বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য আহ্বান করা দরপত্রে ৫৫টি আন্তর্জাতিক কোম্পানি অংশগ্রহণ করবে—এমন প্রত্যাশা ছিল সরকারের। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র সাতটি কোম্পানি দরপত্র জমা দিয়েছে। গতকাল বুধবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী সাতটি কোম্পানির কথা বললেও সেগুলোর নাম প্রকাশ করেননি। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে আজকের পত্রিকা সাতটির মধ্যে পাঁচটি কোম্পানির নাম জানতে পেরেছে। কোম্পানিগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্রের এক্সন মোবিল, শেভরন, মালয়েশিয়ার পেট্রোনাস, চীনের সিনোপ্যাক ও ব্রিটিশ কোম্পানি শেল অয়েল।
দেশে গভীর ও অগভীর মিলিয়ে ২৬টি তেল-গ্যাস ব্লক রয়েছে। এগুলোর মধ্যে বর্তমানে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওএনজিসি। বাকি ২৪টি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য গত ১০ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে পেট্রোবাংলা। আগামী নভেম্বরে দরপত্র মূল্যায়ন শেষ হবে। তখন জানা যাবে সাগরের ২৪টি ব্লকের কে কোনটি পাচ্ছে।
এ বিষয়ে গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সেমিনারে নসরুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে কাজ করার জন্য অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছে ও করছে। আজকের সেমিনারেও ১৫টির বেশি আন্তর্জাতিক কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এবারের দরপত্রে দেশের স্বার্থের পাশাপাশি বিনিয়োগকারী কোম্পানির স্বার্থও দেখা হয়েছে। ফলে দরপত্র নিয়ে সরকার বেশ আশাবাদী।
সেমিনারের প্রথম সেশন শেষে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, আগের দরপত্রের তুলনায় নতুন দরপত্রে অনেক পার্থক্য রয়েছে। এবার অনেক সুবিধা বেড়েছে। এবার দুই পক্ষের জন্যই বিষয়টি লাভজনক করা হচ্ছে।
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও বলেন, দক্ষিণ এশিয়া অনেক শান্তিপূর্ণ একটি এলাকা। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে, তারা বিষয়টি বিবেচনা করবে। তুলনামূলক এই এলাকায় বিনিয়োগ করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশের সমুদ্রের আশপাশেই গ্যাসের অনেক বড় বাজার আছে। সার্বিক দিক বিবেচনায় মনে হচ্ছে, অনেকেই দরপত্রের প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। শেভরন দেশে ৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এটাই প্রমাণ করে বাংলাদেশ কতটা সম্ভাবনাময় দেশ।
বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য আহ্বান করা দরপত্রে ৫৫টি আন্তর্জাতিক কোম্পানি অংশগ্রহণ করবে—এমন প্রত্যাশা ছিল সরকারের। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র সাতটি কোম্পানি দরপত্র জমা দিয়েছে। গতকাল বুধবার রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এ তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী সাতটি কোম্পানির কথা বললেও সেগুলোর নাম প্রকাশ করেননি। তবে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্রে আজকের পত্রিকা সাতটির মধ্যে পাঁচটি কোম্পানির নাম জানতে পেরেছে। কোম্পানিগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্রের এক্সন মোবিল, শেভরন, মালয়েশিয়ার পেট্রোনাস, চীনের সিনোপ্যাক ও ব্রিটিশ কোম্পানি শেল অয়েল।
দেশে গভীর ও অগভীর মিলিয়ে ২৬টি তেল-গ্যাস ব্লক রয়েছে। এগুলোর মধ্যে বর্তমানে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওএনজিসি। বাকি ২৪টি ব্লকে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য গত ১০ মার্চ আন্তর্জাতিক দরপত্র আহ্বান করে পেট্রোবাংলা। আগামী নভেম্বরে দরপত্র মূল্যায়ন শেষ হবে। তখন জানা যাবে সাগরের ২৪টি ব্লকের কে কোনটি পাচ্ছে।
এ বিষয়ে গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সেমিনারে নসরুল হামিদ বলেন, বাংলাদেশের সমুদ্রে কাজ করার জন্য অনেকেই আগ্রহ প্রকাশ করেছে ও করছে। আজকের সেমিনারেও ১৫টির বেশি আন্তর্জাতিক কোম্পানি অংশ নিয়েছে। এবারের দরপত্রে দেশের স্বার্থের পাশাপাশি বিনিয়োগকারী কোম্পানির স্বার্থও দেখা হয়েছে। ফলে দরপত্র নিয়ে সরকার বেশ আশাবাদী।
সেমিনারের প্রথম সেশন শেষে প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানিবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী বলেন, আগের দরপত্রের তুলনায় নতুন দরপত্রে অনেক পার্থক্য রয়েছে। এবার অনেক সুবিধা বেড়েছে। এবার দুই পক্ষের জন্যই বিষয়টি লাভজনক করা হচ্ছে।
জ্বালানি উপদেষ্টা আরও বলেন, দক্ষিণ এশিয়া অনেক শান্তিপূর্ণ একটি এলাকা। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করে, তারা বিষয়টি বিবেচনা করবে। তুলনামূলক এই এলাকায় বিনিয়োগ করা কম ঝুঁকিপূর্ণ। বাংলাদেশের সমুদ্রের আশপাশেই গ্যাসের অনেক বড় বাজার আছে। সার্বিক দিক বিবেচনায় মনে হচ্ছে, অনেকেই দরপত্রের প্রক্রিয়ায় অংশ নেবে। শেভরন দেশে ৪ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে। এটাই প্রমাণ করে বাংলাদেশ কতটা সম্ভাবনাময় দেশ।
দীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর (তৃতীয়) প্রান্তিকে দেশের ১৭টি সাধারণ বিমা কোম্পানির মুনাফা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে একই সময়ে ২৩ কোম্পানির মুনাফা কমেছে। এ তথ্য ৪০টি সাধারণ বিমা কোম্পানির ১ জুলাই থেকে ৩০ অক্টোবর ২০২৪ পর্যন্ত অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে