নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে তালিকাভুক্ত আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের অংশীদারত্ব কিনেছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও তাঁর সহযোগীরা। কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কাছে আবেদন জানিয়েছিল। এর জবাবে মূলধন বাড়াতে অনুমতির প্রয়োজন নেই উল্লেখ করে আগের দেওয়া তিনটি নির্দেশনা পালনের নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আল-আমিন কেমিক্যালের ৪৮ দশমিক ১৭৫ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা কিনে নিয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এবং আলোচিত বিনিয়োগকারী আবুল খায়ের হিরুর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানসহ অন্য সহযোগীরা। এরপর বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কিন্তু কোম্পানিটির মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না হওয়ায় কমিশনের ২০১৯, ২০২১ ও ২০২২ সালে জারি করা তিনটি নির্দেশনা পালনের আদেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে জানিয়ে কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি।
২৫ কোটি টাকা মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে কোম্পানির আবেদনের বিষয় উল্লেখ করে বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নয়। এ কারণে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য কমিশনের পূর্ব সম্মতির প্রয়োজন নেই। তবে কোম্পানিকে এ বিষয়ে বিএসইসির ২০ জুন ২০১৯, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ এবং ৭ জুলাই ২০২২–এর নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ৩ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় কোম্পানির দুটি এজেন্ডা অনুমোদন করা হয়। এগুলো হলো— অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা এবং পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা করা। এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে শেয়ারহোল্ডাররা সম্মতি জানিয়েছেন।
তথ্যমতে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ আশিকের ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আতিকার ১৫ দশমিক ৯৭৫ শতাংশ ও তাজাক্কা তানজিমের ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছেন সাকিব ও হিরুর সহযোগীরা।
এর মধ্যে সাকিবের দুটি প্রতিষ্ঠান মোনার্ক মার্ট (জাভেদ এ মতিন প্রতিনিধিত্বকারী) ২ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মোনার্ক এক্সপ্রেস ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার কিনেছে।
এ ছাড়া আমিনুল ইসলাম সিকদার এবং মো. খায়রুল বাশার (ইশাল কমিউনিকেশনের প্রতিনিধিত্বকারী) ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ, এএফএম রফিকুজ্জামান ১০ শতাংশ, মাসুক আলম ৬ শতাংশ, মো. হুমায়ুন কবির (লাভা ইলেকট্রোডস ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিনিধিত্বকারী) ২ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মুন্সী শফি উদ্দিন কোম্পানিটির ৮ দশমিক ১৭৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন।
লাভা ইলেকট্রোডস ইন্ডাস্ট্রিজ পুঁজিবাজারের সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত বিনিয়োগকারী ও সমবায় অধিদপ্তরের উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের হিরুর পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। আর জাভেদ এ মতিন হচ্ছেন সাকিব আল হাসান ও হিরুর মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউস মোনার্ক হোল্ডিংসের অন্যতম অংশীদার।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের পুনর্গঠিত পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আমিনুল ইসলাম শিকদার। আর কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করবেন মুন্সি শফি উদ্দীন। একই সঙ্গে মাসুক আলম, এএফএম রফিকুজ্জামান, জিভেদ এ মতিন, খাইরুল বাশার ও হুমায়ুন কবির কোম্পানিটির মনোনীত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া সিমাব ফাহিম কোম্পানিটির স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ বর্তমানে পুঁজিবাজারের ওটিসিতে তালিকাভুক্ত রয়েছে। সম্প্রতি বিএসইসি ওটিসি মার্কেট বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। তাই আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে কোম্পানিটিকে এসএমই প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
কোম্পানিটি ২০০২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। বর্তমানে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৫০ লাখ। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৫০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
পুঁজিবাজারে ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) মার্কেটে তালিকাভুক্ত আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের অংশীদারত্ব কিনেছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান ও তাঁর সহযোগীরা। কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির কাছে আবেদন জানিয়েছিল। এর জবাবে মূলধন বাড়াতে অনুমতির প্রয়োজন নেই উল্লেখ করে আগের দেওয়া তিনটি নির্দেশনা পালনের নির্দেশ দিয়েছে বিএসইসি।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আল-আমিন কেমিক্যালের ৪৮ দশমিক ১৭৫ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা কিনে নিয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান এবং আলোচিত বিনিয়োগকারী আবুল খায়ের হিরুর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানসহ অন্য সহযোগীরা। এরপর বিএসইসির নির্দেশনা অনুযায়ী কোম্পানিটির অনুমোদিত ও পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কিন্তু কোম্পানিটির মূল বাজারে তালিকাভুক্ত না হওয়ায় কমিশনের ২০১৯, ২০২১ ও ২০২২ সালে জারি করা তিনটি নির্দেশনা পালনের আদেশ দেওয়া হয়েছে। সম্প্রতি এ বিষয়ে জানিয়ে কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) বরাবর চিঠি পাঠিয়েছে বিএসইসি।
২৫ কোটি টাকা মূলধন বাড়ানোর বিষয়ে কোম্পানির আবেদনের বিষয় উল্লেখ করে বিএসইসির চিঠিতে বলা হয়েছে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানি নয়। এ কারণে প্রাইভেট প্লেসমেন্টের মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধন বাড়ানোর জন্য কমিশনের পূর্ব সম্মতির প্রয়োজন নেই। তবে কোম্পানিকে এ বিষয়ে বিএসইসির ২০ জুন ২০১৯, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ এবং ৭ জুলাই ২০২২–এর নির্দেশনা পালন করতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ৩ ডিসেম্বর কোম্পানিটির বিশেষ সাধারণ সভা (ইজিএম) অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় কোম্পানির দুটি এজেন্ডা অনুমোদন করা হয়। এগুলো হলো— অনুমোদিত মূলধন ১০০ কোটি টাকায় উন্নীত করা এবং পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকা করা। এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে শেয়ারহোল্ডাররা সম্মতি জানিয়েছেন।
তথ্যমতে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ আশিকের ১৮ দশমিক ৪০ শতাংশ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ আতিকার ১৫ দশমিক ৯৭৫ শতাংশ ও তাজাক্কা তানজিমের ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার কিনে নিয়েছেন সাকিব ও হিরুর সহযোগীরা।
এর মধ্যে সাকিবের দুটি প্রতিষ্ঠান মোনার্ক মার্ট (জাভেদ এ মতিন প্রতিনিধিত্বকারী) ২ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মোনার্ক এক্সপ্রেস ৪ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার কিনেছে।
এ ছাড়া আমিনুল ইসলাম সিকদার এবং মো. খায়রুল বাশার (ইশাল কমিউনিকেশনের প্রতিনিধিত্বকারী) ১৪ দশমিক ৪ শতাংশ, এএফএম রফিকুজ্জামান ১০ শতাংশ, মাসুক আলম ৬ শতাংশ, মো. হুমায়ুন কবির (লাভা ইলেকট্রোডস ইন্ডাস্ট্রিজের প্রতিনিধিত্বকারী) ২ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং মুন্সী শফি উদ্দিন কোম্পানিটির ৮ দশমিক ১৭৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছেন।
লাভা ইলেকট্রোডস ইন্ডাস্ট্রিজ পুঁজিবাজারের সবচেয়ে আলোচিত-সমালোচিত বিনিয়োগকারী ও সমবায় অধিদপ্তরের উপ-নিবন্ধক আবুল খায়ের হিরুর পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। আর জাভেদ এ মতিন হচ্ছেন সাকিব আল হাসান ও হিরুর মালিকানাধীন ব্রোকারেজ হাউস মোনার্ক হোল্ডিংসের অন্যতম অংশীদার।
কোম্পানি সূত্রে জানা গেছে, আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজের পুনর্গঠিত পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন আমিনুল ইসলাম শিকদার। আর কোম্পানিটির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করবেন মুন্সি শফি উদ্দীন। একই সঙ্গে মাসুক আলম, এএফএম রফিকুজ্জামান, জিভেদ এ মতিন, খাইরুল বাশার ও হুমায়ুন কবির কোম্পানিটির মনোনীত পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এ ছাড়া সিমাব ফাহিম কোম্পানিটির স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
আল-আমিন কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ বর্তমানে পুঁজিবাজারের ওটিসিতে তালিকাভুক্ত রয়েছে। সম্প্রতি বিএসইসি ওটিসি মার্কেট বাতিলের ঘোষণা দিয়েছে। তাই আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে কোম্পানিটিকে এসএমই প্ল্যাটফর্মে স্থানান্তর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
কোম্পানিটি ২০০২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। বর্তমানে কোম্পানিটির মোট শেয়ার সংখ্যা ৫০ লাখ। এর মধ্যে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৫০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ২ দশমিক ৫৪ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ৪৭ দশমিক ৪৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি মোতাবেক পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করলে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অন্যান্য দেশের বাণিজ্য ব্যাপক হারে হ্রাস পাবে। বিশ্বব্যাপী এর প্রভাব কেমন হবে? এটি ১৯৮০ সালে শুরু হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য উদারীকরণ যুগের অবসান ঘটাবে নাকি...
৮ ঘণ্টা আগেস্বাধীনতার পর জাহাজে করে পাকিস্তান থেকে বাংলাদেশের সমুদ্রবন্দরে পণ্য পরিবহন বন্ধ ছিল। এতদিন পাকিস্তানি পণ্য তৃতীয় দেশ হয়ে জাহাজে করে বাংলাদেশ আসত। সেসব পণ্যও বন্দরে পৌঁছার পর শতভাগ কায়িক পরীক্ষা করা হতো। কিন্তু গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতা নিয়ে পাকিস্তানের সঙ্
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
১১ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে