আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।
আজকের পত্রিকা: ব্র্যাক ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ব্যবসা কেমন চলছে?
মো. নাজমুল হাসান: কোভিড-পরবর্তী বর্তমান সামগ্রিক অর্থনীতির সঙ্গে বিবেচনা করলে এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতি বেশ ভালো। গত ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত আমাদের আউটলেট সংখ্যা ১ হাজার ৯৪টি। গত বছর অক্টোবরে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং পাঁচ বছর পূর্ণ করেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ গ্রাহকের হিসাব আমরা খুলেছি। আমাদের আউটলেট শহরের তুলনায় গ্রামে বেশি। আমাদের ৮০ শতাংশ আউটলেটই গ্রামাঞ্চলে।
আজকের পত্রিকা: কোন ধরনের গ্রাহক আপনাদের বেশি?
মো. নাজমুল হাসান: ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের গ্রাহক মূলত গ্রামীণ ক্ষুদ্র সঞ্চয়ে আগ্রহী, অথবা যাঁরা আমাদের কৃষি বা সিএমএসএমইর গ্রাহক। এই জনগোষ্ঠী অল্প অল্প লেনদেন করতে চায়, অল্প অল্প সঞ্চয় করতে চায়। এ ছাড়া গ্রাহকদের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ নারী। অনেক পরিবারের পুরুষেরা দেশের বাইরে থাকেন। তাঁরা পরিবারের কাছে রেমিট্যান্স পাঠান। এই ধরনের গ্রাহকদের আমরা সচেতন করি, তাঁদের হিসাব খুলতে উদ্বুদ্ধ করি।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ে আমানত-ঋণের কী অবস্থা?
মো. নাজমুল হাসান: ১৮তম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং শুরু করে। অন্যান্য স্থানে চতুর্থ বা পঞ্চম থাকলেও ঋণের ক্ষেত্রে শীর্ষে রয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। এজেন্টদের মাধ্যমে বিতরণকৃত মোট ঋণের মধ্যে আমাদের অবদান প্রায় ৬৫ শতাংশ। এ ছাড়া গত ৩১ ডিসেম্বর আমরা ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা আমানতের মাইলফলক অর্জন করেছি।
আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: শাখা থেকে দেওয়া ঋণ এজেন্টের মাধ্যমে দেওয়া ঋণের মধ্যে পার্থক্য কী?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিতরণ করা ঋণ এবং শাখা-উপশাখা থেকে বিতরণ করা ঋণের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। আমরা এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে আসলে একটা সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছি। আমাদের যেকোনো গ্রাহকই শাখা বা এজেন্ট আউটলেট থেকে সেবা গ্রহণ করতে পারেন।
আজকের পত্রিকা: এজেন্টদের মাধ্যমে দেওয়া ঋণ আদায়ের পরিস্থিতি কী?
মো. নাজমুল হাসান: আমাদের এজেন্টদের বিতরণ করা ঋণের আদায় পরিস্থিতি বেশ ভালো। ক্ষুদ্র ও মাঝারি গ্রাহকেরা ঋণের কিস্তির বিষয়ে বেশ সচেতন থাকেন, যার দরুন ঋণের কিস্তি আদায় হয় যথাসময়ে। হয়তো কেউ সাময়িক সমস্যার কারণে দু-তিন মাস কিস্তি দিতে পারেন না, কিন্তু এমন হয় না যে ঋণ পরিশোধ না করে কেউ লাপাত্তা হয়ে যান।
আজকের পত্রিকা: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
মো. নাজমুল হাসান: এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎটা বেশ ভালো। তবে এজেন্ট ব্যাংকিং এখন যে অবস্থায় আছে, তার থেকে সামনে কিছুটা ব্যতিক্রমী কাজ করবে। ক্যাশলেস বাংলাদেশ গড়ার একটা দৃঢ়প্রত্যয় কিন্তু শুধু সরকারের নয়, ব্যাংক হিসেবে আমাদেরও আছে। গ্রাহকদের দোরগোড়ায় যেতে হলে এ ধরনের ছোট ছোট সার্ভিস পয়েন্টকে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার যদি ক্যাশলেস হয়, তখন একটা জায়গায় ক্যাশ ইন ও ক্যাশ আউটের প্রয়োজন হবে। এই সার্ভিস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করবে এজেন্ট ব্যাংকিং।
এসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৫ মিনিট আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
৩৫ মিনিট আগেপ্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে শুরু হয়েছে বছরের সবচেয়ে বড় সেল ইভেন্ট দারাজ ১১.১১। প্রথম দিনেই ক্রেতাদের ভিড় জমে উঠেছে দারাজে। সারা দেশের মানুষ মেতে উঠেছে উৎসবের আমেজে, যেখানে পছন্দের পণ্যে মেলে দারুণ সব অফার, আর কেনাকাটার অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করে চলেছে সবাই।
১ ঘণ্টা আগেবাংলা ভাষা নিয়ে মেধাভিত্তিক টিভি রিয়্যালিটি শো ‘ইস্পাহানি মির্জাপুর বাংলাবিদ-ষষ্ঠ বর্ষ’-এর চট্টগ্রাম বিভাগের বাছাইপর্ব আগামীকাল শনিবার চট্টগ্রাম শহরের ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। এই প্রতিযোগিতার উদ্যোগ, পরিকল্পনা ও পৃষ্ঠপোষকতা করছে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড ইস
১ ঘণ্টা আগে