অনলাইন ডেস্ক
তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানির জন্য কার্গো সন্ধান করছে বাংলাদেশ। এলএনজি আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশের রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (আরপিজিসিএল) আগামী ডিসেম্বর মাসে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির জন্য কার্গো খুঁজছে।
পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার আরপিজিসিএল—এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নথি থেকে জানা গেছে, আগামী ৩০-৩১ ডিসেম্বরে বাংলাদেশে এলএনজি সরবরাহের জন্য কার্গো সন্ধান করছে বাংলাদেশ।
এর আগে, বাংলাদেশ এলএনজি আমদানির জন্য টেন্ডার বা দরপত্র আহ্বান করে। এই টেন্ডার জমা দেওয়ার শেষ সময় চলতি মাসের ২৪ তারিখ।
এদিকে, বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর কাছে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাতে সরকারের বিপুল বকেয়া জমেছে। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বাবদ সরকারের বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬০৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন বা ৬০ কোটি ডলারের বেশি। এই বকেয়া পরিশোধ না করায় নতুন করে এলএনজি কেনা বন্ধ আছে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান উপকরণ ডিজেল, পেট্রল, অকটেন, ফার্নেস ওয়েল ও এলএনজি। দেশে ব্যবহৃত এসব জ্বালানির শতকরা ৬০ ভাগই আমদানি করতে হয়। এখন জ্বালানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে কয়েক দিন ধরেই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে উৎপাদন কমেছে।
দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মোট উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ২৮ হাজার মেগাওয়াট। বর্তমানে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় বিদ্যুতের চাহিদা ১৬ হাজার ৫০০ থেকে ১৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। কিন্তু উৎপাদন হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। ঘাটতি থাকছে কমপক্ষে ২ হাজার মেগাওয়াট। ফলে ব্যাপক মাত্রায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
ডলার-সংকটের কারণে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের সময় এলএনজির পরিশোধ করা যায়নি। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদন সচল রাখতে প্রয়োজনীয় জ্বালানির নিশ্চয়তা এবং বকেয়া অর্থ চাইছে। কিন্তু সরকারের কাছে ডলারের ঘাটতি থাকায় তা মেটানো যাচ্ছে না। এখন জ্বালানিসংকট তীব্র হওয়ার এটা বড় কারণ। আট মাস ধরেই এ পরিস্থিতি চলতে থাকায় মজুত জ্বালানিও প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। ভারতের আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকেও কম বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। আদানি গ্রুপ বকেয়া শোধের তাগিদ দিয়ে চিঠি দিয়েছে।
সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদনে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বকেয়ার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত
তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস বা এলএনজি আমদানির জন্য কার্গো সন্ধান করছে বাংলাদেশ। এলএনজি আমদানির লক্ষ্যে বাংলাদেশের রূপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস কোম্পানি লিমিটেড (আরপিজিসিএল) আগামী ডিসেম্বর মাসে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির জন্য কার্গো খুঁজছে।
পাকিস্তানভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিজনেস রেকর্ডারের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল মঙ্গলবার আরপিজিসিএল—এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত নথি থেকে জানা গেছে, আগামী ৩০-৩১ ডিসেম্বরে বাংলাদেশে এলএনজি সরবরাহের জন্য কার্গো সন্ধান করছে বাংলাদেশ।
এর আগে, বাংলাদেশ এলএনজি আমদানির জন্য টেন্ডার বা দরপত্র আহ্বান করে। এই টেন্ডার জমা দেওয়ার শেষ সময় চলতি মাসের ২৪ তারিখ।
এদিকে, বেসরকারি বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর কাছে আমদানিনির্ভর জ্বালানি খাতে সরকারের বিপুল বকেয়া জমেছে। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বাবদ সরকারের বকেয়ার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৬০৭ দশমিক ৩৫ মিলিয়ন বা ৬০ কোটি ডলারের বেশি। এই বকেয়া পরিশোধ না করায় নতুন করে এলএনজি কেনা বন্ধ আছে।
বিদ্যুৎ উৎপাদনের অন্যতম প্রধান উপকরণ ডিজেল, পেট্রল, অকটেন, ফার্নেস ওয়েল ও এলএনজি। দেশে ব্যবহৃত এসব জ্বালানির শতকরা ৬০ ভাগই আমদানি করতে হয়। এখন জ্বালানির সংকট তীব্র আকার ধারণ করেছে। এতে কয়েক দিন ধরেই বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোতে উৎপাদন কমেছে।
দেশের বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর মোট উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ২৮ হাজার মেগাওয়াট। বর্তমানে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত প্রতি ঘণ্টায় বিদ্যুতের চাহিদা ১৬ হাজার ৫০০ থেকে ১৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। কিন্তু উৎপাদন হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৪ হাজার ৫০০ মেগাওয়াট। ঘাটতি থাকছে কমপক্ষে ২ হাজার মেগাওয়াট। ফলে ব্যাপক মাত্রায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে।
ডলার-সংকটের কারণে ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা সরকারের সময় এলএনজির পরিশোধ করা যায়নি। এখন বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো উৎপাদন সচল রাখতে প্রয়োজনীয় জ্বালানির নিশ্চয়তা এবং বকেয়া অর্থ চাইছে। কিন্তু সরকারের কাছে ডলারের ঘাটতি থাকায় তা মেটানো যাচ্ছে না। এখন জ্বালানিসংকট তীব্র হওয়ার এটা বড় কারণ। আট মাস ধরেই এ পরিস্থিতি চলতে থাকায় মজুত জ্বালানিও প্রায় ফুরিয়ে এসেছে। ভারতের আদানি গ্রুপের বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকেও কম বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছে। আদানি গ্রুপ বকেয়া শোধের তাগিদ দিয়ে চিঠি দিয়েছে।
সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো প্রতিবেদনে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বকেয়ার চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। এতে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে ৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত
বিটকয়েনের মূল্য রেকর্ড উচ্চতায় পৌঁছেছে। একেকটি বিটকয়েনের মূল্য ছাড়িয়েছে ৯৪ হাজার মার্কিন। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম কোম্পানি ট্রুথ সোশ্যাল ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন প্রতিষ্ঠান বাক্ট (বিএকেকেটি) কিনবে আলোচনা করছে—এমন প্রতিবেদন প্রকাশের পর বিটকয়েনের দামের এই উত্থান ঘটেছে। ট্রাম্প প্রশাসনের
৩ ঘণ্টা আগেদেশের পোলট্রি খাতে সংকট যেন লেগেই আছে। ডিম ও মুরগির দামে চলমান অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে সরকারনির্ধারিত মূল্য কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়ার পর এবার নতুন করে দেখা দিয়েছে এক দিনের মুরগির বাচ্চা সরবরাহ সংকট। প্রান্তিক খামারিদের অভিযোগ, করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো...
৮ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় আশাবাদী হয়ে উঠেছে ভারতীয় তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকেরা। তাঁরা মনে করছেন, নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর নতুন আমলে চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর পরিকল্পনা করেছেন। এই বিষয়টি ভারতের জন্য মার্কিন রপ্তানি বাজারে বড় একটি অংশ...
১০ ঘণ্টা আগেএস আলম সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে ৪৫৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে ইউনিয়ন ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংক। মূলত যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে এস আলমের নিয়োগ দেওয়া ইউনিয়ন ব্যাংকের ২৬২ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে