মাহফুজুল ইসলাম, ঢাকা
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে, কিন্তু ২০২৩ সালে তা ২২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ কমে গেছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত এক দশকে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ অর্ধেক কমে গেলেও এখন পর্যন্ত চীন তার শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তুলনায় দ্বিগুণ রপ্তানি করে এই সময়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে অন্যতম রপ্তানি প্রতিযোগী ভিয়েতনাম। যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড গার্মেন্টসের (ওটেক্সার) সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন পর্যালোচনা থেকে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
ওটেক্সার প্রতিবেদন বলছে, গত এক দশকে (২০১৪-২০২৪) বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে মোট ৮১ হাজার ৭৭৩ কোটি ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারের। এর মধ্যে বাংলাদেশ এককভাবে রপ্তানি করেছে ৬ হাজার ১৩২ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার সমমূল্যের পণ্য, যা যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশকে তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
কিন্তু রপ্তানি অংশীদারত্ব আগের তুলনায় প্রায় অর্ধেক কমে যাওয়া সত্ত্বেও এই সময় চীন ২৪ হাজার ৩৭ কোটি ২৫ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। এই দিয়েই শীর্ষ স্থান এখনো অটুট রেখেছে চীন। পরিসংখ্যান বলছে, এই সময় চীনের হাত থেকে বেরিয়ে যাওয়া রপ্তানি বাজার দখলে নিয়েছে প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিয়েতনাম এবং তৃতীয় অবস্থানের বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রে গত এক দশকে ভিয়েতনাম রপ্তানি করেছে ১২ হাজার ৭৩১ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার ডলারের পোশাক; যা বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তবে ওটেক্সার প্রতিবেদন বলছে, রপ্তানি প্রবৃদ্ধির দৌড়ে ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ রেটিং অর্জন করে প্রতিযোগী যেকোনো দেশের তুলনায় এই সময় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভালো করেছে তৃতীয় অবস্থানের বাংলাদেশ।
র্যাপিডের (রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট) নির্বাহী পরিচালক ড. এম আবু ইউসুফ বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের স্নায়ুযুদ্ধের সুযোগে ভিয়েতনামসহ অন্যান্য প্রতিযোগী দেশ চীনের বাজার দখল করছে। এর কারণ, তাদের কারখানাগুলো পরিবেশবান্ধব এবং শ্রম আইন মেনে চলে। তবে এই প্রবৃদ্ধি শুধু পোশাক রপ্তানিতে বিবেচনা করলে হবে না, বরং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সামগ্রিক পরিস্থিতি, দেশীয় উৎপাদন খরচ এবং কাঁচামালের সহজলভ্যতার ওপরও নির্ভরশীল। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি হলেও চ্যালেঞ্জ অস্বীকার করার সুযোগ নেই। বিদেশি বিনিয়োগ, পরিবহন অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় ভালো অবস্থানে উঠে আসতে পারে বলেও অভিমত দেন তিনি।
২০১৪ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৪ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২২ সালে বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। অর্থাৎ গত এক দশকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। তবে ২০২৩ সালে বৈশ্বিক মন্দার কারণে রপ্তানি প্রায় ২২ শতাংশ কমে ৭ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
চীনের রপ্তানি ২০১৪ সালে ছিল ২৯ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালে কমে ১৬ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়, অর্থাৎ এক দশকে ৪৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার কমেছে। ভিয়েতনাম ২০১৪ সালে ৯ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ১৪ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, ৫২ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি।
ভারত ২০১৪ সালে ৩ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালে ৪ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, প্রবৃদ্ধি ঘটে ৩৮ শতাংশ। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে ভারত চতুর্থ স্থানে রয়েছে। পাকিস্তানও গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ৩৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। ২০১৪ সালে দেশটি ১ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করে যুক্তরাষ্ট্রে, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি প্রতিযোগিতায় চীন ও ভিয়েতনাম থেকে পিছিয়ে থাকা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দেশের নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন ম্যানমেইড ফাইবার পণ্যের ৭০ শতাংশ পণ্য রপ্তানি করে। বাংলাদেশ ম্যানমেইড ফাইবার পণ্যের মধ্যে সুতার পণ্য সবে রপ্তানি শুরু করেছে। অন্যদিকে ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চেয়ে চার ধরনের বেশি সুবিধা ভোগ করে আসছে। ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বেশি ট্রেড প্রেফারেন্স বা বাণিজ্য সুবিধা পাচ্ছে। চীনের কাছাকাছি হওয়ায় কম সময়ে এবং কম খরচে কাঁচামাল সংগ্রহ করছে। গভীর সমুদ্রবন্দর থাকায় দ্রুত ও স্বল্প খরচে পণ্য পরিবহন করতে পারছে। কোরিয়া ও জাপানের উদ্যোক্তারা ভিয়েতনামের কারখানাগুলোতে ব্যাপক বিনিয়োগ করায় তারা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্র্যান্ডিংয়েও এগিয়ে।
এক প্রশ্নের জবাবে এই উদ্যোক্তা-রপ্তানিকারক বলেন, ‘হতাশার কিছু নেই। নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও যে আমরা প্রবৃদ্ধিতে রয়েছি, সেটিই বড় স্বস্তির। ম্যানমেইড ফাইবারের সিল্কসহ অন্যান্য সুতার পণ্যের পোশাক রপ্তানি শুরু হলে বাংলাদেশ আরও বেশি পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করতে সক্ষম হবে।’
প্রবৃদ্ধির শীর্ষে থেকেও বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের দৌড়ে পিছিয়ে রয়েছে। ২০১৪ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ বেড়েছে, কিন্তু ২০২৩ সালে তা ২২ দশমিক শূন্য ৪ শতাংশ কমে গেছে। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে গত এক দশকে পোশাক রপ্তানির পরিমাণ অর্ধেক কমে গেলেও এখন পর্যন্ত চীন তার শীর্ষ স্থান ধরে রেখেছে। এ ছাড়া বাংলাদেশের তুলনায় দ্বিগুণ রপ্তানি করে এই সময়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে অন্যতম রপ্তানি প্রতিযোগী ভিয়েতনাম। যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইলস অ্যান্ড গার্মেন্টসের (ওটেক্সার) সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদন পর্যালোচনা থেকে এই চিত্র পাওয়া গেছে।
ওটেক্সার প্রতিবেদন বলছে, গত এক দশকে (২০১৪-২০২৪) বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানি হয়েছে মোট ৮১ হাজার ৭৭৩ কোটি ৩৩ লাখ ৮০ হাজার ডলারের। এর মধ্যে বাংলাদেশ এককভাবে রপ্তানি করেছে ৬ হাজার ১৩২ কোটি ১৬ লাখ ৫০ হাজার ডলার সমমূল্যের পণ্য, যা যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশকে তৃতীয় বৃহত্তম রপ্তানিকারক দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
কিন্তু রপ্তানি অংশীদারত্ব আগের তুলনায় প্রায় অর্ধেক কমে যাওয়া সত্ত্বেও এই সময় চীন ২৪ হাজার ৩৭ কোটি ২৫ লাখ ৯০ হাজার ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে। এই দিয়েই শীর্ষ স্থান এখনো অটুট রেখেছে চীন। পরিসংখ্যান বলছে, এই সময় চীনের হাত থেকে বেরিয়ে যাওয়া রপ্তানি বাজার দখলে নিয়েছে প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা ভিয়েতনাম এবং তৃতীয় অবস্থানের বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রে গত এক দশকে ভিয়েতনাম রপ্তানি করেছে ১২ হাজার ৭৩১ কোটি ৫৫ লাখ ৩০ হাজার ডলারের পোশাক; যা বাংলাদেশের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ। তবে ওটেক্সার প্রতিবেদন বলছে, রপ্তানি প্রবৃদ্ধির দৌড়ে ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ রেটিং অর্জন করে প্রতিযোগী যেকোনো দেশের তুলনায় এই সময় যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ভালো করেছে তৃতীয় অবস্থানের বাংলাদেশ।
র্যাপিডের (রিসার্চ অ্যান্ড পলিসি ইন্টিগ্রেশন ফর ডেভেলপমেন্ট) নির্বাহী পরিচালক ড. এম আবু ইউসুফ বলেন, ‘চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের স্নায়ুযুদ্ধের সুযোগে ভিয়েতনামসহ অন্যান্য প্রতিযোগী দেশ চীনের বাজার দখল করছে। এর কারণ, তাদের কারখানাগুলো পরিবেশবান্ধব এবং শ্রম আইন মেনে চলে। তবে এই প্রবৃদ্ধি শুধু পোশাক রপ্তানিতে বিবেচনা করলে হবে না, বরং আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের সামগ্রিক পরিস্থিতি, দেশীয় উৎপাদন খরচ এবং কাঁচামালের সহজলভ্যতার ওপরও নির্ভরশীল। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানিতে উল্লেখযোগ্য প্রবৃদ্ধি হলেও চ্যালেঞ্জ অস্বীকার করার সুযোগ নেই। বিদেশি বিনিয়োগ, পরিবহন অবকাঠামো উন্নয়ন এবং বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতায় ভালো অবস্থানে উঠে আসতে পারে বলেও অভিমত দেন তিনি।
২০১৪ সালে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রে ৪ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২২ সালে বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়। অর্থাৎ গত এক দশকে রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫০ দশমিক ৭৯ শতাংশ। তবে ২০২৩ সালে বৈশ্বিক মন্দার কারণে রপ্তানি প্রায় ২২ শতাংশ কমে ৭ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে।
চীনের রপ্তানি ২০১৪ সালে ছিল ২৯ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালে কমে ১৬ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়, অর্থাৎ এক দশকে ৪৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার কমেছে। ভিয়েতনাম ২০১৪ সালে ৯ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ১৪ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, ৫২ দশমিক ৯৬ শতাংশ প্রবৃদ্ধি।
ভারত ২০১৪ সালে ৩ দশমিক ৪০ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালে ৪ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছায়, প্রবৃদ্ধি ঘটে ৩৮ শতাংশ। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রে ভারত চতুর্থ স্থানে রয়েছে। পাকিস্তানও গত এক দশকে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ৩৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করে। ২০১৪ সালে দেশটি ১ দশমিক ৪৬ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করে যুক্তরাষ্ট্রে, যা ২০২৩ সালে বেড়ে ২ দশমিক শূন্য ২ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে রপ্তানি প্রতিযোগিতায় চীন ও ভিয়েতনাম থেকে পিছিয়ে থাকা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে দেশের নিট পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর সিনিয়র সহসভাপতি ফজলে শামীম এহসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে চীন ম্যানমেইড ফাইবার পণ্যের ৭০ শতাংশ পণ্য রপ্তানি করে। বাংলাদেশ ম্যানমেইড ফাইবার পণ্যের মধ্যে সুতার পণ্য সবে রপ্তানি শুরু করেছে। অন্যদিকে ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রসহ আন্তর্জাতিক বাজারে বাংলাদেশের চেয়ে চার ধরনের বেশি সুবিধা ভোগ করে আসছে। ভিয়েতনাম যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বেশি ট্রেড প্রেফারেন্স বা বাণিজ্য সুবিধা পাচ্ছে। চীনের কাছাকাছি হওয়ায় কম সময়ে এবং কম খরচে কাঁচামাল সংগ্রহ করছে। গভীর সমুদ্রবন্দর থাকায় দ্রুত ও স্বল্প খরচে পণ্য পরিবহন করতে পারছে। কোরিয়া ও জাপানের উদ্যোক্তারা ভিয়েতনামের কারখানাগুলোতে ব্যাপক বিনিয়োগ করায় তারা যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ব্র্যান্ডিংয়েও এগিয়ে।
এক প্রশ্নের জবাবে এই উদ্যোক্তা-রপ্তানিকারক বলেন, ‘হতাশার কিছু নেই। নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও যে আমরা প্রবৃদ্ধিতে রয়েছি, সেটিই বড় স্বস্তির। ম্যানমেইড ফাইবারের সিল্কসহ অন্যান্য সুতার পণ্যের পোশাক রপ্তানি শুরু হলে বাংলাদেশ আরও বেশি পরিমাণ পণ্য রপ্তানি করতে সক্ষম হবে।’
পণ্যবাহী যানবাহনের জট কমানো এবং বন্দর কার্যক্রমে আরও গতি আনতে চলতি মাসের শেষ দিকে সম্পূর্ণ ডিজিটাল গেট ফি
৩ ঘণ্টা আগেবেরিয়ে আসতে শুরু করেছে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংকগুলোয় চলতি বছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত খেলাপি ঋণের
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন পবিত্র রমজান উপলক্ষে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার। একই সঙ্গে পণ্যের দামও যৌক্তিক পর্যায়ে রাখতে উদ্যোগী হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদুর্নীতি, মূল্যস্ফীতি, উচ্চ করহারসহ ১৭ ধরনের বাধায় বিপর্যস্ত দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য। রয়েছে সামাজিক সমস্যাও।
৫ ঘণ্টা আগে