নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকট ও ভঙ্গুর অবস্থার মূলে রয়েছে স্বেচ্ছাচারী রাজনীতি। স্বৈরাচারী রাজনীতির অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হচ্ছে আজকের বিকলাঙ্গ অর্থনীতি। এর পেছনে ছিলেন রাজনীতিবিদ, আমলা এবং ব্যবসায়ীদের নেক্সাস। তারা মেগা প্রকল্পে মেগা চুরির মাধ্যমে নিজেদের পকেট ভরেছে। একই সঙ্গে ওই নেক্সাস একটি সংস্কারবিরোধী জোট গঠন করেছিল, যারা নিজেদের স্বার্থে সংস্কারকে বিভিন্ন সময় বাধাগ্রস্ত করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের নাজিয়া-সালমা সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, দেশের অর্থনৈতিক সংকটের মূলে রয়েছে রাজনৈতিক বিবেচনায় গ্রহণ করা মেগা প্রকল্প, যা বাস্তবায়নে মেগা চুরি হয়েছে।
বিগত সরকারের সময়ে অনাচারী অর্থনীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য স্বেচ্ছাচারী অর্থনীতি সৃষ্টি করা হয়েছিল জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, অনাচারী অর্থনীতির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে উর্দি ছাড়া ও উর্দি পরা উভয় আমলারা, রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী গোষ্ঠী যুক্ত ছিল। এই তিন মিলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কুক্ষিগত করেছিল।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, দেশের চার খাতে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হয়েছে। এগুলো হলো ব্যাংক, জ্বালানি, ভৌত অবকাঠামো এবং আইসিটি খাত। এসব খাতের প্রকল্পগুলোয় অতিমূল্যায়ন, অনিয়ম, অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প তৈরি এবং বড় বড় চুরির ঘটনা ঘটেছে।
ব্যাংক, জ্বালানি, ভৌত অবকাঠামো এবং আইসিটি খাতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান
শ্বেতপত্র কমিটির সদস্য ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘যেকোনো সরকারের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তার রাজনৈতিক বৈধতা দরকার। সবচেয়ে ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন হয় ২০১৪ সালে। ১৫৫টি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। এতে রাজনৈতিক বৈধতার বড় ধরনের সংকট তৈরি হয়। তখনই উন্নয়নের বয়ান আরও শক্তিশালীভাবে আমরা শুনতে পেলাম।’ তিনি বলেন, ‘উন্নয়নের বয়ান বা উন্নয়ন বৈধতার চেষ্টায় ক্রনি ক্যাপিটালিজমের (চামচা পুঁজিবাদ) একটা বড় রকমের উল্লম্ফন হয়। এর কেন্দ্রে ছিলেন ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক এলিট। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আমলাদের একটা অংশ। আমলা বলতে সামরিক, বেসামরিক দুই আমলাই। সঙ্গে ব্যবসায়ীদের একটা অংশ। তারা মিলে একটা অ্যালায়েন্স তৈরি করেছিল, সেই জোট এই উন্নয়ন বয়ানকে স্থায়ী রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা প্রতি পদে পদে সংস্কারের ক্ষেত্রে বাধা দিয়েছে।’
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ইদানীং তথ্য সাজানোর ব্যাপারটা লক্ষ করা গেছে। তবে সেটা সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে আমরা হয়তো একটা ধারণা দিতে পারব।’
কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ম. তামিম বলেন, বেশির ভাগ দুর্নীতি হয়েছে প্রকল্পভিত্তিক। প্রকল্প দীর্ঘায়িত করা হয়েছে। প্রকল্পের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। দিনের পর দিন এটা করা হয়েছে। যত বড় প্রকল্প, তত বেশি চুরি।
গত ১৫ বছরে প্রকল্পে যেসব দুর্নীতি হয়েছে, সেগুলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাইরে হয়নি।অধ্যাপক ম তামিম, শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য
ম. তামিম আরও বলেন, পলিটিক্যাল কানেকশন ছাড়া কিছুই হয়নি। এগুলো সবই হয়েছে পিএমও অফিসে। ক্ষমতা কেন্দ্রীকরণের এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে রাষ্ট্রের এমন কোনো ক্ষেত্রে নেই, যেটা প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অনুমোদন ছাড়া হয়েছে।
কমিটির সদস্য ও সিপিডির বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মেগা প্রকল্পের প্রথম কথা হলো অস্বচ্ছ। কেউ ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা) দেখেননি, রিভাইজড ডিপিপি দেখেননি, কেউ ফিজিবিলিটি দেখেননি। অথচ এসব প্রকল্পে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে, যা জনগণের টাকা, করদাতাদের টাকা।
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অনুষদের ডিন এ কে এনামুল হক বলেন, আইএমইডির (বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ) এবং মহাহিসাব নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে লাখ লাখ কোটি টাকার আপত্তি আছে। এতগুলো প্রতিবেদন আসার পরেও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কোনো অ্যাকশন নেয়নি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ বলেন, করজাল বাড়ানোর জন্য যে উদ্যোগ দরকার, সেগুলো এনবিআরের হাতে নেই। এটা অর্থ বিভাগ বা সরকারের হাতে। ভ্যাট ও ট্যাক্স মিলিয়ে সরকার থেকে ৬ শতাংশের মতো করছাড় (এক্সেম্পশন) আছে। কিন্তু এনবিআরের হাতে কোনো ক্ষমতা নেই। তারা জানতেও পারে না, কোন জায়গায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
কমিটির সদস্য ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শরমিন্দ নীলোর্মি বলেন, ‘স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ, অবকাঠামো তৈরি হয়েছে, সেগুলো অনেক বছর ধরে নিয়ে যেতে হবে। ফলে সামনে কীভাবে এসব আরও উন্নত করতে পারব, সে জায়গাতে দৃষ্টি দেওয়া দরকার।’
দেশের চলমান অর্থনৈতিক সংকট ও ভঙ্গুর অবস্থার মূলে রয়েছে স্বেচ্ছাচারী রাজনীতি। স্বৈরাচারী রাজনীতির অবশ্যম্ভাবী পরিণতি হচ্ছে আজকের বিকলাঙ্গ অর্থনীতি। এর পেছনে ছিলেন রাজনীতিবিদ, আমলা এবং ব্যবসায়ীদের নেক্সাস। তারা মেগা প্রকল্পে মেগা চুরির মাধ্যমে নিজেদের পকেট ভরেছে। একই সঙ্গে ওই নেক্সাস একটি সংস্কারবিরোধী জোট গঠন করেছিল, যারা নিজেদের স্বার্থে সংস্কারকে বিভিন্ন সময় বাধাগ্রস্ত করেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থনৈতিক সাংবাদিকদের সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সঙ্গে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির মতবিনিময় সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে পরিকল্পনা কমিশনের নাজিয়া-সালমা সম্মেলনকক্ষে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিপিডির বিশেষ ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, দেশের অর্থনৈতিক সংকটের মূলে রয়েছে রাজনৈতিক বিবেচনায় গ্রহণ করা মেগা প্রকল্প, যা বাস্তবায়নে মেগা চুরি হয়েছে।
বিগত সরকারের সময়ে অনাচারী অর্থনীতিকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য স্বেচ্ছাচারী অর্থনীতি সৃষ্টি করা হয়েছিল জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, অনাচারী অর্থনীতির প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর মধ্যে উর্দি ছাড়া ও উর্দি পরা উভয় আমলারা, রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী গোষ্ঠী যুক্ত ছিল। এই তিন মিলে প্রতিষ্ঠানগুলোকে কুক্ষিগত করেছিল।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য আরও বলেন, দেশের চার খাতে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি হয়েছে। এগুলো হলো ব্যাংক, জ্বালানি, ভৌত অবকাঠামো এবং আইসিটি খাত। এসব খাতের প্রকল্পগুলোয় অতিমূল্যায়ন, অনিয়ম, অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প তৈরি এবং বড় বড় চুরির ঘটনা ঘটেছে।
ব্যাংক, জ্বালানি, ভৌত অবকাঠামো এবং আইসিটি খাতে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়েছে। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য, শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান
শ্বেতপত্র কমিটির সদস্য ও বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সানেমের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ড. সেলিম রায়হান বলেন, ‘যেকোনো সরকারের ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তার রাজনৈতিক বৈধতা দরকার। সবচেয়ে ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচন হয় ২০১৪ সালে। ১৫৫টি আসনে কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়নি। এতে রাজনৈতিক বৈধতার বড় ধরনের সংকট তৈরি হয়। তখনই উন্নয়নের বয়ান আরও শক্তিশালীভাবে আমরা শুনতে পেলাম।’ তিনি বলেন, ‘উন্নয়নের বয়ান বা উন্নয়ন বৈধতার চেষ্টায় ক্রনি ক্যাপিটালিজমের (চামচা পুঁজিবাদ) একটা বড় রকমের উল্লম্ফন হয়। এর কেন্দ্রে ছিলেন ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক এলিট। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আমলাদের একটা অংশ। আমলা বলতে সামরিক, বেসামরিক দুই আমলাই। সঙ্গে ব্যবসায়ীদের একটা অংশ। তারা মিলে একটা অ্যালায়েন্স তৈরি করেছিল, সেই জোট এই উন্নয়ন বয়ানকে স্থায়ী রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে। তারা প্রতি পদে পদে সংস্কারের ক্ষেত্রে বাধা দিয়েছে।’
শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য ও বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ইদানীং তথ্য সাজানোর ব্যাপারটা লক্ষ করা গেছে। তবে সেটা সুনির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়। তবে আমরা হয়তো একটা ধারণা দিতে পারব।’
কমিটির সদস্য ও বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ম. তামিম বলেন, বেশির ভাগ দুর্নীতি হয়েছে প্রকল্পভিত্তিক। প্রকল্প দীর্ঘায়িত করা হয়েছে। প্রকল্পের পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। দিনের পর দিন এটা করা হয়েছে। যত বড় প্রকল্প, তত বেশি চুরি।
গত ১৫ বছরে প্রকল্পে যেসব দুর্নীতি হয়েছে, সেগুলো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের বাইরে হয়নি।অধ্যাপক ম তামিম, শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সদস্য
ম. তামিম আরও বলেন, পলিটিক্যাল কানেকশন ছাড়া কিছুই হয়নি। এগুলো সবই হয়েছে পিএমও অফিসে। ক্ষমতা কেন্দ্রীকরণের এমন পর্যায়ে গিয়েছিল যে রাষ্ট্রের এমন কোনো ক্ষেত্রে নেই, যেটা প্রধানমন্ত্রীর অফিসের অনুমোদন ছাড়া হয়েছে।
কমিটির সদস্য ও সিপিডির বিশেষ ফেলো অধ্যাপক ড. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মেগা প্রকল্পের প্রথম কথা হলো অস্বচ্ছ। কেউ ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা) দেখেননি, রিভাইজড ডিপিপি দেখেননি, কেউ ফিজিবিলিটি দেখেননি। অথচ এসব প্রকল্পে হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ রয়েছে, যা জনগণের টাকা, করদাতাদের টাকা।
ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস অনুষদের ডিন এ কে এনামুল হক বলেন, আইএমইডির (বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ) এবং মহাহিসাব নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে লাখ লাখ কোটি টাকার আপত্তি আছে। এতগুলো প্রতিবেদন আসার পরেও দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কোনো অ্যাকশন নেয়নি।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ আবু ইউসুফ বলেন, করজাল বাড়ানোর জন্য যে উদ্যোগ দরকার, সেগুলো এনবিআরের হাতে নেই। এটা অর্থ বিভাগ বা সরকারের হাতে। ভ্যাট ও ট্যাক্স মিলিয়ে সরকার থেকে ৬ শতাংশের মতো করছাড় (এক্সেম্পশন) আছে। কিন্তু এনবিআরের হাতে কোনো ক্ষমতা নেই। তারা জানতেও পারে না, কোন জায়গায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে।
কমিটির সদস্য ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক শরমিন্দ নীলোর্মি বলেন, ‘স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে যে বিনিয়োগ, অবকাঠামো তৈরি হয়েছে, সেগুলো অনেক বছর ধরে নিয়ে যেতে হবে। ফলে সামনে কীভাবে এসব আরও উন্নত করতে পারব, সে জায়গাতে দৃষ্টি দেওয়া দরকার।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
৯ ঘণ্টা আগেদেশে চাহিদার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ভেজাল, নকল, মানহীন, অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী সামগ্রী। বাংলাদেশ যেন বিদেশি এসব পণ্যের ডাম্পিং স্টেশন। প্রতিরোধে কঠোর ব্যবস্থা না নেওয়ায় দিন দিন এসব পণ্যে সয়লাব হচ্ছে বাজার। বিদেশ থেকে চোরাই পথে বিপুল পরিমাণে নিম্নমানের ভেজাল প্রসাধনী ঢুকছে দেশে।
১১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী নির্মাণ, আবাসন, বিদ্যুৎ ও সংশ্লিষ্ট সরঞ্জামকেন্দ্রিক দেশের সবচেয়ে বড় ছয়টি পৃথক আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী। চলবে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত
১৩ ঘণ্টা আগেব্রোকারেজ হাউস সাবভ্যালি সিকিউরিটিজের সব ধরনের কার্যক্রম পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। মূলধন ঋণাত্মক ও বিনিয়োগের বিপরীতে দেওয়া ঋণের অনুপাত অনেক বেশি হওয়ায় এই নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ।
১৪ ঘণ্টা আগে