অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বিজেপি সরকারের সঙ্গে গৌতম আদানির ঘনিষ্ঠতা এবং গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহৎ সরকারি প্রকল্পে তাঁর বিনিয়োগ নিয়ে সমালোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। কোভিড মহামারির প্রকোপ কমে আসার পর বিশ্বব্যাপী জ্বালানি চাহিদা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বৃহৎ কয়লাখনি ব্যবসায়ী আদানি গ্রুপের ব্যবসাও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গৌতম আদানি বিশ্বের তৃতীয় এবং এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি।
গত বুধবার বহুজাতিক বিনিয়োগকারী আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চ। এই প্রতিষ্ঠান মূলত পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বাজারমূল্যের যথার্থতা এবং প্রতারণামূলক ব্যবসা চর্চা নিয়ে গবেষণা করে। কোম্পানির প্রোফাইল বিশ্লেষণ করে তারা শেয়ারের উচ্চ দাম চ্যালেঞ্জ করে এবং শিগগির শেয়ার দরের ব্যাপক পতন ঘটবে—এমন পর্যবেক্ষণের ওপর বাজি ধরে।
আদানি গ্রুপের ব্যাপারেও সে কাজই করেছে হিনডেনবার্গ রিসার্চ। গত বুধবার তাদের প্রতিবেদন প্রকাশের পরই আদানি গ্রুপের শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে পড়ে গেছে। লাইভ মিন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ শুক্রবার পর্যন্ত ২ দশমিক ৮৩ লাখ কোটি রুপি বাজারমূল্য হারিয়েছে কোম্পানিটি। অর্থাৎ দুই দিনের ব্যবধানে ২৩ শতাংশ পর্যন্ত দর হারিয়েছে আদানি গ্রুপের সাতটি কোম্পানি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, আদানিও এখন বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনীর মর্যাদা হারিয়ে সাত নম্বরে নেমে গেছেন।
সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দর হারিয়েছে আদানি টোটাল গ্যাস—৭৯ হাজার ৭৮৮ কোটি রুপি। এরপরেই রয়েছে আদানি গ্রিন এনার্জি (৫৭ হাজার ৮৭৬ কোটি রুপি) এবং আদানি ট্রান্সমিশন হারিয়েছে ৫২ হাজার ৫৩১ কোটি রুপি।
এ ছাড়া আজ আদানি এন্টারপ্রাইজ ও আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোন, আদানি পাওয়ার এবং আদানি উইলমারের বাজারদর পতনের প্রবণতাতেই রয়েছে।
হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিবেদনে আদানি গ্রুপের বিষয়ে বলা হয়েছে—এরা করপোরেট ইতিহাসের সর্ববৃহৎ প্রতারণার পথে হাঁটছে। শেয়ার বিক্রি থেকে তহবিল সংগ্রহের পরিকল্পনা করছিল আদানি গ্রুপ। আর তার আগেই এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করল হিনডেনবার্গ। মূলধনি ব্যয় সংস্থান এবং ঋণ কমানোর লক্ষ্যে আদানি গ্রুপের আদানি এন্টারপ্রাইজ পুঁজিবাজার থেকে ২৫০ কোটি ডলার তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল।
প্রতিবেদনে মরিশাস এবং ক্যারিবিয়ার মতো কয়েকটি ট্যাক্স হেভেনে (কর এড়ানোর স্বর্গ) থাকার কয়েকটি কোম্পানিতে আদানির মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, আদানি গ্রুপের কোম্পানিগুলোর বিপুল ঋণ পুরো গ্রুপকেই অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিয়েছে।
এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে একটি বিবৃতি পাঠিয়েছে আদানি গ্রুপ। অভিযোগ করেছে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ প্রতিবেদন করা হয়েছে। এটিতে যথেষ্ট গবেষণা করা হয়নি। এমনকি তথ্য যাচাইয়ের জন্য কোম্পানির কোনো বক্তব্যও নেওয়া হয়নি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ারও হুমকি দিয়েছে আদানি।
