রোকন উদ্দীন, ঢাকা
খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত সব পণ্যেই যখন মূল্যস্ফীতি চরম পর্যায়ে রয়েছে, তখন অর্থবছরের মাঝপথে এসে হঠাৎ শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। পণ্যভেদে ভ্যাট বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। এটি মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে, বাড়বে প্রায় সব পণ্যের দাম।
ভ্যাট-ট্যাক্সের ভার শেষ পর্যন্ত ক্রেতার ঘাড়েই পড়ে। এটা জানার পরও অর্থবছরের মাঝপথে এসে হঠাৎ সরকার কেন এমন আগ্রাসী সিদ্ধান্ত নিল, এ প্রশ্ন এখন সবার মনে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, সিদ্ধান্তটি মোটেও সময়োচিত হয়নি। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার কর-জিডিপির অনুপাত বাড়ানোর কঠিন পথে না গিয়ে সহজ পথে হাঁটল। পরোক্ষ কর ধনী-গরিব সবার জন্যই সমান। পরোক্ষ কর বাড়লে ধনীদের সমস্যা হয় না, সমস্যা হয় গরিবের। এতে অসমতা আরও বাড়বে।
একটা গণ-অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকারের এমন অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তের পেছনে কী কারণ থাকতে পারে, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে অর্থনীতির কিছু সমস্যা স্পষ্ট হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভ্যাট-ট্যাক্স বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে, সরকার অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় করতে পারছে না। প্রতি মাসেই ঘাটতি পড়ছে। অন্যদিকে বিদেশি উৎস থেকেও প্রত্যাশিত আয় আসছে না। আইএমএফ থেকে অতিরিক্ত ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েও আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। এতে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সংগতি মেলানো সরকারের জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তদুপরি সরকার আইএমএফ থেকে প্রতিশ্রুত ঋণের চতুর্থ কিস্তি পাওয়া হাতছাড়া করতে চাইছে না, যে কারণে আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে বলির পাঁঠা করা হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষকে।
হঠাৎ ভ্যাট-ট্যাক্স বৃদ্ধি নিয়ে সরকারের মনোভাব স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের দেওয়া বক্তব্যে। গত ৫ ডিসেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় একটি শিল্পমেলা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) টানতে এবং দেশের বিনিয়োগ বাড়াতে এতদিন ব্যাপক করছাড় দেওয়া হয়েছে। এখন কর-অব্যাহতি ব্যাপকভাবে কমাতে হবে। তা ছাড়া আইএমএফও বলেছে, এনবিআর প্রতিবছর ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার যে কর ছাড় দেয়, এগুলো কমাতে হবে। অনেক ঘাটতি বাজেট করা হয়েছে, অনেক ঋণ করতে হয়েছে। এগুলো এখন বোঝা হয়ে গেছে।
তবে অনেকে বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের মন্দায় সরকারের রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ভাটা পড়েছে। এমনিতেই পৃথিবীতে যেসব দেশের কর-জিডিপির অনুপাত সবচেয়ে কম, বাংলাদেশ তাদের মধ্যে অন্যতম। গত ১৫ বছরে দেশের জিডিপি কয়েক গুণ হলেও রাজস্ব-জিডিপির অনুপাত বাড়েনি; বরং কমেছে। এসব কারণে সরকার বিশাল বাজেটের ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই উপায়ান্তর না দেখে সরকার ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকারের পরিসংখ্যানে জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বরে এনবিআর গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৬২ শতাংশ কম রাজস্ব আহরণ করেছে; আগের বছর একই সময়ে যেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
রাজস্ব আহরণ কম হওয়ায় ঋণ করে চলছে সরকার। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে সরকারের নিট ব্যাংকঋণ দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সরকার ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের আওতায় পরিচালিত সঞ্চয় কর্মসূচিগুলোর (স্কিম) মুনাফার হার বাড়ানো হচ্ছে। সঞ্চয়পত্রের ধরন অনুযায়ী সুদহার হবে ১২ দশমিক ২৫ থেকে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত। অর্থাৎ সরকার সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে আরও বেশি অর্থ সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে।
খরচ বাড়বে ক্রেতাদের
গত বৃহস্পতিবার শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এতে সব পণ্যের দাম বাড়বে।
