বিজ্ঞপ্তি
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ৬০ তম বার্ষিক সাধারণ সভা গত ৩০ অক্টোবর ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম।
সভায় কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সুরাইয়া বেগম, আবু লুৎফে ফজলে রহিম খান, মো. আব্দুর রহিম চৌধুরী, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক কাশেম হুমায়ুন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ধীরাজ মালাকার, কোম্পানির সিএফও আসাদুল ইসলাম, অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা প্রধান মো. মনিরুজ্জামান ও কোম্পানি সচিব সেলিম আহমেদসহ বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং অনেক সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার উপস্থিত ছিলেন।
সভায় শেয়ার হোল্ডাররা কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থ বছরের পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন, নিরীক্ষিত হিসাব এবং এর ওপর নিরীক্ষকগণের প্রতিবেদন অনুমোদন করেন। এ ছাড়া সভায় শেয়ার হোল্ডাররা ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের জন্য ১৯ পারসেন্ট নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেন।
২০২৩-২৪ অর্থ বছরে কোম্পানির বিক্রির পরিমাণ ছিল ২৭৪ দশমিক ৯৯ কোটি টাকা যা বিগত অর্থ বছরে ছিল ৩০৮ দশমিক ৫৬ কোটি টাকা। কোম্পানির কর-পরবর্তী মুনাফা ছিল ৫৬ দশমিক ৩৮ কোটি টাকা যা বিগত অর্থ বছরে ছিল ৬৮ দশমিক ৮০ কোটি টাকা। শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬ দশমিক ৬ টাকা যা পূর্ববর্তী বছরে ছিল ৭ দশমিক ৩৭ টাকা।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ধীরাজ মালাকার কোম্পানির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা উল্লেখ করে বলেন, আমরা বর্তমান প্রকল্পগুলোর সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছি। জহুরুল ইসলাম সিটির ২য় এবং ৩য় পর্ব সম্প্রসারণের কিছু সুযোগ আছে। আমরা জমির মালিকদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় আলোচনা করে জমি ক্রয়ের মাধ্যমে এ দুটি প্রকল্প সম্প্রসারণের জন্য এগিয়ে যাচ্ছি। নতুন প্রকল্প শুরু করার লক্ষ্যে অন্যান্য এলাকায়ও জমি প্রাপ্তির জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বর্তমানে ৫টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে জহুরুল ইসলাম সিটিতে ১৫ তলা ভবন নির্মাণাধীন রয়েছে। গুলশানে ১টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের কাজ সমাপ্তির পথে। এ ছাড়া হাতিরঝিল সংলগ্ন বাড্ডায় এবং শ্যামলীতে আরও ২টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল প্রকল্প নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।
ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ৬০ তম বার্ষিক সাধারণ সভা গত ৩০ অক্টোবর ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির স্বতন্ত্র পরিচালক মো. রফিকুল ইসলাম।
সভায় কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য সুরাইয়া বেগম, আবু লুৎফে ফজলে রহিম খান, মো. আব্দুর রহিম চৌধুরী, মো. মোস্তাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র পরিচালক কাশেম হুমায়ুন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ধীরাজ মালাকার, কোম্পানির সিএফও আসাদুল ইসলাম, অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষা প্রধান মো. মনিরুজ্জামান ও কোম্পানি সচিব সেলিম আহমেদসহ বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং অনেক সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার উপস্থিত ছিলেন।
সভায় শেয়ার হোল্ডাররা কোম্পানির ২০২৪ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত অর্থ বছরের পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন, নিরীক্ষিত হিসাব এবং এর ওপর নিরীক্ষকগণের প্রতিবেদন অনুমোদন করেন। এ ছাড়া সভায় শেয়ার হোল্ডাররা ২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের জন্য ১৯ পারসেন্ট নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন করেন।
২০২৩-২৪ অর্থ বছরে কোম্পানির বিক্রির পরিমাণ ছিল ২৭৪ দশমিক ৯৯ কোটি টাকা যা বিগত অর্থ বছরে ছিল ৩০৮ দশমিক ৫৬ কোটি টাকা। কোম্পানির কর-পরবর্তী মুনাফা ছিল ৫৬ দশমিক ৩৮ কোটি টাকা যা বিগত অর্থ বছরে ছিল ৬৮ দশমিক ৮০ কোটি টাকা। শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৬ দশমিক ৬ টাকা যা পূর্ববর্তী বছরে ছিল ৭ দশমিক ৩৭ টাকা।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ধীরাজ মালাকার কোম্পানির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা উল্লেখ করে বলেন, আমরা বর্তমান প্রকল্পগুলোর সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছি। জহুরুল ইসলাম সিটির ২য় এবং ৩য় পর্ব সম্প্রসারণের কিছু সুযোগ আছে। আমরা জমির মালিকদের সঙ্গে প্রয়োজনীয় আলোচনা করে জমি ক্রয়ের মাধ্যমে এ দুটি প্রকল্প সম্প্রসারণের জন্য এগিয়ে যাচ্ছি। নতুন প্রকল্প শুরু করার লক্ষ্যে অন্যান্য এলাকায়ও জমি প্রাপ্তির জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।
বর্তমানে ৫টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে জহুরুল ইসলাম সিটিতে ১৫ তলা ভবন নির্মাণাধীন রয়েছে। গুলশানে ১টি বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্টের কাজ সমাপ্তির পথে। এ ছাড়া হাতিরঝিল সংলগ্ন বাড্ডায় এবং শ্যামলীতে আরও ২টি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই চলছে। ধানমন্ডিতে একটি বিলাসবহুল প্রকল্প নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৭ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১১ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১২ ঘণ্টা আগে