তবে হিনডেনবার্গের প্রতিবেদনে আদানির অস্ট্রেলিয়া অফিসের সঙ্গে ধারাবাহিক যোগাযোগ চেষ্টার প্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে। আইনি পদক্ষেপ নিলেও লড়ে যাওয়ার মতো যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে বলে জানিয়েছে হিনডেনবার্গ।
প্রতিবেদনে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির সম্পদের তথ্য গোপনে সহায়তা করার অভিযোগ করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্যালিলি বেসিনে আদানির বিশাল কয়লাখনি প্রকল্প রয়েছে। ২০২১ সালে প্রথম এখান থেকে কয়লা রপ্তানি করে আদানি। তবে এটিকে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসে বিশ্বনেতাদের প্রতিশ্রুতির ব্যত্যয় আখ্যা দিয়ে নানামুখী সমালোচনার মুখেও পড়েছে আদানি ও কুইন্সল্যান্ড সরকার।
এদিকে বিলিয়নিয়ার মার্কিন বিনিয়োগকারী বিল অ্যাকম্যান গতকাল বৃহস্পতিবার এক টুইটে বলেছেন, হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন ‘অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য এবং ব্যাপকভাবে গবেষণালব্ধ’ বলেই মনে হয়েছে তাঁর কাছে। তবে হেজ ফান্ড পার্শিং স্কয়ারের এ প্রধান স্বীকার করেছেন, তাঁর প্রতিষ্ঠান কখনো স্বাধীনভাবে আদানি গ্রুপের ব্যাপারে কোনো অনুসন্ধান বা গবেষণা করেনি।
হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন নিয়ে আদানির প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিল অ্যাকম্যান আরও বলেছেন, ‘হিনডেনবার্গের বিরুদ্ধে আদানির প্রতিক্রিয়া এর আগে আমাদের ৩৫০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন নিয়ে হারবালাইফের প্রতিক্রিয়ার মতোই। হারবালাইফ একটি পিরামিড স্কিম হিসেবেই রয়ে গেছে।’
উল্লেখ্য, ‘পিরামিড স্কিম’ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রতারণামূলক ব্যবসায়িক চর্চা, যেখানে অবাস্তব মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করা হয়। প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের বড় মুনাফা দেওয়া হয় বা দেওয়ার লোভ দেখানো হয়। ফলে তাঁরা অন্যদের কাছে এই স্কিমে বিনিয়োগের সুপারিশ করেন অথবা অন্যরা দেখে প্রভাবিত হন। পুরোনো বিনিয়োগকারীদের মুনাফার অর্থ নতুন বিনিয়োগকারীদের থেকে নিয়েই পরিশোধ করা হয়। অর্থাৎ নতুন বিনিয়োগের ওপর নির্ভর করে পুরোনোদের মুনাফার নিশ্চয়তা। এতে শেষ পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগকারী আর খুঁজে পাওয়া যায় না এবং পিরামিডটি ভেঙে পড়ে। দেশে একসময়কার মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) ব্যবস্থাটির কথা ভাবা যেতে পারে।
ভারতের বিজেপি সরকারের সঙ্গে গৌতম আদানির ঘনিষ্ঠতা এবং গুরুত্বপূর্ণ ও বৃহৎ সরকারি প্রকল্পে তাঁর বিনিয়োগ নিয়ে সমালোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। কোভিড মহামারির প্রকোপ কমে আসার পর বিশ্বব্যাপী জ্বালানি চাহিদা বৃদ্ধির পরিপ্রেক্ষিতে বৃহৎ কয়লাখনি ব্যবসায়ী আদানি গ্রুপের ব্যবসাও বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গৌতম আদানি বিশ্বের তৃতীয় এবং এশিয়ার শীর্ষ ধনী ব্যক্তি।
গত বুধবার বহুজাতিক বিনিয়োগকারী আদানি গ্রুপের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান হিনডেনবার্গ রিসার্চ। এই প্রতিষ্ঠান মূলত পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর বাজারমূল্যের যথার্থতা এবং প্রতারণামূলক ব্যবসা চর্চা নিয়ে গবেষণা করে। কোম্পানির প্রোফাইল বিশ্লেষণ করে তারা শেয়ারের উচ্চ দাম চ্যালেঞ্জ করে এবং শিগগির শেয়ার দরের ব্যাপক পতন ঘটবে—এমন পর্যবেক্ষণের ওপর বাজি ধরে।
আদানি গ্রুপের ব্যাপারেও সে কাজই করেছে হিনডেনবার্গ রিসার্চ। গত বুধবার তাদের প্রতিবেদন প্রকাশের পরই আদানি গ্রুপের শেয়ারের দাম ব্যাপকভাবে পড়ে গেছে। লাইভ মিন্টের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ শুক্রবার পর্যন্ত ২ দশমিক ৮৩ লাখ কোটি রুপি বাজারমূল্য হারিয়েছে কোম্পানিটি। অর্থাৎ দুই দিনের ব্যবধানে ২৩ শতাংশ পর্যন্ত দর হারিয়েছে আদানি গ্রুপের সাতটি কোম্পানি। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, আদানিও এখন বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ ধনীর মর্যাদা হারিয়ে সাত নম্বরে নেমে গেছেন।
সবচেয়ে বেশি শেয়ারের দর হারিয়েছে আদানি টোটাল গ্যাস—৭৯ হাজার ৭৮৮ কোটি রুপি। এরপরেই রয়েছে আদানি গ্রিন এনার্জি (৫৭ হাজার ৮৭৬ কোটি রুপি) এবং আদানি ট্রান্সমিশন হারিয়েছে ৫২ হাজার ৫৩১ কোটি রুপি।
এ ছাড়া আজ আদানি এন্টারপ্রাইজ ও আদানি পোর্টস অ্যান্ড স্পেশাল ইকোনমিক জোন, আদানি পাওয়ার এবং আদানি উইলমারের বাজারদর পতনের প্রবণতাতেই রয়েছে।
হিনডেনবার্গ রিসার্চের প্রতিবেদনে আদানি গ্রুপের বিষয়ে বলা হয়েছে—এরা করপোরেট ইতিহাসের সর্ববৃহৎ প্রতারণার পথে হাঁটছে। শেয়ার বিক্রি থেকে তহবিল সংগ্রহের পরিকল্পনা করছিল আদানি গ্রুপ। আর তার আগেই এমন প্রতিবেদন প্রকাশ করল হিনডেনবার্গ। মূলধনি ব্যয় সংস্থান এবং ঋণ কমানোর লক্ষ্যে আদানি গ্রুপের আদানি এন্টারপ্রাইজ পুঁজিবাজার থেকে ২৫০ কোটি ডলার তুলে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল।
প্রতিবেদনে মরিশাস এবং ক্যারিবিয়ার মতো কয়েকটি ট্যাক্স হেভেনে (কর এড়ানোর স্বর্গ) থাকার কয়েকটি কোম্পানিতে আদানির মালিকানা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে।
প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়েছে, আদানি গ্রুপের কোম্পানিগুলোর বিপুল ঋণ পুরো গ্রুপকেই অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দিয়েছে।
এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে একটি বিবৃতি পাঠিয়েছে আদানি গ্রুপ। অভিযোগ করেছে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এ প্রতিবেদন করা হয়েছে। এটিতে যথেষ্ট গবেষণা করা হয়নি। এমনকি তথ্য যাচাইয়ের জন্য কোম্পানির কোনো বক্তব্যও নেওয়া হয়নি। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ারও হুমকি দিয়েছে আদানি।
তবে হিনডেনবার্গের প্রতিবেদনে আদানির অস্ট্রেলিয়া অফিসের সঙ্গে ধারাবাহিক যোগাযোগ চেষ্টার প্রমাণ তুলে ধরা হয়েছে। আইনি পদক্ষেপ নিলেও লড়ে যাওয়ার মতো যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ রয়েছে বলে জানিয়েছে হিনডেনবার্গ।
প্রতিবেদনে অস্ট্রেলিয়ার ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধেও বিনিয়োগকারীদের কাছে কোম্পানির সম্পদের তথ্য গোপনে সহায়তা করার অভিযোগ করা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের গ্যালিলি বেসিনে আদানির বিশাল কয়লাখনি প্রকল্প রয়েছে। ২০২১ সালে প্রথম এখান থেকে কয়লা রপ্তানি করে আদানি। তবে এটিকে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণ হ্রাসে বিশ্বনেতাদের প্রতিশ্রুতির ব্যত্যয় আখ্যা দিয়ে নানামুখী সমালোচনার মুখেও পড়েছে আদানি ও কুইন্সল্যান্ড সরকার।
এদিকে বিলিয়নিয়ার মার্কিন বিনিয়োগকারী বিল অ্যাকম্যান গতকাল বৃহস্পতিবার এক টুইটে বলেছেন, হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন ‘অত্যন্ত বিশ্বাসযোগ্য এবং ব্যাপকভাবে গবেষণালব্ধ’ বলেই মনে হয়েছে তাঁর কাছে। তবে হেজ ফান্ড পার্শিং স্কয়ারের এ প্রধান স্বীকার করেছেন, তাঁর প্রতিষ্ঠান কখনো স্বাধীনভাবে আদানি গ্রুপের ব্যাপারে কোনো অনুসন্ধান বা গবেষণা করেনি।
হিনডেনবার্গের প্রতিবেদন নিয়ে আদানির প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে বিল অ্যাকম্যান আরও বলেছেন, ‘হিনডেনবার্গের বিরুদ্ধে আদানির প্রতিক্রিয়া এর আগে আমাদের ৩৫০ পৃষ্ঠার প্রতিবেদন নিয়ে হারবালাইফের প্রতিক্রিয়ার মতোই। হারবালাইফ একটি পিরামিড স্কিম হিসেবেই রয়ে গেছে।’
উল্লেখ্য, ‘পিরামিড স্কিম’ বলতে বোঝায় এমন একটি প্রতারণামূলক ব্যবসায়িক চর্চা, যেখানে অবাস্তব মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণ করা হয়। প্রাথমিক বিনিয়োগকারীদের বড় মুনাফা দেওয়া হয় বা দেওয়ার লোভ দেখানো হয়। ফলে তাঁরা অন্যদের কাছে এই স্কিমে বিনিয়োগের সুপারিশ করেন অথবা অন্যরা দেখে প্রভাবিত হন। পুরোনো বিনিয়োগকারীদের মুনাফার অর্থ নতুন বিনিয়োগকারীদের থেকে নিয়েই পরিশোধ করা হয়। অর্থাৎ নতুন বিনিয়োগের ওপর নির্ভর করে পুরোনোদের মুনাফার নিশ্চয়তা। এতে শেষ পর্যন্ত নতুন বিনিয়োগকারী আর খুঁজে পাওয়া যায় না এবং পিরামিডটি ভেঙে পড়ে। দেশে একসময়কার মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) ব্যবস্থাটির কথা ভাবা যেতে পারে।
বাণিজ্য উপদেষ্টা সেখ বশির উদ্দিন বলেছেন, বাংলাদেশে এখন ব্যবসা-বাণিজ্যের অনুকূল পরিবেশ বিরাজ করছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান বাংলাদেশে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করেছে। এখান থেকে পেছনে ফেরা যাবে না। বর্তমান সরকারের ১০০ দিনের অর্জন প্রত্যাশামাফিক হয়েছে
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ঋণমান আরও কমিয়েছে মুডিস। আন্তর্জাতিক এই সংস্থার রেটিংসে গত ছয় মাসের ব্যবধানে সরকারের ঋণমান ‘বি১’ থেকে নামিয়ে ‘বি২’ করা হয়েছে। এতেই দেশের অর্থনীতির পূর্বাভাস ‘স্থিতিশীল’ থেকে ‘ঋণাত্মক’ হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের মতো এবারও দেশের ১২টি ক্যাডেট কলেজে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ফি সহজেই পরিশোধ করা যাচ্ছে বিকাশে। ভর্তি–ইচ্ছুক শিক্ষার্থী বা তাঁদের অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটে আবেদন করে বিকাশের মাধ্যমে এই ফি দিতে পারছেন ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত। এর সঙ্গে পাচ্ছেন ৫০ টাকার ডিসকাউন্ট কুপন। পরবর্তী পাঁচ দি
৪ ঘণ্টা আগে২০২১ সালের জুন মাস। কোভিড-১৯ মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর ব্যবসা সামলাচ্ছিলেন ভারতের তিরুপ্পুর-ভিত্তিক টেকনো স্পোর্টসওয়্যার প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুনীল ঝুঞ্জুনওয়ালা। হঠাৎ তিনি লক্ষ্য করলেন, পোন্ডিচেরির খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে তাঁদের কোম্পানির ‘রাউন্ড-নেক ফুল-স্লিভ’ পলিয়েস্টার..
৪ ঘণ্টা আগে