংশে ভালো নম্বর পেতে এইচএসসির সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত গদ্যগুলো নখদর্পণে রাখতে হবে। পদ্যগুলো প্রায় মুখস্থের মতো করতে পারলে ভালো, আর পাঠ পরিচিতি অংশটি পুরোপুরি মুখস্থ রাখতে হবে। পাঠ পরিচিতি অংশে প্রয়োগ করা বাক্যগুলো লিখিত পরীক্ষার জন্যও বেশ সহায়ক। তাই এসব বাক্য নিজের খাতায় লেখার চেষ্টা করতে হবে। তাহলে নম্বর দ্বিগুণ বেড়ে যাবে। পাশাপাশি ব্যাকরণের জন্য নবম-দশম শ্রেণির বাংলা ভাষার ব্যাকরণ বইয়ের সব বিষয় ও উদাহরণ আত্মস্থ করা জরুরি। এই বইকে ব্যাকরণের বাইবেল বলা হয়ে থাকে। পাশাপাশি পুরোপুরি ধারণা পাওয়ার জন্য বিষয়গুলো অন্য কোনো সহায়ক বই বা কোচিংয়ের শিট থেকে রিলেট করে পড়া আরও ভালো। বাংলা বিরচন অংশের জন্য বাজারে প্রচলিত একটি বই থেকে এক কথায় প্রকাশ, বাগধারা, সমার্থক ও বিপরীত শব্দসহ সবকিছু মুখস্থ করে ফেলতে হবে। বাংলার জন্য এইচএসসি বাংলা প্রথম পত্রের বোর্ড বই, মুনীর চৌধুরীর নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই, বাংলা বিচিত্রা ও ATM ইত্যাদি বইগুলো পড়া যেতে পারে। এ বিষয়ের প্রস্তুতিতে সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত সব বিষয়ই পড়তে হবে, অন্তত বেসিক জানতে হবে। তবে বাংলা বানানের নিয়ম, বাংলা উচ্চারণের নিয়ম, শব্দের শ্রেণিবিভাগ, পদ প্রকরণ, উপসর্গ, সমাস, প্রয়োগ ও অপপ্রয়োগ, ধ্বনি ও বর্ণ প্রকরণ, সন্ধি, ধ্বনির পরিবর্তন, ণ-ত্ব ও ষ-ত্ব বিধান, কারক ও বিভক্তি, প্রত্যয় ও বাক্য প্রকরণ বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
ইংরেজি বিষয়ের প্রস্তুতি
অনেক শিক্ষার্থীই ইংরেজিতে পাস নম্বর তুলতে পারেন না। তাই এ বিষয়ে বিশেষভাবে প্রস্তুতি নিতে হবে। ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজিতে কয়েকটি সেগমেন্ট আছে। সেগমেন্টগুলো হলো টেক্সট বুকভিত্তিক, গ্রামারভিত্তিক ও মেমোরাইজিং। ইংরেজিতে ভালো করার জন্য পাঠ্যবই ভালো করে পড়তে হবে। বিশেষ করে সব Poem & Prose আত্মস্থ করতে হবে। এ ছাড়া Text Panacea ও lecture কোম্পানির গাইডের মান ভালো। ইংরেজি গ্রামারে ভালো করার জন্য প্রয়োজন বেসিক ক্লিয়ার করার পাশাপাশি প্রচুর অনুশীলন। বেসিক ক্লিয়ারের জন্য যেকোনো গ্রামার পড়া যেতে পারে। বিরচন অংশ চাইলে অন্য বই থেকেও পড়া যায়। আর অনুশীলনের জন্য বাজার থেকে যেকোনো একটি বই কিনে নিয়মিত পড়তে হবে। ইংরেজির জন্য A passage to the english language, P.C DAS, Practical English usage by Michael swan, Compact, Advanced by Chowdhury and Hussain, Cliff’s Toefl বইগুলো সহায়ক হয়ে থাকে। আর মেমোরাইজিংয়ের জন্য পাঠ্যবইয়ের সব Vocabulary, Phrase & Idiom এবং অনুশীলনের জন্য যেকোনো গ্রামার বইয়ের মুখস্থ অংশটা শেষ করতে হবে। ইংরেজি অংশে প্রতিবছর পরীক্ষায় আসা কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো Noun & Determiner, Pronoun, Adjective & Adverb ( Adverbial), Identify of Parts of Speech, Right Form of Verb, Subject Verb Agreement,Tense & Sequence of Tense, Clause & Phrase, Preposition (Appropriate Preposition), Narration, Punctuation, Conditional Sentence, Sentence Structure ও Verbs & Non-Finite Verb।
সাধারণ জ্ঞান বিষয়ের প্রস্তুতি
সাধারণ জ্ঞানের নির্দিষ্ট কোনো সিলেবাস নেই। তাই এর পরিধি বেশ বড়। তবে একটু কৌশল খাঁটিয়ে পড়লে এ বিষয়েও ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব। ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য প্রশ্নব্যাংক থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো সমাধান করতে হবে। এর মধ্য দিয়ে প্রাচীন বাংলার ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, সভ্যতা ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। তাই বাজারে প্রচলিত একটি মানসম্পন্ন সাধারণ জ্ঞানের বই কিনে নিয়মিত পড়তে হবে। পাশাপাশি যেকোনো কোচিং সেন্টারের শিটগুলো পড়লেই যথেষ্ট। সাধারণ জ্ঞানের জন্য MP3 জর্জ, জুবায়ের’স জিকে, Last view বইগুলো অনুসরণ করা যেতে পারে।
লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি
লিখিত পরীক্ষার জন্য ফ্রিহ্যান্ড রাইটিংয়ের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। নিয়মিত বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় সাবলীলভাবে লেখার অনুশীলন থাকলে লিখিত পরীক্ষা নিয়ে কোনো সমস্যা হবে না। আর লিখিত পরীক্ষার জন্য আলাদা কোনো বই অনুসরণ করার দরকার নেই।নিয়মিত বিষয়ভিত্তিক লেখার চেষ্টা করতে হবে। ধীরে ধীরে অ্যাডভান্স শব্দ প্রয়োগের চেষ্টা করাও জরুরি। এ জন্য অনলাইন নিউজ পেপারে প্রতিদিন যে শব্দগুলো শেখা হয়, সেই শব্দগুলো ব্যবহার করার চেষ্টা সহায়ক হতে পারে। মূলত মুখস্থ না করে সাবলীলভাবে লেখার জন্য কিছু সুন্দর স্ট্রাকচার আয়ত্ত করে নেবেন। এরপর বই বা ইন্টারনেট থেকে পড়ে নিজের মতো করে সামারি আকারে সেই বিষয়ে এক পৃষ্ঠার ভেতরে লেখার চেষ্টা করতে হবে। নিয়মিত লেখা অনুশীলনের মধ্য দিয়ে অল্প দিনের মধ্যেই ফ্রিহ্যান্ড রাইটিংয়ের অভ্যাস গড়ে উঠবে।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটি ২০২৪ সালের ফল সেমিস্টারের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়েছে। ১৩ ও ১৪ নভেম্বরে বিশ্ববিদ্যালয়টির মাল্টিপার হলে আয়োজিত মোট চারটি সেশনে বিভিন্ন বিভাগের নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেওয়া হয়।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে অনশন করছেন শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে জোহা চত্বরে অবস্থান নিয়ে আমরণ অনশন শুরু করেন তিন শিক্ষার্থী। পরে বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা তাঁদের সঙ্গে যুক্ত হন।
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৮ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
২১ ঘণ্টা আগে