বিজ্ঞপ্তি
বাংলাদেশে ‘গ্রিন ডেইরি পার্টনারশিপ ইন বাংলাদেশ-ক্রিয়েটিং আ সাসটেইনেবল অ্যান্ড প্রোডাকটিভ ডেইরি ভ্যালু চেইন ইন সাউথওয়েস্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি দুগ্ধ প্রকল্পে প্রায় ২৫ দশমিক ৪ কোটি টাকা (২৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ড্যানিশ ক্রোনা) অর্থায়ন করেছে ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ডানিডা গ্রিন বিজনেস পার্টনারশিপ (ডিজিবিপি)। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এই প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, একটি পরিবেশবান্ধব, টেকসই এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর প্রবর্তনের মাধ্যমে এই প্রকল্প ৩০ শতাংশ গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসারণ হ্রাস এবং ১০ হাজার খামারি গৃহস্থালির আয় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করেছে। খামারি গৃহস্থালির সংখ্যা ৫০ হাজার বাড়ানোর পরিকল্পনাও রয়েছে এই প্রকল্পের।
উপরন্তু, এই পাঁচ বছরব্যাপী প্রকল্পটির খামারিদের মধ্যে ৮০ শতাংশ নারী খামারি হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রকল্পটি দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশে দুধ সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণকে সহজতর করবে এবং বাজারে আরও টেকসইভাবে উৎপাদিত দুগ্ধজাত পণ্য প্রবর্তন করবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক এবং বাংলাদেশে ডেনমার্ক দূতাবাসের হেড অব ট্রেড অ্যান্ড ডানিডা বিজনেস আলী মুশতাক বাটসহ প্রকল্পের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা।
সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার পরিচালনায় এই প্রকল্পের প্রধান বাণিজ্যিক সহযোগী হিসেবে রয়েছে প্রাণ ডেইরি এবং সহযোগিতাপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছে আরলা ফুডস বাংলাদেশ, আইডিআরএন-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সেগেস ইনোভেশন ও ডেনমার্ক এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড কাউন্সিল।
আরলা ফুডস ও সেগেস ইনোভেশন প্রবর্তিত টেকসই দুগ্ধ খামারব্যবস্থা ‘বিগ ফাইভ’ স্থানীয়করণ করে লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনের মাধ্যমে প্রকল্পটি প্রাণ ডেইরিকে বাণিজ্যিকভাবে সহায়তা দেবে। ‘বিগ ফাইভ’ ব্যবস্থাটির মূল পাঁচটি অংশ হচ্ছে—গরুর জন্য কার্যকর খাদ্য, খাদ্য সামঞ্জস্যতা, পশুর সুস্থতা, সার ব্যবস্থাপনা এবং জমির কার্যকর ব্যবহার। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ২৫ শতাংশ গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসারণ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাকি ৫ শতাংশ জ্বালানি, খাদ্যবর্জ্য ও প্যাকেজিং ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হ্রাস করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। প্রকল্পটির সামগ্রিক কার্যকারিতা ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা করবে আইডিআরএন এবং সেগেস ইনোভেশন।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সিইও আহসান খান চৌধুরী বলেন, ‘এই প্রকল্পের অংশ হতে পেরে আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একটি টেকসই ও কার্যকর দুগ্ধ ব্যবস্থা তৈরি করতে প্রাণ ডেইরি নিবিড়ভাবে খামারিদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এই টেকসই প্রকল্পের অংশ হিসেবে আমরা গরুর জন্য কার্যকর খাদ্য, খাদ্যসামঞ্জস্যতা, পশুর সুস্থতা, সার ব্যবস্থাপনা এবং জমির কার্যকর ব্যবহার নিয়ে খামারিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করছি।’
আরলা ফুডসের হেড অব ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনিবিলিটি আইরিন কুইস্ট মরটেনসেন বলেন, ‘প্রবর্তক হিসেবে এই প্রকল্পের অংশ হতে পেরে আমরা গর্বিত। আমাদের বিশ্বাস যে এর ফলাফল হিসেবে দুগ্ধশিল্পের স্বয়ংসম্পূর্ণতা, ব্যক্তি স্বয়ংসম্পূর্ণতা, কর্মসংস্থান, সমতা ও কার্বন নিঃসারণ হ্রাসে আমরা বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্যমাত্রার সহায়ক হতে পারব।’
সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার কান্ট্রি ম্যানেজার সেলিম রেজা হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ এই মুহূর্তে একটি দ্বৈত উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনের পাশাপাশি এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াধীন। বাংলাদেশের এই উন্নয়নের যাত্রায় একটি অপরিহার্য অংশ হবে নিরাপদ ও টেকসই খাদ্য। এরই আওতায় প্রকল্পটি খামারিদের ও বেসরকারি খাতের জন্য মানসম্পন্ন দুধ উৎপাদন ও সরবরাহের একটি বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর উপায় নিয়ে আসছে, যা কার্বন নিরপেক্ষ হবে।’
বাংলাদেশে ‘গ্রিন ডেইরি পার্টনারশিপ ইন বাংলাদেশ-ক্রিয়েটিং আ সাসটেইনেবল অ্যান্ড প্রোডাকটিভ ডেইরি ভ্যালু চেইন ইন সাউথওয়েস্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক একটি দুগ্ধ প্রকল্পে প্রায় ২৫ দশমিক ৪ কোটি টাকা (২৫ দশমিক ৫ মিলিয়ন ড্যানিশ ক্রোনা) অর্থায়ন করেছে ডেনমার্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ডানিডা গ্রিন বিজনেস পার্টনারশিপ (ডিজিবিপি)। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় এই প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, একটি পরিবেশবান্ধব, টেকসই এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর প্রবর্তনের মাধ্যমে এই প্রকল্প ৩০ শতাংশ গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসারণ হ্রাস এবং ১০ হাজার খামারি গৃহস্থালির আয় ৩০ শতাংশ বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা গ্রহণ করেছে। খামারি গৃহস্থালির সংখ্যা ৫০ হাজার বাড়ানোর পরিকল্পনাও রয়েছে এই প্রকল্পের।
উপরন্তু, এই পাঁচ বছরব্যাপী প্রকল্পটির খামারিদের মধ্যে ৮০ শতাংশ নারী খামারি হবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। পরবর্তীকালে প্রকল্পটি দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশে দুধ সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াকরণকে সহজতর করবে এবং বাজারে আরও টেকসইভাবে উৎপাদিত দুগ্ধজাত পণ্য প্রবর্তন করবে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব সাঈদ মাহমুদ বেলাল হায়দর, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মোহাম্মদ রেয়াজুল হক এবং বাংলাদেশে ডেনমার্ক দূতাবাসের হেড অব ট্রেড অ্যান্ড ডানিডা বিজনেস আলী মুশতাক বাটসহ প্রকল্পের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতিনিধিরা।
সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার পরিচালনায় এই প্রকল্পের প্রধান বাণিজ্যিক সহযোগী হিসেবে রয়েছে প্রাণ ডেইরি এবং সহযোগিতাপূর্ণ দায়িত্বে রয়েছে আরলা ফুডস বাংলাদেশ, আইডিআরএন-বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সেগেস ইনোভেশন ও ডেনমার্ক এগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুড কাউন্সিল।
আরলা ফুডস ও সেগেস ইনোভেশন প্রবর্তিত টেকসই দুগ্ধ খামারব্যবস্থা ‘বিগ ফাইভ’ স্থানীয়করণ করে লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জনের মাধ্যমে প্রকল্পটি প্রাণ ডেইরিকে বাণিজ্যিকভাবে সহায়তা দেবে। ‘বিগ ফাইভ’ ব্যবস্থাটির মূল পাঁচটি অংশ হচ্ছে—গরুর জন্য কার্যকর খাদ্য, খাদ্য সামঞ্জস্যতা, পশুর সুস্থতা, সার ব্যবস্থাপনা এবং জমির কার্যকর ব্যবহার। এই ব্যবস্থার মাধ্যমে ২৫ শতাংশ গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসারণ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বাকি ৫ শতাংশ জ্বালানি, খাদ্যবর্জ্য ও প্যাকেজিং ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে হ্রাস করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যাচ্ছে। প্রকল্পটির সামগ্রিক কার্যকারিতা ও ফলাফল ব্যবস্থাপনা করবে আইডিআরএন এবং সেগেস ইনোভেশন।
প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের চেয়ারম্যান ও সিইও আহসান খান চৌধুরী বলেন, ‘এই প্রকল্পের অংশ হতে পেরে আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে একটি টেকসই ও কার্যকর দুগ্ধ ব্যবস্থা তৈরি করতে প্রাণ ডেইরি নিবিড়ভাবে খামারিদের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এই টেকসই প্রকল্পের অংশ হিসেবে আমরা গরুর জন্য কার্যকর খাদ্য, খাদ্যসামঞ্জস্যতা, পশুর সুস্থতা, সার ব্যবস্থাপনা এবং জমির কার্যকর ব্যবহার নিয়ে খামারিদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করছি।’
আরলা ফুডসের হেড অব ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনিবিলিটি আইরিন কুইস্ট মরটেনসেন বলেন, ‘প্রবর্তক হিসেবে এই প্রকল্পের অংশ হতে পেরে আমরা গর্বিত। আমাদের বিশ্বাস যে এর ফলাফল হিসেবে দুগ্ধশিল্পের স্বয়ংসম্পূর্ণতা, ব্যক্তি স্বয়ংসম্পূর্ণতা, কর্মসংস্থান, সমতা ও কার্বন নিঃসারণ হ্রাসে আমরা বাংলাদেশ সরকারের লক্ষ্যমাত্রার সহায়ক হতে পারব।’
সলিডারিডাড নেটওয়ার্ক এশিয়ার কান্ট্রি ম্যানেজার সেলিম রেজা হাসান বলেন, ‘বাংলাদেশ এই মুহূর্তে একটি দ্বৈত উন্নয়নের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জনের পাশাপাশি এলডিসি থেকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়াধীন। বাংলাদেশের এই উন্নয়নের যাত্রায় একটি অপরিহার্য অংশ হবে নিরাপদ ও টেকসই খাদ্য। এরই আওতায় প্রকল্পটি খামারিদের ও বেসরকারি খাতের জন্য মানসম্পন্ন দুধ উৎপাদন ও সরবরাহের একটি বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর উপায় নিয়ে আসছে, যা কার্বন নিরপেক্ষ হবে।’
মূল্যস্ফীতির প্রভাব মধ্য ও নিম্ন আয়ের শ্রেণির মধ্যে প্রধানত ভোগের ওপর পড়ছে, কিন্তু উচ্চ আয়ের মানুষদের ওপর এর তেমন প্রভাব নেই। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে ভারতে বিলাসদ্রব্যে মানুষের ব্যয় বাড়ছে। জার্মান বিলাসবহুল গাড়ি প্রস্তুতকারক মার্সিডিজ–বেঞ্জের গাড়ি বিক্রি এ বছরের প্রথম নয় মাসে ভারতে ১৩ শতাংশ বেড়েছে, যা
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরেই ডলারের অস্থিরতা ও সংকটে ভুগছিল দেশ। সেটি এখনো পুরোপুরি দূর হয়নি। তবে, প্রায় আড়াই বছরের বেশি সময় পর এখন বৈদেশিক মুদ্রার বাজারে কিছুটা স্বস্তির পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের ৫২১ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে গত ১৪ নভেম্বর এই সভার আয়োজন করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেএসিআই পাওয়ার সলিউশন ২৬ তম পাওয়ার বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক এক্সপোতে অংশগ্রহণ করেছে। এটি ১৪-১৬ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকার আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায়। এসিআই পাওয়ার সলিউশনের এক্সপোতে অংশগ্রহণের মূল লক্ষ্য সব নতুন পণ্য সম্পর্কে গ্রাহকদের জানানো। যার মধ্যে রেইকেম কেবল এক্সেসরিজ, স্নেইডার সার্কিট ব্র
৪ ঘণ্টা আগে