প্রথমবারের মতো চলতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মোট সরকারি ঋণ ১০০ ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাবে। বৈশ্বিক সরকারি ঋণের পরিমাণ এরপর থেকে প্রত্যাশার চেয়ে আরও দ্রুতগতিতে বাড়বে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)।
দেশের অর্থনীতি আরও এক বছর চাপে থাকবে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক। সংস্থাটি বলছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমে ৪ শতাংশ হবে। তবে ২০২৫–২৬ অর্থবছরে সেটি বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ।
বর্তমানে সরকারি আয়ের জোগান বাড়াতে পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রতিবছর বাজেটে একটি লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এরপর লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে রাজস্ব আয় কতটা আদায় হলো, তার মূল্যায়ন হচ্ছে ঘোষিত অর্থবছর শেষে।
দেউলিয়া পরিস্থিতির মধ্যেও শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের অর্থনীতি দ্রুত পুনরুদ্ধার হচ্ছে। তবে বাংলাদেশে টানা কয়েক বছর ৫ শতাংশের উপরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হলেও এবার নিচে নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।
পরিবেশ, বন, জলবায়ু পরিবর্তন ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, ‘বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশ ক্লিন এয়ার প্রজেক্টকে (বিসিএপি) সহায়তায় ৩০ কোটি মার্কিন ডলার দেবে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য বায়ুর গুণমান ব্যবস্থাপনা জোরদার করা এবং গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন খাতের দূষণের মাত্রা কমিয়ে আনা। ন্যাশনাল
বাংলাদেশকে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন অর্থাৎ ৩৫০ কোটি ডলার ঋণ সহায়তা দেবে বিশ্বব্যাংক। স্থানীয় সময় আজ ভোর ৪টার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার করা এক টুইটে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টে বিষয়টি জানানো হয়
বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সময় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) সর্বাত্মক সহযোগিতা করবে বিশ্বব্যাংক। আজ মঙ্গলবার দুপুরে দুদক প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আব্দুল্লাহ ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দল এ আশ্বাস দেয়।
পুঁজিবাজারের অনিয়ম তদারকির জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সার্ভেইল্যান্স প্রযুক্তি অত্যন্ত দুর্বল এবং পুরোনো। ১২ বছর হয়ে গেছে, কিন্তু সার্ভেইল্যান্স প্রযুক্তি নবায়ন করা হয়নি। তাই উন্নত সার্ভেইল্যান্স নিশ্চিত করতে বিশ্বব্যাংকের কাছে প্রযুক্তিসহ সব ধরনের
আগামী এক বছরে দাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে ২ বিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যার আংশিক পাওয়া যাবে চলতি বছরের ডিসেম্বরে। অন্যদিকে আগামী তিন বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেওয়ার সদিচ্ছা প্রকাশ করেছে ইসলামিক ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (আইডিবি)।
অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশকে ২ বিলিয়ন বা ২০০ কোটি ডলারের বেশি ঋণ সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ২৪ হাজার কোটি টাকা। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দেশের ব্যাংকিং খাত সংস্কারের মাধ্যমে সক্ষমতা বাড়াতে ১ দশমিক ৭৫ বিলিয়ন ডলার (১৭৫ কোটি ডলার) ঋণে সম্মতি দিয়েছে বিশ্বব্যাংক ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এর মধ্যে এডিবি তিন ধাপে ১৩০ কোটি ডলার আর বিশ্বব্যাংক দেবে ৪০ থেকে ৪৫ কোটি ডলার। এ অর্থ দিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন একটি প্রকল্প হাতে নিতে যাচ্ছে বলে ব
ভারতের অর্থনীতি দ্রুত বাড়তে থাকলেও বিশ্ব বাণিজ্যে দেশটির অংশ আশানুরূপ বাড়ছে না। বিশ্বব্যাংক বলছে, দেশটি রপ্তানিমুখী উৎপাদনে বাংলাদেশ ও ভিয়েতনামের মতো কম খরচে উৎপাদনকারী দেশগুলোর তুলনায় পিছিয়ে যাচ্ছে। বিশেষ করে পোশাক, চামড়া, টেক্সটাইল ও ফুটওয়্যার পণ্য রপ্তানিতে
প্রকল্পের নাম ‘প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্প (এলডিডিপি)’। ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন এই প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল প্রাণিসম্পদ খাতে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, পশু-পাখির উৎপাদনশীলতা ও সর্বোপরি খামারিদ
বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের কেনাকাটা এখন থেকে সরকারের বিদ্যমান পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইন অনুযায়ী হবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পর্কিত দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি আইনটি স্থগিত করা হয়েছে। বাজেট রিপোর্টের জন্য বিশ্বব্যাংকের কাছে ১ বিলিয়ন ডলার সহায়তা চাওয়া হয়েছে। বুধবার সচিবালয়ে বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্ব ব্যাংকের কান্ট্র
বিশ্বব্যাংক, এডিবি, আইএমএফসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারকে অর্থায়ন সহযোগিতা অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে বলে জানিয়েছেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ। আজকের বৈঠকে দাতা সংস্থাগুলো অর্থায়ন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমাদের উন্নয়ন প্রকল্প চালু আছে। যৌক্তিক
সুদের হার বাজারভিত্তিক করায় মে মাস থেকে ব্যাংকে বাড়তে শুরু করেছে আমানতের পরিমাণ। এপ্রিল মাসের তুলনায় পরের মাসে ব্যাংক আমানত ৪১ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে বলে জানা গেছে।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কালোটাকা সাদা করার যে সুযোগ সদ্য ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকার রেখেছিল, অন্তর্বর্তী সরকারকে তা বাতিল করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন।