আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চলতি মাসের শুরুর দিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে ভারত। আজ বুধবার দেশটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে দেশটির কৃষকদের স্বস্তি মিলেছে। এর আগে, ভারতে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেশীয় সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ পেঁয়াজ রপ্তানিকারক দেশ ভারত গত ডিসেম্বরে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দিয়ে মার্চ পর্যন্ত বহাল রাখে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কায় দেশটিতে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পায়।
ভারতের ভোক্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নিধি খারে বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার পর থেকে ৪৫ হাজার টনেরও বেশি পেঁয়াজ রপ্তানি করা হয়েছে, যার বেশির ভাগই মধ্যপ্রাচ্য ও বাংলাদেশে। নির্বাচনের সময় পেঁয়াজের দাম সহনীয় রাখতে সরকার ৪ মে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। তবে প্রতি টন ৫৫০ মার্কিন ডলার ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য (এমইপি) ধার্য করে।
সচিব খারে বলেন, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলো চলতি বছরের জন্য লক্ষ্যমাত্রার পাঁচ লাখ টন বাফার স্টক করতে সাম্প্রতিক রবি (শীতকালীন) ফসল থেকে পেঁয়াজ সংগ্রহ শুরু করেছে।
বাফার স্টক হলো বাজার স্থিতিশীল রাখতে পণ্য মজুতের কৌশল। এ কৌশলে পণ্যমূল্য যখন কম থাকে, সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য কিনে মজুত করে। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে যখন দাম বাড়তে শুরু করে, তখন ওই মজুত পণ্য বাজারে সরবরাহ করে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
ভারতের কৃষি মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক ও অন্ধ্র প্রদেশের মতো পেঁয়াজ উৎপাদনকারী প্রধান অঞ্চলে উৎপাদন কম হয়েছে। এ কারণে ২০২৩–২৪ শস্য বছরে দেশটিতে পেঁয়াজ উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ১৬ শতাংশ কমে ২৫ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার পর এ পর্যন্ত ৪৫ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানি করেছে ভারত। আজ বুধবার দেশটির এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানান।
ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়, রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে দেশটির কৃষকদের স্বস্তি মিলেছে। এর আগে, ভারতে সাধারণ নির্বাচনের আগে দেশীয় সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
বিশ্বের সর্ববৃহৎ পেঁয়াজ রপ্তানিকারক দেশ ভারত গত ডিসেম্বরে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দিয়ে মার্চ পর্যন্ত বহাল রাখে। বৈরী আবহাওয়ার কারণে উৎপাদন কমে যাওয়ার আশঙ্কায় দেশটিতে পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধি পায়।
ভারতের ভোক্তাবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নিধি খারে বার্তা সংস্থা পিটিআইকে বলেন, নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করার পর থেকে ৪৫ হাজার টনেরও বেশি পেঁয়াজ রপ্তানি করা হয়েছে, যার বেশির ভাগই মধ্যপ্রাচ্য ও বাংলাদেশে। নির্বাচনের সময় পেঁয়াজের দাম সহনীয় রাখতে সরকার ৪ মে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে। তবে প্রতি টন ৫৫০ মার্কিন ডলার ন্যূনতম রপ্তানিমূল্য (এমইপি) ধার্য করে।
সচিব খারে বলেন, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থাগুলো চলতি বছরের জন্য লক্ষ্যমাত্রার পাঁচ লাখ টন বাফার স্টক করতে সাম্প্রতিক রবি (শীতকালীন) ফসল থেকে পেঁয়াজ সংগ্রহ শুরু করেছে।
বাফার স্টক হলো বাজার স্থিতিশীল রাখতে পণ্য মজুতের কৌশল। এ কৌশলে পণ্যমূল্য যখন কম থাকে, সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ পণ্য কিনে মজুত করে। সরবরাহ কমে গেলে বাজারে যখন দাম বাড়তে শুরু করে, তখন ওই মজুত পণ্য বাজারে সরবরাহ করে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করা হয়।
ভারতের কৃষি মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক ও অন্ধ্র প্রদেশের মতো পেঁয়াজ উৎপাদনকারী প্রধান অঞ্চলে উৎপাদন কম হয়েছে। এ কারণে ২০২৩–২৪ শস্য বছরে দেশটিতে পেঁয়াজ উৎপাদন আগের বছরের তুলনায় ১৬ শতাংশ কমে ২৫ দশমিক ৪৭ মিলিয়ন টন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আগামী রমজানে খেজুরের দাম সহনীয় রাখতে ট্যারিফ ভ্যালু যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে আনা এবং আমদানি শুল্ক ও অগ্রিম কর কমানোর প্রস্তাব দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। কমিশন বলছে, খেজুরের আমদানি শুল্ক ২৫ থেকে ১৫ শতাংশ এবং অগ্রিম কর ১০ থেকে ৩ শতাংশ করা হোক।
১৫ মিনিট আগেদেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’ নামে নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি শুরু করে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ বাকি আর সাত মাস। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মেয়াদের শেষ বছরে এসে বড় আ
১ ঘণ্টা আগেসাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি সাফ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪-এ চ্যাম্পিয়ন হওয়া নারী ফুটবল দলের সদস্য ও স্টাফদের সংবর্ধনা দিয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেভোজ্যতেলের দাম যাতে না বাড়ে, সে জন্য আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট ছাড় দিয়েছিল সরকার। ব্যবসায়ীরাও দাম না বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু কথা রাখেননি তাঁরা। ঘোষণা দিয়ে দাম না বাড়ালেও বাজারে খোলা তেলের সরবরাহ কমিয়ে দিয়েছেন তাঁরা। এতে বেড়েছে দামও। এক মাসে সয়াবিনের লিটারে বেড়েছে ২০ টাকা। এ অবস্থায়
১ ঘণ্টা আগে