অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সহায়তা করায় ভারত, চীনসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের অন্তত দুই ডজন প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। যদি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়, তাহলে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম কোনো চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে ইইউর তরফ থেকে।
ইইউ প্রস্তাবিত এই নিষেধাজ্ঞার খসড়ার বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, চীনা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ভারত, তুরস্ক, হংকং, শ্রীলঙ্কা, কাজাখস্তান, থাইল্যান্ড ও সার্বিয়ারও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান আছে। এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলোই এই প্রথমবারের মতো নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে। তবে প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়নি বিধায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
প্রস্তাবিত এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় উল্লিখিত দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবে না। এর আগেও ইইউ বেশ কয়েক দফায় বেশ কয়েকটি চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু সেগুলো বাস্তবায়িত হয়নি।
মূলত ইইউভুক্ত অনেক দেশই চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিপক্ষে। এর মধ্যে জার্মানি উল্লেখযোগ্য। কারণ, দেশটির অন্যতম রপ্তানি বাজার হলো চীন। বিশেষ দেশটির সবচেয়ে বড় গাড়ি রপ্তানির বাজার হলো চীন। ফক্সওয়াগনসহ জার্মান ব্র্যান্ডগুলো বিপুল পরিমাণ গাড়ি রপ্তানি করে চীনে।
নিয়ম অনুসারে, কোনো নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে পাস না হলে তা আইনে পরিণত হয় না। তাই এবারও এই নিষেধাজ্ঞার খসড়া প্রস্তাব পাস হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
ব্লুমবার্গের কাছে আসা নথি বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, মূলত উল্লিখিত দেশগুলোর প্রযুক্তি ও ইলেকট্রনিকস কোম্পানিগুলোকে এই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য রাশিয়াকে সমরাস্ত্র তৈরিকে সহায়তা করছে বলে অভিযোগ ইউরোপীয় ইউনিয়নের।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সহায়তা করায় ভারত, চীনসহ বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশের অন্তত দুই ডজন প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। যদি নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়, তাহলে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর এই প্রথম কোনো চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে ইইউর তরফ থেকে।
ইইউ প্রস্তাবিত এই নিষেধাজ্ঞার খসড়ার বরাত দিয়ে মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ব্লুমবার্গ জানিয়েছে, চীনা প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ভারত, তুরস্ক, হংকং, শ্রীলঙ্কা, কাজাখস্তান, থাইল্যান্ড ও সার্বিয়ারও বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান আছে। এসব প্রতিষ্ঠানের অনেকগুলোই এই প্রথমবারের মতো নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে। তবে প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়নি বিধায় প্রতিষ্ঠানগুলোর নাম এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
প্রস্তাবিত এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় উল্লিখিত দেশগুলোর নিষেধাজ্ঞাপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানগুলো ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে লেনদেন করতে পারবে না। এর আগেও ইইউ বেশ কয়েক দফায় বেশ কয়েকটি চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রস্তাব দিয়েছিল, কিন্তু সেগুলো বাস্তবায়িত হয়নি।
মূলত ইইউভুক্ত অনেক দেশই চীনা প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের বিপক্ষে। এর মধ্যে জার্মানি উল্লেখযোগ্য। কারণ, দেশটির অন্যতম রপ্তানি বাজার হলো চীন। বিশেষ দেশটির সবচেয়ে বড় গাড়ি রপ্তানির বাজার হলো চীন। ফক্সওয়াগনসহ জার্মান ব্র্যান্ডগুলো বিপুল পরিমাণ গাড়ি রপ্তানি করে চীনে।
নিয়ম অনুসারে, কোনো নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে পাস না হলে তা আইনে পরিণত হয় না। তাই এবারও এই নিষেধাজ্ঞার খসড়া প্রস্তাব পাস হবে কি না, তা নিয়ে সংশয় আছে।
ব্লুমবার্গের কাছে আসা নথি বিশ্লেষণ করে গণমাধ্যমটি জানিয়েছে, মূলত উল্লিখিত দেশগুলোর প্রযুক্তি ও ইলেকট্রনিকস কোম্পানিগুলোকে এই নিষেধাজ্ঞা প্রস্তাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব কোম্পানির বিভিন্ন পণ্য রাশিয়াকে সমরাস্ত্র তৈরিকে সহায়তা করছে বলে অভিযোগ ইউরোপীয় ইউনিয়নের।
বাংলাদেশের দুটি কিডনিই খেয়ে ফেলা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) বিশেষ ফেলো ও অর্থনীতির শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
২ ঘণ্টা আগেঅক্টোবরে ভারতের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়েছে ৩৫ শতাংশ, আর টেক্সটাইল রপ্তানি বেড়েছে ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ। বাংলাদেশে অস্থিরতা শুরুর পর ভারতে পোশাক রপ্তানির অর্ডার বেড়েছে বলে দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনেপাল প্রথমবারের মতো ভারতের বিদ্যুৎ সংযোগ অবকাঠামোর মাধ্যমে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ রপ্তানি শুরু করেছে। এটিকে উপ–আঞ্চলিক বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সহযোগিতার ক্ষেত্রে একটি মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে। এই ঘটনা তৃতীয় কোনো দেশের সঙ্গে নেপালের বিদ্যুৎ বাণিজ্যের প্রথম দৃষ্টান্ত।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ও নজিরবিহীন বন্যার প্রভাবে মূল্যস্ফীতি হার দুই অঙ্কের ঘর ছাড়িয়েছে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সুদহার বাড়ানোসহ কঠোর মুদ্রানীতি অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু জিনিসপত্রের দাম আকাশচুম্বী। নিম্ন আয়ের দরিদ্র মানুষদের খেয়ে পরে বেঁচে থাকা কঠিন হয়ে পড়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে