ছোট থেকে প্রোগ্রামিং
ছেলেবেলায় বাবার ল্যাপটপ ছিল মনোয়ারের কাছে জাদুর যন্ত্রের মতো। মাউস নাড়ালে বা কি-বোর্ডে ক্লিক করে স্ক্রিনে চলমান পরিবর্তন দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতেন। একদিন ল্যাপটপে গেম খেলতে বসেছিলেন মনোয়ার। ছেলেকে গেম খেলতে দেখে তখন বাবা মজার ছলে জিজ্ঞেস করেছিলেন, গেম খেলার বদলে বানিয়ে দেখাতে পারবে? বাবার কথা মনে গেঁথে যায় মনোয়ারের।
শুরু করেন ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি। পরে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানতে পারেন, গেমস বানাতে হলে প্রয়োজন প্রোগ্রামিংয়ের দক্ষতা। সেই থেকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের আদ্যোপান্ত জানতে শুরু করেন মনোয়ার। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক আয়ত্তে চলে আসে তাঁর, যার মাধ্যমে বন্ধুদের নিয়ে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে প্রজেক্ট তৈরি করেন। বর্তমানে সেই প্রজেক্টগুলো মাইক্রোসফট ফর স্টার্টআপস, বিডিঅ্যাপস ন্যাশনাল অ্যাপ হেকাথন, মুজিব ১০০ আইডিয়া, হার্ভার্ড ক্রিমসন ইয়ুথ এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ সোসাইটির মতো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রাখছে।
উচ্চশিক্ষার পথচলা
স্কুলে পড়ার সময় জীববিজ্ঞান ও রসায়ন বইয়ের প্রতি বেশ অনীহা ছিল মনোয়ারের। অনেকেই তখন বলতেন, প্রোগ্রামার হওয়ার স্বপ্ন বাস্তব করার জন্য আগে বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেতে হবে, গণিতে দক্ষ হতে হবে; আর এসব বিষয়ে নম্বর কম এলে বুয়েটে চান্স হবে না।লোকের সেসব কথা শুনে মনোয়ার ভাবতেন, প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য জীববিজ্ঞান বা রসায়নে দক্ষতার কী প্রয়োজন!
ভাবতে ভাবতে একসময় হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। এমন সময় পরিচিত কিছু বড় ভাইয়ের বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে আলোচনা শুনে অনুপ্রাণিত হন মনোয়ার। অনুপ্রাণিত হয়ে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করেন বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে। খোঁজ মেলে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে, যা বাংলাদেশ থেকে পুরোপুরি আলাদা। পাশাপাশি তিনি যেসব সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভর্তিপ্রক্রিয়ায় তা কাজেও লাগবে। তথ্য সংগ্রহ করেই থেমে থাকেননি মনোয়ার। শুরু করেন বিদেশে পড়তে যাওয়ার তোড়জোড়।
বৃত্তি অর্জন
আবেদন শুরুর ছয় মাস আগে থেকে ৪০টির বেশি রচনা লেখেন মনোয়ার। পাশাপাশি লেটার অব রিকমেন্ডেশন সংগ্রহ, যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের জন্য কমন অ্যাপে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাজানো এবং নিজের পোর্টফোলিও তৈরির কাজ চলছিল সমান গতিতে। এ ছাড়া কলেজ রিসার্চ ও মধ্যরাতে ইন্টারভিউ দিয়ে মাসের পর মাস নির্ঘুম রাত কাটানোর অভিজ্ঞতা তো আছেই।
সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেন মনোয়ার। কিন্তু উত্তরে অফার লেটারের থেকে রিজেকশন লেটার আসছিল বেশি। কারণ, তাঁর স্যাট (এসএটি) অপশনাল ছিল, আর ডুয়োলিঙ্গ স্কোরও ছিল কম। তবে হাল ছাড়েননি মনোয়ার। চালিয়ে যেতে থাকেন নিজের স্বপ্নপূরণের প্রক্রিয়া। শেষমেশ ফ্রাঙ্কলিন অ্যান্ড মার্শাল কলেজ থেকে অফার লেটার পান তিনি এবং অবসান হয় তাঁর বিদেশে পড়তে যাওয়ার নিরলস অপেক্ষা।
যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের প্রক্রিয়া
