নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘যখনই আমরা দেখব বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ, তাঁদের পুঁজি নিরাপদে আছে, তখনই ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া হবে। আমরাও ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে আছি।’ আজ মঙ্গলবার ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাব্য সমাধান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর পল্টনে নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) এর আয়োজন করে।
ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধার সভাপতিত্বে সেমিনারে গেস্ট অব অনার হিসেবে যোগ দেন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএস পারভেজ তমাল এবং অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডের (এএএমসিএমএফ) চেয়ারম্যান হাসান ইমাম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইআরএফের সদস্য মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন। সঞ্চালনা করেন ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘ট্রেজারি বন্ড বাজারে এসে একটি ইতিহাস করেছিল। এগুলো এফডিআর থেকেও নিরাপদ। সরকারি বন্ডগুলো আসার কারণে আমাদের মার্কেট সাইজ বড় হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এগুলোতে কেউ ট্রেড করছে না। মিউচুয়াল ফান্ডে এখন খুব ভালো করছে মার্কেটে। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে বন্ড মার্কেট বাজারকে ভালোভাবে সাপোর্ট দিচ্ছে। বিনিয়োগ যাতে অনিরাপদ না হয় সে জন্য বন্ড মার্কেটকে আমরা আরও সিকিউরড করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে যে সমস্যাগুলো বেশি পোহাতে হয়েছে সেগুলো হলো ডলার সাপ্লাই, এলসি সমস্যার মতো বিপদে আমরা পড়েছি। তবে এখন আমাদের বিদেশে যেসব বিনিয়োগগুলো আটকে গেছে সেগুলো আসা শুরু করেছে। এর মধ্যে এনার্জি ক্রাইসিস একটা বড় সমস্যা, যা ছিল বিশ্বব্যাপী। এই সমস্যা থেকে উঠে আসতে পারলে বাজার গতি ফিরে পাবে।’
সিএমএসএফ চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রগতি অনুযায়ী শেয়ার বাজারকে আরও ভালো করতে হবে। ভারতের পার ক্যাপিটাল ইনকাম আর আমাদের ইনকাম একই। তবে প্রশ্ন থেকে যায় বাংলাদেশের বাজারের সাইজের চেয়ে ভারতের শেয়ারবাজারের সাইজ অনেক বড়। আমাদের দেশের প্রাইমারি মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কম। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কম এবং ভালো কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। বিষয়গুলো বিবেচনা করে কাজ করা দরকার। তাহলে হয়তো বাজার গতি ফিরে পাবে।’
ডিএসই চেয়ারম্যান হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু বলেন, ‘আমাদের দেশের শেয়ারবাজারে তিনটি সংকট। তারল্য সংকট, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কম, বিনিয়োগকারীদের হতাশা। এগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে বাজার সুন্দরভাবে দাঁড়িয়ে যাবে। বিএসইসি ইতিমধ্যে বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগকারী নিরাপত্তা ফান্ড চালু করেছে, যা তাদের জন্য সুফল বয়ে আনবে।’
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল বলেন, ‘ব্যাংক হলো স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগের জায়গা। আর শেয়ার বাজার হলো দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জায়গা। অথচ আমাদের দেশে ঘটছে তার উল্টোটা। এখানে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করছে ব্যাংক। আর স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগ করছে শেয়ারবাজার। এর একটা সমাধান দরকার, যাতে শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আসে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ম করে দিয়েছে প্রবাসীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে এক কোটি টাকা। এই টাকায় তিনি লাভ পাবেন সাড়ে ৩ শতাংশ। অথচ অন্য দেশে এটা গেইন করতে পারবে ৭ শতাংশ। তাহলে কেন তারা দেশে বিনিয়োগ করবে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা দরকার।
সিএসই চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, ‘একটি দেশের শক্তিশালী অর্থনীতি করতে শেয়ারবাজারের গুরুত্ব অপরিসীম। শেয়ারবাজার হলো ফান্ড সংগ্রহের অন্যতম মাধ্যম। আমাদের বাজারে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাকে ফোকাস করার জন্য এসএমই মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। যা বর্তমান কমিশনের খুব ভালো একটা উদ্যোগ বলে মনে করছি।’
তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি উদ্ভাবন বর্তমান সময়ে নতুন মাত্রা যোগ করবে। আশা করছি, আমাদের শেয়ারবাজার এর যথাযথ ব্যবহার করতে পারবে। এর মাধ্যমে যেমন আমরা প্রযুক্তিনির্ভর হতে পারব, একইভাবে খরচও অনেক কমবে।’
পুঁজিবাজারের স্থিতিশীলতার মধ্য দিয়ে বিনিয়োগকারীদের পুঁজির নিরাপত্তা নিশ্চিত হলেই শেয়ারের সর্বনিম্ন মূল্যস্তর বা ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘যখনই আমরা দেখব বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ, তাঁদের পুঁজি নিরাপদে আছে, তখনই ফ্লোর প্রাইস উঠিয়ে দেওয়া হবে। আমরাও ফ্লোর প্রাইস তুলে দেওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে আছি।’ আজ মঙ্গলবার ‘বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাব্য সমাধান’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাজধানীর পল্টনে নিজস্ব কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) এর আয়োজন করে।
ইআরএফ সভাপতি রেফায়েত উল্লাহ মীরধার সভাপতিত্বে সেমিনারে গেস্ট অব অনার হিসেবে যোগ দেন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্যসচিব নজিবুর রহমান।
বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) চেয়ারম্যান হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএস পারভেজ তমাল এবং অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ডের (এএএমসিএমএফ) চেয়ারম্যান হাসান ইমাম।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইআরএফের সদস্য মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন। সঞ্চালনা করেন ইআরএফ সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম।
শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম বলেন, ‘ট্রেজারি বন্ড বাজারে এসে একটি ইতিহাস করেছিল। এগুলো এফডিআর থেকেও নিরাপদ। সরকারি বন্ডগুলো আসার কারণে আমাদের মার্কেট সাইজ বড় হয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় এগুলোতে কেউ ট্রেড করছে না। মিউচুয়াল ফান্ডে এখন খুব ভালো করছে মার্কেটে। এ ছাড়া বর্তমান সময়ে বন্ড মার্কেট বাজারকে ভালোভাবে সাপোর্ট দিচ্ছে। বিনিয়োগ যাতে অনিরাপদ না হয় সে জন্য বন্ড মার্কেটকে আমরা আরও সিকিউরড করছি।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে যে সমস্যাগুলো বেশি পোহাতে হয়েছে সেগুলো হলো ডলার সাপ্লাই, এলসি সমস্যার মতো বিপদে আমরা পড়েছি। তবে এখন আমাদের বিদেশে যেসব বিনিয়োগগুলো আটকে গেছে সেগুলো আসা শুরু করেছে। এর মধ্যে এনার্জি ক্রাইসিস একটা বড় সমস্যা, যা ছিল বিশ্বব্যাপী। এই সমস্যা থেকে উঠে আসতে পারলে বাজার গতি ফিরে পাবে।’
সিএমএসএফ চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান বলেন, ‘বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রগতি অনুযায়ী শেয়ার বাজারকে আরও ভালো করতে হবে। ভারতের পার ক্যাপিটাল ইনকাম আর আমাদের ইনকাম একই। তবে প্রশ্ন থেকে যায় বাংলাদেশের বাজারের সাইজের চেয়ে ভারতের শেয়ারবাজারের সাইজ অনেক বড়। আমাদের দেশের প্রাইমারি মার্কেটে তালিকাভুক্ত কোম্পানি কম। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কম এবং ভালো কোম্পানিগুলো শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হচ্ছে না। বিষয়গুলো বিবেচনা করে কাজ করা দরকার। তাহলে হয়তো বাজার গতি ফিরে পাবে।’
ডিএসই চেয়ারম্যান হাফিজ মোহাম্মদ হাসান বাবু বলেন, ‘আমাদের দেশের শেয়ারবাজারে তিনটি সংকট। তারল্য সংকট, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ কম, বিনিয়োগকারীদের হতাশা। এগুলো কাটিয়ে উঠতে পারলে বাজার সুন্দরভাবে দাঁড়িয়ে যাবে। বিএসইসি ইতিমধ্যে বিনিয়োগকারীদের জন্য বিনিয়োগকারী নিরাপত্তা ফান্ড চালু করেছে, যা তাদের জন্য সুফল বয়ে আনবে।’
এনআরবিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান এসএম পারভেজ তমাল বলেন, ‘ব্যাংক হলো স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগের জায়গা। আর শেয়ার বাজার হলো দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জায়গা। অথচ আমাদের দেশে ঘটছে তার উল্টোটা। এখানে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ করছে ব্যাংক। আর স্বল্পমেয়াদি বিনিয়োগ করছে শেয়ারবাজার। এর একটা সমাধান দরকার, যাতে শেয়ারবাজারে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ আসে।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ম করে দিয়েছে প্রবাসীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে পারবে এক কোটি টাকা। এই টাকায় তিনি লাভ পাবেন সাড়ে ৩ শতাংশ। অথচ অন্য দেশে এটা গেইন করতে পারবে ৭ শতাংশ। তাহলে কেন তারা দেশে বিনিয়োগ করবে। এই বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করা দরকার।
সিএসই চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, ‘একটি দেশের শক্তিশালী অর্থনীতি করতে শেয়ারবাজারের গুরুত্ব অপরিসীম। শেয়ারবাজার হলো ফান্ড সংগ্রহের অন্যতম মাধ্যম। আমাদের বাজারে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাকে ফোকাস করার জন্য এসএমই মার্কেটিং প্ল্যাটফর্ম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। যা বর্তমান কমিশনের খুব ভালো একটা উদ্যোগ বলে মনে করছি।’
তিনি বলেন, ‘প্রযুক্তি উদ্ভাবন বর্তমান সময়ে নতুন মাত্রা যোগ করবে। আশা করছি, আমাদের শেয়ারবাজার এর যথাযথ ব্যবহার করতে পারবে। এর মাধ্যমে যেমন আমরা প্রযুক্তিনির্ভর হতে পারব, একইভাবে খরচও অনেক কমবে।’
নেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৪ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৮ ঘণ্টা আগে