নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে ব্যক্তিগত কাজে বিধিবহির্ভূতভাবে অফিসের গাড়ি ব্যবহার করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে প্রয়োজনের বাইরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার, অপ্রয়োজনে বৈদ্যুতিক বাতি প্রজ্বালন, গিজার, বৈদ্যুতিক কেটলি, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার না করতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
নির্দেশনায় বলা হয়, জ্বালানি হিসেবে পেট্রল, ডিজেল, গ্যাস ওয়েল ও লুব্রিকেন্টের ব্যবহার ২০ শতাংশ বা ততোধিক কমিয়ে আনতে নেওয়া ব্যবস্থা চলমান রাখতে হবে। এ ছাড়া বিদ্যুতের ব্যবহার ২৫ শতাংশ বা ততোধিক হারে কমিয়ে আনতেও কার্যকর ব্যবস্থা জোরদার করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে গত ২৬ জুলাই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যয় সাশ্রয়ে সরকারের গৃহীত নীতির আলোকে ব্যাংক খাতে খরচ কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং নীতি ও প্রবিধি বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্দেশনা দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনায় বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ করা অর্থের ২৫ শতাংশ সাশ্রয় করতে বলা হয়।
ওই প্রজ্ঞাপনে ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে চলতি বছরের শেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) এবং আগামী বছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) আনুপাতিক হারে ব্যয় কমাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। একইভাবে জ্বালানি (পেট্রল, ডিজেল, গ্যাস প্রভৃতি), তেল ও লুব্রিকেন্ট এর জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ হতে কমপক্ষে ২০ শতাংশ ব্যয় কামানোর কথা বলা হয়। সেই লক্ষ্যে চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে ১০ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় করতে হবে। আর বাকি ১০ শতাংশ ২০২৩ সালের প্রথম ৬ মাসে কমাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে সকল ব্যাংকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। জ্বালানি খাতে বরাদ্দ অর্থ থেকে যে পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় হবে, তা কোনো অবস্থাতেই অন্য খাতে ব্যয় করা যাবে না। এ ছাড়া ব্যয় হ্রাস-সংক্রান্ত তথ্য ও কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো তাদের প্রধান কার্যালয়ে সংরক্ষণ করবে। ব্যাংকগুলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয় সংক্রান্ত সকল তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল পরিচালিত নিরীক্ষাকালে প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করবে।
এরই ধারাবাহিকতায় নতুন এই নির্দেশনা জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক, যেখানে ব্যক্তিগত কাজে অফিস-প্রদত্ত গাড়ি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হলো।
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে ব্যক্তিগত কাজে বিধিবহির্ভূতভাবে অফিসের গাড়ি ব্যবহার করতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আজ সোমবার এ সম্পর্কিত এক প্রজ্ঞাপনে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। একই সঙ্গে প্রয়োজনের বাইরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার, অপ্রয়োজনে বৈদ্যুতিক বাতি প্রজ্বালন, গিজার, বৈদ্যুতিক কেটলি, বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ব্যবহার না করতে নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
নির্দেশনায় বলা হয়, জ্বালানি হিসেবে পেট্রল, ডিজেল, গ্যাস ওয়েল ও লুব্রিকেন্টের ব্যবহার ২০ শতাংশ বা ততোধিক কমিয়ে আনতে নেওয়া ব্যবস্থা চলমান রাখতে হবে। এ ছাড়া বিদ্যুতের ব্যবহার ২৫ শতাংশ বা ততোধিক হারে কমিয়ে আনতেও কার্যকর ব্যবস্থা জোরদার করতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এর আগে গত ২৬ জুলাই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যয় সাশ্রয়ে সরকারের গৃহীত নীতির আলোকে ব্যাংক খাতে খরচ কমানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং নীতি ও প্রবিধি বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্দেশনা দেওয়া হয়। ওই নির্দেশনায় বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ করা অর্থের ২৫ শতাংশ সাশ্রয় করতে বলা হয়।
ওই প্রজ্ঞাপনে ব্যয় সাশ্রয়ের লক্ষ্যে চলতি বছরের শেষ ৬ মাসে (জুলাই-ডিসেম্বর) এবং আগামী বছরের প্রথম ৬ মাসে (জানুয়ারি-জুন) আনুপাতিক হারে ব্যয় কমাতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। একইভাবে জ্বালানি (পেট্রল, ডিজেল, গ্যাস প্রভৃতি), তেল ও লুব্রিকেন্ট এর জন্য বরাদ্দকৃত অর্থ হতে কমপক্ষে ২০ শতাংশ ব্যয় কামানোর কথা বলা হয়। সেই লক্ষ্যে চলতি বছরের জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ৬ মাসে ১০ শতাংশ জ্বালানি সাশ্রয় করতে হবে। আর বাকি ১০ শতাংশ ২০২৩ সালের প্রথম ৬ মাসে কমাতে নির্দেশনা দেওয়া আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওই নির্দেশনায় বলা হয়, এখন থেকে সকল ব্যাংকে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সাশ্রয়ী ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। জ্বালানি খাতে বরাদ্দ অর্থ থেকে যে পরিমাণ অর্থ সাশ্রয় হবে, তা কোনো অবস্থাতেই অন্য খাতে ব্যয় করা যাবে না। এ ছাড়া ব্যয় হ্রাস-সংক্রান্ত তথ্য ও কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলো তাদের প্রধান কার্যালয়ে সংরক্ষণ করবে। ব্যাংকগুলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয় সংক্রান্ত সকল তথ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শক দল পরিচালিত নিরীক্ষাকালে প্রয়োজন অনুযায়ী সরবরাহ করবে।
এরই ধারাবাহিকতায় নতুন এই নির্দেশনা জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক, যেখানে ব্যক্তিগত কাজে অফিস-প্রদত্ত গাড়ি ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হলো।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৩৬ মিনিট আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
৪ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৭ ঘণ্টা আগে