কমন অ্যাপে পছন্দমতো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই করে আবেদন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় সেই আবেদনের ওপর বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের বৃত্তিসহ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। তবে কমন অ্যাপ ছাড়াও স্কোইর (Scoir) প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও আবেদন করা যায়। আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশন পোর্টাল থাকে আবেদন করার জন্য।
প্রয়োজনীয় নথি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফল, সহশিক্ষা কার্যক্রমের বর্ণনা, অর্জন, স্যাট পরীক্ষার স্কোর, আইইএলটিএস/ ডুয়োলিঙ্গের স্কোর, রচনা, লেটার অব রিকমেন্ডেশন, স্কুল রিপোর্ট এবং ফিন্যান্সিয়াল কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন।
চার কোটির বৃত্তি
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রাঙ্কলিন অ্যান্ড মার্শাল কলেজ থেকে মনোয়ার মেরিট স্কলারশিপ, লিডারশিপ স্কলারশিপ ও এইড মিলিয়ে প্রায় ৪ কোটি টাকার তহবিল পেয়েছেন। পড়াশোনাকালীন এই বৃত্তি তাঁর টিউশন ফি, থাকা-খাওয়াসহ জীবনযাপনের নানা খরচ বহন করবে। পাশাপাশি অন-ক্যাম্পাস চাকরি ও ইন্টার্নশিপের সুযোগও আছে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থী হিসেবে।
পরামর্শ
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য মনোয়ার বলেছেন, আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্বের সেরা মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। তাই বৃত্তি অর্জনের জন্য খুব পরিশ্রম করতে হবে। তবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার এই যাত্রা অনেকটাই সহজ। আর এই যাত্রায় নতুন শিক্ষার্থীরা প্রথমে ইউটিউব, গুগল ও ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ থেকে স্বচ্ছ ধারণা নিতে পারেন। এ ছাড়া স্যাট পরীক্ষার জন্য ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজিতে কথা বলা ও ইংরেজি ভোকাবুলারি শেখাটাও জরুরি।
ছোট থেকে প্রোগ্রামিং
ছেলেবেলায় বাবার ল্যাপটপ ছিল মনোয়ারের কাছে জাদুর যন্ত্রের মতো। মাউস নাড়ালে বা কি-বোর্ডে ক্লিক করে স্ক্রিনে চলমান পরিবর্তন দেখে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতেন। একদিন ল্যাপটপে গেম খেলতে বসেছিলেন মনোয়ার। ছেলেকে গেম খেলতে দেখে তখন বাবা মজার ছলে জিজ্ঞেস করেছিলেন, গেম খেলার বদলে বানিয়ে দেখাতে পারবে? বাবার কথা মনে গেঁথে যায় মনোয়ারের।
শুরু করেন ইন্টারনেট ঘাঁটাঘাঁটি। পরে ইন্টারনেটের মাধ্যমে জানতে পারেন, গেমস বানাতে হলে প্রয়োজন প্রোগ্রামিংয়ের দক্ষতা। সেই থেকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিংয়ের আদ্যোপান্ত জানতে শুরু করেন মনোয়ার। ধীরে ধীরে প্রোগ্রামিংয়ের বেসিক আয়ত্তে চলে আসে তাঁর, যার মাধ্যমে বন্ধুদের নিয়ে সমাজের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের উদ্দেশ্যে প্রজেক্ট তৈরি করেন। বর্তমানে সেই প্রজেক্টগুলো মাইক্রোসফট ফর স্টার্টআপস, বিডিঅ্যাপস ন্যাশনাল অ্যাপ হেকাথন, মুজিব ১০০ আইডিয়া, হার্ভার্ড ক্রিমসন ইয়ুথ এন্ট্রাপ্রেনিউরশিপ সোসাইটির মতো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অবদান রাখছে।
উচ্চশিক্ষার পথচলা
স্কুলে পড়ার সময় জীববিজ্ঞান ও রসায়ন বইয়ের প্রতি বেশ অনীহা ছিল মনোয়ারের। অনেকেই তখন বলতেন, প্রোগ্রামার হওয়ার স্বপ্ন বাস্তব করার জন্য আগে বুয়েটে ভর্তির সুযোগ পেতে হবে, গণিতে দক্ষ হতে হবে; আর এসব বিষয়ে নম্বর কম এলে বুয়েটে চান্স হবে না।লোকের সেসব কথা শুনে মনোয়ার ভাবতেন, প্রোগ্রামার হওয়ার জন্য জীববিজ্ঞান বা রসায়নে দক্ষতার কী প্রয়োজন!
ভাবতে ভাবতে একসময় হতাশ হয়ে পড়েন তিনি। এমন সময় পরিচিত কিছু বড় ভাইয়ের বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে আলোচনা শুনে অনুপ্রাণিত হন মনোয়ার। অনুপ্রাণিত হয়ে ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করেন বিদেশে পড়াশোনা নিয়ে। খোঁজ মেলে যুক্তরাষ্ট্রের আবেদনপ্রক্রিয়া সম্পর্কে, যা বাংলাদেশ থেকে পুরোপুরি আলাদা। পাশাপাশি তিনি যেসব সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ভর্তিপ্রক্রিয়ায় তা কাজেও লাগবে। তথ্য সংগ্রহ করেই থেমে থাকেননি মনোয়ার। শুরু করেন বিদেশে পড়তে যাওয়ার তোড়জোড়।
বৃত্তি অর্জন
আবেদন শুরুর ছয় মাস আগে থেকে ৪০টির বেশি রচনা লেখেন মনোয়ার। পাশাপাশি লেটার অব রিকমেন্ডেশন সংগ্রহ, যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের জন্য কমন অ্যাপে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে সাজানো এবং নিজের পোর্টফোলিও তৈরির কাজ চলছিল সমান গতিতে। এ ছাড়া কলেজ রিসার্চ ও মধ্যরাতে ইন্টারভিউ দিয়ে মাসের পর মাস নির্ঘুম রাত কাটানোর অভিজ্ঞতা তো আছেই।
সব মিলিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৫০টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদন করেন মনোয়ার। কিন্তু উত্তরে অফার লেটারের থেকে রিজেকশন লেটার আসছিল বেশি। কারণ, তাঁর স্যাট (এসএটি) অপশনাল ছিল, আর ডুয়োলিঙ্গ স্কোরও ছিল কম। তবে হাল ছাড়েননি মনোয়ার। চালিয়ে যেতে থাকেন নিজের স্বপ্নপূরণের প্রক্রিয়া। শেষমেশ ফ্রাঙ্কলিন অ্যান্ড মার্শাল কলেজ থেকে অফার লেটার পান তিনি এবং অবসান হয় তাঁর বিদেশে পড়তে যাওয়ার নিরলস অপেক্ষা।
যুক্তরাষ্ট্রে আবেদনের প্রক্রিয়া
কমন অ্যাপে পছন্দমতো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টি বিশ্ববিদ্যালয় বাছাই করে আবেদন করা যায়। বিশ্ববিদ্যালয় সেই আবেদনের ওপর বিবেচনা করে শিক্ষার্থীদের বৃত্তিসহ আর্থিক সহায়তা দিয়ে থাকে। তবে কমন অ্যাপ ছাড়াও স্কোইর (Scoir) প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমেও আবেদন করা যায়। আবার কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব অ্যাপ্লিকেশন পোর্টাল থাকে আবেদন করার জন্য।
প্রয়োজনীয় নথি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক প্রোগ্রামে আবেদনের জন্য এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফল, সহশিক্ষা কার্যক্রমের বর্ণনা, অর্জন, স্যাট পরীক্ষার স্কোর, আইইএলটিএস/ ডুয়োলিঙ্গের স্কোর, রচনা, লেটার অব রিকমেন্ডেশন, স্কুল রিপোর্ট এবং ফিন্যান্সিয়াল কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন।
চার কোটির বৃত্তি
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্রাঙ্কলিন অ্যান্ড মার্শাল কলেজ থেকে মনোয়ার মেরিট স্কলারশিপ, লিডারশিপ স্কলারশিপ ও এইড মিলিয়ে প্রায় ৪ কোটি টাকার তহবিল পেয়েছেন। পড়াশোনাকালীন এই বৃত্তি তাঁর টিউশন ফি, থাকা-খাওয়াসহ জীবনযাপনের নানা খরচ বহন করবে। পাশাপাশি অন-ক্যাম্পাস চাকরি ও ইন্টার্নশিপের সুযোগও আছে বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থী হিসেবে।
পরামর্শ
যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য মনোয়ার বলেছেন, আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বিশ্বের সেরা মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে। তাই বৃত্তি অর্জনের জন্য খুব পরিশ্রম করতে হবে। তবে সহশিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার এই যাত্রা অনেকটাই সহজ। আর এই যাত্রায় নতুন শিক্ষার্থীরা প্রথমে ইউটিউব, গুগল ও ফেসবুকের বিভিন্ন গ্রুপ থেকে স্বচ্ছ ধারণা নিতে পারেন। এ ছাড়া স্যাট পরীক্ষার জন্য ভালো প্রস্তুতি নিতে হবে। পাশাপাশি ইংরেজিতে কথা বলা ও ইংরেজি ভোকাবুলারি শেখাটাও জরুরি।
বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিল এবং গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আইকিউএসি’র যৌথ উদ্যোগে ‘প্রিপারেশন ফর অ্যাক্রেডিটেশন: ডকুমেন্টেশন অ্যান্ড এভিডেন্স’ শীর্ষক একটি কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট রুমে এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেএইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলাফল পুনর্নিরীক্ষণে ৯ টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডে ৪ হাজার ৪০৫ জন শিক্ষার্থীর ফল পরিবর্তন হয়েছে। ফেল থেকে পাস করেছেন ৮৭২ জন, নতুন করে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ৫৯২ জন। আর ফেল থেকে জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ২ জন।
১৫ ঘণ্টা আগেমেরিন ফিশারিজ একাডেমি (এমএফএ) বা বাংলাদেশ মেরিন ফিশারিজ একাডেমি (বিএমএফএ) মৎস্য শিল্প, বণিক জাহাজ এবং অন্যান্য সংশ্লিষ্ট মেরিটাইম শিল্পগুলোতে প্রবেশ করতে আগ্রহী ক্যাডেটদের জন্য বাংলাদেশ সরকারের একটি প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান। এটি বাংলাদেশের একমাত্র সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বা
২০ ঘণ্টা আগে২০২৪–২৫ শিক্ষাবর্ষে বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের (বিইউপি) স্নাতক প্রথম বর্ষ ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়টির রেজিস্ট্রার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এবিএম ফয়সাল বাতেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগে