মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েই গত ৪১ মাস আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পদে দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। দেরিতে হলেও এখন ‘সুযোগ্য’ এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উঠেছে সবশেষ দুটি শিক্ষাগত যোগ্যতার (বিবিএ, এমবিএ) জাল সনদ ব্যবহারের অভিযোগ। খোদ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) গঠিত তদন্ত কমিটির মাঠপর্যায়ের তদন্তে সেটি স্পষ্ট হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সিইওর জীবনবৃত্তান্তে উল্লেখ করা সবশেষ দুটি সাময়িক সনদপত্রের কোনোটির বৈধতাই নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়নি।
তদন্তে ইতিবাচক ফল না আসায় এখন আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও পদে মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরীর চূড়ান্ত নিয়োগ আটকে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ।
যৌক্তিক কিছু কারণে আলমগীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ভিত্তি মজবুত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে আলমগীর চৌধুরী চাকরি করার আগে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সে চাকরি করতেন। তারও আগে ছিলেন ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সে। দুটি কর্মক্ষেত্রেই দাখিল করা জীবনবৃত্তান্তে ১৯৯৪ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিকম ডিগ্রি উল্লেখ করেছেন।
কিন্তু আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও পদের জন্য তিনি যোগ্যতা উল্লেখ করেছেন ২০০৪ সালে বিবিএ এবং ২০০৫ সালে এমবিএ ডিগ্রির। এখানেই তদন্ত কমিটি প্রশ্ন তুলে বলেছে, চাকরি ক্ষেত্রে সবশেষ ডিগ্রি অর্জনের বিষয়টি গত ১৬ বছর কেন তিনি তা গোপন করলেন—বিষয়টি তদন্ত কমিটির কাছে অস্পষ্ট ও রহস্যময় মনে হয়েছে বলে পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
যদিও বিবিএ এবং এমবিএ ডিগ্রির সনদ দুটি সঠিক বলেই দাবি করেছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএতে আমার যোগাযোগ হয়েছে। আমি সেখানে প্রমাণ দেখিয়েছি আমার সনদ দুটি সঠিক।’ তাঁর সম্পর্কে তৈরি করা আইডিআরএর এই প্রতিবেদন সঠিক নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
নতুন প্রজন্মের এই জীবনবিমা কোম্পানিকে দেশে ব্যবসা করার অনুমোদন দেওয়া হয় ২০২১ সালের ৬ মে। কার্যক্রমের শুরু থেকেই পর্ষদের সিদ্ধান্তে এর সিইও পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী, কাউকে বিমা কোম্পানিতে সিইও পদে নিয়োগ করার পরবর্তী ৩ মাস এবং বিশেষ ক্ষেত্রে ৬ মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্ত পাঠিয়ে পর্ষদকে সেটি আইডিআরএ থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন করাতে হয়। কিন্তু আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের পর্ষদ সেটি করেছে তার ১৬ মাস পর—২০২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরে; যা সরাসরি প্রচলিত নিয়মের ব্যত্যয়। এরপরও ওই আবেদনে সাড়া দিয়ে অগ্রসর হয় আইডিআরএ। সিইও আলমগীরের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিশ্চিত হতে মাঠে নামে তদন্ত কমিটি। এতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আলমগীর চৌধুরীর সনদ দুটিতে রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর আছে; কিন্তু পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষর নেই। নিয়ম অনুসারে রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষর থাকার কথা। তদন্তকারী দলের সদস্যদের কাছে এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটির অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ উজ্জ্বল বলেছেন, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে। তবে নানা অনিয়মের কারণে ২০০৬ সালে বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ আলমগীর চৌধুরীর সাময়িক সনদপত্র দুটির বৈধতা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়নি।
আলমগীরের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে আইডিআরএ পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইডিআরএ তদন্ত করেছে, তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি কী দাবি করেছেন, তা আমাদের দেখার বিষয় না। আমাদের কাছে কোম্পানির পক্ষ থেকে সিইওর অনুমোদন চাওয়া হয়েছে, তাঁর সব বিষয় যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তদন্ত কমিটির সুপারিশে বলা হয়, আলমগীর চৌধুরীর সাময়িক সনদপত্র দুটির বৈধতা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় এরূপ সনদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্কতার প্রয়োজন রয়েছে। অন্যথায় বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) প্রতিবেদনে অনুসারে, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার দুটি ঠিকানা রয়েছে। এই দুই ঠিকানায় তদন্ত কমিটির সদস্যরা গিয়ে দেখেছেন, উত্তরার ৩৫ নম্বর রোডের ১৩ নম্বর ছায়াবীথি বাসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অফিস-ক্যাম্পাস নেই। বরং এই ঠিকানায় মোয়াজ্জেম আলী কলেজ নামক একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
অপর ৯ বি, পলওয়েল কারনেশনের (সেকশন-৮) ঠিকানায় কোনো একাডেমিক ভবন, রেজিস্ট্রার অফিস নেই। তবে গ্রাউন্ড ফ্লোরে গাড়ির শোরুমের মধ্যে একটি বন্ধ ঘরের দরজায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি নোটিশ রয়েছে। নোটিশে ভর্তিসংক্রান্ত তথ্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক অধ্যাপক ড. হানিফ খানের (চেয়ারম্যান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ) মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অধ্যাপক ড. হানিফ খানকে ফোন করা হয়। তিনি আধা ঘণ্টা পর সেখানে উপস্থিত হন। তবে সনদ দুটির বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি। এমনকি তিনি কোনো তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন না বলে জানান। এই অফিস ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির আর কোনো অফিস আছে কি না, জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, আর কোনো অফিস নেই।
প্রশ্নবিদ্ধ শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়েই গত ৪১ মাস আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পদে দায়িত্ব পালন করছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। দেরিতে হলেও এখন ‘সুযোগ্য’ এই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে উঠেছে সবশেষ দুটি শিক্ষাগত যোগ্যতার (বিবিএ, এমবিএ) জাল সনদ ব্যবহারের অভিযোগ। খোদ বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) গঠিত তদন্ত কমিটির মাঠপর্যায়ের তদন্তে সেটি স্পষ্ট হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই সিইওর জীবনবৃত্তান্তে উল্লেখ করা সবশেষ দুটি সাময়িক সনদপত্রের কোনোটির বৈধতাই নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়নি।
তদন্তে ইতিবাচক ফল না আসায় এখন আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও পদে মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরীর চূড়ান্ত নিয়োগ আটকে দিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইডিআরএ।
যৌক্তিক কিছু কারণে আলমগীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ভিত্তি মজবুত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা পদে আলমগীর চৌধুরী চাকরি করার আগে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর স্বদেশ ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সে চাকরি করতেন। তারও আগে ছিলেন ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্সে। দুটি কর্মক্ষেত্রেই দাখিল করা জীবনবৃত্তান্তে ১৯৯৪ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিকম ডিগ্রি উল্লেখ করেছেন।
কিন্তু আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের সিইও পদের জন্য তিনি যোগ্যতা উল্লেখ করেছেন ২০০৪ সালে বিবিএ এবং ২০০৫ সালে এমবিএ ডিগ্রির। এখানেই তদন্ত কমিটি প্রশ্ন তুলে বলেছে, চাকরি ক্ষেত্রে সবশেষ ডিগ্রি অর্জনের বিষয়টি গত ১৬ বছর কেন তিনি তা গোপন করলেন—বিষয়টি তদন্ত কমিটির কাছে অস্পষ্ট ও রহস্যময় মনে হয়েছে বলে পর্যবেক্ষণ দেওয়া হয়েছে।
যদিও বিবিএ এবং এমবিএ ডিগ্রির সনদ দুটি সঠিক বলেই দাবি করেছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আইডিআরএতে আমার যোগাযোগ হয়েছে। আমি সেখানে প্রমাণ দেখিয়েছি আমার সনদ দুটি সঠিক।’ তাঁর সম্পর্কে তৈরি করা আইডিআরএর এই প্রতিবেদন সঠিক নয় বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
নতুন প্রজন্মের এই জীবনবিমা কোম্পানিকে দেশে ব্যবসা করার অনুমোদন দেওয়া হয় ২০২১ সালের ৬ মে। কার্যক্রমের শুরু থেকেই পর্ষদের সিদ্ধান্তে এর সিইও পদে দায়িত্ব পালন করে আসছেন মোহাম্মদ আলমগীর চৌধুরী। সাধারণ নিয়ম অনুযায়ী, কাউকে বিমা কোম্পানিতে সিইও পদে নিয়োগ করার পরবর্তী ৩ মাস এবং বিশেষ ক্ষেত্রে ৬ মাসের মধ্যে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির জীবনবৃত্তান্ত পাঠিয়ে পর্ষদকে সেটি আইডিআরএ থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন করাতে হয়। কিন্তু আকিজ তাকাফুল লাইফ ইনস্যুরেন্সের পর্ষদ সেটি করেছে তার ১৬ মাস পর—২০২২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বরে; যা সরাসরি প্রচলিত নিয়মের ব্যত্যয়। এরপরও ওই আবেদনে সাড়া দিয়ে অগ্রসর হয় আইডিআরএ। সিইও আলমগীরের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিশ্চিত হতে মাঠে নামে তদন্ত কমিটি। এতেই বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।
তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আলমগীর চৌধুরীর সনদ দুটিতে রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর আছে; কিন্তু পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষর নেই। নিয়ম অনুসারে রেজিস্ট্রার ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের স্বাক্ষর থাকার কথা। তদন্তকারী দলের সদস্যদের কাছে এ বিষয়ে ইউনিভার্সিটির অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী আবুল কালাম আজাদ উজ্জ্বল বলেছেন, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করে। তবে নানা অনিয়মের কারণে ২০০৬ সালে বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ আলমগীর চৌধুরীর সাময়িক সনদপত্র দুটির বৈধতা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত হয়নি।
আলমগীরের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে আইডিআরএ পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইডিআরএ তদন্ত করেছে, তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। তিনি কী দাবি করেছেন, তা আমাদের দেখার বিষয় না। আমাদের কাছে কোম্পানির পক্ষ থেকে সিইওর অনুমোদন চাওয়া হয়েছে, তাঁর সব বিষয় যাচাই-বাছাই করে অনুমোদন না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
তদন্ত কমিটির সুপারিশে বলা হয়, আলমগীর চৌধুরীর সাময়িক সনদপত্র দুটির বৈধতা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় এরূপ সনদের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সতর্কতার প্রয়োজন রয়েছে। অন্যথায় বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) প্রতিবেদনে অনুসারে, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লার দুটি ঠিকানা রয়েছে। এই দুই ঠিকানায় তদন্ত কমিটির সদস্যরা গিয়ে দেখেছেন, উত্তরার ৩৫ নম্বর রোডের ১৩ নম্বর ছায়াবীথি বাসায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো অফিস-ক্যাম্পাস নেই। বরং এই ঠিকানায় মোয়াজ্জেম আলী কলেজ নামক একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে।
অপর ৯ বি, পলওয়েল কারনেশনের (সেকশন-৮) ঠিকানায় কোনো একাডেমিক ভবন, রেজিস্ট্রার অফিস নেই। তবে গ্রাউন্ড ফ্লোরে গাড়ির শোরুমের মধ্যে একটি বন্ধ ঘরের দরজায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি নোটিশ রয়েছে। নোটিশে ভর্তিসংক্রান্ত তথ্যের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালক অধ্যাপক ড. হানিফ খানের (চেয়ারম্যান, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ) মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়েছে। তাৎক্ষণিকভাবে অধ্যাপক ড. হানিফ খানকে ফোন করা হয়। তিনি আধা ঘণ্টা পর সেখানে উপস্থিত হন। তবে সনদ দুটির বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি। এমনকি তিনি কোনো তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করবেন না বলে জানান। এই অফিস ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়টির আর কোনো অফিস আছে কি না, জানতে চাওয়া হলে তিনি জানান, আর কোনো অফিস নেই।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৪ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
৮ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
৯ ঘণ্টা আগে