মোবাইল ফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফ্রিজার, রেফ্রিজারেটর, এয়ারকন্ডিশনার, কম্প্রেসর ও মোটরসাইকেলের করপোরেট কর ১০ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান ও সব ধরনের রেস্তোরাঁর বিলের ওপর ভ্যাট এক লাফে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া মিষ্টির দোকান, এলপি গ্যাস, কিচেন টাওয়াল, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন টিস্যু, ফেসিয়াল টিস্যু, হ্যান্ড টাওয়াল, সানগ্লাস, নন-এসি হোটেল, মিষ্টান্নভান্ডার, প্রতিষ্ঠানের কেনাকাটা, নিজস্ব ব্র্যান্ডসম্বলিত তৈরি পোশাকের শোরুম বা বিপণিবিতানে পণ্য ও সেবা বিক্রিতে থাকা বিদ্যমান ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
শুল্ক-কর বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে আমদানি করা বাদাম, আম, কমলালেবু, আঙুর, আপেল ও নাশপাতি, ফলের রস, যেকোনো ধরনের তাজা ফল, রং, ডিটারজেন্ট।
এ ছাড়া স্থানীয় উৎস বা দেশের মধ্যে উৎপাদিত তামাকযুক্ত সিগারেট, রং, মদের বিল, পটেটো ফ্ল্যাকস, প্লাস্টিক ও মেটাল চশমার ফ্রেম, রিডিং গ্লাস, সানগ্লাস, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ও তাতে ব্যবহৃত তেল, বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিআর কয়েল, জিআই তারে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে।
খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত সব পণ্যেই যখন মূল্যস্ফীতি চরম পর্যায়ে রয়েছে, তখন অর্থবছরের মাঝপথে এসে হঠাৎ শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। পণ্যভেদে ভ্যাট বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। এটি মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে, বাড়বে প্রায় সব পণ্যের দাম।
ভ্যাট-ট্যাক্সের ভার শেষ পর্যন্ত ক্রেতার ঘাড়েই পড়ে। এটা জানার পরও অর্থবছরের মাঝপথে এসে হঠাৎ সরকার কেন এমন আগ্রাসী সিদ্ধান্ত নিল, এ প্রশ্ন এখন সবার মনে। অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, সিদ্ধান্তটি মোটেও সময়োচিত হয়নি। আর ব্যবসায়ীরা বলছেন আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এবং গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিংয়ের (সানেম) নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকার কর-জিডিপির অনুপাত বাড়ানোর কঠিন পথে না গিয়ে সহজ পথে হাঁটল। পরোক্ষ কর ধনী-গরিব সবার জন্যই সমান। পরোক্ষ কর বাড়লে ধনীদের সমস্যা হয় না, সমস্যা হয় গরিবের। এতে অসমতা আরও বাড়বে।
একটা গণ-অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় আসা অন্তর্বর্তী সরকারের এমন অজনপ্রিয় সিদ্ধান্তের পেছনে কী কারণ থাকতে পারে, সে প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়ে অর্থনীতির কিছু সমস্যা স্পষ্ট হয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভ্যাট-ট্যাক্স বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হচ্ছে, সরকার অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রাজস্ব আয় করতে পারছে না। প্রতি মাসেই ঘাটতি পড়ছে। অন্যদিকে বিদেশি উৎস থেকেও প্রত্যাশিত আয় আসছে না। আইএমএফ থেকে অতিরিক্ত ৩ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েও আশানুরূপ সাড়া মেলেনি। এতে আয়ের সঙ্গে ব্যয়ের সংগতি মেলানো সরকারের জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তদুপরি সরকার আইএমএফ থেকে প্রতিশ্রুত ঋণের চতুর্থ কিস্তি পাওয়া হাতছাড়া করতে চাইছে না, যে কারণে আইএমএফের শর্ত মানতে গিয়ে বলির পাঁঠা করা হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষকে।
হঠাৎ ভ্যাট-ট্যাক্স বৃদ্ধি নিয়ে সরকারের মনোভাব স্পষ্ট হয়েছে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খানের দেওয়া বক্তব্যে। গত ৫ ডিসেম্বর রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় একটি শিল্পমেলা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) টানতে এবং দেশের বিনিয়োগ বাড়াতে এতদিন ব্যাপক করছাড় দেওয়া হয়েছে। এখন কর-অব্যাহতি ব্যাপকভাবে কমাতে হবে। তা ছাড়া আইএমএফও বলেছে, এনবিআর প্রতিবছর ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার যে কর ছাড় দেয়, এগুলো কমাতে হবে। অনেক ঘাটতি বাজেট করা হয়েছে, অনেক ঋণ করতে হয়েছে। এগুলো এখন বোঝা হয়ে গেছে।
তবে অনেকে বলছেন, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের ফলে ব্যবসা-বাণিজ্যের মন্দায় সরকারের রাজস্ব আয়ে বড় ধরনের ভাটা পড়েছে। এমনিতেই পৃথিবীতে যেসব দেশের কর-জিডিপির অনুপাত সবচেয়ে কম, বাংলাদেশ তাদের মধ্যে অন্যতম। গত ১৫ বছরে দেশের জিডিপি কয়েক গুণ হলেও রাজস্ব-জিডিপির অনুপাত বাড়েনি; বরং কমেছে। এসব কারণে সরকার বিশাল বাজেটের ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে। তাই উপায়ান্তর না দেখে সরকার ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সরকারের পরিসংখ্যানে জানা যায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-নভেম্বরে এনবিআর গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২ দশমিক ৬২ শতাংশ কম রাজস্ব আহরণ করেছে; আগের বছর একই সময়ে যেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ১৪ দশমিক ২৭ শতাংশ।
রাজস্ব আহরণ কম হওয়ায় ঋণ করে চলছে সরকার। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে সরকারের নিট ব্যাংকঋণ দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৬৪৩ কোটি টাকা। গত অর্থবছরের একই সময়ে সরকার ব্যাংক থেকে কোনো ঋণ নেয়নি।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদপ্তরের আওতায় পরিচালিত সঞ্চয় কর্মসূচিগুলোর (স্কিম) মুনাফার হার বাড়ানো হচ্ছে। সঞ্চয়পত্রের ধরন অনুযায়ী সুদহার হবে ১২ দশমিক ২৫ থেকে ১২ দশমিক ৫৫ শতাংশ পর্যন্ত। অর্থাৎ সরকার সঞ্চয়পত্রের মাধ্যমে আরও বেশি অর্থ সংগ্রহের পরিকল্পনা করছে।
খরচ বাড়বে ক্রেতাদের
গত বৃহস্পতিবার শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড। এতে সব পণ্যের দাম বাড়বে।
মোবাইল ফোনের সিম বা রিম কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে সেবার ওপর সম্পূরক শুল্ক ২০ থেকে বাড়িয়ে ২৩ শতাংশ করা হয়েছে। ফ্রিজার, রেফ্রিজারেটর, এয়ারকন্ডিশনার, কম্প্রেসর ও মোটরসাইকেলের করপোরেট কর ১০ থেকে বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছে। ব্র্যান্ডের পোশাকের দোকান ও সব ধরনের রেস্তোরাঁর বিলের ওপর ভ্যাট এক লাফে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে। এ ছাড়া মিষ্টির দোকান, এলপি গ্যাস, কিচেন টাওয়াল, টয়লেট টিস্যু, ন্যাপকিন টিস্যু, ফেসিয়াল টিস্যু, হ্যান্ড টাওয়াল, সানগ্লাস, নন-এসি হোটেল, মিষ্টান্নভান্ডার, প্রতিষ্ঠানের কেনাকাটা, নিজস্ব ব্র্যান্ডসম্বলিত তৈরি পোশাকের শোরুম বা বিপণিবিতানে পণ্য ও সেবা বিক্রিতে থাকা বিদ্যমান ভ্যাট বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করা হয়েছে।
শুল্ক-কর বৃদ্ধির তালিকায় রয়েছে আমদানি করা বাদাম, আম, কমলালেবু, আঙুর, আপেল ও নাশপাতি, ফলের রস, যেকোনো ধরনের তাজা ফল, রং, ডিটারজেন্ট।
এ ছাড়া স্থানীয় উৎস বা দেশের মধ্যে উৎপাদিত তামাকযুক্ত সিগারেট, রং, মদের বিল, পটেটো ফ্ল্যাকস, প্লাস্টিক ও মেটাল চশমার ফ্রেম, রিডিং গ্লাস, সানগ্লাস, বৈদ্যুতিক ট্রান্সফরমার ও তাতে ব্যবহৃত তেল, বৈদ্যুতিক খুঁটি, সিআর কয়েল, জিআই তারে সম্পূরক শুল্ক বাড়ানো হয়েছে।
ঋণ অনিয়ম এবং খেলাপি ঋণের চাপে নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছে দেশের বেশির ভাগ ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান (এনবিএফআই)। এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর গ্রাহকদের আস্থা-সংকটের ফলে আমানত ও ঋণ বিতরণ দু-ই কমেছে।
৯ ঘণ্টা আগেল্যাপটপ, ডেস্কটপ, অল-ইন-ওয়ান পিসি, ট্যাবলেট, প্রিন্টার, মনিটর, স্পিকারসহ বিভিন্ন কম্পিউটার অ্যাকসেসরিজ কেনায় পণ্যভেদে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে দেশের শীর্ষ প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিডেট। নতুন বছরে ক্রেতাদের জন্য কম্পিউটার পণ্য কেনায় উপ
৯ ঘণ্টা আগেডিজিটাল স্কিল প্রশিক্ষণের মাধ্যমে শারীরিক প্রতিবন্ধী নারীদের ক্ষমতায়নে দ্য বাংলাদেশ বিজনেস অ্যান্ড ডিজঅ্যাবিলিটি নেটওয়ার্ক (বিবিডিএন) এবং ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (ইবিএল) একসঙ্গে কাজ করবে। কর্মক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাসম্পন্ন জনগণের অন্তর্ভুক্তি এবং ডিজিটাল অর্থনীতি বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী দেওয়া এই
১০ ঘণ্টা আগে‘প্রজেক্ট ফর এনহান্সিং কোস্টাল রেসিলিয়েন্স থ্রু টেকনোলজি-বেইজড ফরেস্ট ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক এক প্রকল্প নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি), পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় (এমওইএফসিসি) ও বাংলাদেশ বন অধিদপ্তরের (বিএফডি) সঙ্গে রেকর্ড অব ডিসকাশন (আরডি) চুক্তি স্বাক্ষর করেছে জাপ
১১ ঘণ্টা আগে