অনলাইন ডেস্ক
দেউলিয়া পরিস্থিতির মধ্যেও শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধার হচ্ছে। আগামী দিনে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) এর প্রভাব পড়বে। তবে বাংলাদেশে টানা কয়েক বছর ৫ শতাংশের উপরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হলেও এবার নিচে নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের সদ্য প্রকাশিত ‘সাউদ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট’- এর অক্টোবর সংখ্যায় এই পূর্বাভাস তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, ভারতে প্রত্যাশাতীত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভর করে ২০২৪ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৬ থেকে বেড়ে ৬ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়াতে পারে।
২০২৫ সালের মার্চে সমাপ্য চলতি অর্থবছরের জন্য ভারতের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এপ্রিলের ৬ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ শতাংশ ধরা হয়েছে। কৃষি উৎপাদনে ঘুরে দাঁড়ানো ও ব্যক্তিগত ভোগ বাড়ার ফলে প্রতিবেশী দেশটিতে প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে বিশ্ব ব্যাংকের বিশ্লেষণ।
কিন্তু গত অগাস্টে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি এবং তৈরি পোশাক শিল্পে অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে রপ্তানিতে মন্দার কারণে প্রবৃদ্ধি কমবে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে আগে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশে নামতে পারে।
ঋণদাতা সংস্থাটি বলছে, অনিশ্চয়তার কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও শিল্প খাতে দুর্বল প্রবৃদ্ধি পরিলক্ষিত। পাশাপাশি সাম্প্রতিক বন্যার ফলে কৃষিতে জোরালো প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা পূরণ হবে না। এক্ষেত্রে মাঝারি মানের প্রবৃদ্ধি হবে বলে মনে করছে বিশ্ব ব্যাংক।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিল। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস লক্ষ্যের চেয়ে তো অবশ্যই কম, কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়।
গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রবৃদ্ধির হারও সংশোধন করে ৫ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গত অর্থবছরের জন্য সরকারের সাময়িক প্রাক্কলন ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি।
প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোয় নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যানের অনুপস্থিতি এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটেছে পূর্বাভাসে। এ কারণে স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ ও শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ার সম্ভাবনা নেই। অন্যদিকে বন্যার কারণে কৃষি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে মধ্য থেকে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছে বিশ্বব্যাংক। সরকারের সংস্কার কর্মসূচির ফলে প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর্থিক খাতে সংস্কার, অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে রাজস্ব বাড়ানোর পদক্ষেপ, ব্যবসার পরিবেশের উন্নতি ও বাণিজ্য চাঙা হওয়ার বিষয়গুলো বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক।
সার্বিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, চলতি বছরে এই অঞ্চলে প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ, যা তাদের আগে করা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি। এর ফলে এই অঞ্চল অর্থনীতির দিকে থেকে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অঞ্চলে পরিণত হওয়ার ধারা বজায় রাখবে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইসার রয়টার্সকে বলেন, উদীয়মান ভোক্তা শ্রেণী ভারতের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান অর্থনীতির সংকট কাটছে। এদিকে পর্যটনের ভর করে নেপাল ও ভুটানের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে।
পূর্বাভাসের ঊর্ধ্বমুখী সংশোধনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। এই অঞ্চলে সামনের দুই বছরে ৬ দশমি ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে সংস্থাটির পূর্বাভাস।
রাইসার বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চললে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য উর্ধ্বমুখী সম্ভাবনা রয়েছে। তবে গতি বজায় রাখতে দেশগুলিকে অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচিতে লেগে থাকতে হবে।
গতকাল বুধবার চলতি অর্থবছরের জন্য তার জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭ দশমিক ২ শতাংশ বজায় রেখেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের ধারণা, উৎপাদনে গতি ও মুদ্রানীতি সহজ করার ফলে চলতি অর্থবছর পাকিস্তানের অর্থনীতি ২ দশমিক ৮ শতাংশ হারে বাড়বে, যা আগের পূর্বাভাস ২ দশমিক ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি।
সার্বভৌম ঋণ খেলাপি ও কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সঙ্কট থেকে হামাগুড়ি দিয়ে বের হতে থাকা শ্রীলঙ্কার প্রবৃদ্ধির বড় ঊর্ধ্বমুখী সংশোধন হয়েছে। এবছর দেশটির প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৪ শতাংশ ও ২০২৫ সালে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে আশা করছে।
আর চলতি অর্থবছরের জন্য নেপালের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ভুটানের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস।
দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ৩২ শতাংশ, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বনিম্ন। এই অঞ্চলে নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ বাড়ানো উচিত বলে সুপারিশ করেছে বিশ্বব্যাংক। রাইসার বলেন, ‘শ্রমশক্তিতে আরও বেশি নারীকে আনার ফলে উৎপাদন সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।’
দেউলিয়া পরিস্থিতির মধ্যেও শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধার হচ্ছে। আগামী দিনে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) এর প্রভাব পড়বে। তবে বাংলাদেশে টানা কয়েক বছর ৫ শতাংশের উপরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হলেও এবার নিচে নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
আন্তর্জাতিক ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের সদ্য প্রকাশিত ‘সাউদ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট’- এর অক্টোবর সংখ্যায় এই পূর্বাভাস তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়, ভারতে প্রত্যাশাতীত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে ভর করে ২০২৪ সালে দক্ষিণ এশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৬ থেকে বেড়ে ৬ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়াতে পারে।
২০২৫ সালের মার্চে সমাপ্য চলতি অর্থবছরের জন্য ভারতের প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস এপ্রিলের ৬ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ শতাংশ ধরা হয়েছে। কৃষি উৎপাদনে ঘুরে দাঁড়ানো ও ব্যক্তিগত ভোগ বাড়ার ফলে প্রতিবেশী দেশটিতে প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে বিশ্ব ব্যাংকের বিশ্লেষণ।
কিন্তু গত অগাস্টে শেখ হাসিনার সরকার পতনের পর বাংলাদেশের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিস্থিতি এবং তৈরি পোশাক শিল্পে অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে রপ্তানিতে মন্দার কারণে প্রবৃদ্ধি কমবে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ হবে বলে আগে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশে নামতে পারে।
ঋণদাতা সংস্থাটি বলছে, অনিশ্চয়তার কারণে বাংলাদেশে বিনিয়োগ ও শিল্প খাতে দুর্বল প্রবৃদ্ধি পরিলক্ষিত। পাশাপাশি সাম্প্রতিক বন্যার ফলে কৃষিতে জোরালো প্রবৃদ্ধির প্রত্যাশা পূরণ হবে না। এক্ষেত্রে মাঝারি মানের প্রবৃদ্ধি হবে বলে মনে করছে বিশ্ব ব্যাংক।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ধরেছিল। বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস লক্ষ্যের চেয়ে তো অবশ্যই কম, কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়।
গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জন্য প্রবৃদ্ধির হারও সংশোধন করে ৫ দশমিক ২ শতাংশে নামিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গত অর্থবছরের জন্য সরকারের সাময়িক প্রাক্কলন ছিল ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি।
প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোয় নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যানের অনুপস্থিতি এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটেছে পূর্বাভাসে। এ কারণে স্বল্প মেয়াদে বিনিয়োগ ও শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়ার সম্ভাবনা নেই। অন্যদিকে বন্যার কারণে কৃষি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
তবে মধ্য থেকে দীর্ঘ মেয়াদে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে প্রত্যাশা করছে বিশ্বব্যাংক। সরকারের সংস্কার কর্মসূচির ফলে প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করে সংস্থাটি। আর্থিক খাতে সংস্কার, অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে রাজস্ব বাড়ানোর পদক্ষেপ, ব্যবসার পরিবেশের উন্নতি ও বাণিজ্য চাঙা হওয়ার বিষয়গুলো বিশেষভাবে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক।
সার্বিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে বলে মনে করে বিশ্বব্যাংক। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, চলতি বছরে এই অঞ্চলে প্রবৃদ্ধি হবে ৬ দশমিক ৪ শতাংশ, যা তাদের আগে করা পূর্বাভাসের চেয়ে বেশি। এর ফলে এই অঞ্চল অর্থনীতির দিকে থেকে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অঞ্চলে পরিণত হওয়ার ধারা বজায় রাখবে।
বিশ্বব্যাংকের দক্ষিণ এশিয়ার ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রাইসার রয়টার্সকে বলেন, উদীয়মান ভোক্তা শ্রেণী ভারতের অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। আর শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান অর্থনীতির সংকট কাটছে। এদিকে পর্যটনের ভর করে নেপাল ও ভুটানের অর্থনীতি পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে।
পূর্বাভাসের ঊর্ধ্বমুখী সংশোধনের মাধ্যমে বিশ্বব্যাংকের কাছে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির অঞ্চল হিসেবে বিবেচিত। এই অঞ্চলে সামনের দুই বছরে ৬ দশমি ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হবে বলে সংস্থাটির পূর্বাভাস।
রাইসার বলেন, বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে চললে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলির প্রবৃদ্ধিতে উল্লেখযোগ্য উর্ধ্বমুখী সম্ভাবনা রয়েছে। তবে গতি বজায় রাখতে দেশগুলিকে অর্থনৈতিক সংস্কার কর্মসূচিতে লেগে থাকতে হবে।
গতকাল বুধবার চলতি অর্থবছরের জন্য তার জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস ৭ দশমিক ২ শতাংশ বজায় রেখেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিশ্বব্যাংকের ধারণা, উৎপাদনে গতি ও মুদ্রানীতি সহজ করার ফলে চলতি অর্থবছর পাকিস্তানের অর্থনীতি ২ দশমিক ৮ শতাংশ হারে বাড়বে, যা আগের পূর্বাভাস ২ দশমিক ৩ শতাংশের চেয়ে বেশি।
সার্বভৌম ঋণ খেলাপি ও কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সঙ্কট থেকে হামাগুড়ি দিয়ে বের হতে থাকা শ্রীলঙ্কার প্রবৃদ্ধির বড় ঊর্ধ্বমুখী সংশোধন হয়েছে। এবছর দেশটির প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৪ শতাংশ ও ২০২৫ সালে ৩ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে আশা করছে।
আর চলতি অর্থবছরের জন্য নেপালের প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ১ শতাংশ এবং ভুটানের প্রবৃদ্ধি ৫ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৭ দশমিক ২ শতাংশ হবে বলে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস।
দক্ষিণ এশিয়ায় শ্রমশক্তিতে নারীর অংশগ্রহণ ৩২ শতাংশ, যা বিশ্বের মধ্যে সর্বনিম্ন। এই অঞ্চলে নারীদের শ্রমশক্তিতে অংশগ্রহণ বাড়ানো উচিত বলে সুপারিশ করেছে বিশ্বব্যাংক। রাইসার বলেন, ‘শ্রমশক্তিতে আরও বেশি নারীকে আনার ফলে উৎপাদন সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে।’
ভোজ্যতেলের দাম যাতে না বাড়ে, সে জন্য আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দিয়েছিল সরকার। ব্যবসায়ীরাও দাম না বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা রাখেননি তাঁরা। ঘোষণা দিয়ে দাম না বাড়ালেও বাজারে খোলা তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। এতে বেড়েছে দামও। এক মাসে সয়াবিনের লিটারে বেড়েছে ২০ টাকা। এ অবস্থায়
২৭ মিনিট আগেদক্ষিণের বিভাগীয় শহর খুলনায় উদ্বোধন হয়েছে ওয়ালটন কম্পিউটারের নতুন শোরুম ও এক্সপেরিয়েন্স সেন্টার। নগরীর প্রাণকেন্দ্র খান-এ-সবুর রোডে অবস্থিত কম্পিউটার পণ্যের মার্কেট জলিল টাওয়ারের তৃতীয় তলায় ওয়ালটনের কম্পিউটার পণ্যের জন্য ডেডিকেটেড এই আউটলেট চালু করা হয়েছে। এখান থেকে ক্রেতারা ওয়ালটনের সব ধরনের কম্পিউ
১ ঘণ্টা আগেশীর্ষ স্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে জালালাবাদ মেটাল লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এ চুক্তি করে প্রাইম ব্যাংক।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিমের আওতায় তারল্য ঘাটটি মেটাতে দুর্বল সাতটি ব্যাংককে ৬ হাজার ৫৮৫ কোটি টাকা তারল্য সহায়তা দিয়েছে সবল ৯টি ব্যাংক। তবে এসব দুর্বল ব্যাংক থেকে চাওয়া হয়েছিল ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা। গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক হুসনে আ
১০ ঘণ্টা আগে