নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের পুঁজিবাজারকে অনৈতিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে যেসব দরবেশ ও পীরেরা লাভবান হয়েছেন, তাঁরা এখন না থাকলেও তাঁদের মুরিদেরা রয়ে গেছেন। বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। তাই বিগত সময়ের অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
পুঁজিবাজারের বিগত সময়ের অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তের জন্য গতকাল রোববার একটি কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি। কমিটিকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কমিশনার ড. এ টি এম তারিকুজ্জামান, মু. মোহসীন চৌধুরী, আলী আকবর, তদন্ত কমিটির প্রধান টেরা রিসোর্সেস ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়া উদ্দিন আহমেদ, কমিটির সদস্য ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট ইয়াওয়ার সাইদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মো. শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মো. জিশান হায়দার ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
তদন্তকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হবে না বলে নিশ্চয়তা দিয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘যাঁরা তদন্ত কমিশনে আছেন, তাঁদের আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, কমিশন থেকে কোনো ধরনের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হবে না। কমিটি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। তাড়াহুড়ো করে কোনো কাঁচা কাজ হবে না। আমরা কমিটির কাছে প্রমাণসহ অনিয়মের চিত্র চাই। তাই বিভিন্ন খাতের বহু বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়েছে।’
প্রাথমিকভাবে ১২টি কোম্পানি নিয়ে তদন্ত শুরু করা হবে বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, গণমাধ্যমে উঠে আসা আলোচিত বিষয়গুলো নিয়ে তদন্ত শুরু করবে কমিটি। শুরুতে ১২টি কোম্পানি নিয়ে তদন্ত হবে। এরপর ধারাবাহিকভাবে অন্য সব কোম্পানি নিয়ে তদন্ত হবে। এ ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।
আগামীতে দেশের অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারের গুরুত্ব বাড়বে বলে মনে করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজার সামনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এই কমিশন গঠনের ১১ দিনের মাথায় আমরা এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ভবিষ্যতে আরও অনেক কাজ করব, এটাই স্পষ্ট বার্তা। সবার কাছে শেয়ারবাজারকে (বিনিয়োগের) আস্থার জায়গা করা হবে।’
তদন্ত কমিটির দুজন সদস্য বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত থাকায় সমালোচনা শুরু হয়েছে—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ বলেন, ‘আমরা যেখানেই যাই না কেন, সেখানে কেউ না কেউ অন্য কোথাও জড়িত থাকার বিষয়টি আসে। তদন্ত কমিটি তদন্ত করতে গিয়ে যদি কোনোটার সঙ্গে কারও সম্পৃক্ততার বিষয় আসে, তখন ওই সদস্য সেই নির্দিষ্ট বিষয় থেকে সরে দাঁড়াবেন। কমিটির বাকি সদস্যরা তদন্ত করবেন। এটা সারা দুনিয়ায় হয়। খুবই সাধারণ একটি বিষয়।’
তদন্ত কমিটির প্রধান জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কোন কোন জায়গায় অনিয়ম–দুর্নীতিগুলো হয়েছিল, এগুলো আমরা সাংবাদিকদের বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে বের করব।’
পুঁজিবাজারে অনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া দুষ্ট ব্যক্তিরা এখন না থাকলেও তাঁদের অনুসারীরা রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন তদন্ত কমিটির সদস্য আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ ইয়াওয়ার সাঈদ। তিনি বলেন, ‘১৯৯৬ এবং ২০১০ সালের শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারিতে তদন্তে অনেক কিছুই বেরিয়ে এসেছিল। কিন্তু, তার আলোকে কিছুই করা হয়নি। কাউকে শাস্তি দেওয়া হয়নি। বরং, তদন্তে উঠে আসা দরবেশ, পীরেরা দাড়ি কামানোর আগে পর্যন্ত শেয়ারবাজার চালিয়েছেন! এখন সেসব দরবেশ–পীরেরা নেই। কিন্তু তাঁদের মুরিদেরা রয়ে গেছে। তাঁরা মুরিদ ছাড়া দরবেশ হননি!’
দুই যুগের বেশি সময়েও দেশের পুঁজিবাজারে মিউচুয়াল ফান্ড খাতের অগ্রগতি হয়নি জানিয়ে ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, ১৯৯৯ সালের ২৯ আগস্ট প্রথম মিউচুয়াল ফান্ডের উদ্বোধন করা হয়। এরপরে ২৫ বছর পার হয়ে গেলেও শেয়ারবাজার ২৫ কদমও এগোয়নি। বরং, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঋণাত্মক হয়েছে।
রাজনৈতিক চাপ না থাকায় নিরপেক্ষ তদন্ত করার প্রত্যয় জানিয়ে ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে যেসব অনিয়ম–দুর্নীতি হয়েছে শেয়ারবাজারে, সেগুলো সাংবাদিকেরা রিপোর্ট করেছেন। এখন সেসব রিপোর্টের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত করব। এখন কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। এখন কোনো এমপি–মন্ত্রী আমাদের বলবে না, ওর নামে রিপোর্ট করো না। আমরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করব। আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ হব। আমরা মরে গেলেও মানুষ যেন বলে যে মার্কেটের জন্য কিছু লোক কাজ করে গেছে।’
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও তদন্ত কমিটির সদস্য মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সামনে যে সময়টা এসেছে, এটা বারবার আসে না। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
তদন্ত কমিটির আরেক সদস্য ও সাবেক এনবিআর কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ছাত্র–জনতা একটি গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমাদের যে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন, এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে আমরা কাজ করতে চাই।’
তদন্ত কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জিসান হায়দার বলেন, ‘শেয়ারবাজারের যেসব দুর্নীতি–কারসাজি হয়েছে, সেগুলোর যেসব ক্রিমিনাল অফেনস (ফৌজদারি অপরাধ), সেগুলো নিয়ে আমি কাজ করব।’
দেশের পুঁজিবাজারকে অনৈতিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করে যেসব দরবেশ ও পীরেরা লাভবান হয়েছেন, তাঁরা এখন না থাকলেও তাঁদের মুরিদেরা রয়ে গেছেন। বর্তমানে কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। তাই বিগত সময়ের অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্ত করে দোষীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
পুঁজিবাজারের বিগত সময়ের অনিয়ম, দুর্নীতি তদন্তের জন্য গতকাল রোববার একটি কমিটি গঠন করেছে বিএসইসি। কমিটিকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের সভাপতিত্বে সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কমিশনার ড. এ টি এম তারিকুজ্জামান, মু. মোহসীন চৌধুরী, আলী আকবর, তদন্ত কমিটির প্রধান টেরা রিসোর্সেস ইন্টারন্যাশনালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান জিয়া উদ্দিন আহমেদ, কমিটির সদস্য ফিন্যান্সিয়াল সেক্টর স্পেশালিস্ট ইয়াওয়ার সাইদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মো. শফিকুর রহমান, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মো. জিশান হায়দার ও বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম।
তদন্তকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হবে না বলে নিশ্চয়তা দিয়ে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ বলেন, ‘যাঁরা তদন্ত কমিশনে আছেন, তাঁদের আমরা পরিষ্কার করে বলেছি, কমিশন থেকে কোনো ধরনের প্রভাবিত করার চেষ্টা করা হবে না। কমিটি স্বাধীনভাবে কাজ করবে। তাড়াহুড়ো করে কোনো কাঁচা কাজ হবে না। আমরা কমিটির কাছে প্রমাণসহ অনিয়মের চিত্র চাই। তাই বিভিন্ন খাতের বহু বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের তদন্ত কমিটিতে রাখা হয়েছে।’
প্রাথমিকভাবে ১২টি কোম্পানি নিয়ে তদন্ত শুরু করা হবে বলে জানান বিএসইসি চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, গণমাধ্যমে উঠে আসা আলোচিত বিষয়গুলো নিয়ে তদন্ত শুরু করবে কমিটি। শুরুতে ১২টি কোম্পানি নিয়ে তদন্ত হবে। এরপর ধারাবাহিকভাবে অন্য সব কোম্পানি নিয়ে তদন্ত হবে। এ ক্ষেত্রে সাংবাদিকেরা অনেক গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার।
আগামীতে দেশের অর্থনীতিতে পুঁজিবাজারের গুরুত্ব বাড়বে বলে মনে করেন বিএসইসি চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদ। তিনি বলেন, ‘শেয়ারবাজার সামনে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এই কমিশন গঠনের ১১ দিনের মাথায় আমরা এসব সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ভবিষ্যতে আরও অনেক কাজ করব, এটাই স্পষ্ট বার্তা। সবার কাছে শেয়ারবাজারকে (বিনিয়োগের) আস্থার জায়গা করা হবে।’
তদন্ত কমিটির দুজন সদস্য বাজার মধ্যস্থতাকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে জড়িত থাকায় সমালোচনা শুরু হয়েছে—এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ বলেন, ‘আমরা যেখানেই যাই না কেন, সেখানে কেউ না কেউ অন্য কোথাও জড়িত থাকার বিষয়টি আসে। তদন্ত কমিটি তদন্ত করতে গিয়ে যদি কোনোটার সঙ্গে কারও সম্পৃক্ততার বিষয় আসে, তখন ওই সদস্য সেই নির্দিষ্ট বিষয় থেকে সরে দাঁড়াবেন। কমিটির বাকি সদস্যরা তদন্ত করবেন। এটা সারা দুনিয়ায় হয়। খুবই সাধারণ একটি বিষয়।’
তদন্ত কমিটির প্রধান জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘কোন কোন জায়গায় অনিয়ম–দুর্নীতিগুলো হয়েছিল, এগুলো আমরা সাংবাদিকদের বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে বের করব।’
পুঁজিবাজারে অনৈতিকভাবে লাভবান হওয়া দুষ্ট ব্যক্তিরা এখন না থাকলেও তাঁদের অনুসারীরা রয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেন তদন্ত কমিটির সদস্য আর্থিক খাত বিশেষজ্ঞ ইয়াওয়ার সাঈদ। তিনি বলেন, ‘১৯৯৬ এবং ২০১০ সালের শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারিতে তদন্তে অনেক কিছুই বেরিয়ে এসেছিল। কিন্তু, তার আলোকে কিছুই করা হয়নি। কাউকে শাস্তি দেওয়া হয়নি। বরং, তদন্তে উঠে আসা দরবেশ, পীরেরা দাড়ি কামানোর আগে পর্যন্ত শেয়ারবাজার চালিয়েছেন! এখন সেসব দরবেশ–পীরেরা নেই। কিন্তু তাঁদের মুরিদেরা রয়ে গেছে। তাঁরা মুরিদ ছাড়া দরবেশ হননি!’
দুই যুগের বেশি সময়েও দেশের পুঁজিবাজারে মিউচুয়াল ফান্ড খাতের অগ্রগতি হয়নি জানিয়ে ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, ১৯৯৯ সালের ২৯ আগস্ট প্রথম মিউচুয়াল ফান্ডের উদ্বোধন করা হয়। এরপরে ২৫ বছর পার হয়ে গেলেও শেয়ারবাজার ২৫ কদমও এগোয়নি। বরং, কিছু কিছু ক্ষেত্রে ঋণাত্মক হয়েছে।
রাজনৈতিক চাপ না থাকায় নিরপেক্ষ তদন্ত করার প্রত্যয় জানিয়ে ইয়াওয়ার সাইদ বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে যেসব অনিয়ম–দুর্নীতি হয়েছে শেয়ারবাজারে, সেগুলো সাংবাদিকেরা রিপোর্ট করেছেন। এখন সেসব রিপোর্টের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত করব। এখন কোনো রাজনৈতিক চাপ নেই। এখন কোনো এমপি–মন্ত্রী আমাদের বলবে না, ওর নামে রিপোর্ট করো না। আমরা নিরপেক্ষভাবে কাজ করব। আমরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে নিরপেক্ষ হব। আমরা মরে গেলেও মানুষ যেন বলে যে মার্কেটের জন্য কিছু লোক কাজ করে গেছে।’
বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও তদন্ত কমিটির সদস্য মো. আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের সামনে যে সময়টা এসেছে, এটা বারবার আসে না। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, আমাদের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করব।’
তদন্ত কমিটির আরেক সদস্য ও সাবেক এনবিআর কর্মকর্তা মো. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ছাত্র–জনতা একটি গণ–অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমাদের যে সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন, এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে আমরা কাজ করতে চাই।’
তদন্ত কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জিসান হায়দার বলেন, ‘শেয়ারবাজারের যেসব দুর্নীতি–কারসাজি হয়েছে, সেগুলোর যেসব ক্রিমিনাল অফেনস (ফৌজদারি অপরাধ), সেগুলো নিয়ে আমি কাজ করব।’
রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
৭ দিন আগেপরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
৭ দিন আগেরাজধানীর গেণ্ডারিয়ায় গত দুই মাসে দুই অটোরিকশা চালককে হত্যা করে রিকশা ছিনিয়ে নেওয়া ঘটনা ঘটেছে। পৃথক এই দুই ঘটনায় তদন্তে নেমে বিভিন্ন সময় অভিযান চালিয়ে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)।
৮ দিন আগেপাবনার পদ্মা নদী থেকে কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে ১২ বছরের এক কিশোর এবং ২২ বছরের এক তরুণীর অর্ধগলিত দুইটি মরদেহ উদ্ধার করেছে নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ি। উদ্ধারের দুইদিনেও কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নাজিরগঞ্জ নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সাইদুর রহমান।
১২ দিন আগে