নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: দেশের পুঁজিবাজারে টানা নয় কার্যদিবস পর মূল্যসূচক কমেছে। তবে সূচক কমলেও লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। আজ সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। একই অবস্থা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরও। তবে এ দিন লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমলেও মোট লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেড়েছে।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা গেছে, টানা নয় কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পর সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। একই দিনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৪৯ পয়েন্ট।
ডিএসইর বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস–৩০ সূচক ৮ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ৭ দশমিক ৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৬২ পয়েন্টে।
জানা গেছে, সোমবার ডিএসইতে লেনদন হওয়া অধিকাংশ ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমেছে। মুলত এ কারণেই সূচক কমেছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ১৯১টির, অপরিবর্তিত ছিল ৬২টির। ডিএসইতে সোমবার মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গতকাল রোববার ডিএসইতে এ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ এ হিসেবে টাকার অঙ্কে আগের দিনের চেয়ে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ৭ কোটি টাকা।
সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো, লাফার্জ–হোলসিম বাংলাদেশ, বেক্সিমকো ফার্মা, বিজিবি পাওয়ার, বিডি ফাইন্যান্স, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, রবি আজিয়াটা, ন্যাশনাল ফিড মিলস ও রেনেটা লিমিটেড।
দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সোমবার সিএএসপিআই ৫৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮০৭ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ১৩৩টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ৪৭টির। এ দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার চলতি মাসের ১১ তারিখ সারা দেশে লকডাউন ঘোষণার পর পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছিল। তখন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ৯০ পয়েন্ট। তবে এর পরই ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। গত রোববার পর্যন্ত টানা নয় কার্যদিবস দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বগতি ছিল। সূচকের উর্ধ্বগতির পাশাপাশি এ সময় পুঁজিবাজারে লেনদেনও বাড়ে। এর মধ্যে গত ২০ এপ্রিল ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। যা ছিল গত চার মাসের মধ্যে ডিএসইতে সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন।
ঢাকা: দেশের পুঁজিবাজারে টানা নয় কার্যদিবস পর মূল্যসূচক কমেছে। তবে সূচক কমলেও লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। আজ সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্যসূচক কমেছে ১২ পয়েন্ট। একই অবস্থা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেরও। তবে এ দিন লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমলেও মোট লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে ৭ কোটি টাকা বেড়েছে।
পুঁজিবাজার সূত্রে জানা গেছে, টানা নয় কার্যদিবস সূচক বৃদ্ধির পর সোমবার সপ্তাহের দ্বিতীয় কার্যদিবসে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ১২ দশমিক ৩৪ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৪৮৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। একই দিনে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ৪৯ পয়েন্ট।
ডিএসইর বাছাই করা কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএস–৩০ সূচক ৮ দশমিক ২০ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ১২৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আর শরিয়াহভিত্তিক কোম্পানি নিয়ে গঠিত ডিএসইএস সূচক ৭ দশমিক ৭ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ২৬২ পয়েন্টে।
জানা গেছে, সোমবার ডিএসইতে লেনদন হওয়া অধিকাংশ ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম কমেছে। মুলত এ কারণেই সূচক কমেছে। ডিএসইতে লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ১০২টির, কমেছে ১৯১টির, অপরিবর্তিত ছিল ৬২টির। ডিএসইতে সোমবার মোট লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ১৯৫ কোটি ৭৫ লাখ ৫২ হাজার টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ড। গতকাল রোববার ডিএসইতে এ লেনদেনের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১৮৮ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ এ হিসেবে টাকার অঙ্কে আগের দিনের চেয়ে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ৭ কোটি টাকা।
সোমবার ডিএসইতে লেনদেনের শীর্ষে থাকা প্রতিষ্ঠানগুলো হচ্ছে বেক্সিমকো, লাফার্জ–হোলসিম বাংলাদেশ, বেক্সিমকো ফার্মা, বিজিবি পাওয়ার, বিডি ফাইন্যান্স, লঙ্কাবাংলা ফাইন্যান্স, ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো, রবি আজিয়াটা, ন্যাশনাল ফিড মিলস ও রেনেটা লিমিটেড।
দেশের অন্য পুঁজিবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) প্রধান সূচক সোমবার সিএএসপিআই ৫৯ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৫ হাজার ৮০৭ পয়েন্টে। সোমবার সিএসইতে লেনদেন হওয়া ২৫৪টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৭৫টির, কমেছে ১৩৩টির, আর অপরিবর্তিত ছিল ৪৭টির। এ দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৭১ কোটি ৯৭ লাখ টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৯ কোটি টাকা বেশি। আগের দিন সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৬২ কোটি ৮৪ লাখ টাকা।
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় সরকার চলতি মাসের ১১ তারিখ সারা দেশে লকডাউন ঘোষণার পর পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছিল। তখন ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছিল ৯০ পয়েন্ট। তবে এর পরই ঘুরে দাঁড়ায় পুঁজিবাজার। গত রোববার পর্যন্ত টানা নয় কার্যদিবস দেশের পুঁজিবাজারে সূচকের উর্ধ্বগতি ছিল। সূচকের উর্ধ্বগতির পাশাপাশি এ সময় পুঁজিবাজারে লেনদেনও বাড়ে। এর মধ্যে গত ২০ এপ্রিল ডিএসইতে ১ হাজার ২৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। যা ছিল গত চার মাসের মধ্যে ডিএসইতে সর্বোচ্চ শেয়ার লেনদেন।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
৩০ মিনিট আগেসম্প্রতি “হরলিক্স ব্রেইন গেমস অলিম্পিয়াড”-এর আঞ্চলিক রাউন্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে জয়ী হয়েছেন ঢাকা অঞ্চলের শীর্ষ ২২ প্রতিভাবান ক্ষুদে শিক্ষার্থী। এ জয়ী শিক্ষার্থীরা ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় রাউন্ডে অংশগ্রহণ করতে যাবে
২ ঘণ্টা আগেনেপাল থেকে ভারতীয় গ্রিড ব্যবহার করে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে। একটি ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই ঐতিহাসিক পদক্ষেপের সূচনা হয়। অনুষ্ঠানে অংশ নেন ভারতের বিদ্যুৎ, আবাসন ও নগরবিষয়ক মন্ত্রী মনোহর লাল, বাংলাদেশের বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগেমূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
৯ ঘণ্টা আগে